/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz অনলাইনে সরকারি ওয়েবসাইটে সার্ভারের গন্ডগোল বেশিরভাগ সময়ে লিংক না থাকার কারণে ধান বিক্রিতে অসুবিধা কৃষকদের West Bengal Bangla
অনলাইনে সরকারি ওয়েবসাইটে সার্ভারের গন্ডগোল বেশিরভাগ সময়ে লিংক না থাকার কারণে ধান বিক্রিতে অসুবিধা কৃষকদের

নদীয়া: অনলাইনে সরকারি ওয়েবসাইটে সার্ভারের গন্ডগোল বেশিরভাগ সময়ে লিংক না থাকার কারণে ধান বিক্রিতে অসুবিধা কৃষকদের। সূত্র মারফত জানা যায় খাদ্য ও সরবরাহ দফতর থেকে গত ১ নভেম্বর ২০২৩ থেকে ২০২৩ - ২৪ এর মরশুমের ধান কেনা শুরু হয়েছে। এই সমস্ত ধান গুলি মূলত প্রাথমিক কৃষি সমবায় সমিতি, প্রাথমিক কৃষি বিপণন সমিতি, স্ব-নির্ভর গোষ্ঠী, এফ পি ও/ এফ্ পি সি, ল্যাম্পস বিভাগ গুলি কিনছে। এই সমস্ত ধানের মূল্য সরাসরি চলে যাবে কৃষকদের ব্যাংক একাউন্টে। ফলে লোকাল বাজারে বিক্রি করার চেয়ে তুলনামূলক বেশি লাভবান হবেন ধান চাষীরা। তবে এর মাঝেই শুরু হল বিপত্তি।

কৃষকদের ধান উৎপাদন করা হয়ে যাওয়ার পর সেই সমস্ত ধান সরকারি আওতায় এনে বিক্রি করতে হলে তাদের সরকারি ওয়েবসাইটে গিয়ে নাম নথিভুক্ত করাতে হবে।

বেশকিছু ধান চাষীদের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে সেই ওয়েবসাইটের পোর্টালে সার্ভারের গন্ডগোল থাকায় বেশিরভাগ সময়ই লিংক থাকছে না। এবং সেই কারণেই ধান বিক্রয় করার জন্য নিজেদের নাম অনলাইনে নথিভুক্ত করাতে বিলম্ব হচ্ছে বেশ কয়েকদিন।

শংকর হালদার নামে এক ধান চাষী আমাদের জানান, "গত ১৬-১৭ দিন ধরে সার্ভার ডাউন রয়েছে। আমি তিন দিন এসে অফিসে ঘুরে গেলেও আশানুরূপ কোনও সুরাহা মেলেনি। একদিন নটা থেকে বারোটা পর্যন্ত ছিলাম তাতেও কোনও ফল মেলেনি। লিংকের প্রবলেমের জন্য ধান বিক্রি করা যাচ্ছে না।

সরকারি আওতায় নিজেদের কষ্ট করে উপার্জিত ধান চাষীরা বিক্রি করে স্থানীয় বাজারের থেকে কিছুটা হলেও বেশি মুনাফা অর্জন করবেন বলে সেই আশা থাকলেও মূলত ওয়েবসাইটের গন্ডগোল থাকায় নাম নথিভুক্ত করতে বেশ কয়েকদিন বিলম্ব হওয়ায় কার্যত দুশ্চিন্তায় রয়েছেন চাষীরা।

রাস্তা পারাপার করা বৃদ্ধকে বাঁচাতে গিয়ে মোটর সাইকেলের সাথে অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষ দুজন ট্রান্সফার গুরুতর আহত আরো চার

নদীয়া:নদীয়ার শান্তিপুর বাগআচড়ায় আজ সকালে ঘটে গেল এক ভয়ানক পথ দুর্ঘটনা। শান্তিপুর স্টেশন সংলগ্ন অটোস্ট্যান্ড থেকে ভালুকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সকাল ৭ টা নাগাদ। অন্যদিকে গয়েশপুর থেকে মোটরসাইকেলে এক আরোহী সহ চালক আসছিলেন শান্তিপুরের দিকে মাঝখানে বাগআঁচড়া ফুটবল খেলার মাঠের কাছাকাছি একজন বৃদ্ধ রাস্তা পার হচ্ছিলেন তাকে বাঁচাতে গিয়ে মূলত মোটরসাইকেল এর সাথে অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।

ঘটনাস্থলেই কাত হয়ে পড়ে যায় অটো অন্যদিকে মোটরসাইকেল চালক এবং আরোহী দুজনের ছিটকে পড়েন বেশ কিছুটা দূরে। ওই অটোতে থাকা চারজন যাত্রী গুরুতর আঘাত পান, মোটর সাইকেলে থাকা দুজনেও।

