হালিশহরে অর্জুন সিং এর নেতৃত্বে মহামিছিল
![]()
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহারে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে জয়লাভ করেছে এনডিএ।বিহারে এনডিএ এর সাফল্যে উত্তর ২৪ পরগনার বীজপুর বিধানসভার অন্তর্গত হালিশহরে বিজেপি নেতা অর্জুন সিং এর নেতৃত্বে মহামিছিল অনুষ্ঠিত হল ।
ছবি: প্রবীর রায়
*সুন্দরবনের নোনামাটিতে ঝুমুর-পাতা নাচের নুপুর ছেড়ে মহিলাদের পায়ে পায়ে ফুটবল*
![]()
নিজস্ব সংবাদদাতা: বাঁশিতে ফুঁ পড়তেই ফুটবলের কিক অফ, মাঠে একঝাঁক সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলের আদিবাসী মহিলা ফুটবলারদের পায়ের শৈলীতে সবুজ গালিচার বুক চিরে ফুটবল হয়ে উঠল জীবন্ত। সুন্দরবনের মানুষের বেঁচে থাকার ও মনোরঞ্জনের একমাত্র রসদ ছিল ঝুমুর নাচ ও পাতা নাচ। এক সময় সুন্দরবনের এই শিল্পকলাকে রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে তুলে ধরত এই মহিলারা। সেই সমস্ত মহিলারা আজ দেখছে বিশ্বকাপের আসর হোক বা অলিম্পিকের ময়দান সব ক্ষেত্রেই মহিলারা পদক নিয়ে আসছেন। তাই পায়ের ঝুমুর ও পাতা নাচের নুপুর তুলে রেখে পায়ে তুলে নেয় ফুটবল। তাদের প্রতিভাকে সম্মান জানাতে ও তাদের ফুটবল প্রতিভাকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে বসিরহাট সুন্দরবনের সন্দেশখালি ১নং ব্লকের হাটগাছি গ্রাম পঞ্চায়েতের কানমারী মোহনবাগান ক্লাবের সহযোগীতায় কানমারি ময়দানে আয়োজিত হল ওমেন্স গোল্ড কাপ ২০২৫। এই আয়োজনের উদ্যোক্তা সন্দেশখালীর বিধায়ক সুকুমার মাহাতো চৌধুরী বলেন, "বাংলার জনপ্রিয় খেলা ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সুন্দরবনের মেয়েদের ফুটবল খেলাকে উৎসাহ দিতে এবং কলকাতা ফুটবল লিগ, কন্যাশ্রী ফুটবল কাপ, বাংলা তথা জাতীয় দলে সুন্দরবনের মেয়েরা ফুটবল খেলে সুনাম অর্জন করতে পারে তার জন্য আমাদের ফুটবল একাডেমীর এই প্রচেষ্টা।" এই ফুটবল প্রতিযোগিতায় উদ্বোধনীতে উপস্থিত ছিলেন ডেবরার বিধায়ক প্রাক্তন আইপিএস হুমায়ুন কবির, সন্দেশখালি ২ পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ দিলীপ মল্লিক ও সন্দেশখালি ২ সমিতির সভাপতি রৌফানা ইয়াসমিন সহ একাধিক ব্যক্তিত্ব। এই ধরনের আরো ফুটবল প্রতিযোগিতা হলে আর উন্নতি হবে সুন্দরবনের ফুটবলে। বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবন সংলগ্ন সন্দেশখালি ১ ও ২নং ব্লক, হিঙ্গলগঞ্জ, হাসনাবাদ, মিনাখাঁ ও হাড়োয়া সহ ছটি ব্লক আদিবাসী অধ্যুষিত। জীবনের সংকীর্ণতা থেকে আকাশে মুক্ত বিহঙ্গের মতো উড়ান দিতে ফুটবলকেই সঙ্গী করেছে সেই মহিলারা।
*ক্যান্সার প্রতিরোধ ও প্রতিকার নিয়ে আলোচনা চক্র*
![]()
নিজস্ব প্রতিনিধি: বারাসাত সুরক্ষা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে উদ্যোগে তাদের হেলা বটতল শাখায় শনিবার আয়োজিত হল ক্যান্সার প্রতিরোধ ও প্রতিকার নিয়ে একটি আলোচনা চক্র। উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ বির্বতন সাহা, ডাঃ কৌস্তুভ মন্ডল ও ডাঃ রাজর্ষি গোস্বামী।বির্বতন সাহা বলেন,"মানুষের মন থেকে ক্যান্সারের ভয় দূর করা বিশেষ প্রয়োজন।কারণ ক্যান্সারে এখন বহু আধুনিক চিকিৎসা আমাদের বাংলাতেই করা যাচ্ছে। সরকারি হাসপাতালেও ক্যান্সারের চিকিৎসা হচ্ছে।"ডাঃ গোস্বামী বলেন,"কলকাতায় এখন উন্নত মানের ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হচ্ছে। বিদেশে যে ধরনের মেশিন রোগ নির্ণয় করা হয়,এখন কলকাতা তেই সেই ধরনের যন্ত্রের সাহায্যে রোগ নির্ণয় করা হচ্ছে।"
