*রাম নবমীর শুভ দিনে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান*

প্রবীর রায়: উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর শিউলি পঞ্চায়েতে আয়োজিত এক তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কর্মসূচির মঞ্চে বিজেপি ছেড়ে ১০০০ জন যোগদান করলেন তৃণমূল কংগ্রেস। এদের মধ্যে বিজেপির এক কনভেনার অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ও উপস্থিত ছিলেন।এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন

ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ পার্থ ভৌমিক। অংশগ্রহণ অনুষ্ঠান বিজেপি ত্যাগ করে তৃণমূল কংগ্রেসের যোগদান করা অভিষেক চট্টোপাধ্যায় জানান," বিজেপির বিভিন্ন জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদ জানিয়েই দলত্যাগ বিজেপি নেতা কর্মীদের এবং তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান।"

*বারাসাতে রামনবমী মিছিলে মিঠুন চক্রবর্তী, সুকান্ত মজুমদার*

নিজস্ব প্রতিনিধি: উত্তর ২৪ পরগনার সদর বারাসাতে রাম নবমীর মিছিলে উপস্থিত মিঠুন চক্রবর্তী ও সুকান্ত মজুমদারকে। তবে প্রশাসনের তরফ থেকে আগেই কড়া নিষেধাজ্ঞা ছিল অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে, তবুও রাজ্যের নানা প্রান্তের সঙ্গেই রামনবমী উদযাপনে বারাসাতে অস্ত্র হাতেই দেখা গেল রাম ভক্তদের।এদিনের রামনবমী উপলক্ষ্যে বারাসাতে শোভাযাত্রা করেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী ও বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এদিনের এই শোভাযাত্রা ঘিরে যতোটা না উন্মাদনা ছিল, তার থেকে বেশি ছিল মিঠুন সুকান্তদের দেখার জন্য উৎসাহী মানুষের ভিড়।রাস্তার দুই ধারে ভিড় জমাতে থাকেন বহু সাধারণ মানুষ।হুড খোলা গাড়িতে চেপে মিঠুন সুকান্তরা এন্ট্রি নিতেই জয় শ্রীরাম ধোনি আর প্রায় সকলের হাতেই দেখা যায় গেরুয়া পতাকা। এক ঝলক দেখে মনে হতেই পারে যেন কোনও নির্বাচনী শোভাযাত্রা।ভিড় সামলাতে মোতায়েন ছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী।কিন্তু মিছিলের মধ্যেই দেখা যায় কারও হাতে ত্রিশূল,কারও হাতে আবার তরোয়াল। অস্ত্র মিছিল প্রসঙ্গে, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন,"মহরমে যখন তরোয়াল নিয়ে বের হন তখন সেকুলার,আর হিন্দুদের রামনবমীতে তরোয়ালটা সাম্প্রদায়িক,এটা চলতে পারেনা। হিন্দুদের ওপর ক্রমাগত যে আক্রমণ ও অত্যাচার হচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রী যে ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণ করছেন তাতে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে জয় শ্রীরামের মন্ত্র আওড়াচ্ছেন। এটা আগমনী সুর, রাম রাজত্ব প্রতিষ্ঠা হওয়ার সুর।২৬ শে রাম রাজত্ব প্রতিষ্ঠা হবে।" এদিনের শোভাযাত্রায় মিঠুন চক্রবর্তীকে দেখতে ঢল নামে মানুষের। অন্যদিকে,বারাসাতে এই শোভাযাত্রায় চোখে পড়ে বিভিন্ন ট্যাবলো।যেখানে শ্রীরামের জন্মকথা থেকে বনবাস রাবণ বধ তুলে ধরা হয়েছে, আয়োজন করা হয়েছিল ঝুমুর নাচেরও।

ছবি: অঙ্কিত মুখার্জী

*কাকিনাড়ায় আর্য সমাজ মোড়ে অস্ত্র নিয়ে শোভাযাত্রার রাম নবমীতে*

ছবি: প্রবীর রায়

*হালিশহরে রাম নবমীর মিছিল*

প্রবীর রায়: অযোধ্যার পাশাপাশি রাজ্য জুড়ে চলছে রাম নবমীর উদযাপন। উত্তর ২৪ পরগনার হালিশহরের এক মিছিলে হাঁটতে দেখা গেল ব্যারাকপুর লোকসভার প্রাক্তন সাংসদ তথা বিজেপি নেতা অর্জুন সিং, বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্কু পান্ডে সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দকেও।