এলাকাবাসী এবং পথ চলতি মানুষজন তাদের প্রত্যেককে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে সাথে সাথে অটোচালক দীপঙ্কর বিশ্বাস মটর সাইকেল চালক সরাব আলী শেখ এবং এক মহিলা যাত্রীকে গুরুতর আঘাতের জন্য ট্রান্সফার করা হয় কৃষ্ণনগর শক্তি নগর হাসপাতাল।

নবমিতা ঢালী, ছায়া সাহা, সুভদ্রা দাস দের ভর্তি রাখা হয় শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালেই। ঘটনাস্থলে এবং হাসপাতালে পৌঁছায় শান্তিপুর থানা পুলিশ।

রাতের অন্ধকারে দোকানে দুষ্কৃতীরা লাগালো আগুন! পুড়ে ছাই সবকিছু , সর্বশান্ত ব্যবসায়ী

নদীয়া :নদীয়ার কোতোয়ালি থানার অন্তর্গত জোয়ানিয়া গোয়ালপাড়া টিয়াবালি ব্রিজের কাছে পার্শ্ববর্তী রায়পাড়ার রাকেশ বাগ বিগত চার বছর আগে একটি দোকান করেছিলেন যা দিয়ে তার পরিবারের 4 সদস্যের মুখে দুবেলা জুটতো দুটো ভাত। সে সময় অবশ্যই ওই এলাকায় ওই একটি দোকানেই ছিল যদিও পরবর্তীতে আরও দুটো দোকান হয়। তবে সেই অর্থে শত্রুতা কারোর সাথেই ছিল না বলে তারা জানান।

গতকাল ওই এলাকায় একটি নাম যজ্ঞ অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফেরার পথে রাকেশবাগের ভাই দেবা বাগ রাত বারোটার সময়ও দেখেছে তাদের দোকান ঠিকঠাক রয়েছে। কিন্তু আজ ভোর আনুমানিক পাঁচটা নাগাদ পথ চলতি এক পরিচিত ব্যক্তি ফোন করে জানাই তাদের দোকান আগুনে ভোশীভূত। রাকেশ এবং তার ভাই দোকানে গিয়ে দেখে টিনের ছাউনি এবং দেওয়াল ভেতরে আনুমানিক প্রায় কুড়ি হাজার টাকার খাদ্য দ্রব্য সমস্ত পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

কোতোয়ালি থানায় মৌখিকভাবে জানালেও লিখিত অভিযোগ জমা করা হবে বলেই জানায় রাকেশ। তবে পরিবার নিয়ে এই মুহূর্তে কিভাবে সংসার খরচ জোগাড় করবেন তাই নিয়েই দুশ্চিন্তায় রয়েছে সে। তবে পুলিশের কাছে আবেদন জানাবে রাতের অন্ধকারে এভাবে সর্বনাশ করা দুষ্কৃতী যেন সাজা পায়। তবে গত মহালয়ার আগেও এই দোকান থেকে ১৫ হাজার টাকা খাদ্যদ্রব্য চুরি হয়ে যায় বলেই তিনি জানিয়েছেন। তবে বহিরাগত কেউ নয় এটা থেকে স্পষ্ট।

পৌষমাস শুরুর হওয়ার দিনই হালিশহরের শ্রী শ্রী রামপ্রসাদ স্মৃতি মন্দিরের কালী মন্দিরে পুজো দিলেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ

উত্তর ২৪ পরগনা: পৌষমাস শুরুর হওয়ার প্রথম শনিবারে সাতসকালে উত্তর ২৪ পরগনার হালিশহরের শ্রী শ্রী রামপ্রসাদ স্মৃতি মন্দিরের কালী মন্দিরে পুজো দিলেন ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল সাংসদ অর্জুন সিং। মায়ের মন্দিরে পুজো দিয়ে মন্দিরে বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখেন। গোটা মন্দিরটি পরিদর্শন করার পর সংসদ অর্জুন সিং বলেন, 'এই মন্দিরটিকে নিয়ে কিছু করার চিন্তাভাবনা আমার দীর্ঘদিন ধরেই রয়েছে।

আজ মন্দির কমিটির সদস্যরা মন্দিরটিকে আরোও ভালো করে সংস্কার করার ব্যাপারে অনুরোধ জানিয়েছেন। আমি ওনাদের আশ্বাস দিয়েছি মন্দির সংস্কারের বিষয়ে যা যা দরকার সেই বিষয়ে আমি সাহায্য করতে প্রস্তুত। পুজো দেওয়ার পরে মন্দির গেটের সামনে দুঃস্থ অসহায় মানুষদের হাতে নতুন কম্বল তুলে দিলেন ব্যারাকপুরের সাংসদ।

