*এন.সি. চ্যাটার্জি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে সাবারবান ক্লাব চ্যাম্পিয়ন*

খেলা

Khabar kolkata sports Desk : চমৎকার অলরাউন্ড পারফর্মেন্সের উপর ভর করে বুধবার ফাইনাল ম্যাচে তালতলা ইনস্টিটিউটকে ১৫ রানে হারিয়ে এন.সি. চ্যাটার্জি টি-টোয়েন্টি মেমোরিয়াল ট্রফির শিরোপা জিতে নিল সাবারবান ক্লাব।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস গ্রাউন্ড সল্টলেকে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়ে সাবারবান ক্লাব ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৬ রান করে। দীপক প্রসাদ (৩৭ বলে ৫৩), অভিষেক দাস (১০ বলে ২৭ রানে অপরাজিত), অভিশান্ত (২০) রান করে।আর তালতলা ইনস্টিটিউটের বোলারদের মধ্যে আকাশ ত্রিপাঠী ২৮ রানে ২ উইকেট নেন।

১৫৬ রানের লক্ষ্যকে তাড়া করতে নেমে তালতলা ইনস্টিটিউট সাহসিকতার সাথে লড়াই করেও ব্যর্থ হয়। ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪১ রান করে। চক্রধর দ্বিবেদী সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন।

সাবারবান ক্লাবের হয়ে অভিশান্ত (৩-২৩), ঋষি বাতাব্যাল (২-২৩), এবং গৌতম ভার্মা (২-১৫) বোলিং সকলে মুগ্ধ করে।

ছবি সৌজন্যে: CAB

*জাপানে কয়েকটি হিন্দু মন্দির*

ডেস্ক: হিন্দুধর্ম জাপানে একটি সংখ্যালঘু ধর্ম। ২০১৫ সালের তথ্যনুসারে ২৫,৫৯৭ জন হিন্দু জাপানে বসবাস করে । যদিও হিন্দুধর্ম জাপানে সংখ্যালঘু ধর্ম, তবুও জাপানি সংস্কৃতি গঠনে এটির উল্লেখযোগ্য পরোক্ষ ভূমিকা রয়েছে। জাপানি “সেভেন গডস অফ ফরচুন” এর মধ্যে চার জন হিন্দু দেবতা থেকে উদ্ভূত: বেনজাইটেনসামা ( সরস্বতী ),বিশামন (বৈশ্রবণ বা কুবের), ডাইকোকুটেন ( মহাকাল/ শিব), এবং কিচিজোতেন ( লক্ষ্মী )। জাপানে হিন্দু ত্রিদেবীর সরস্বতীর বেনজাইতেন্নিও নামে, লক্ষ্মী কিশোউতেন্নিও নামে এবং মহাকালী ডাইকোকুটেনিয়ো নামে পরিচিত।

জাপানে স্থানীয় ছাড়াও হিন্দুধর্ম প্রধানত ভারতীয় এবং নেপালি অভিবাসীদের দ্বারা অনুশীলন করা হয় । ২০১৬ সালের হিসাবে, জাপানে ৩০,০৪৮ ভারতীয় এবং ৮০,০৩৮ নেপালি রয়েছে। এদের অধিকাংশই হিন্দু। এখানে, হিন্দু দেবতারা অনেক জাপানিদের দ্বারা বিশেষ করে শিংগন বৌদ্ধধর্মে সম্মানিত। জাপানের কয়েকটি হিন্দু মন্দির নিম্নরূপ:

# শিব শক্তি মন্দির ও আশ্রম টোকিও

# শিরডি সাই বাবা টোকিও মন্দির

# ইসকন নিউ গয়া

# বেনজাইটেনসামা মন্দির (সরস্বতী মন্দির)

# গণেশ মন্দির, আসাকুসা

# গবিন্দ মন্দির, টকিও।

*Bhowanipur Club crowned champions of First Division One-Day meet*

Sports

Khabar kolkata sports Desk : In a nail-biting summit clash, Bhowanipur Club defeated E.Rly Sports Association by 5 runs on Tuesday to emerge champions of CAB First Division Senior Knockout One-Day Tournament.

Put into bat at the JU 2nd Campus Ground Salt Lake, Bhowanipur managed to post 207 in 49.5 overs. Vivek Singh (55), Aamir Gani (42), Abhimanyu Easwaran (35) were the pick of the batsmen.