*এপ্রিল মাসের কয়েকটি রাশির জাতকদের ভাগ্য খুবই ভালো হবে*

ডেস্ক: এপ্রিল মাস থেকে ভাগ্যের দ্বার খুলে যাবে এই রাশির ব্যক্তিদের অর্থাৎ ভাগ্যবান রাশির তালিকায় কোন রাশির ব্যক্তিরা রয়েছেন, দেখুন তো আপনি রয়েছেন কিনা সেই তালিকায়।

# বৃষ রাশি –

বৃষ রাশির জাতক জাতিকাদের এপ্রিল মাসটি অত্যন্ত শুভ হতে চলেছে। এই সময় আপনারা যা চাইবেন তাই করতে পারবেন। আত্মবিশ্বাস বাড়বে, সাহস বাড়বে। শুধু তাই নয় দূরে কোথাও ঘুরতে গেলে অবশ্যই সাবধানে যাবেন। পরিবারের সকলের সঙ্গে ভালো থাকতে পারবেন। এমনকি নতুন সম্পত্তি কেনার সম্ভাবনা রয়েছে। মাথা ঠান্ডা রেখে সব কাজ করুন। অংশীদারিত্ব যেকোনও ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে পারেন, সেখান থেকেও লাভের মুখ দেখবেন।

# কর্কট রাশি

কর্কট রাশির জাতক জাতিকাদের এপ্রিল মাস থেকেই সুখের সময় শুরু হয়ে যাবে। এসময় অর্থপ্রাপ্তি হবে। তাছাড়া আর যারা বেসরকারি চাকরি করছেন, তাদের চাকরিতে পদোন্নতি নিশ্চিত, কাজের জায়গায় ভালো সুযোগ পাবেন। অতিরিক্ত আয়ের উৎস তৈরি হবে। সঞ্চিত সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। কোথাও অর্থ বিনিয়োগ করার আগে আপনারা শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।

# কুম্ভ রাশি

কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকাদের এই মাসটি অত্যন্ত শুভ হতে চলেছে। কারণ এই মাসেই তারা গাড়ি, বাড়ি কিনতে পারবেন। তাছাড়া প্রিয়জনের সঙ্গে দূরে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন। নতুন সম্পত্তি কিনতে পারবেন। যারা চাকরিজীবী, তারা তাদের কাজের জন্য তাদের সিনিয়রদের কাছ থেকে প্রশংসা পেতে পারেন। এই সময়টি আপনার জন্য খুবই অনুকূল হতে চলেছে।

# মীন রাশি

মীন রাশির জাতক-জাতিকাদের এপ্রিল মাসটি অত্যন্ত শুভ। চাকরিতে আপনার বদলি হবে। চাকরিতে পদোন্নতিও নিশ্চিত। পরীক্ষা ও প্রতিযোগিতামূলক কোনও পরীক্ষা দিলে সেখানে লাভ হবে। শিক্ষার্থীদের জন্য সুখের সময়। আইনি বিষয় যদি কোনও সমস্যায় জড়িয়ে থাকেন, তা থেকেও বের হতে পারবেন। এমাসের যেকোনও শুভ কাজ করুন। সেই কাজে মিলবে সফলতা। আয়ের আয়ের নতুন উৎস খুঁজে পাবেন। ব্যবসায় আপনি কাঙ্ক্ষিত লাভ পাবেন। সঞ্চিত সম্পদ বৃদ্ধি পাবে। পাইকারি ব্যবসায়ীদের জন্য সময়টি খুবই শুভ। মানসিক চাপ কমিয়ে আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে তুলুন। পরিবারের কোনও সদস্যের সাফল্যের কারণে বাড়িতে আনন্দের পরিবেশ থাকবে আপনার।

*পরিবারের অশান্তি দূর করতে কিছু বাস্তু টিপস মেনে চলুন*

ডেস্ক : পরিবারের সেই সব আছে, যা একটা পরিবারের সুখ ও শান্তি নিয়ে আসতে পারে। তবুও পরিবারে শান্তি নেই। নানা কারণে অশান্তি, কলহ লেগেই আছে। দীর্ঘমেয়াদী কোনও সমাধান না পেলে মানুষ নিজের ভাগ্যকেই দোষারোপ করতে থাকেন। ঋণের বোঝা আরও একটি সংকট। কিন্তু অনেকেই হয়তো বিশ্বাস করেন না, তবে বাস্তুতন্ত্র এই সংকটের অন্যতম কারণ হতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বাড়ির ভুল বাস্তু পরিবারের সদস্যদের জীবনে অনেক সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। বাস্তুর এই ছোট ছোট বিষয়গুলি কী কী?

