/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz নিজস্ব কেন্দ্রের মধ্যেই গতিবিধি সীমাবদ্ধ রাখতে হবে শুভেন্দুকে, নির্দেশ হাইকোর্টের West Bengal Bangla
নিজস্ব কেন্দ্রের মধ্যেই গতিবিধি সীমাবদ্ধ রাখতে হবে শুভেন্দুকে, নির্দেশ হাইকোর্টের


পঞ্চায়েত ভোটের সময় গতিবিধি নিয়ন্ত্রণকে চ্যালেঞ্জ করে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর আবেদন খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মেনে নিজের এলাকা ছেড়ে বেড়তে পারবেন না শুভেন্দু অধিকারী বলে নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

ফলে যেখানকার ভোটার সেখানেই ভোটের দিন থাকতে হবে বিরোধী দলনেতাকে। শুভেন্দু নন্দীগ্রামের ভোটার হলেও কন্টাই থানা এলাকার বাসিন্দা। একই সঙ্গে ভোটকেন্দ্রে সসস্ত্র নিরাপত্তাকর্মী নিয়ে ঢুকতে চেয়ে শুভেন্দুর আবেদনটিও নাকচ করে দিয়েছেন বিচারপতি।

শুভেন্দু দাবি করেছিলেন যে কোথাও কিছু হলে তাঁর যাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ, কোথাও কিছু হলে ফোনেও তার মীমাংসা করতে পারবেন তিনি। শুক্রবার আদালতে স্বস্তি পেলেন না রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত বহাল রাখলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তে কোন ভুল নেই, তাই আদালত হস্তক্ষেপ করবে না, মন্তব্য বিচারপতির।

নিহত তৃণমূল এবং কংগ্রেস কর্মীর বাড়িতে রাজ্যপাল


নিজস্ব প্রতিনিধিঃ পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগের দিনই মুর্শিদাবাদ সফরে এসে ৯জুন নবগ্রামে খুন হওয়া তৃণমূল নেতার বাড়ি গেলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। নিহত নেতার পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যপাল। মৃতের পরিবারের এক সদস্য জানান, 'রাজ্যপাল পরিবারের সদস্যদেরকে স্বান্ত্বনা দেন, জানতে চান কিভাবে খুনের ঘটনাটি হয়েছে। আমরা তাঁকে বিস্তারিতভাবে সব কিছু জানিয়েছি।'                              এর পরেই রাজ্যপাল যান খড়গ্রামের নিহত কংগ্রেস কর্মীর বাড়িতে।পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন শুরুর দিনে মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামে কংগ্রেস কর্মী ফুলচাঁদ শেখকে খুনের অভিযোগ উঠেছিল শাসক তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মোজাম্মেলের বাড়ি থেকে বেরিয়ে ফুলচাঁদের বাড়িতে যান রাজ্যপাল। কথা বললেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও। বর্তমানে মুর্শিদাবাদের একাধিক হিংসা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে বেরিয়েছেন রাজ্যপাল। মনোনয়নের প্রথম দিন থেকেই একাধিক হিংসার ঘটনার জন্য বার বার শিরোনামে এসেছে মুর্শিদাবাদ। অশান্তি, হানাহানিতে প্রাণও গিয়েছে কয়েক জনের। শনিবার, পঞ্চায়েত ভোটের এক দিন আগে সেই জেলায় এলেন সি ভি আনন্দ বোস। সব মিলিয়ে ভোটের ঠিক আগের দিন উত্তপ্ত মুর্শিদাবাদ।

*হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ ফলকনুমা এক্সপ্রেসে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড*


চলন্ত ট্রেনের তিনটি কামরায় আগুন। জানা গিয়েছে, তেলেঙ্গানার বোমাইপল্লির কাছে আচমকাই হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ ফলকনামা এক্সপ্রেসের তিনটি এসি কামরায় আগুন লেগে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, সেকেন্দ্রাবাদ স্টেশনে ঢোকার কিছুটা আগেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।