For E. Rly. Sports Association, Nikhil Singh (3-26), Tanmoy Pramanick (2-46) and Saiket Das (2-46) impressed with the ball. Swapnil Choudhary and Deepanshu Chaudhary bagged one each.

In reply, E. Rly. Sports Association fell short, scoring 202 in 49.1 overs. Ravi Singh top-scored with a fighting 69.

For Bhowanipur, Jesal Karia (3-37), Rajkumar Pal (3-52), Ravi Kumar (2-28) impressed while Aamir claimed one.

PIC Courtesy by: CAB

*Aryan Club crowned champions of Women’s Club League One-Day meet*

Sports

Khabar kolkata sports Desk: Aryan Club outclassed Mohun Bagan AC by 47 runs in the summit clash on Tuesday to emerge champions of CAB Women’s Club Cricket League One-Day Tournament.

Opting to bat, after the match was reduced to 25-overs-a-side, Aryan Club posted a challenging 175/4 in 25 overs at the 22 Yards Sports School Ground.

Tanushree Sarkar (76 off 50), Priyanka Bala (43 not out), Dyuti Paul (23) and Jhumia Khatun (18) impressed with the bat.

For Mohun Bagan, Diya Nandi bagged 2 for 38 while Priti Mahata and Aradhya Kumari Tiwary claimed one each.

Chasing the target, Mohun Bagan were bowled out for 128 in 25 overs. Ankita Chakraborty top-scored with 42 runs.

For Aryan Club, Sritama Nandi (4-29), Jhumia (2-12) and Sinjini Sarkar (2-28) were the pick of the bowlers while Sushmita Ganguly and Tanushree claimed one each.

Pic Courtesy by: CAB

*'৪ কেজির’ আম দেখতে ভিড় বাড়ছে বর্ধমানের এক নার্সারিতে*

ডেস্ক: না, প্রত্যেকটা আম চার কেজি হবে, এমন কোনো কথা নেই। তবে এই প্রজাতির আমের ওজন সর্বাধিক ৪ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। এখন গাছে ঝুলে রয়েছে ওই বিশাল জিনিসটা কী ? দূর থেকেই স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ৷ সামনে গিয়ে দেখা গেল একটি বিশালাকার আম ৷ এই আমটিকে দূর থেকে একঝলক দেখলে মনে হবে একটা ছোট সাইজের ‘ডাব’। পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান শহরে ‘উপবন’ নামে একটি নার্সারি রয়েছে। সেই নার্সারিতেই বর্তমানে রয়েছে এই নাম। যার নাম ‘ফোর কিলো’। নার্সারির কর্ণধারের সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে এই আমটির নামই হল ‘ফোর কিলো’ । অর্থাৎ এক একটা আমের ওজন হতে পারে চার কেজি পর্যন্ত !

এই বিষয়ে নার্সারির কর্ণধার গোলাম মুরতাজা জানিয়েছেন, ‘‘ফলন পরিমাণে কম হয়, তবে আমরা খেয়ে দেখেছি স্বাদ বেশ ভাল। এখন যেটা ধরে আছে সেটারই ওজন প্রায় এক থেকে দেড় কেজি। তবে চার কিলো হবে কিনা জানি না।” ফোর কিলো’ ছাড়াও এই নার্সারিতে বিভিন্ন প্রজাতির বিদেশি আম গাছের চারা রয়েছে। এক একটা গাছে ধরে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আম। তবে এই চার কেজি আম এখন নজর কাড়ছে অনেকেরই। নার্সারিতে গাছ কিনতে এসে অবাকও হচ্ছেন বহু মানুষ। কেউ কেউ আবার এই আমের সঙ্গে ছবিও তুলছেন।

*ধর্ম ও অধর্মের মহাভারতীয় যুদ্ধ শুরু হবে ৩০ মে – জ্যোতিষী যোগেশ্বরানন্দ*

ডেস্ক : আমরা ভাবছি ভারত-পাক যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু অনেক খেলা এখনও বাকি। জ্যোতিষী যোগেশ্বরানন্দ মহারাজের জ্যোতিষগণনা বলছে মহাভারতের মতো আসল যুদ্ধ শুরু হবে ৩০ মে। বিভিন্ন গ্রহের অবস্থান দেখে তিনি বলেন, ওই সময় বিশ্বে মহাভারতের মতো এক যুদ্ধ হবে। না এই যুদ্ধ কাদের মধ্যে হবে? তা অবশ‌্য যোগেশ্বরানন্দ তাঁর ভবিষ‌্যদ্বাণীতে উল্লেখ করেননি। তবে গত মঙ্গলবার রাতে ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পর ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ পরিস্থিতিতে তাঁর বলা সেই কথা ফের ভাইরাল সোশাল মিডিয়ায়।

