/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz *ফের অস্বস্তিকর গরমে হাঁসফাঁস দক্ষিণবঙ্গ! জেনে নিন আজকের আবহাওয়া* West Bengal Bangla
*ফের অস্বস্তিকর গরমে হাঁসফাঁস দক্ষিণবঙ্গ! জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


সপ্তাহের শুরুতেই একটানা শান্তির বারিধারায় বঙ্গজীবনে ফিরে ছিল স্বস্তি। পায়ে পায়ে বর্ষা এলেও ইন্দ্রদেবের তেমন আর্শীবাদ দক্ষিণবঙ্গ পায়নি। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস মতোই সপ্তাহান্তে বাড়ল তাপমাত্রা। বাড়বে আপেক্ষিক তাপমাত্রাও। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে সবথেকে বেশি উত্তপ্ত পুরুলিয়া। মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, বোলপুর-শান্তিনিকেতনেও পারদ কম উর্ধ্বমুখী নয়। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী ২৪ ঘণ্টা গোটা রাজ্যেই বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকলেও দক্ষিণে বাড়বে গরম। হাওড়া, হুগলি, উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদা, বীরভূমে বৃষ্টিপাত হতে চলেছে। তবে বৃষ্টির দোসর হবে রোদও। আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গে দুই থেকে চার ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে সূত্রের খবর।

যদিও উত্তরের চিত্রটা ভিন্ন। দুদিন থেকে উত্তরবঙ্গে ফের জারি হয়েছে কমলা সতর্কতা। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, উত্তরবঙ্গের তিন জেলা কোচবিহার, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে অতিভারী বৃষ্টির জন্য জারি হয়েছে কমলা সতর্কতা। উত্তরের এই তিন জেলায় ৭০ থেকে ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩১.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৫.৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। 

*আজকের রাশিফল ৩রা জুলাই ( সোমবার)*


মেষ: সন্ধ্যার সময়ে ধর্মীয় স্থানে ভ্রমণ হতে পারে। শান্ত থাকুন। নিজের জীবন একটি উচ্চ আদর্শে চালিত করুন। নেশা কাটিয়ে না উঠলে স্নায়ুর সমস্যা দেখা দেবে।

বৃষ: সহ্যশক্তি মানসিক দৃঢ়তা বাড়িয়ে তুলবে। এর ফলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। যে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে মাথা ঠান্ডা রাখুন। দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন হবে আজ।

মিথুন: আপনার ধৈর্য বজায় রাখুন। বাবার দেওয়া পরামর্শ কর্মক্ষেত্রে অনেক সুবিধা করে দেবে। তাই বন্ধুবান্ধব অথবা পরিবারের মানুষদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে মন ভালো থাকবে।

কর্কট: প্রেমের জীবন খুব ভালো কাটবে। সামাজিক অনুষ্ঠানে গেলে মন ভালো থাকবে। বন্ধুদের নিয়ে কোথাও খেলাধূলার আয়োজন হতে পারে। স্ত্রীয়ের সাথে মতানৈক্য হতে পারে।

সিংহ: কর্মক্ষত্রে উন্নতি হবে। ভারী জিনিসের থেকে দূরে থাকুন। সন্তানের জন্য গর্বিত হবেন আজ। পরিবারের সঙ্গে থাকুন। কথা বলুন সন্তানদের সঙ্গে, এতে পড়াশোনায় মন বসবে।

কন্যা: আজ শরীরকে বিশ্রাম দিন। মা বাবার শরীরের প্রতি যত্ন নিন। আর্থিক উন্নতি হবে। কাউকে ঘৃণা করবেন না। সমস্ত মানুষকে তার প্রাপ্য সম্মান দিন।

তুলা:​ জমিজমায় বিনিয়োগ লাভজনক হবে। ভাই বোনদের সাহায্যে আজ কিছু আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। কথোপকথনে শান্ত থাকুন। তাড়াতাড়ি কাজ মিটিয়ে সন্ধ্যেটা বিনোদনে কাটান।

বৃশ্চিক: জমানো অর্থ কাজে লাগতে পারে। ধর্মের প্রতি বিশ্বাস বাড়বে। সহকর্মীদের সহায়তায় আপনার কাজের ক্ষেত্র বেড়ে যাবে। অনর্থক তর্ক মনের শান্তি নষ্ট করবে, সম্পর্কও খারাপ হতে পারে।