ছবি:অঙ্কিত মুখার্জি।
*বৈদ্যনাথ মন্দির’ – ভারতীয় পুরানের বহু প্রাচীন কিংবদন্তি*
![]()
ডেস্ক: বৈদ্যনাথ জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরটি ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের দেওঘ র জেলার অবস্থিত। হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে, রাবণ হলো শিবের পরম ভক্তের মধ্যে একজন তাই রাবনের অনুরোধে শিবের কৃপায় কৈলাশ পর্বত থেকে রাবণ শিবকে নিয়ে যাচ্ছিল লিঙ্গ রুপে। কিন্তু শিব পুত্র গণেশের ছলনা তে রাবণ শিবলিঙ্গ নিয়ে যেতে পারেনি লঙ্কায় সেই শিবলিঙ্গ বৈদ্যনাথ নামে আর্বিভাব হয়।
অন্যদিকে, শিবপুরানের কাহিনি অনুসারে, ত্রেতাযুগে লঙ্কার রাজা রাবণ চেয়েছিলেন যে তার রাজধানী হবে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং সকল শত্রুর থেকে মুক্ত। তার মনে হয়েছিল, যদি শিব সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু না করেন, তবে তা হওয়া সম্ভব নয়। তিনি শিবের তপস্যা শুরু করেন। শিব সন্তুষ্ট হয়ে তাকে একটি শিবলিঙ্গ লঙ্কায় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। শিব বলেছিলেন, লিঙ্গটি অন্য কোথাও যেন স্থাপন না করা হয় এবং অন্য কারোর হাতে না দেওয়া হয়। এমনকি লঙ্কায় যাত্রাপথেও কোথাও যেন না থামা নয়। রাবণ যদি অন্য কোথাও পৃথিবীতে এই লিঙ্গটি স্থাপন করেন, তবে সেটি সেখানেই চিরতরে থেকে যাবে। রাবণ খুশি হয়ে লিঙ্গটি নিয়ে লঙ্কার পথে যাত্রা করেন। অন্যান্য দেবতারা এই পরিকল্পনার বিরোধিতা করলেন। শিব যদি রাবণের সঙ্গে লঙ্কায় যান, তবে রাবণ অজেয় হবেন। তখন তিনি পৃথিবীর উপর অকথ্য অত্যাচার চালাবেন। তাই তারা রাবণকে ছলনা করার পরিকল্পনা গ্রহণ করলেন। দেবতারা জলদেবতা বরুণকে রাবণের উদরে প্রবেশ করতে অনুরোধ করলেন। তখন কৈলাস পর্বত থেকে ফেরার পথে রাবণের মুত্রের বেগ পেল।
তখন তিনি এমন কাউকে খুঁজতে লাগলেন, যাকে খানিকক্ষণের জন্য লিঙ্গটি ধরতে দেওয়া যায়।বিষ্ণু তখন ব্রাহ্মণের ছদ্মবেশে রাবণের কাছে এলেন। রাবণ তার হাতেই লিঙ্গটি দিয়ে মূত্র ত্যাগ করতে বসলেন। কিন্তু মূত্র ত্যাগ করতে রাবণের অনেক সময় লাগল। এদিকে ব্রাহ্মণবেশী বিষ্ণু লিঙ্গটি মাটিতে স্থাপন করলেন। এই স্থানেই এখন বৈদ্যনাথ জ্যোতির্লিঙ্গ অবস্থিত।রাবণ লিঙ্গটি মাটি থেকে তোলার অনেক চেষ্টা করলেন। কিন্তু তিনি একচুলও সেটি নড়াতে অসমর্থ হলেন। কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে তিনি জোরে লিঙ্গটি নড়ানোর চেষ্টা শুরু করলেন। কিন্তু বুড়ো আঙুলের আঘাতে লিঙ্গের একটুকরো অংশ ভেঙে ফেলা ছাড়া আর কিছু করতে তিনি অসমর্থ হলেন। পরে অনুতপ্ত হয়ে তিনি কৃতকর্মের জন্য শিবের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করলেন। এদিকে রাবণ যে শিবলিঙ্গটি লঙ্কায় নিয়ে যেতে পারলেন না, তা দেখে দেবতারা আনন্দিত হলেন।
সৌজন্যে: www.machinnamasta.in
*সাধক বামাখ্যাপা ও সাধক রামকৃষ্ণদেব*
![]()