যাত্রীরা প্ল্যাটফর্মে নামার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সেই সময়েই কামরায় আগুন লাগার বিষয়টি সামনে আসে। ধোঁয়া বের হতে দেখা দেওয়ায় আতঙ্ক ছড়ায় যাত্রীদের মধ্যে। ট্রেনের গতি কম থাকায় অনেক যাত্রী লাফ দিয়ে কামরা থেকে নেমে পড়েন। এরপর ট্রেন থামানোর জন্য রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। চেন টানেন বহু যাত্রী। উপস্থিত বুদ্ধিতে ট্রেন থামিয়ে দেন লোকো পাইলটও।

খবর পেয়ে রেলকর্মীরা জল নিয়ে ছুটে আসেন। আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়। ঘটনাস্থলে আসেন রেলের ইঞ্জিনিয়াররাও। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি। তবে স্বভাবতই উত্তেজনা ছড়িয়েছে সেকেন্দ্রাবাদ অঞ্চলে। ট্রেনে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। তবে মনে করা হচ্ছে, যান্ত্রিক ক্রটির কারণেই আগুন লেগেছে।কী কারণে আগুন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সমস্ত যাত্রীরা সুরক্ষিত রয়েছেন। অন্য ট্রেনে করে তাঁদের হায়দরাবাদে নিয়ে যাওয়া হবে।

ভোটের আগের দিন সাতসকালে মুর্শিদাবাদে পৌঁছালেন রাজ্যপাল


পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে রাজ্য জুড়ে মৃত্যু, অশান্তি বেড়েই চলেছে। আর রাজ্য জুড়ে পঞ্চায়েত ভোটের শিকার হওয়া সাধারণ মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। আজ তিনি মুর্শিদাবাদ যাবেন। ইতিমধ্যেই তিনি কলকাতা স্টেশনে পৌঁছেছেন এবং ৬ টা ৫০ এর হাজারদুয়ারী এক্সপ্রেসে করে মুর্শিদাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন। শিঘ্রই তিনি মুর্শিদাবাদ পৌঁছে যাবেন। সেখানে পঞ্চায়েত ভোটের শিকার হওয়া বিভিন্ন পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাত্‍ করবেন তিনি। উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণা হওয়ার প্রথম থেকেই মুর্শিদাবাদে উত্তাল পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

অন্যদিকে মুর্শিদাবাদের ডোমকল–সহ সন্ত্রাস কবলিত এলাকায় যেতে পারেন রাজ্যপাল। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, সবথেকে বেশি স্পর্শকাতর জেলা মুর্শিদাবাদ। তাই এখানের প্রস্তুতি কেমন সেটা তিনি সরেজমিনে দেখে নিতে চাইছেন। মুর্শিদাবাদের নানা প্রান্ত থেকে হিংসার খবর সামনে এসেছে। আর খুন পর্যন্ত এখানে হয়েছে। তাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের ২৪ ঘণ্টা আগে মুশিদাবাদ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলে রাজভবন সূত্রে খবর। তবে রাতেই আবার ট্রেনে ফিরে আসবেন রাজ্যপাল। সুতরাং রাজ্যপালের এই ঝটিকা সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

*৩ জেলায় ভারী বৃষ্টি, জারি লাল সর্তকতা, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


বিগত কিছুদিন থেকে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় চলছে ঝড়-বৃষ্টি। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, উত্তরবঙ্গে আরও ৩-৪ দিন হবে বৃষ্টি। আগামী ৩-৪ দিন উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে লাল সতর্কতা থাকবে। গত সপ্তাহের মত এই সপ্তাহেও পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ চলবে।

উত্তরবঙ্গের উপরের যে ৫ টি জেলা, সেখানে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। যার জেরে ইতিমধ্যেই লাল সতর্কতা জারি হল উত্তরের একাধিক জায়গায়। মালদা ও দুই দিনাজপুরেও হালকা পশলা বৃষ্টি হবে বলে পূর্বাভাস। দার্জিলিং, কালিম্পঙে অতিভারী বৃষ্টির জেরে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। সামগ্রিকভাবে উত্তরবঙ্গে পাঁচ দিনে দিনের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না বলেই পূর্বাভাস।তবে দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে আবহাওয়ার বদল আরও দুদিন পর। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সতর্কতা। দক্ষিণবঙ্গে এই মুহূর্তে বজ্রবিদ্যুৎ ছাড়া বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আজ রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩২.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৫.৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। 