সংসদে নিরাপত্তা লঙ্ঘনের জন্য দায়ী মোদি, দাবি রাহুলের

সংসদে নিরাপত্তা লঙ্ঘনের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দায়ী করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী সংসদের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নীতির কারণে বেকারত্বকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেন,’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীতির কারণে দেশের নাগরিকরা কর্মসংস্থান পাচ্ছেন না। বেকারত্বের কারণেই নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে।‘ শনিবার এক কনফারেন্সে এমনটাই দাবি করেন রাহুল গান্ধী। পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি ইস্যুতে মোদী সরকারের নীতিকে তুলোধোনা করেছেন তিনি।

সংসদে নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। তিনি বলেন,’ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শুধু মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন। এই ঘটনা নিয়ে সংসদে কেন তিনি কোন মন্তব্য করলেন না ।‘প্রসঙ্গত, ১৩ ডিসেম্বর লোকসভায় নিরাপত্তা লঙ্ঘন নিয়ে সংসদের উভয় কক্ষে বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তৈরি হয়। বিরোধীরা উভয়কক্ষে লোকসভার নিরাপত্তা নিয়ে স্লোগান দেয় এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিবৃতি দাবি করেন। শুধু তাই নয় শাহের পদত্যাগও দাবি করা হয়।

শহরে শুরু গীতাপাঠের প্রস্তুতি

বাকি আর কয়েকটা দিন। আগামী ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেডে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ কর্মসূচিতে তিনি যোগ দেবেন। বিভিন্ন হিন্দু ধর্মীয় সংগঠনের যৌথ প্রয়াসে হলেও এই কর্মসূচির নেপথ্যে রয়েছে রাজ্য বিজেপি।

গীতাপাঠের প্রস্তুতি আজ থেকেই শুরু হয়েছে। এর জেরে শুরু হয়েছে সাধু-সন্ন্যাসীদের শোভাযাত্রা।সূত্র মারফত জানা গিয়েছে,কুরুক্ষেত্র থেকে আনা মাটি গঙ্গার ঘাটে মেশানো হয়। গঙ্গাজল ও মাটি নিয়ে বাবুঘাট থেকে ব্রিগেড পর্যন্ত শোভাযাত্রা করবেন সাধু-সন্ন্যাসীরা। জগন্নাথ মন্দিরের ধ্বজা উত্তোলনের পর ব্রিগেডে ভূমি পুজোও করা হবে।

হাওড়ার জগৎবল্লভপুরে সরকারি প্রকল্পের ব্রিজ তৈরি করার সামগ্রী উধাও

এসবি নিউজ ব্যুরো: হাওড়ার জগৎবল্লভপুরে ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের খাড়া পাড়ায় কানা দামোদর নদীর উপর তৈরি হচ্ছে সেতু।গত ৭ই এপ্রিল ২০২৩ সালে শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় কানা দামোদর নদীর উপর এই সেতু নির্মাণের শিলান্যাস করেন।

এরপর কাজ শুরু হয়।কিন্তু রাতের অন্ধকারে সেতু নির্মাণের সামগ্রী চুরি হয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠেছে।গত রাতে কে বা কারা ওই কাজের সরঞ্জাম ও মালপত্র চুরি করে নিয়ে যায়।এই সেতু নির্মাণের ভারপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার নয়ন দেশাই জানান ,প্রায় ১০ লক্ষ টাকার মতো জিনিসপত্র চুরি হয়েছে। তারা থেকে জগৎবল্লভপুর থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন। মানুষের উন্নয়নের কাজের জিনিসও যদি এইভাবে চুরি হয়ে গেলে প্রশাসনের নজরদারি কোথায় তা নিয়ে প্রশ্ন এলাকার মানুষের।

উল্লেখ্য, বিগত কয়েকমাস ধরে জগদবল্লভপুরের বিভিন্ন এলাকায় চুরির ঘটনা ঘটছে। সূত্রের খবর একটিরও কিনারা করতে পারেনি পুলিশ।

আগুন পোহাতে গিয়ে শাড়িতে আগুন ধরে মৃত্যু হল আশ্রমে থাকা ৯৩ বছর বয়সী এক বৃদ্ধার

এসবি নিউজ ব্যুরো: ঠান্ডায় আগুন পোহাতে গিয়ে শাড়িতে আগুন ধরে মৃত্যু হল আশ্রমে আশ্রিত এক বৃদ্ধার। ঘটনায় শোকের ছায়া গোটা পরিবারে। জানা যায় মৃত বৃদ্ধার নাম উত্তরা বিশ্বাস, বয়স আনুমানিক ৯৩ বছর। পরিবার সূত্রে খবর , ওই বৃদ্ধা নদীয়ার শান্তিপুর বাঘাযতীন পাড়ার একটি আশ্রমে আশ্রিত ছিলেন। তার মেয়ে গত পরশুদিন খবর পান মা আশ্রমেই আগুন পোহাতে গিয়ে অগ্নিদগ্ধ হয়। যদিও তড়িঘড়ি ওই বৃদ্ধাকে নিয়ে যাওয়া হয় শান্তিপুর হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসা চলছিল বৃদ্ধার। শনিবার ভোরে মৃত্যু হয় বৃদ্ধার।

