रथ ताला शीतला मंदिर में पूजा करने पहुंचे अर्जुन सिंह
खबर कोलकाता: बैरकपुर लोकसभा क्षेत्र से बीजेपी उम्मीदवार अर्जुन सिंह आज रथ ताला शीतला मंदिर में पूजा करने पहुंचे. पूजा से बाहर आकर पत्रकारों से मुखातिब होते हुए उन्होंने एक बार फिर राज्य सरकार के खिलाफ अपना गुस्सा निकाला. फोटो: प्रबीर रॉय.
করণদিঘী পুকুরে স্নান করে পূর্ণ অর্জন
#Bathing _in the _Karandighi pond is a _complete achievement
এসবি নিউজ ব্যুরো: রাত পোহালে করণদিঘী সহ আশপাশের এলাকার মানুষ করণদিঘীর পুকুরে স্নান করে পূর্ন অর্জন করবেন সবাই। এই স্নানকে ঘিরে বসেছে বিরাট মেলা । ইতিমধ্যে দোকানিরা পসরা সাজিয়ে মেলায় বসে পড়েছে। লোকসভা ভোটের কারণে এবারে মেলার দিন কমিয়ে আনা হয়েছে।
কথিত আছে কর্ন রাজা এই করণদিঘী পুকুরে স্নান করতে আসতেন ।
রাজা কর্ন বিহারের পূর্নিয়ার বাসিন্দা ছিলেন। করণদিঘী ব্লকে বিহারের সঙ্গে যুক্ত ছিল। পরবর্তীকালে করণদিঘী ব্লক বিহার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বাংলার সঙ্গে যুক্ত হয়।রাজা কর্ণ করণদিঘী পুকুর স্নান করে পূর্ণ অর্জন করতেন। রাজাও নেই রাজ্যপাট নেই। শুধু থেকে গেছে রাজা কর্ণের তৈরী করা বিশাল দিঘি।করণদিঘী ব্লক বাংলার সঙ্গে যুক্ত হবার পর রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষ ১ বৈশাখের শুভক্ষনে স্নান করে পূর্ণ অর্জন করতেন। কথিত আছে নতুন বছরের প্রথম দিনে কর্ণ রাজার দিঘিতে স্নান করলে মনস্কামনা পূর্ণ হয়। পূর্ণার্থিদের মনস্কামনা পূর্ণ হলে দিঘিতে পাঠা, পায়রা, স্বর্ণলঙ্কার দিঘিতে ভাসিয়ে দেয়।দীর্ঘদিন ধরে এই প্রথা চলে আসছে ।
আগে শুধুমাত্র করণদিঘী এলাকার মানুষই এই স্নানে অংশ নিতেন। দিঘির মাহাত্ব দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়ায় কয়েক'শ বছর যাব এই শুভ দিনে লাখো লাখো পূর্ণার্থী উত্তরবঙ্গ সহ পার্শ্ববর্তী বিহার রাজ্যের এই স্নানে অংশ নিচ্ছেন। লাখো লাখো পূর্ণার্থী স্নানে অংশ নেওয়ায় সেখানে ৭ দিনের বিশাল মেলা বসছে । শুধু কেনাকাটার দোকানই নয় বিনোদনের ব্যাবস্থা করা হয়েছে যেমন - নাগর দোলনা, ব্রেক ডান্স, ট্রেন গাড়ি , অক্টোপাস, টোরাটোরা, খাওয়া দাওয়া ইস্টল ।
বিগত বছর গুলোতে পনেরো দিনের মেলা বসত। লোকসভা নির্বাচন দোড়গোড়ায় থাকায় এবারে মেলার দিন কমিয়ে আনা হয়েছে । এবারে ৭ দিনের মেলা বসবে।।কর্ণ রাজার দিঘিতে লাখো মানুষ স্নানে অংশ নেয়ায় নিরাপত্তা ব্যাবস্থা জোরদার করা হয়েছে, পুকুরের চার দিকে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
গর্ভগৃহে আগুন: নিয়মের বদলে মহাকাল ভস্ম আরতি! পুরোহিত এবং ভক্তদের জন্য জারি করা পরামর্শ