# অনেকেরই হাত-পা না ধুয়ে বা বিছানায় বসে খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে। এই কাজ বাস্তুশাস্ত্রে নিষিদ্ধ। এই ভুল ধনী মানুষকে কাঙাল করে তুলতে পারে। তাই অর্থসংকট এড়াতে সবসময় মাথায় রাখবেন, বিছানায় বসে কখনওই খাবার খাওয়া উচিত নয়। খাওয়ার আগে অবশ্যই হাত-পা ধুয়ে ফেলবেন।

# বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, ডাস্টবিন কখনওই বাড়ির বাইরে বা প্রবেশদ্বারে রাখা উচিত নয়। এর জেরে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হন। বাস্তু দোষের প্রকোপ বাড়ে। তাই বাড়ির মূলদরজা সবসময় পরিষ্কার রাখা উচিত। প্রতিদিন সন্ধ্যায় ঘি দিয়ে প্রদীপ জ্বালানো উচিত। ডাস্টবিন সর্বদা দক্ষিণ-পশ্চিম বা উত্তর-পশ্চিম দিকে শুভ বলে মনে করা হয়। রাতে রান্নাঘরে এঁটো বাসন রাখা উচিত নয়।

# বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সন্ধ্যের সময় দুধ, দই বা লবণ কাউকে দান করা উচিত নয়। আর্থিক সংকটময়ের জন্য খুবই ক্ষতিকর বলে মনে করা হয়।

# ধর্মীয় গ্রন্থ ও বই সবসময় পশ্চিম দিকে রাখা উচিত। অনেকে খাটের উপরে, বালিশ ও গদির নিচে রেখে দেন। এতে ঘরের মধ্যে নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীনে পড়তে পারেন আপনি।

*বারাসাতে দুই দলের মিছিলে ঘিরে ধুম ধুমার কান্ড*

নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সংগঠন ও বাম ছাত্র যুব সংগঠনের মিছিল কে ঘিরে শনিবার বারাসাত হেলাবটতলা মোড়ে এক ধুম ধুমার কান্ড ।এদিন বিকাল ৫ টা নাগাদ কেন্দ্রীয় সরকারের ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি ও সম্প্রতি ২৬ হাজার শিক্ষক শিক্ষিকার চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সংগঠনের ডাকে একটি মিছিল শুরু হয় চাঁপাডালি মোড় থেকে। কয়েক হাজার তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী তাতে অংশ নেন। অন্যদিকে, ওই একই সময়, হেলাবটতলার মিলনী মাঠ থেকে যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি ফেরানোর দাবিতে মিছিল শুরু হয় বামফ্রন্টের ছাত্র যুব সংগঠন এসএফআই ও ডিওআইএফআই এর উদ্যোগে। সেই মিছিল কয়েক শ' কর্মী সমর্থক যোগদান করে। ঘটনা সূত্রপাত ঘটে তৃণমূলের মিছিল কলোনী মোড় হয়ে হেলাবটতলার দিকে গেলে যুব সংগঠন করা মুখোমুখি হয়ে পড়েন। সামান্য কিছু পুলিশ থাকলেও একে অপরের দিকে কুৎসিত অঙ্গী ভঙ্গি এবং কু- কথার স্লোগান আরো উত্তেজনা বাড়িয়ে তোলে। পরে অবশ্য উভয় সংগঠনের নেতৃত্বের তত্ত্বাবধানে উত্তেজিত দুই দলের সমর্থকদের সরিয়ে নিলে মিছিল আবার শুরু হয়। এবং যে যার গন্তব্যস্থলের দিকে যেতে থাকে। এদিন এসএফআই ও ডিজিএফআইয়ের মিছিলের শেষে মুখ্যমন্ত্রী কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।

*ওষুধের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবিতে ব্যারাকপুরে তৃণমূল কংগ্রেসের মিছিল*