সম্প্রতি, যোগেশ্বরানন্দ গিরি একটি ভিডিও বার্তায় বলেছিলেন, “আগামী ৩০ মে ছ’টি গ্রহ এমন একটি অবস্থানে আসবে যার কারণে সারা বিশ্বে দ্বন্দ্ব তৈরি হবে। মহাভারতের যুদ্ধের সময় বা পৃথিবীতে অন‌্য বিভিন্ন বড় যুদ্ধের সময় এই ছ’টি গ্রহের অবস্থান ঠিক যেমন ছিল, তেমনই তাদের অবস্থান হবে ওইদিন। এটা গাণিতিকভাবে প্রমাণিত। এটা ফরমুলা মেনেই হয়। বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ করেই এমন বলছি।” যুদ্ধের ব‌্যাখ‌্যা দিয়ে তিনি আরও বলেছিলেন, “যুদ্ধ একরকমের যজ্ঞ। যজ্ঞের অর্থ ত‌্যাগ, বলিদান। গীতায় কৃষ্ণ বলেছেন, যজ্ঞ, দান ও তাপস কখনও পরিত‌্যাগ করা উচিত নয়।”

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*বালুচিস্থানে হিন্দু মন্দির*

ডেস্ক: পাকিস্তান। বালোচ প্রদেশ। দুর্গম, ঘন অরণ্য বেষ্টিত অঞ্চল। মরুময়। শুষ্ক। রুক্ষ। খাড়াই মসৃণ পর্বত শৃঙ্গে ঘেরা। অথচ তার মধ্যে দিয়ে মানুষ যান এক অখণ্ড অগ্নিকুণ্ডের সন্ধানে। সেই কোন কাল হতে, ওই কুণ্ড জ্বলে চলেছে। এক দিনের তরেও নেভেনি! আর তার সম্মুখে অনিয়ত, লাল টকটকে শিলায় অধিষ্ঠিতা এক মা। মা হিংলাজ। কি আশ্চর্য জানেন, হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সবাই ওই শিলাকে মাতৃ জ্ঞান করে! মুসলিমরা তাঁকে ধরেন প্রবৃদ্ধ মাতা, নানী। আর ওই ক্ষেত্রটিকে বলে ‘নানীজি কা হজ’।

কে এই হিংলাজ?মা এখানে রক্তবর্ণা। এই হিঙ্গুলা অর্থাৎ রক্তবর্ণা রঙের জন্যই মায়ের নাম হিংলাজ মাতা। সতী মায়ের দেহত্যাগের পর তার খণ্ডিত দেহখণ্ডের প্রজ্ঞা অর্থাৎ ব্রহ্মরণ পতিত হয় এই অঞ্চলে। সেই ব্রহ্মরন্ধ্রই হিংলাজ মাতা শিলা রূপে এখানে প্রতিষ্ঠিত। এই পীঠ একান্ন সতী পীঠের মধ্যে অন্যতম। মা এখানে কোট্টারি রূপে পূজিতা। তাঁর ভৈরব ভীমলোচন হিসেবে তাঁর সঙ্গেই দণ্ডায়মান। মন্দিরে মায়ের শিলার সঙ্গে আরেকটি ছবি পাওয়া যায়। সেখানে মা অষ্ট হস্তে শঙ্খ, চক্র, ত্রিশূল, অগ্নি, পদ্ম ও বরাভয় প্রদায়িনী। আর তাঁর পদতলে বসে আছেন পরশুরাম। মন্দিরে যেমন বাৎসরিক পুজো হয়, তেমনি হয় হজ যাত্রা। ভক্তি ও শ্রদ্ধা সহকারে দুই সম্প্রদায়ের মানুষ মায়ের পুজো দেন। এই অবিরাম প্রজ্জ্বলন কুণ্ড দর্শন করেন।