ধনু: পরিবারে আজ মতবিরোধ হতে পারে। আপনার সৃজনশীল প্রতিভা আজ খ্যাতি এনে দেবে। পারিবারিক সমস্ত ঋণ মিটিয়ে দিতে পারবেন। পুরানো বন্ধুদের সাথে দেখা হবে।

মকর: অতিরিক্ত কাজের চাপ নেবেন না। অন্য কাজে মন দিন। অসুখ অল্পদিনের মধ্যেই সেরে যাবে। মানসিক চাপ বাড়বে। শরীরও খারাপ হতে পারে। স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নিন। দীর্ঘদিনের ঝামেলা আজ মিটে যাবেl

কুম্ভ: কাজের চাপ বিরক্তি তৈরি করবে। ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে পরিবারের দ্বিমত তৈরি হতে পারে। অনেক দিনের পুরনো বিনিয়োগগুলি থেকে আজ আর্থিক লাভ হবে। মানসিক শান্তি পেতে দানধ্যান করুনl

মীন: নতুন উদ্যোগ বা খরচের সম্ভাবনা পিছিয়ে দিন। অন্যদের পরামর্শ নিয়ে বিনিয়োগ না করলে ক্ষতি হতে পারে।

রাজনীতিতে জনসংযোগ বাড়বে। 

কেষ্টহীন বীরভূমে ভার্চুয়ালি ভাষণে মমতা


সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন তাঁর আগেই কপ্টার দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এখনও তিনি সম্পূর্ণভাবে সুস্থ না হওয়ার কারণে আপাতত ভার্চুয়ালি প্রচার সারবেন বলে তৃণমূল সূত্রে খবর। উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত ভোটের আগে রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় প্রচার করার কথা ছিল মমতার। শুরুও করে দিয়েছিলেন উত্তরবঙ্গ থেকে।

কোচবিহারে, জলপাইগুড়িতে সভা করে ফেরার সময়েই ঘটে বিপত্তি। বর্তমানে তাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে চিকিৎসকরা। অন্যদিকে আগামী ৩ জুলাই বীরভূম জেলায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য প্রচার কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা ছিল তৃণমূল নেত্রীর। তবে চোট সম্পূর্ণ সুস্থ না হওয়ার কারণে আপাতত বীরভূম সফরে যাচ্ছেন না তিনি।

তবে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে ভার্চুয়ালি জনসাধারণের বার্তা দেওয়ার ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ইতিমধ্যেই রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এই প্রচার সভার দায়িত্বে থাকবেন বলে জানা গিয়েছে।উল্লেখ্য, অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতারির পর থেকে বীরভূমের প্রতিটি রাজনৈতিক গতিবিধির দিকে আরও নজর রাখছে তৃণমূল। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েতের আগে কেষ্টহীন বীরভূমে প্রচারে তাই যাওয়ার কথাও ছিল মমতার। কিন্তু তৃণমূল নেত্রী দুর্ঘটনায় আহত হওয়ায় দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের চাঙ্গা করতে এবার ভার্চুয়ালি ভাষণ দেবেন মমতা।

বিএসএফ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে রাজ্যপাল


পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে লাগাতার উত্তপ্ত কোচবিহার । তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে পথে নেমেছেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। কোচবিহার সফরে গিয়ে রবিবার বিএসএফ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্যপাল।

প্রায় দশ মিনিট ধরে বিএসএফ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন। জানা গিয়েছে, বাংলায় সীমান্ত এলাকায় এত হিংসা কেন ছড়াচ্ছে তা নিয়ে বিএসএফের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। বস্তুত, পঞ্চায়েত ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর থেকেই উত্তপ্ত কোচবিহারের নানা অংশ। শাসক এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির সংঘর্ষে বার বার উত্তেজনা ছড়াচ্ছে।

প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে দিনহাটার গীতালদে জারি ধরলা গ্রামে। কোচবিহারের লাগাতার সংঘর্ষের জেরে সীমান্তবর্তী ওই এলাকায় বিএসএফের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল। তাদের দাবি, বিএসএফের মদতে সেখানে অশান্তি হয়েছে।তাই এই প্রেক্ষিতে রাজ্যপাল এবং বিএসএফের বৈঠক তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে । তবে, রাজ্যপাল এবং বিএসএফ আধিকারিকদের মধ্যে কি কি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।

দুর্নীতিকাণ্ডের অভিযোগে ওমপ্রকাশ মিশ্রের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ রাজ্যপালের


রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতির মাঝে এবার উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ওমপ্রকাশ মিশ্রের বিরুদ্ধে বেনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।শিক্ষা দুর্নীতি মামলায় সুবীরেশ ভট্টাচার্য গ্রেফতার হওয়ার পর, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ওমপ্রকাশ মিশ্র উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য হন। এবার তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, নৈতিক অধঃপতন, বেনিয়ম, অশোভন আচরণ-সহ একাধিক অভিযোগের তদন্তের নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।

তদন্ত করবেন উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান অন্তর্বর্তী উপাচার্য। অন্যদিকে উপাচার্য নিয়োগ হওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে রাজ্য সরকার বনাম রাজ্যপাল সংঘাত।সি ভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে সম্প্রতি মুখ খুলতে দেখা গিয়েছিল ওমপ্রকাশকেও। তারপরই দেখা গেল ওমপ্রকাশের বিরুদ্ধেই তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল।

প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, রাজ্যপাল উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈঠকে যোগ দেওয়ার পর প্রাক্তন উপাচার্য ওমপ্রকাশ মিশ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ শুনে তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দেন। রাজ্যপালের এই নির্দেশের পরই ওমপ্রকাশ জানান,'গত ৩৪ বছর ধরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমি। বিভিন্ন পদ অলঙ্কৃত করেছি। কোনও দাগ কোনওদিন নেই। রাজভবন এখন রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টা করছে। এই চক্রান্ত গুলিকে সামনে আনার চেষ্টা আমি করেছি।'

*বৃষ্টি কমে বাড়বে তাপমাত্রা! জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


রাজ্যে প্রবেশ করেছে বর্ষা । গত কয়েকদিন ধরে প্রায় রোজই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিতে ভিজছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। তীব্র গরম থেকে মিলেছিল সাময়িক মুক্তি। কিন্তু তা দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না মোটেই। এমনই জানাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। দক্ষিবঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। আর সেই সঙ্গে বাড়বে তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি। তবে উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন।

রবিবার হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়, দক্ষিণবঙ্গে একদিকে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি অন্যদিকে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টি চলবে। বজ্রপাতের আশঙ্কাও থাকবে। সোম অথবা মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের চার-পাঁচ জেলায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে। মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, নদিয়া এবং পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ দু-এক পশলা ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।আজ বিকেলের পর দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। শুধু আজকেই নয়, আগামী কয়েকদিনও বর্ষার আবহাও বৃষ্টি হতে থাকবে বিক্ষিপ্ত ভাবে। সঙ্গে বজ্রপাত হবে। আজ রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

*আজকের রাশিফল ২ লা জুলাই ( রবিবার)*


মেষ: সন্ধ্যার সময়ে ধর্মীয় স্থানে ভ্রমণ হতে পারে। শান্ত থাকুন। নিজের জীবন একটি উচ্চ আদর্শে চালিত করুন। নেশা কাটিয়ে না উঠলে স্নায়ুর সমস্যা দেখা দেবে।

বৃষ: সহ্যশক্তি মানসিক দৃঢ়তা বাড়িয়ে তুলবে। এর ফলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। যে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে মাথা ঠান্ডা রাখুন। দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন হবে আজ।

মিথুন: আপনার ধৈর্য বজায় রাখুন। বাবার দেওয়া পরামর্শ কর্মক্ষেত্রে অনেক সুবিধা করে দেবে। তাই বন্ধুবান্ধব অথবা পরিবারের মানুষদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে মন ভালো থাকবে।

কর্কট: প্রেমের জীবন খুব ভালো কাটবে। সামাজিক অনুষ্ঠানে গেলে মন ভালো থাকবে। বন্ধুদের নিয়ে কোথাও খেলাধূলার আয়োজন হতে পারে। স্ত্রীয়ের সাথে মতানৈক্য হতে পারে।

সিংহ: কর্মক্ষত্রে উন্নতি হবে। ভারী জিনিসের থেকে দূরে থাকুন। সন্তানের জন্য গর্বিত হবেন আজ। পরিবারের সঙ্গে থাকুন। কথা বলুন সন্তানদের সঙ্গে, এতে পড়াশোনায় মন বসবে।

কন্যা: আজ শরীরকে বিশ্রাম দিন। মা বাবার শরীরের প্রতি যত্ন নিন। আর্থিক উন্নতি হবে। কাউকে ঘৃণা করবেন না। সমস্ত মানুষকে তার প্রাপ্য সম্মান দিন।