এসবি নিউজ ব্যুরো: জ্যোতির্লিঙ্গ মহাকালেশ্বর মন্দিরে হোলিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর মন্দির প্রশাসন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে। ভস্ম আরতির সময় গর্ভগৃহে পুরোহিতের সংখ্যা সীমিত করা হয়েছে। এছাড়াও, পান্ডা, পুরোহিত এবং সেবকদের অপ্রয়োজনীয় ভাবে মন্দিরের চারপাশে ঘোরাফেরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।ভক্তদের মোবাইল ফোন নিয়ে মন্দিরে প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। মন্দিরের প্রশাসক মৃণাল মীনা জানান, মহাকাল মন্দিরের ব্যবস্থা উন্নত করতে মহাকালেশ্বর মন্দির পরিচালনা কমিটি ও জেলা প্রশাসন যৌথভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।
1. ভস্ম আরতির সময় গর্ভগৃহে পুরোহিতের সংখ্যা সীমিত করা হয়েছে।
2. অপ্রয়োজনীয় পান্ডা, পুরোহিত এবং ভৃত্যদের প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।হয়।
3.ভস্ম আরতির জন্য আগত দর্শনার্থীদেরও তদন্তের পরেই মন্দিরে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।
4.ভক্তদের মোবাইল ফোন আনার উপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
5.ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি এবং অন্যান্য সংবেদনশীল যন্ত্রপাতি, যা দুর্ঘটনা প্রবণ, আলাদা রাখার জন্য কাউন্টার তৈরি করা হচ্ছে।
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ভস্ম আরতির নামে ভক্তদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হচ্ছে। ভস্ম আরতির সময় আগে মানুষ গেট পর্যন্ত নন্দীজির সামনে বসে থাকতেন। এখন নন্দীজির পিছনে ভক্তদের বসানো হচ্ছে। গরমের কথা মাথায় রেখে মন্দিরের গেট থেকে মন্দির পর্যন্ত ছায়া ও কার্পেট বিছানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। মন্দিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে এবং ভবিষ্যতে দুর্ঘটনা এড়াতে এই পরিবর্তন করা হয়েছে।
*'জম্মু ও কাশ্মীর পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা পাবে, শীঘ্রই বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে', আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর*
এসবি নিউজ ব্যুরো: লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশ জুড়ে চলছে ব্যাপক প্রচার। সব দল ই এখন প্রচারে ব্যস্ত। বিজেপির আসন 400 পেরিয়ে যাওয়ার দাবি করেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী মোদি। শুক্রবার জম্মু ও কাশ্মীরের উধমপুরে এক নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলগুলিকে তীব্র আক্রমণ করলেন মোদি।জম্মু ও কাশ্মীরে দশকের পর দশক ধরে সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ, পাথর ছোড়া, আন্তঃসীমান্ত গুলিবর্ষণ এ বার নির্বাচনী বিষয় নয়। তিনি বলেন, এবার নির্বিঘ্নে নির্বাচন হচ্ছে। একই সময়ে, প্রধানমন্ত্রী মোদি আশ্বাস দিয়েছেন যে, জম্মু ও কাশ্মীর তার রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পাবে এবং সেই সময় খুব বেশি দূরে নয় যখন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুক্রবার তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং-এর প্রচারে জম্মু ও কাশ্মীরের উধমপুরে যান ।