ডেস্ক : বাংলার ইতিহাসের দুই সাধক পুরুষ বামাখ্যাপা ও রামকৃষ্ণদেব। নবজাগরনের প্রথম পর্বেই এই দুই সাধকের দেখা মেলে। একই সময়ে, ঊনবিংশ শতকের দুই বিখ্যাত হিন্দু সাধক। বামাক্ষ্যাপা ছিলেন তারাপীঠের সিদ্ধ সাধক ও তারা মায়ের একনিষ্ঠ ভক্ত, যিনি তারাপীঠে শ্মশানঘাটে সাধনা করতেন। অন্যদিকে, শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব দক্ষিণেশ্বরে তাঁর সাধনক্ষেত্র তৈরি করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে সরাসরি সাক্ষাৎ হয়েছিল বলেও জানা যায়।
বামাক্ষ্যাপা
জন্ম: ২২ ফেব্রুয়ারি ১৮৩৭, বীরভূম জেলার আটলা গ্রামে।
গুরুত্ব: তারা মায়ের একনিষ্ঠ ভক্ত এবং শ্মশানে সাধনার জন্য পরিচিত।
কর্মক্ষেত্র : মূলত তারাপীঠের শ্মশানঘাটেই তাঁর সাধনা ও অলৌকিক কার্যকলাপের জন্য তিনি খ্যাত ছিলেন।
শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব
গুরুত্ব: ‘রামকৃষ্ণ’ নামেই তিনি সুপরিচিত এবং তাঁর আধ্যাত্মিক দর্শন ও শিক্ষার জন্য বিখ্যাত।
কর্মক্ষেত্র: দক্ষিণেশ্বরের বাড়িতে তাঁর সাধনক্ষেত্র ছিল।
দুজনের সাক্ষাৎ
একবার বামাক্ষ্যাপা কলকাতায় গিয়েছিলেন, যেখানে তিনি শ্রীরামকৃষ্ণের সাথে সাক্ষাৎ করেন। তাদের মধ্যে সাক্ষাৎ হওয়ার পর, শ্রীরামকৃষ্ণ বামাক্ষ্যাপাকে হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে দেন এবং তিনি দক্ষিণেশ্বরে ফিরে যান।
সৌজন্যে: www.machinnamasta.in
*দ্রাবিড়দের আরাধ্য দেবতা*
![]()
ডেস্ক : উত্তর ও মধ্যভারতে আর্য প্রভাব তীব্র হলেও যতই দক্ষিণ ভারতের দিকে যাওয়া যায়, ততই আনর্যের প্রভাব বেশি। স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন আর্য দেবতারা কি আনর্যদের পূজ্য? দ্রাবিড়দের মূল আরাধ্য দেবতা কে ছিলেন তা নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন, কারণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের পদ্ধতি ও দেবদেবীর তালিকা অনেক এবং সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়েছে। তবে, গবেষণাঅনুযায়ী, শীব এবং মাতৃকা-কে তাঁদের মূল আরাধ্য দেবতা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এছাড়াও, বিভিন্ন অঞ্চলে সেয়োন, আঙ্গলা দেবী, মাদুরাই বীরান ইত্যাদি দেবদেবীরও পূজা করা হত।
মূল আরাধ্য দেবতা –
শিব : হরপ্পা সভ্যতার পশুপতি ধারণা থেকে শিবের উদ্ভব হয়েছে বলে মনে করা হয়, যিনি দ্রাবিড়দের প্রধান দেবতা ছিলেন।
মাতৃকা : হরপ্পা সভ্যতার প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ থেকে মাতৃকা উপাসনার প্রাবল্য দেখা যায়, যা থেকে ধারণা করা হয় যে আদি দ্রাবিড়দের মধ্যে মাতৃকা উপাসনা প্রচলিত ছিল।
অন্যান্য দেবতা
সেয়োন : নীল ময়ূরের উপর উপবিষ্ট চিরতরুণ ও অত্যুজ্জ্বল এক রক্তবর্ণ দেবতা হিসেবে তিনি তামিলদের রক্ষাকারী দেবতা ছিলেন।
আঙ্গলা দেবী, মাদুরাই বীরান, কারুপ্পু সামি: দক্ষিণ ভারতের লোকধর্মে এই দেবদেবীর উপাসনা প্রচলিত ছিল।
সৌজন্যে:www.machinnamasta.in
*ঝাড়গ্রামের বিখ্যাত রামেশ্বর মন্দির – ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট*
![]()
ডেস্ক: ঝাড়গ্রামের অন্যতম একটি হিন্দু মন্দির হল রামেশ্বর মন্দির। উৎসবের দিনে এই মন্দিরটি ভক্তের কোলাহলে মুখরিত হয়ে ওঠে। এই মন্দিরটি ষোড়শ শতাব্দীর কাছাকাছি সময়ে নয়াগ্রামের রাজা চন্দ্রকেতু কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। এটি ঐতিহ্যবাহী ওড়িয়া স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এবং সুবর্ণরেখা নদীর তীরে অবস্থিত। মন্দিরের পাশে প্রতি বছর গঙ্গাবারুনীর সময় একটি বিশাল মেলা বসে এবং শিবরাত্রির সময় বহু ভক্তের সমাগম হয়। মন্দিরের পাশে একটি ৫০০ বছরের পুরানো কাঁঠাল গাছ রয়েছে, যা নিত্য পূজিত হয়।