সৌজন্যে:

www.machinnamasta.in

*৬টি গ্রহের অবস্থানের কারণে ভারতের সামনে ভালো সময়’ – জ্যোতির্বিদ যোগেশ্বরানন্দ*

ডেস্ক : ভারত-পাক যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এই যুদ্ধের পরিনাম নিয়ে সারা দেশবাসী উদ্বিগ্ন। কিন্তু অনেক আগেই এই যুদ্ধ নিয়ে ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন স্বামী যোগেশ্বরানন্দ। স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি গত বছরের জুলাইতে জানিয়েছিলেন যে, ২০২৫ সালের ২৫ মে যুদ্ধ হবে। তিনি এও জানিয়েছেন যে, ৬টি গ্রহের অবস্থানের কারণে ভারতের সামনে ভালো সময়। আর পাকিস্তানের অবস্থা খারাপ হবে। গ্রহদের অবস্থানের যে বিষয়টা স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি জানিয়েছেন, সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, এমনটা তা কারও মুখের কথায় নয়, অঙ্ক দ্বারাও প্রমাণিত। ফর্মুলাও রয়েছে, যে কেউ কষে বের করতে পারে।

স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরির কথায়, ঋষি অরবিন্দ, স্বামী বিবেকানন্দ, আব্দুল কালাম যিনি আমাদের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তাঁরাও এ কথা বলে গিয়েছিলেন যে, ভারতের স্বর্ণযুগ আসছে। এ বার কেউ যদি কিছু দেখতে না চান, চোখ বন্ধ করে রাখেন, তা হলে কিছু করার নেই। স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি জানিয়েছেন, সব কিছু পুনরুজ্জীবিত করার জন্য যুদ্ধের প্রয়োজন। যুদ্ধ মানেই যেন যজ্ঞ, আর যজ্ঞ মানে বলিদান। তাঁর মতে, ভারত শীঘ্রই আধিপত্য বিস্তার করবে। ইউনাইটেড নেশনে খুব শীঘ্রই ভারত ছাপ ফেলবে।

সৌজন্যে:www.machinnamasta.in

*জ্যোতিষ মতে কপালে সিঁদুর পরার কিছু বিধি আছে*

ডেস্ক : ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ এর পরেই আবার সিঁদুরের উপযোগিতা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। ভারতের সনাতন সংস্কৃতিতে বিয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ সিঁদুরদান। রীতি, ঐতিহ্য পেরিয়ে সিঁদুর আজ ভারতীয় ঘরানার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গিয়েছে। সিঁদুর পরা বা না পরা যাঁর যাঁর ব্যক্তিগত অভিরুচি। কিন্তু সিঁদুর আজ অনেক ক্ষেত্রেই পরিণত হয়েছে স্টাইল স্টেটমেন্টেও। ষোল শৃঙ্গার সাজের অন্যতম সিঁদুর পরার সময় কিছু রীতি নীতি বা নিয়ম পালন করার ধারা প্রচলিত দীর্ঘ দিন ধরে।

জ্যোতিষ মতে, নিজের ব্যবহৃত সিঁদুর অন্য কাউকে পরার জন্য দেওয়া ঠিক নয়। এতে সংসারের বিপদ হতে পারে। স্নান না করে সিঁথিতে সিঁদুর দেবেন না। আবার ভিজে চুলেও সিঁদুর পরবেন না। চুল ভাল করে শুকনো মুছে তবেই সিঁদুর পরবেন।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি ঘোষিত, কবে শুরু হতে পারে আইপিএল?*

খেলা

Khabar kolkata sports Desk: শনিবার বিকেলে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা হয়েছে।এবার আইপিএল শুরু হতে আর কোনও বাধা নেই। ভারতীয় বোর্ড ৭ দিন স্থগিত করে দিয়েছিল প্রতিযোগিতা।এখন প্রশ্ন কবে শুরু হবে আইপিএল?

এদিকে আইপিএল-এ গ্রুপ পর্বে এখন বাকি ১২টি ম্যাচ। প্লে-অফের ৪ টি ম্যাচ ধরলে মোট ১৬ ম্যাচ বাকি এই মরশুমে। সূত্রের খবর চেন্নাই, বেঙ্গালুরু এবং হায়দরাবাদে খেলা হতে পারে বাকি ১৬টি ম্যাচ। যেহেতু ভারত-পাক সীমান্ত থেকে দক্ষিণ ভারতের এই শহরগুলি অনেকটাই দূরে হওয়ায়, বোর্ডের ভাবনায় রয়েছে এই ভেন্যুগুলি, এমনটাই প্রকাশিত একাধিক রিপোর্টে। তবে বিসিসিআই বা আইপিএল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে এখনও কোনও বিবৃতি জারি করা হয়নি এ বিষয়ে।