তিনিও এই জনসভায় ভাষণও দেন। তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, আমি গত কয়েক দশক ধরে উধমপুরে আসছি। আমি গত ৫ দশক ধরে জম্মু ও কাশ্মীরের ভূমি পরিদর্শন করছি। আমি 1992 সালে একতা যাত্রার সময় এখানে আপনাকে যে দুর্দান্ত অভ্যর্থনা এবং সম্মান দেওয়া হয়েছিল তার কথা মনে আছে। আপনিও জানেন তখন আমাদের মিশনলাল চকে যখন তেরঙ্গা উত্তোলনের কথা ছিল, তখন মা-বোনেরা অনেক আশীর্বাদ করেছিলেন। তিনি আরও বলেছিলেন যে '2014 সালে, আমি মাতা বৈষ্ণদেবীর দর্শনের করে এসেছিলাম এবং এই ভিত্তিতেই আমি আপনাকে একটি গ্যারান্টি দিয়েছিলাম যে আমি আপনাকে জম্মু ও কাশ্মীরের বহু প্রজন্মের কষ্ট থেকে মুক্ত করব। আজ আপনাদের আশীর্বাদে মোদী সেই গ্যারান্টি পূরণ করেছেন।
*জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষের মন বদলে গেছে - প্রধানমন্ত্রী মোদি* মোদি আরও বলেন, কয়েক দশকে এটিই প্রথম নির্বাচন যার পর সন্ত্রাস, বিচ্ছিন্নতা, পাথর ছোড়া, বনধ, হরতাল, সীমান্তের ওপার থেকে গুলিবর্ষণ এগুলো নির্বাচনী বিষয় নয়। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, গত ১০ বছরে জম্মু ও কাশ্মীরের ছবি সম্পূর্ণ বদলে গেছে। সবচেয়ে বড় কথা এখানকার মানুষের মন পরিবর্তন হয়েছে। আগে মাতা বৈষ্ণদেবী যাত্রা হোক বা অমরনাথ যাত্রা, কীভাবে নিরাপদে হবে তা নিয়ে উদ্বেগ ছিল কিন্তু আজ পরিস্থিতি ভিন্ন।
*এখন জম্মুকাশ্মীরে বিভ্রান্তির জাল কাজ করছে না - প্রধানমন্ত্রী মোদি*
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন , কংগ্রেস এখানে ক্ষমতার জন্য 370 ধারার প্রাচীর তৈরি করেছে। আমরা 370 প্রাচীর ভেঙে দিয়েছি। আমরা মাটিতে 370 ধ্বংসাবশেষ পুঁতেছি। কংগ্রেস 370 ধারা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করেছিল। 370 ধারার সমর্থকদের জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছিল।প্রধানমন্ত্রী মোদি তার ভাষণে বলেছিলেন যে কংগ্রেসের দুর্বল সরকার 10 বছর ধরে শাহপুর কান্দি বাঁধ ঝুলিয়ে রেখেছে।রাখা এ কারণে জম্মুর গ্রামগুলো শুকিয়ে গেছে। কংগ্রেস আমলে রাভি থেকে যে জল আমাদের অধিকার ছিল তা পাকিস্তানে চলে যাচ্ছিল। মানুষ যখন তাদের বাস্তবতা জানতে পেরেছে, জম্মু-কাশ্মীরে এখন আর মায়ার জাল চলছে না।
*কংগ্রেস এবং ন্যাশনাল কনফারেন্সকে টার্গেট করা হয়েছে*
প্রধানমন্ত্রী মোদি তার ভাষণে বলেছিলেন যে এখন জম্মু ও কাশ্মীরে স্কুল পোড়ানো হয় না, সেগুলি তৈরি করা হয়। তিনি কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্সে স্বজন প্রীতির অভিযোগ এনে বলেন, দুই দলই স্বজনপ্রীতি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মোদি একটি উন্নত ভারতের জন্য উন্নত জম্মু ও কাশ্মীর তৈরির নিশ্চয়তা দিচ্ছেন। তবে কংগ্রেস, ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং পিডিপি জম্মু ও কাশ্মীরকে সেই পুরনো দিনে ফিরিয়ে নিতে চায়। জম্মু ও কাশ্মীরের এতটা ক্ষতি আর কেউ করেনি যতটা পরিবার পরিচালিত দলগুলো। এই লোকেরা দুর্নীতিবাজ।