খবর শুনেই ছুটে আসে আত্মীয় পরীজনেরা। জানা যায় ওই বৃদ্ধার ৪টি কন্যা সন্তান ও ২ পুত্র সন্তান রয়েছে।প্রত্যেকেরই বিবাহ হয়ে যাওয়ার আর সন্ন্যাস ধর্ম গ্রহণ করার পরে আশ্রমে চলে আসেন ওই বৃদ্ধা। তবে বৃদ্ধার আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা পরিবারে। শনিবার মৃতদেহটি উদ্ধার করার পাশাপাশি ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠায় শান্তিপুর থানার পুলিশ।

একই গ্রামের তিন ছাত্রীর নিখোঁজের ঘটনায় চাঞ্চল্য এলাকা জুড়ে

এসবি নিউজ ব্যুরো : প্রায় ৬ দিন কেটে গেলেও এখনো মেলেনি ৩ ছাত্রীর খোঁজ। আতঙ্কে পুরোগ্রাম। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের কোতুয়ালী অঞ্চলের মিহির দাস কলোনি পাহাড়পুর গ্রামের। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সেই গ্রামের বাসিন্দা সীতেশ পাহাড়ি, তপন পাহাড়ি ও মিতুল পাহাড়ি।

এই তিনজনের মেয়ে একজন কলেজ এবং দুইজন স্কুল ছাত্রী। কেউবা কলেজ কেউবা স্কুলে যাওয়ার নাম করে বাড়ি থেকে বের হয় তারপর থেকেই নিখোঁজ হয়ে যায়। এদের মধ্যে একজন নাবালিকাও রয়েছে। সারাদিন সারারাত খোঁজাখুঁজি করেও তাদের খোঁজ না মেলায় মঙ্গলবার ইংরেজবাজার থানায় তিন ছাত্রীর পরিবারের লোকজন লিখিত অভিযোগ করে। ৬দিন কেটে গেলেও এখনো পর্যন্ত তাদের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি।

পরিবারের অভিযোগ পুলিশের কাছে বারবার যাওয়া সত্ত্বেও পুলিশ এই ঘটনা নিয়ে কোনো গুরুত্ব দিচ্ছে না। থানার পর রথবাড়ি ফাঁড়িতেও পরিবারের লোকজন গিয়ে অভিযোগ জানায় তবুও পুলিশ তাদের সঙ্গে কোন রকম যোগাযোগ করেনি। এছাড়াও বিভিন্ন প্রতিনিধি সহ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে জানিয়েও কোন কাজ হয়নি বলে অভিযোগ।

অসহায় অবস্থায় আতঙ্কে অনিদ্রা-অনাহারে দিন কাটাচ্ছে সেই নিখোঁজ তিন ছাত্রীর পরিবারের এমনি অভিযোগ।এই ঘটনা নিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সন্দীপ ঘোষ জানান, "নিখোঁজ ছাত্রীর পরিবারের লোক ঘটনা জানিয়েছেন। পুলিশকে আমার তরফ থেকেও বলা হয়েছে। পুলিশ এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। পরিবারের সঙ্গে আবার গিয়ে কথা বলবো। থানা যদি কোন ব্যবস্থা না নেই পরিবারের লোকজন নিয়ে পুলিশ সুপারের দ্বারস্থ হব"।

শুরু হলো বন্ধ সুস্বাস্থ কেন্দ্র তৈরির কাজ

এসবি নিউজ ব্যুরো: পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর ১ নম্বর ব্লকের হরেকৃষ্ণপুর এলাকায় ঘটনা। গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও তৃণমূল নেতার হুমকির জেরে বন্ধ ছিল সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ার কাজ। সাধারণ মানুষের অভিযোগ পেয়েই সেই খবর তুলে ধরেছিলো সংবাদ মাধ্যম। আর এর পরেই নড়েচড়ে বসলো প্রশাসন। শুরু হল সুস্বাস্থ কেন্দ্র গড়ার কাজ।

হরেকৃষ্ণপুর এলাকায় একটি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ার কাজ করতে গিয়ে তৃণমূল নেতাদের হুমকির মুখে পড়তে হয় ঠিকাদারি সংস্থার কর্মীদের।ধমক দিয়ে কাজ বন্ধ করার হুঁশিয়ারি। গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সহ তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল দাসপুর ১ বিডিও অফিসে। এই খবর সম্প্রচার হওয়ার পরেই রাত পেরোতে না পেরোতেই শুরু হলো সুস্বাস্থ গড়ার কাজ।