*আজকের রাশিফল ৭ ই জুলাই ( শুক্রবার)*


মেষ: বিনিয়োগ থেকে লাভ করবেন। সঞ্চয়ের কথা ভাবুন। মানসিকভাবে অস্থির এবং মনে আঘাত অনুভব করতে পারেন, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে বিভ্রান্ত হতে পারেন। তাড়াহুড়ো করে গাড়ি চালানো এড়াতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

বৃষ: সহকর্মীর সহায়তা পাবেন । আপনি ইতিবাচক গ্রহ দ্বারা প্রভাবিত হবেন এবং আপনি কিছু অপ্রত্যাশিত সাফল্য পেতে পারেন। আপনি উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত কিছু সম্পত্তি পাওয়ার আশা করতে পারেন৷ 

মিথুন: সাংসারিক জটিলতা মিটে যাবে। অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে কিছু উন্নতির সম্ভাবনা থাকবে, যার কারণে আপনি আপনার কাজে মনোযোগী থাকবেন। পারিবারিক জীবনে সম্প্রীতি ভালো থাকবে। 

কর্কট: মানসিক স্থিতিতে সমস্যা আসতে পারে। স্থগিত প্রকল্পগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে শুরু হবে। আপনি কাজের সাথে সম্পর্কিত একটি ব্যবসায়িক ভ্রমণে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারেন। 

সিংহ: স্ত্রীর সাহায্যে বিপদ মুক্ত হবেন। পরিবারের সঙ্গে সমস্যা ভাগ করে নিন। আপনি একঘেয়েমি এবং অস্থিরতা অনুভব করতে পারেন। চারপাশের সকলের গুজব এড়াতে চেষ্টা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে অন্যথায় এই পরিস্থিতি আপনার লক্ষ্য অর্জনকে প্রভাবিত করবে। 

কন্যা: আর্থিক লাভ হতে পারে। আপনি আপনার পেশাগত দক্ষতা উন্নত করতে উচ্চ শিক্ষায় প্রবেশের পরিকল্পনা করতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে আপনি একটি নতুন দায়িত্ব পেতে পারেন, যা অদূর ভবিষ্যতে আপনার উপকারে আসবে। 

তুলা: সন্তানের জন্য গর্বিত হবেন। আপনার অন্তরের শক্তি ভালো থাকবে, যা আপনাকে খুশি করতে পারে। ভাইবোনের সাথে বিবাদের সমাধান হতে শুরু করবে। আপনি আপনার লক্ষ্যের প্রতি মনোযোগী এবং সতর্ক 

বৃশ্চিক: স্বাস্থ্য নিয়ে সমস্যা হতে পারে। সময়ের আগে আপনার কাজ শেষ করতে প্রস্তুত থাকবেন, যা আপনার আত্মবিশ্বাসকে উন্নত করতে সক্ষম হবে। আপনি আপনার বাড়ি বা কর্মক্ষেত্রের সংস্কারের পরিকল্পনা করতে পারেন, যেখানে আপনার সৃজনশীলতা পরীক্ষা করা হবে।

ধনু: বিদেশ যাওয়ার সুযোগ আসতে পারে। আপনি শুষ্কতায় ভুগবেন, প্রকৃতিতে ধৈর্যের অভাব অনুভব করতে পারেন যা আপনার দৈনন্দিন রুটিনকে প্রভাবিত করতে পারে। আপনার প্রকল্প বিলম্বিত হতে পারে। 

মকর: আধ্যাত্মিক স্থানে ভ্রমণে যাবেন। নেতিবাচক গ্রহের প্রভাবে থাকবেন। কিছুটা উত্তেজনা এবং দুঃখ অনুভব করবেন। দায়িত্ব থেকে পালানোর চেষ্টা করবেন। আপনার অভদ্রতা ব্যক্তিগত জীবন এবং অভ্যন্তরীণ সম্প্রীতির উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