*দিল্লিতে কি রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হতে চলেছে? দাবি আপ নেত্রী অতীশীর*
এসবি নিউজ ব্যুরো: দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এখন জেলে। কেজরিওয়ালের গ্রেফতারের পর আম আদমি পার্টি কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকারকে ক্রমাগত আক্রমণ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ করলেন দিল্লি সরকারের মন্ত্রী অতীশি। অতীশি বলেন, দিল্লির নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র চলছে। দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
শুক্রবার আম আদমি পার্টির নেতা অতীশি একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে ভারতীয় জনতা পার্টির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন। তিনি বলেন, অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকারের বিরুদ্ধে বিশাল রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। বিজেপি জানে তারা যতই চেষ্টা করুক না কেন তারা দিল্লিতে অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে হারাতে পারবে না।
দিল্লির মানুষ অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভালোবাসেন।দিল্লির মানুষ এবং বিজেপির সম্ভাব্য সব প্রচেষ্টা সত্ত্বেও দিল্লির মানুষ তাকে ভোট দেয়। তারা (বিজেপি) দিল্লির নির্বাচনে জিততে পারচ্ছে না, তাই তারা দিল্লির অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নির্বাচিত সরকারকে পতনের ষড়যন্ত্র করছে। এএপি নেতা বলেন, দিল্লি সরকারের আধিকারিকরা মিটিংয়ে আসা বন্ধ করে দিয়েছেন। গত কয়েকদিন ধরে দিল্লির কোনো কর্মকর্তার পোস্টিং হচ্ছে না।
দিল্লিতে অনেক ডিপার্টমেন্ট খালি। কোন কারণ ছাড়াই গত এক সপ্তাহ ধরে দিল্লি সরকারের বিরুদ্ধে এমএইচএ-কে চিঠি লিখছেন এলজি সাহেব। 20 বছরের পুরনো একটি মামলা নিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর সচিবকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। এই সব কিছু দেখায় যে দিল্লিতে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকারকে পতন করে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার ষড়যন্ত্র চলছে। অতীশি বলেন, আমি বিজেপিকে সতর্ক করছি আমি ঘোষণা করছি যে দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হবে বেআইনি, অসাংবিধানিক এবং দিল্লির জনগণের আদেশের বিরুদ্ধে। দিল্লির মানুষ অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং আম আদমি পার্টিকে স্পষ্ট ম্যান্ডেট দিয়েছে।
অজয় দেবগনের 'ময়দান', নিষিদ্ধ করল আদালত