নিজস্ব সংবাদদাতা: সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রায় ৭৪৮টি জীবনদায়ী ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি করেছে ।এর প্রতিবাদে রাজ্য জুড়ে চলছে প্রতিবাদ। শনিবার ওষুধের এই বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবিতে ব্যারাকপুরে ব্যারাকপুর শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের ব্যানারে সংঘটিত হল মিছিল। মিছিলটি

ব্যারাকপুর বারাসাত রোডে রবীন্দ্রপল্লী এলাকা থেকে শুরু হয় ব্যারাকপুর বারাসাত রোড ধরে ব্যারাকপুরে বিভিন্ন অঞ্চল পরিক্রমা করে। এই মিছিল মিছিলে নেতৃত্ব দেন ব্যারাকপুর পৌরসভার পৌর প্রধান উত্তম দাস, উপ-পৌরপ্রধান সুপ্রভাত ঘোষ,পৌর পারিষদ সদস্য তথা ব্যারাকপুর শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেস সভাপতি রাজা পাসোয়ান, রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পাদক জয়দীপ দাস সহ ব্যারাকপুর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে পৌরপিতা পৌর মাতা তৃণমূল কংগ্রেস, তৃণমূল যুব কংগ্রেস তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ও মহিলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব ও কর্মীরা।

*২০২৬ শের বিধানসভায় বিজেপিকে চাই পোস্টারে ছয়লাম ব্যারাকপুরে*

প্রবীর রায়: বছর ঘুরতেই বঙ্গে ২০২৬ সালে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। সেই নির্বাচনকে মাথায় রেখে ২০২৫ সাল থেকে ময়দানে ঝাঁপিয়ে পড়েছে শাসকদল তৃণমূল এবং গেরুয়া শিবির। সনাতনীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বার্তা দিয়ে ব্যারাকপুর আনন্দপুরী সেন্ট্রাল রোড এবং ওল্ড ক্যালকাটা রোড জুড়ে পোস্টার পড়ল বহু পোষ্টার। তাতে লেখা 'এবার ২০২৬ শে বিজেপিকে চাই।' এই পোস্টারের নিচে লেখা আছে, প্রচারে মিলন কৃষ্ণ আশ। ব্যারাকপুর পুরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলর তথা বিজেপি নেতা মিলন কৃষ্ণ আশ বলেন, "বাংলাদেশে সনাতনীদের ওপর অত্যাচার চলছে। বাংলাতেও দিকে দিকে সনাতনীরা আক্রান্ত হচ্ছেন। বাংলায় সনাতনীদের রক্ষার্থে বিজেপি সরকার আসা দরকার। অন্যথায় বাংলায় সনাতনীরা বিপন্ন হয়ে পড়বে। তাই বাংলায় সনাতনীদের একজোট করতেই রামনবমী উপলক্ষ্যে এই পোস্টার লাগানো হয়েছে।"

*ব্যারাকপুরের আনন্দপুরী শীতলা মন্দির সমাজ আয়োজিত বাৎসরিক শীতলা পুজো*

নিজস্ব প্রতিনিধি: উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর আনন্দপুরী শীতলা মন্দির সমাজের বাৎসরিক শীতলা পুজো আয়োজিত হল ব্যারাকপুরে। প্রায় ৭০ বছরেরও পুরোনো এই শীতলা পুজোয় পুজো দিতে ভিড় জমান বহু মানুষ। ভীড়ের কারণে মোতায়েন করা হয় টিটাগড় থানার পুলিশ।এই পুজোয় উপস্থিত ছিলেন ব্যারাকপুর পৌরসভার পৌর প্রধান উত্তম দাস, উপ-পৌর প্রধান সুপ্রভাত ঘোষ, পৌর পারিষদ সদস্য তথা আনন্দ পুরী শীতলা মন্দির সমাজ কমিটির সভাপতি রাজা পালোয়ান, পৌর মাতা মৌসুমী মুখোপাধ্যায় সহ অন্যান্য বিশিষ্টজনেরা।সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ব্যারাকপুর পৌরসভার পৌর প্রধান উত্তম দাস ও পৌর পারিষদ সদস্য তথা আনন্দ পুরী শীতলা মন্দির সমাজ কমিটির সভাপতি রাজা পালোয়ান জানান, এবার পুজোয় আয়োজন খুব জাঁকজমকপূর্ণ হয়েছে। তাঁরা সকলেই খুশি।