নির্মাণ : মন্দিরটি ষোড়শ শতাব্দীর কাছাকাছি সময়ে নির্মিত হয়েছিল এবং এটি নয়াগ্রামের রাজা চন্দ্রকেতু দ্বারা তৈরি হয়েছিল বলে মনে করা হয়।
স্থাপত্য: মন্দিরটি ঐতিহ্যবাহী ওড়িয়া স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত।
অবস্থান: এটি পশ্চিমবঙ্গ-ওড়িশা সীমান্তে, সুবর্ণরেখা নদীর তীরে অবস্থিত।
মেলা : প্রতি বছর গঙ্গাবারুনীর সময় মন্দিরের পাশে একটি বড় মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
শিবরাত্রি: শিবরাত্রির সময় মন্দিরে শিবচতুর্দশী থেকে তিনদিন ধরে একটি বিশাল মেলা বসে, যেখানে বহু ভক্তের সমাগম হয়।
পুরাতন কাঁঠাল গাছ: মন্দিরের পাশে একটি ৫০০ বছরের পুরানো কাঁঠাল গাছ রয়েছে, যা মন্দিরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটিও নিয়মিত পূজা করা হয়।
সৌজন্যে: www.machinnamasta.in
*মাত্র ১৩ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে শার্ট!*
![]()
ডেস্ক : ব্যাস, এই বিজ্ঞাপক সামনে আসতেই হাজার মানুষের লাইন।আর এই কথা সামনে আসতেই সেই কাপড়ের দোকানের সামনে পড়ে যায় প্রবল লাইন। সেই ভিড় সামলাতে ডাকতে হয় পুলিশ! সোশ্যাল মিডিয়াতে ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সেই ভিডিও।জানা গিয়েছে মাত্র ১৩ টাকায় জামা পাওয়া যাচ্ছে সেই শুনে জামা-কাপড়ের দোকানে ভিড় জমাতে শুরু করেন হাজার হাজার মানুষ। ভিড় বাড়তে বাড়তে মানুষদের একটা সময়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।গণমাধ্যম সাইট ইউটিউবে একটি প্রমোশনাল ভিডিও-তে দোকানটির মালিক লুধিয়ানার দুগরি এলাকায় ইন্দ্রদীপ সিং জানান, ক্রেতারা এসে যেকোনো ধরনের শার্ট মাত্র ১৩ টাকা দিয়ে নিয়ে যেতে পারেন।
গুরু নানক জয়ন্তীর গুরুপরব উপলক্ষে এই অফার দেওয়া হয়েছিল। এই অফারের কথা জানার পরেই মঙ্গলবার, উপচে পড়া ভিড়ে হিমশিম খেতে থাকেন দোকান মালিক। এই প্রবল ভিড় দেখে শেষে এই ধরনের অফার ফিরিয়েও নেন তিনি। তিনি জানান প্রথম ৫০ জন ক্রেতাকেই এই ধরনের অফার দেওয়া হবে। এতে হিতে বিপরীত হয়, ক্রেতাদের অভিযোগ প্রমোশনাল ভিডিও-এর মাধ্যমে জনতার মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছেন দোকানদার। শেষে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সৌজন্যে: www.machinnamasta.in
*বহুজাতিক সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর পদে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়*
![]()
নিজস্ব প্রতিনিধি: ক্রীড়া ক্ষেত্রে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্ট বিষয়ক এক বহুজাতিক সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর পদে নিযুক্ত হলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। সোমবার কলকাতার এক পাঁচতারা হোটেলে সাংবাদিক সম্মেলনে ক্রীড়া ক্ষেত্রে এ আই এর ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন সংস্থার কর্ণধার ও সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।
ছবি: সঞ্জয় হাজরা
Nov 17 2025, 10:01
- Whatsapp
- Facebook
- Linkedin
- Google Plus
0- Whatsapp
- Facebook
- Linkedin
- Google Plus
0.1k