এসবি নিউজ ব্যুরো: এবার বিতর্কে আটকে অজয় দেবগনের 'ময়দান'।এই ছবিটি দেখানো নিষিদ্ধ করল আদালত। অভিযোগ, ছবির বিষয় বস্তু লেখককে না জানিয়ে গল্প চুরি করা হয়েছে।তাই মুক্তির আগে বিতর্কে জড়িয়েছে।মূল গল্পের বিষয় বস্তু হল,এক প্রাক্তন ভারতীয় ফুটবল কোচ সৈয়দ আবদুল রহিমের জীবনের উপর ভিত্তি করা হয়েছে। কর্ণাটকের লেখক অনিল কুমার চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ এনেছেন। অনিল কুমার দাবি, তিনি 2010 সালে 'ময়দান' হিসাবে একই কাজ করেছিলেন।গল্পটি লিখেছিলেন এবং 2018 সালে নিবন্ধিতও করেছিলেন। তিনি আরও বলেন, তিনি 2019 সালে লিঙ্কডইন-এ তার গল্প শেয়ার করেছিলেন।তারপরে চলচ্চিত্র নির্মাতারা তার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন। অনিল কুমার অভিযোগ করেছেন যে চলচ্চিত্র নির্মাতারা তার গল্প চুরি করেছে এবং কোনও কৃতিত্ব ছাড়াই এটি ছবিতে ব্যবহার করেছে। অনিল কুমার মহীশূর আদালতে ছবিটির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।গত 10 এপ্রিল, 2024-এ শুনানি এরপর ছবিটির মুক্তিতে স্থগিতাদেশ দেয় আদালত। চলচ্চিত্র প্রযোজকদের নোটিশ পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, মহীশূর ভিত্তিক লেখক অনিল কুমার প্রাক্তন ভারতীয় ফুটবল কোচ সৈয়দ আবদুল রহিমের বিরুদ্ধে ভিত্তিক ছবির গল্প চুরি করার অভিযোগ করেছেন। অনিল কুমার বলেছেন- '2010 সালে, আমি গল্প লিখতে শুরু করি এবং 2018 সালে এবং আমার লিঙ্কডইন পোস্টে এটির একটি পোস্টও পোস্ট করেছিলাম।এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন পরিচালক সুখদাস সূর্যবংশীর সংস্পর্শে আসি। তিনি আমাকে বোম্বে (মুম্বাই) ডেকেছিলেন এবং আমাকে স্ক্রিপ্টটি আমার সাথে আনতে বলেছিলেন। তার সম্পূর্ণ চ্যাট তথ্য আমার কাছে আছে।তিনি আমাকে বলেছিলেন, তিনি আমাকে আমির খানের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবেন। কিন্তু কিছু কারণে আমি তার সাথে দেখা করতে পারিনি। আমি তাকে গল্পটি দিয়েছিলাম এবং স্ক্রিন রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনে নিবন্ধিকরণের জন্য।
চৈত্র সংক্রান্তি,গ্রাম বাংলার চরক উৎসব
#Chaitra_ Sankranti, _the charak _festival of _village Bengal
এসবি নিউজ ব্যুরো: আজ বাংলা বছরের শেষ দিন অর্থাৎ চৈত্র মাসের শেষ দিনকে বলা হয় চৈত্র সংক্রান্তি। হিন্দুশাস্ত্র ও লোকাচার অনুসারে এই দিনে স্নান, দান, ব্রত, উপবাস প্রভৃতি ক্রিয়াকর্মকে পুণ্যময় বলে মনে করা হয়। এক সময় এঅঞ্চলে সবচেয়ে বেশি উৎসব হতো চৈত্র সংক্রান্তিতে। সংক্রান্তির দিন শিবের গাজন বা চড়ক পূজা, আর তার আগের দিন নীল পূজা। সেও শিবেরই পূজা। সমুদ্রমন্থনকালে উত্থিত বিষ কণ্ঠে ধারণ করে শিব নীলকণ্ঠ, তাই নীল পূজা। মায়েরা নীলের উপোস করে সন্তানের মঙ্গল কামনায়—আমার বাছার কল্যাণ করো হে নীলকণ্ঠ, সব বিষ কণ্ঠে নিয়ে তাকে অমৃত দাও! শিব নীলকণ্ঠ—জগতের সব বিষ পান করেও সত্য সুন্দর মঙ্গলময়। সেই কোন কাল থেকে বাংলা জুড়ে চলে প্রবহমান লোক উৎসব। বাংলার গ্রামে গ্রামে এই উৎসব নিয়ে আসে নতুন বছরের আগমন বার্তা।