কুম্ভ: নতুন প্রকল্প শুরু হতে পারে। ব্যবসায় ভালো কাজের অর্ডার পাওয়ার আশা করতে পারেন। আপনার সহকর্মীদের সাহায্যে আপনি ব্যবসায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। কোনও আগন্তুক আপনাকে খুশি করবে। 

মীন: কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি হতে পারে। মনে সুখ এবং শান্তি অনুভব করতে পারেন। লাভের দিক থেকে ভালো খবর পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। অনর্থক বিষয়ে অর্থ ব্যয় করলে আপনার সঞ্চয়কে প্রভাবিত হবে। 

*নির্বাচনের ১০ দিনের পরেও থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী, নির্দেশ হাইকোর্টের*


 পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন এবং ফলাফলের পরেও রাজ্যে ১০ দিন থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের নেতৃত্বে ডিভিশন বেঞ্চ কমিশনকে এই নির্দেশ দেয়, যাতে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা যায়।প্রধান বিচারপতি এদিনের নির্দেশে আরও জানিয়েছেন, পঞ্চায়েত ভোটে ৪৪ হাজারের মতো পোলিং স্টেশন রয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর অ্যাকটিভ ফোর্স যদি ৬০ হাজারের বেশি হয়, তাহলে প্রতিটি পোলিং স্টেশনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মজুত করতে হবে। পারলে প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে।

 বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই হিংসার ঘটনা ঘটে । তবে নির্বাচনে এই হিংসা নতুন নয়। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত ভোটের বা একুশ সালে বিধানসভা ভোটের পর বিক্ষিপ্ত ভাবে হিংসার ঘটনা ঘটেছে।

বর্তমানে সেই হিংসার ঘটনা নিয়ে তদন্ত করতে সিবিআইকে দায়িত্ব দিয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট। উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত ভোটের ফলগণনা শুরু হবে আগামী ১১ জুলাই। সে ক্ষেত্রে ১১ জুলাইয়ের পর আরও ১০ দিন বাহিনী মোতায়েন রাখতে হবে জানিয়ে দিয়েছে আদালত। পাশাপাশি পঞ্চায়েত ভোট দিতে ব্যবহার হবে যে ব্যালট বাক্স তার নিরাপত্তাও সুনিশ্চিত করতে হবে বলে কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট।

নির্বাচনের ১০ দিনের পরেও থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী, নির্দেশ হাইকোর্টের


পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন এবং ফলাফলের পরেও রাজ্যে ১০ দিন থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের নেতৃত্বে ডিভিশন বেঞ্চ কমিশনকে এই নির্দেশ দেয়, যাতে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা যায়।প্রধান বিচারপতি এদিনের নির্দেশে আরও জানিয়েছেন, পঞ্চায়েত ভোটে ৪৪ হাজারের মতো পোলিং স্টেশন রয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর অ্যাকটিভ ফোর্স যদি ৬০ হাজারের বেশি হয়, তাহলে প্রতিটি পোলিং স্টেশনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মজুত করতে হবে। পারলে প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে।

বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই হিংসার ঘটনা ঘটে । তবে নির্বাচনে এই হিংসা নতুন নয়। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত ভোটের বা একুশ সালে বিধানসভা ভোটের পর বিক্ষিপ্ত ভাবে হিংসার ঘটনা ঘটেছে।

বর্তমানে সেই হিংসার ঘটনা নিয়ে তদন্ত করতে সিবিআইকে দায়িত্ব দিয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট। উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত ভোটের ফলগণনা শুরু হবে আগামী ১১ জুলাই। সে ক্ষেত্রে ১১ জুলাইয়ের পর আরও ১০ দিন বাহিনী মোতায়েন রাখতে হবে জানিয়ে দিয়েছে আদালত। পাশাপাশি পঞ্চায়েত ভোট দিতে ব্যবহার হবে যে ব্যালট বাক্স তার নিরাপত্তাও সুনিশ্চিত করতে হবে বলে কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট।