তুলা:​ জমিজমায় বিনিয়োগ লাভজনক হবে। ভাই বোনদের সাহায্যে আজ কিছু আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। কথোপকথনে শান্ত থাকুন। তাড়াতাড়ি কাজ মিটিয়ে সন্ধ্যেটা বিনোদনে কাটান।

বৃশ্চিক: জমানো অর্থ কাজে লাগতে পারে। ধর্মের প্রতি বিশ্বাস বাড়বে। সহকর্মীদের সহায়তায় আপনার কাজের ক্ষেত্র বেড়ে যাবে। অনর্থক তর্ক মনের শান্তি নষ্ট করবে, সম্পর্কও খারাপ হতে পারে।

ধনু: পরিবারে আজ মতবিরোধ হতে পারে। আপনার সৃজনশীল প্রতিভা আজ খ্যাতি এনে দেবে। পারিবারিক সমস্ত ঋণ মিটিয়ে দিতে পারবেন। পুরানো বন্ধুদের সাথে দেখা হবে।

মকর: অতিরিক্ত কাজের চাপ নেবেন না। অন্য কাজে মন দিন। অসুখ অল্পদিনের মধ্যেই সেরে যাবে। মানসিক চাপ বাড়বে। শরীরও খারাপ হতে পারে। স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নিন। দীর্ঘদিনের ঝামেলা আজ মিটে যাবেl

কুম্ভ: কাজের চাপ বিরক্তি তৈরি করবে। ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে পরিবারের দ্বিমত তৈরি হতে পারে। অনেক দিনের পুরনো বিনিয়োগগুলি থেকে আজ আর্থিক লাভ হবে। মানসিক শান্তি পেতে দানধ্যান করুনl

মীন: নতুন উদ্যোগ বা খরচের সম্ভাবনা পিছিয়ে দিন। অন্যদের পরামর্শ নিয়ে বিনিয়োগ না করলে ক্ষতি হতে পারে। রাজনীতিতে জনসংযোগ বাড়বে। নতুন প্রকল্পের মূলধন ধার নিতে পারেন আজl

*বিজেপিই বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কাজ করবে, কমিশনকে পাল্টা দিলেন সুকান্ত*


আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে নজরদারি, জনগণের আস্থা নির্মাণ, নাকা চেকিং এবং রাজনৈতিক সংঘর্ষকে প্রতিহত করার মতো কাজ করলেও কোনও বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে না বলে জানিয়ে শনিবার একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এবার কমিশনকে পাল্টা দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি সাফ বলে দিলেন, ‘বিজেপিই বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কাজ করবে’।

শনিবাসরীয় প্রচারে হাওড়ার শ্যামপুরে একটি রোড শো করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এরপর সাংবাদিক সম্মেলনে এসে তাঁকে ফের একবার রাজ্য সরকারের সমালোচনায় সরব হতে দেখা যায়। কমিশনের বিজ্ঞপ্তি নিয়ে এদিন সুকান্ত বলেন, ‘বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্য নির্বাচন কমিশন কেন রাখছে না, এটা আর আমার বলার প্রয়োজন নেই। বুথে ও ভোট গণনা কেন্দ্রে সমস্ত রকমভাবে ম্যানুপুলেশানের চেষ্টা তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে করা হবে। যেখানে বিজেপি শক্তিশালী সেখানে বুথে আমরাই কেন্দ্রীয় বাহিনীর কাজ করব’।

এছাড়া, আবাস যোজনা, প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনা, ১০০ দিনের কাজের বিষয়েও রাজ্যকে নিশানা করেন সুকান্ত মজুমদার।

নির্বাচনের আগেই কোচবিহার পরিদর্শনে রাজ্যপাল


পঞ্চায়েত ভোটের আগে দফায়-দফায় উত্তপ্ত হচ্ছে কোচবিহারের বিভিন্ন এলাকা। ইতিমধ্যেই জেলায় ভোট-হিংসার বলি হয়েছেন ২ জন। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কোচবিহার সফরে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শনিবার রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেছেন বিজেপি বিধায়করা। একইসঙ্গে তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন পঞ্চায়েত ভোটে দাঁড়ানো বেশ কয়েকজন সিপিএম, বিজেপি ও কংগ্রেসের প্রার্থী।

এবার কোচবিহারে গিয়েও রাজ্যপাল দিলেন কড়া বার্তা।  কোচবিহারে পৌঁছেই প্রশাসনকে নিশানা করলেন রাজ্যপাল। বললেন,  'কোচবিহার থেকেও হিংসার উদ্বেগজনক খবর আসছে। আমি আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করতে চাই। রাজভবনকে ভ্রাম্যমান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি' । 