চৈত্র সংক্রান্তির প্রধান উৎসব চড়ক। চড়ক গাজন উৎসবের একটি প্রধান অঙ্গ। চড়কের পেছনে একটি জোরালো কারণের কথা বলেন কোনো লেখক। বৌদ্ধধর্মের প্রভাব যখন ম্লান হয়ে এসেছে তখন বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েন। তেমনই কয়েক জন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আশ্রয় নিয়েছিলেন বাংলায় এবং পরে তাঁরা হিন্দুত্ব গ্রহণ করেন। ফলে হিন্দু ধর্মে মিশে যায় কিছু বৌদ্ধ তন্ত্রমন্ত্রের সাধন। এই তান্ত্রিক ক্রিয়া থেকেই পরবর্তী কালে উদ্ভব চড়ক পূজার। চড়ক পূজায় যোগদানকারী সন্ন্যাসীরা তান্ত্রিক সাধনা অভ্যাসের ফলে নিজেদের শারীরিক কষ্টবোধের ঊর্ধ্বে যান, তার ফলে চড়কের মেলায় নানা রকম শারীরিক কষ্ট স্বীকারে তারাই অগ্রণী হয়ে ওঠেন। যেমন—তিরিশ চল্লিশ ফুট উঁচু চড়ক গাছ থেকে পিঠে বঁড়শি গেঁথে দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া, জিভে বা শরীরের কোনো জায়গায় লোহার শিক গেঁথে দেওয়া বা ভাঙা কাচের টুকরোর ওপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া, আগুনের খেলা দেখানো ইত্যাদি। তবে বর্তমানে এই সব বিপজ্জনক কসরত অনেক ক্ষেত্রেই নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
চড়ক পূজা মূলত ধর্মের গাজন বা ধর্মঠাকুরের পূজা, পরবর্তীকালে যা রূপান্তরিত হয় শিবের গাজনে। এই ধর্মঠাকুরের উদ্ভব বৌদ্ধ দেবতা ধর্মরাজ থেকে। বাউরি, বাগদি, হাঁড়ি, ডোম প্রভৃতি গ্রামীণ মানুষেরা এই ধর্মঠাকুরের পূজা করেন। যদিও ধর্মঠাকুরের সেই অর্থে মূর্তি দেখা যায় না, পাথরের খণ্ডকেই পূজা করা হয়, কিছু গ্রামে বুদ্ধমূর্তিকেই পূজা করা হয়। কোনো কোনো গ্রামে ধর্মঠাকুর আর শিব দুজনেই গাজনে পূজিত হন। শিবের পূজা হয় বলে চড়ক পূজাকে শিবের গাজনও বলা হয়ে থাকে।
‘আমরা দুটি ভাই/ শিবের গাজন গাই’ ছড়াটির কথা আমরা অনেকেই জানি। ছড়াটির মধ্যে দেশ গাঁয়ের অভাবের রূপটিই ফুটে ওঠে। শিবের গাজন-গ্রাম থেকে ‘গা’ আর ‘জন’ মানে জনগণ দেশ গাঁয়ের আপামর খেটে খাওয়া মানুষ। গাজন বা চড়কপূজা সাধারণ মানুষের চাওয়া পাওয়ারই এক প্রতিফলন বলে কেউ কেউ অনুমান করেন।
ইতিহাসবিদের মতে, চৈত্র সংক্রান্তি মানুষের শরীর ও প্রকৃতির মধ্যে একটি যোগসূত্র ঘটাবার জন্য জন্য পালন করা হয়। প্রকৃতি থেকে কুড়িয়ে আনা শাক, চৈতালি মৌসুমের সবজি, পাতা, মুড়া ইত্যাদি খেয়ে চৈত্র সংক্রান্তি পালন করার রীতি এখনো কোন কোন এলাকায় লক্ষ করা যায়। লোকপ্রথা অনুযায়ী, চৈত্র সংক্রান্তিতে বিশেষ খাবার ছাতু, চিড়া, দই, মুড়ি, খই, তিল ও নারিকেলের নাড়ু ইত্যাদি খেতে হবে। তার সঙ্গে দুপুর বেলার খাবারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ‘চৌদ্দ’ রকমের শাক খাওয়া। এর মধ্যে অন্তত একটি তিতা স্বাদের হতে হবে। যেমন গিমা শাক। চৈত্র মাসে গিমা শাক খেতেই হবে। গিমা শাক পাওয়া না গেলে বুঝতে হবে এখানে প্রকৃতি থেকে জরুরি কিছু হারিয়ে গেছে। একটু টক কিছু থাকাও দরকার। কাঁচা আম তো আছে। অসুবিধা নেই। মাছ–মাংস খাওয়া চলবে না।