*এলাকায় অজানা জন্তুর পায়ের ছাপ, এলাকায় চাঞ্চল্য*

  বাঁকুড়াঃ পঞ্চায়েত ভোটের ঠিক পূর্ব মুহূর্তেই অজানা জন্তুর পায়ের ছাপ ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ালো কোতুলপুরের কামারবেড়িয়া গ্রামে। বুধবার রাতের এই ঘটনায় আতঙ্কের ছাপ ঐ এলাকার মানুষের চোখে মুখে।

  স্থানীয় বাসিন্দা কৃষ্ণপদ মল্লিক বলেন, রাত প্রায় দু'টা তিরিশ-পঁয়ত্রিশ নাগাদ দরজা খুলে বাড়ির বাইরে বেরোতে গেলে ঐ প্রাণীটি আমাকে আক্রমণের চেষ্টা করে। এই ঘটনার পর সারা রাত আতঙ্কে থাকি। এলাকায় ঐ প্রাণীর পায়ের ছাপ থেকে বাঘ বলেই তাঁরা মনে করছেন বলে তিনি দাবি করেন।

  গ্রামবাসী মঙ্গল ভুঁই বলেন, আমার দীর্ঘ জীবনে এই ধরণের ঘটনা দেখিনি। পায়ের ছাপ দেখে আমি নিশ্চিত এগুলো বাঘেরই পায়ের ছাপ। এই ঘটনার পর তাঁরা প্রত্যেকেই যথেষ্ট আতঙ্কিত বলে তিনি দাবি করেন।

  বনদপ্তরের জয়পুর রেঞ্জ অফিসের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সহদেব মুড়া বলেন, খবর পেয়েই ঐ গ্রামে আমাদের কর্মীরা গেছেন। আজ আবারো অজানা জন্তুর পায়ের ছাপ দেখা গেলে খাঁচা পাতার ব্যবস্থা তারা করবেন বলে তিনি জানান।

*ভোট হিংসা মীমাংসায় কমিশনার ব্যর্থঃ রাজ্যপাল*


আর মাত্র ৪৮ঘণ্টা তারপরেই রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচন। এই নির্বাচনের আগেই বৃহস্পতিবার ফের রাজ্যের নির্বাচন কমিশনারকে কটাক্ষ করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। বৃহস্পতিবার পিস কনফারেন্সের আয়োজন করেছিলেন রাজ্যপাল । সেখানেই রাজ্যপাল তুলোধনা করেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে। চরম ভর্ৎসনা করে রাজ্যপাল বলেন,'‌আপনি আপনার দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন।

আগুন ও রক্ত নিয়ে রীতিমতো খেলা চলছে। এত হিংসার জন্য দায় কার? আমি দেখেছি সন্তান হারানো মায়ের চোখের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের হিংসায় ঘাতক কে? হিংসার ছবি দেখে আমি উদ্বিগ্ন। রক্ত নিয়ে এই খেলা বন্ধ করতেই হবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যের গণতন্ত্রকে খুন করা হয়েছে।'‌ কমিশনার রাজীব সিনহাকে রাজ্যপাল নির্দেশ দেন,'গ্রাউন্ড জিরো রাজ্য নির্বাচন কমিশনার হন। মানুষের হৃদয় ভেঙে গিয়েছে। মানুষ বলছে, তাঁদের প্রিয়জনের জীবন ফেরাতে।'

বস্তুত, নিজেকে ‘গ্রাউন্ড জিরো রাজ্যপাল’ হিসাবে তুলে ধরেছিলেন বোস। সেই মতো হিংসাদীর্ণ এলাকা ঘুরে দেখেন তিনি। তবে নির্বাচনের মাত্র ১ দিন আগে নির্বাচন কমিশনারকে নিয়ে রাজ্যপালের এই মন্তব্যকে নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে জোর চর্চা।