এদিন সকালে প্রথমে আক্রান্তদের হাসপাতালে দেখতে যান রাজ্যপাল। তাদের সাথে কোচবিহারে কথা বলেন তিনি। তারপর সেখান থেকেই দিনহাটার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। সেখানে নিহত বিজেপি প্রার্থী প্রশান্ত রায় বাসুনিয়ার বাড়িতে যান রাজ্যপাল। তাঁকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন পরিবারের সদস্যরা। রাজ্যপালও শোকজ্ঞাপন করেন।

একই সাথে তাদের কথা দেন যে, যে বা যারা এই ঘটনার সাথে যুক্ত তাদের কড়া শাস্তির ব্যবস্থা করবেন তিনি। অন্যদিকে এদিন সকালে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক। জেলার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। তার আগে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নিশীথ প্রামাণিক বলেন, 'নির্বাচন ও নির্বাচনের পর যতে সাধারণ মানুষ বিপন্ন না হন, যাতে এখানে সাধারণ মানুষের মতামত প্রতিফতিলত হয় সেই কারণেই এসেছি। স্বাভাবিক জনজীবন যাতে ঠিকঠাক চলে রাজ্যপালের কাছে আর্জি জানাব। রাজ্যপাল নিজে দায়িত্ব নিয়ে যে সমস্ত জায়গায় হিংসা হচ্ছে উনি নিজে যাচ্ছেন। এখানে আবার গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠত হবে।'

*চিকিৎসকরা সমাজকে শক্তি জোগায়,'ডক্টরস ডে' শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী*


ডাক্তারদের অমূল্য কাজের জন্য তাঁদের প্রতি সম্মান জানাতে প্রতি বছর ১ জুন জাতীয় ডাক্তার দিবস পালন করা হয়। দিনটি পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং ভারতের আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার অন্যতম স্থপতি ডঃ বিধান চন্দ্র রায়ের সম্মানে মনোনীত করা হয়েছে। তাই ডক্টরস ডে নিয়ে আজ শনিবার বিশেষ টুইট করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী লেখেন, 'ডক্টরস ডে-তে আমি সমগ্র চিকিত্‍সকদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। এমনকি সবচেয়ে অভূতপূর্ব সময়ের মধ্যেও, ডাক্তাররা সর্বোচ্চ মাত্রার সাহস, নিঃস্বার্থতা এবং স্থিতিস্থাপকতার উদাহরণ রেখেছেন।চিকিত্‍সকদের কাজ আমাদের সমাজকে আশা ও শক্তি জোগায়।'

ভারতে জাতীয় চিকিত্‍সক দিবস পালনের ইতিহাস, তাত্‍পর্য এবং এ বছর চিকিত্‍সক দিবসের থিম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

স্বাস্থ্য পরিষেবায় চিকিত্‍সকদের অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের সম্মানে ১৯৯১ সালে ১ জুলাই ভারতে প্রথম জাতীয় ডাক্তার দিবস পালন করা হয়। ডাঃ বি.সি. রায় ১৮৮২ সালে ১ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৬২ সালে ১ জুলাই মারা যান।

ডঃ বিধান চন্দ্র রায় ছিলেন একজন সুপরিচিত ডাক্তার, শিক্ষাবিদ, স্বাধীনতা সংগ্রামী, সমাজসেবক এবং রাজনীতিবিদ। তিনি ১৪ বছর (১৯৪৮- ১৯৬২) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৬১ সালে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান "ভারত রত্ন পুরষ্কার" পান। তিনি মানুষের সেবায় তাঁর জীবন উত্‍সর্গ করেছিলেন, এবং লক্ষ লক্ষ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। তিনি মহাত্মা গান্ধীর ব্যক্তিগত চিকিত্‍সক হিসেবেও কাজ করেছেন।বিশ্বের প্রথম ডাক্তার দিবস ১৯৩৩ সালের ৩০ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ায় শুরু হয়।চিকিত্সকের সম্মানে এই দিনটি প্রতিষ্ঠার ধারণাটি ইউডোরা ব্রাউন অ্যালমন্ড দিয়েছিলেন, যিনি ছিলেন ডাঃ চার্লস বি অ্যালমন্ডের স্ত্রী। ১৯৫৮ সালে ৩০ মার্চ ডক্টরস ডে রেজোলিউশন গৃহীত হয়।