বর্ষশেষের চৈত্র সংক্রান্তির উৎসব পালনেই বাঙালি অভ্যস্ত ছিল দীর্ঘ কাল। গ্রন্থকার দীনেন্দ্রকুমার রায় সংগত কারণেই বলেছেন যে, বসন্ত আর গ্রীষ্মের সন্ধিস্থলে চৈত্র মাসে পল্লিজীবনে ‘নব আনন্দের হিল্লোল বহে’। গম, ছোলা, যব, অড়হর প্রভৃতি রবিশস্য পেকে উঠেছে, সুতরাং দীর্ঘ কালের ‘অনাহারে শীর্ণদেহ, ক্ষুধাতুর কৃষক পরিবারে যে হর্ষের উচ্ছ্বাস দেখিতে পাওয়া যায়, তাহা সুদীর্ঘ হিমযামিনীর অবসানে বসন্তের মলয়ানিলের মতই সুখাবহ।’
দক্ষিণারঞ্জন বসুর ‘ছেড়ে আসা গ্রাম’-এ বিশ শতকের শুরু থেকে চল্লিশ-পঞ্চাশের দশক পর্যন্ত পূর্ববঙ্গে পল্লি সংস্কৃতির বহু নমুনা রয়েছে। বরিশালের নল চিড়াতে চৈত্র সংক্রান্তির দিন থেকে সপ্তাহখানেক ধরে বিভিন্ন জায়গায় মেলা বসার কথা পাই। বছরের পয়লা সেখানে নাকি এক ‘বার্ষিক কর্ম’ ছিল। বছরের মসলাপাতি কেনা হতো ও দিন। গানের বৈঠকও বসত। চট্টগ্রামের সারোয়াতলিতেও চৈত্র সংক্রান্তির দিন ‘লাওন’ (এক ধরনের নাড়ু) খাওয়ার উৎসবের মধ্য দিয়েই হতো বর্ষবিদায় এবং হিন্দু-মুসলমানের নববর্ষ বরণের আন্তরিক শুভ কামনার বিনিময়।
এখানে যে বর্ষবরণের আভাস আছে, তার বয়স খুব বেশি নয়। চৈত্র সংক্রান্তিই ছিল প্রধান। সেই সময় চৈত্র সংক্রান্তিতে মেলা বসত। মেলায় বাঁশ, বেত, প্লাস্টিক, মাটি ও ধাতুর তৈরি বিভিন্ন ধরনের তৈজসপত্র ও খেলনা, ফল-ফলাদি ও মিষ্টি কেনা-বেচা হতো। অঞ্চলভেদে তিন থেকে চার দিনব্যাপী চলা এই মেলায় গম্ভীরা, বায়োস্কোপ, সার্কাস, পুতুলনাচ, ঘুড়ি ওড়ানো ইত্যাদি চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থাও থাকত। কালের বিবর্তনে চৈত্রসংক্রান্তির এই উৎসব হারিয়ে গিয়ে বর্ষবরণ উৎসব ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
এক সময় কেবল সনাতন ধর্মাবলম্বীরা চৈত্র সংক্রান্তিতে বিভিন্ন আচার পালন করত। কালক্রমে তা বিভিন্ন ধর্মীয় জনগোষ্ঠীর সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয়। চৈত্র থেকে বর্ষার আরম্ভ পর্যন্ত সূর্যের যখন প্রচণ্ড উত্তাপ থাকে তখন সূর্যের তেজ প্রশমন ও বৃষ্টি লাভের আশায় কৃষিজীবী সমাজ বহু অতীতে চৈত্র সংক্রান্তির উদ্ভাবন করেছিলেন বলে জানা যায়। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহে উদ্বিগ্ন কৃষককুল নিজেদের বাঁচার তাগিদে বর্ষার আগমন দ্রুত হোক, এই প্রণতি জানাতেই পুরো চৈত্র মাসজুড়ে উৎসবের মধ্যে সূর্যের কৃপা প্রার্থনা করে।
একটু ভালো থাকার জন্য কত আরাধনা, কত কামনা মানুষের! চৈত্র ফুরিয়ে আসছে, বৈশাখ শুরু হলো বলে। হে ঠাকুর, হে ঈশ্বর, এই তপ্ত দিনগুলো ভালোয় ভালোয় পার করে আষাঢ়ে আকাশ ভরা মেঘ দিও আর দিও জল যাতে ঘরে সোনার বরণ ধান ওঠে। ছেলেমেয়ের মুখে দুটো নতুন চালের ভাত দিতে পারি আর ঘরখানার চালে কয়েক আঁটি খড়!
