*ভরদুপুরে মাদক দিয়ে সোনার গহনা ছিনতাই তমলুকের হাসপাতাল মোড়ে*


তমলুক : একদম ভরদুপুরে পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে মাদকজাতীয় দ্রব্য শুকিয়ে একদম পুলিশের নাকের ডগায় এক মহিলার সোনার গহনা ছিনতাই করলো একদল দুষ্কৃতী।মহিলার বাড়ি তমলুকের ভান্ডারবেরিয়া গ্রামে।নাম আরতি মল্লিক।পেশায় সবজি ব্যবসায়ী এই মহিলা তমলুকের মেছো বাজারে সবজি বিক্রি করেন।সবজি বিক্রি করে তমলুকের হাসপাতাল মোড়ে নামেন ট্রেকার থেকে।আর তখনি এক অপরিচিত তাকে এসে টাকার ব্যাগ কুড়িয়ে পাওয়ার কথা বললে তিনি সামনেই ট্রাফিক পুলিশ এর চৌকিতে জমা করতে বলেন, পেছনে আর একজন এসে বলেন তার টাকার ব্যাগ হারিয়ে গেছে, তার পেছনে আরো একজন তাকে বলেন কুড়িয়ে পাওয়া টাকা ভাগ্ করে নেওয়ার জন্যে, রাজি না হওয়ায় তার নাকে একটি মাদকের শিশি ধরলে নেশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন আরতি দেবী, তাকে রাস্তার ধারে নিয়ে গিয়ে তার হাত থেকে সোনার বালা খুলে নেয় ছিনতাইকারীরা।নেশা মুক্ত হতেই সামনেই কর্তবরত ট্রাফিক ও সিভিককে বিষয়টি জানান। ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কে তমলুক বাসি

সরকারি অর্থে সোলার চালিত পাম্প দিয়ে গ্রামে করা হয়েছে পানীয়জল সরবরাহের ব্যবস্থা কিন্তু তা অকেজো

এসবি নিউজ ব্যুরো: সরকারি অর্থে সোলার চালিত পাম্প দিয়ে গ্রামে ব্যবস্থা করা হয়েছিল পানীয়জল সরবরাহের। কিন্তু তা অকেজো। কল আছে জল নেই। ভরসা এখন শুধু সেই হাত পাম্পের টিউবওয়েল। পুরুলিয়ার মানবাজার এক নম্বর ব্লকের ডাহা গ্রাম। জঙ্গলমহল ঘেসা এই গ্রামে জল সমস্যা মেটাতে ডিপ বোরিং করে গ্রামের ৫ টি জায়গাতে বসানো হয়েছে সোলার চালিত পাম্প। সেই পাম্প গুলির ৪ টি বর্তমানে অকেজো।

গ্রামের মানুষের অভিযোগ নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার সহ নিয়ম না মেনে কলের গভীরতা কম করার কারনে জল উঠছে না বোরিং গুলি থেকে। বাধ্য হয়ে তাই তাদের পান করতে হচ্ছে টিউবওয়েলের জল। বিরোধীদের অভিযোগ সঠিক ভাবে সরকারি টাকা খরচ করলে দুটি বোরিং এর জলই যথেষ্ট এই গ্রামের জন্য। বিজেপি তুলছে শাসকের কাটমানি প্রসঙ্গ।

শাসক দলের পঞ্চায়েত সদস্যা স্বীকার করেছেন গ্রামের জল সমস্যার কথা। তিনিও চাইছেন সমস্যার সমাধান হোক।

কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে কেনই বা মাত্র একটি গ্রামের ভূগর্ভে এতগুলি খনন কার্য? অত্যাধুনিক যন্ত্রের মান কি তাহলে নিম্নমানের ছিল? নাকি বিরোধীদের অভিযোগই সত্যি। প্রশ্ন রয়েছে অনেক উত্তর তবু অধরা।

বনেই আয়োজন এক শত গোপালের বনভোজন

এসবি নিউজ ব্যুরো: শীত পড়তেই বনভোজনের উৎসবে মুখর হয়ে ওঠে গোটা বাংলা । শীতকাল মানেই নতুন চাল আর গুড়ের পিঠে পায়েস , কমলালেবু আর হ্যাঁ অবশ্যই চড়ুইভাতি। তবে এত মানুষের কথা কিন্তু দেবদেবীরাও এর বাইরে নয়। বিশেষত গোপাল তাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ এবং গৃহস্থের বাড়ির সন্তান সম। এমনও বহু ভক্তদের বাড়ি আছে যেখানে তারা কোথাও গেলেও সাথে করে নিয়ে যান ধাতব গোপালকে। কখনোই তালা বন্দী অবস্থায় তাকে রাখেন না। শিশু অবস্থায় অন্য শিশুদের সঙ্গে মেলামেশা একান্তই প্রয়োজন ।

সেই কথা ভেবেই প্রতিবছর শীতকালে শান্তিপুর নৃসিংহপুর মেথির ডাঙ্গা পাম্পের ঘাট কলাবাগানে সমগ্র শান্তিপুরের সীতানাথ অর্থাৎ অদ্বৈত আচার্যের ভক্তবৃন্দ এই আয়োজন করে থাকেন। যেখানে আশেপাশের এলাকার সমস্ত গোপাল সেবাইতরা তাদের গোপালকে নিয়ে উপস্থিত হন বনভোজনে। সংখ্যাটা প্রায় ২ শতাধিকেরও বেশি। সাথে অবশ্যই তাদের সেবাইত এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও আছেন। তাদের সকলের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে অন্ন অর্থাৎ সাদা ভাত, মুগের ডাল, শীতকালীন সবরকম আনাজ দিয়ে একটি তরকারি, পায়েস নতুন গুড়ের রসগোল্লা।