*রামেশ্বরম বিস্ফোরণে অভিযুক্তকে গ্রেফতারের পর বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন," বাংলা সন্ত্রাসীদের আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে*
এসবি নিউজ ব্যুরো: কর্ণাটকের বেঙ্গালুরুতে রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণের ঘটনায় শুক্রবার কাঁথি থেকে দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে NIA।বিজেপি আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে অভিযোগ করেছেন,মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শাসনে বাংলা সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে। যদিও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ তার দাবিকে মিথ্যা বলে আখ্যায়িত করেছে। একই সময়ে, পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস (টিএমসি)ও বিজেপিকে পাল্টা আঘাত করেছে। বিজেপি নেতা এবং পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সহ-ইনচার্জ অমিত মালব্য বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণের অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই পোস্টটি করেছেন। সেই পোস্টে বিজেপি নেতা লিখেছেন, 'NIA কলকাতা থেকে রামেশ্বরম ক্যাফের দুই প্রধান সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে। যার মধ্যে রয়েছেন মুসাভির হোসেন সজিব ও আবদুল মতিন আহমেদ ত্বহা। উভয়ই শিবমোগা বা আইএসআইএসের পশ্চিমবঙ্গ সেলের সাথে যুক্ত হতে পারে। দুর্ভাগ্যবশত, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে বাংলা সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে।
মালব্যর দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলার পুলিশ
অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ মালব্যর দাবি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। বিজেপি নেতার পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ বলেছে, “তাদের সবচেয়ে খারাপ মিথ্যা! "অমিত মালব্যর দাবির বিপরীতে, সত্য হল যে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলির যৌথ অভিযানে পূর্ব মেদিনীপুর থেকে রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণ মামলায় দুই সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।" পুলিশ তাদের পরবর্তী পোস্টে বলেছে, “এই ঘটনায় ওয়েস্টবেঙ্গল পুলিশের সক্রিয় ভূমিকা কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিও আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ কখনই সন্ত্রাসীদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল ছিল না এবং রাজ্য পুলিশ সর্বদা সতর্ক থাকবে তার জনগণকে নৃশংস কার্যকলাপ থেকে সুরক্ষিত রাখতে।
টিএমসির পাল্টা আক্রমণ
একই সঙ্গে বিজেপি নেতার অভিযোগের পাল্টা জবাব দিয়েছে টিএমসি। অমিত মালব্যর টুইটের পরেই এমনটাই দাবি করলেন টিএমসি নেতা কুণাল ঘোষ।বেঙ্গল পুলিশের সহায়তায় অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয়েছে। টিএমসি নেতা একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লিখেছেন যে বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণ মামলায় বেঙ্গল পুলিশ ভাল কাজ করেছে। এনআইএ বেঙ্গল পুলিশের সাহায্যও গ্রহণ করেছে। যে কোনও দেশবিরোধী শক্তিকে কঠোরভাবে মোকাবেলা করা হবে, তবে আমি বিজেপিকে জিজ্ঞাসা করতে চাই, এই গ্রেপ্তারগুলি কোথা থেকে এল? কাঁথি থেকে। আমরা সবাই জানি কোন বিজেপি নেতা ও তার পরিবার সেখানে আছে।সেখানে আধিপত্য বিস্তার ও অবৈধ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হয় কাঁথি থেকে। কাঁথি বা কন্টাইকে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর এলাকা বলে মনে করা হয়। ঘটনার তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তৃণমূল নেতা।
बैरकपुर में तृणमूल नेता प्रियंका पांडे समेत 200 कार्यकर्ता भाजपा में शामिल हुए
खबर कोलकाता: बैरकपुर के भाजपा कार्यालय के सिंह भवन में पूर्व आरटीओ सदस्य और तृणमूल नेता प्रियंका पांडे के साथ पूर्व आरटीओ सदस्य और तृणमूल नेता प्रियंका पांडे ने तृणमूल कांग्रेस छोड़ दी और भाजपा में शामिल हो गईं। इसी दिन वह बीजेपी में शामिल हुए थे. शामिल होने के समारोह में बैरकपुर लोकसभा क्षेत्र के भाजपा उम्मीदवार अर्जुन सिंह, उपस्थित थे राज्य भाजपा महासचिव जगन्नाथ चट्टोपाध्याय, बैरकपुर संगठनात्मक जिला अध्यक्ष मनोज बनर्जी और अन्य.शामिल होने की प्रक्रिया के अंत में, प्रियंकु पांडे ने कहा, "वह तृणमूल से काम नहीं कर सकते थे। अगर वह समाज की सेवा करते हैं, तो ऐसा नहीं किया जा सकता है। वह तृणमूल के भ्रष्टाचार के साथ हाथ मिलाना स्वीकार नहीं कर सकते थे। इसलिए वह और अधिक के साथ भाजपा में शामिल हो गए।" 200 से अधिक समर्थक. फोटो: प्रवीर रॉय.
Apr 13 2024, 19:50