তবে যাদের জন্য মূল আয়োজন অর্থাৎ আরাধ্য দেবতা গোপাল তাদের জন্য থাকছে কমলালেবু সহ শীতকালীন সব রকম ফলমূল, শীতকালীন সকল রবিশস্য এবং আনাজের প্রায় ১৭ টি নানান রকম পদ ,পুষ্পান্ন পরমান্ন সহ পিঠে পায়েস সহ নানা প্রকারের মিষ্টান্ন, সবমিলে ৫৬ ভোগ।

ভক্তরা শীতবস্ত্র পরিয়ে গোপালকে সাথে নিয়ে কাটাবেন সারাদিন।

উদ্যোক্তারা অবশ্য শুধু ধর্মীয় বিষয় নয় পরিবেশ রক্ষায় নানান রকম সামাজিক বার্তা দিয়েছেন মেলা প্রবেশের মাঠে প্রবেশের প্রধান পথে।

*পূর্ব মেদিনীপুর জেলাশাসক দপ্তরে পশ্চিমবঙ্গ প্রতিবন্ধী ঐক্যমঞ্চের ডেপুটেশন*

তমলুক: অন্তদয় যোজনা- আবাস যোজনায় প্রতিবন্ধীদের অন্তর্ভুক্তিকরণ, মানবিক ভাতা বাড়ানো, বাসে হয়রানি বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে আজ পশ্চিমবঙ্গ প্রতিবন্ধী ঐক্যমঞ্চের পক্ষ থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলাশাসক দপ্তরে ডেপুটেশন দেওয়া হয়। সংগঠনের রাজ্য যুগ্ম আহ্বায়ক সৈকত কুমার কর এবং জেলা আহ্বায়ক সুব্রত ভৌমিকের নেতৃত্বে প্রতিবন্ধীরা নিমতৌড়ি বাস স্ট্যান্ড থেকে জেলাশাসক দপ্তরে মিছিল করে যায়।

সেখানে বিক্ষোভ সভা করে এবং জেলা শাসককে স্মারকলিপি প্রদান করে। সৈকত বাবু বলেন রাজ্যজুড়ে প্রতিবন্ধীদের নানান দাবি নিয়ে বিশেষত মর্যাদার সাথে বাঁচার দাবি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ প্রতিবন্ধী ঐক্যমঞ্চ লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। আজকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা শাসকের কাছে আমরা প্রতিবন্ধীদের জীবনের মৌলিক সমস্যা গুলো নিয়ে অভিযোগ জানাচ্ছি। ব্যবস্থা না গ্রহণ হলে আরো সংগঠিত বৃহত্তর আন্দোলন হবে।

DYFI'র ইনসাফ যাত্রা


উত্তর ২৪ পরগনা: গত ৩রা নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া DYFI'র ইনসাফ যাত্রা আনুমানিক ২৬০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে আজ পৌঁছালো পানিহাটিতে। বেকার যুবকদের একাধিক দাবিকে সামনে রেখে DYFI'র ইনসাফ যাত্রা শেষ হবে আগামী ৭ই জানুয়ারি ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডের সভার মধ্যে দিয়ে। ইনসাফ যাত্রা উপলক্ষ্যে দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের উৎসাহ উন্মাদনা ছিল চূড়ান্ত। ইনসাফ যাত্রার নেতৃত্ব দিচ্ছেন DYFI সর্বভারতীয় সম্পাদিকা মিনাক্ষী মুখার্জী সহ রাজ্যের একাধিক নেতৃত্ব।

প্যাট কামিন্সকে কিনে নিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ

এবারের আইপিএলে বিশ্বকাপজয়ী অস্ট্রেলিয় অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকে কিনে নিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ।২০ কোটি ৫০ লাখ দিয়ে কামিন্সকে কিনে নিল এই ফ্র্যাঞ্চাইজি। ইতিহাসে নজির গড়লেন প্যাট কামিন্স। পাশাপাশি বিশ্বকাপ জয়ের আরেক কারিগর ট্যাভিস হেডকে কিনে নিল দক্ষিণের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি।

এদিন নিলাম পর্বে প্যাট কামিন্সকে নেওয়ার জন্য বেঙ্গালুরু ও চেন্নাইয়ের মধ্যে তীব্র লড়াই চলে। এরপর আসরে নামে বেঙ্গালুরু। বেঙ্গালুরুর সঙ্গে হায়দরাবাদের নিলামপর্বে লড়াই শুরু হয়। ক্রমশ প্যাট কামিন্সের দর উঠতে থাকে। শেষ পর্যন্ত তা থামে ২০ কোটি ৫০ লাখে। সবচেয়ে দামী খেলোয়াড় হিসাবে আইপিএলে এবার নামতে চলেছেন প্যাট কামিন্স।

এর আগে এত বেশি দামে কোনও খেলোয়াড় বিক্রি হয়নি। ইংল্যান্ডের স্যাম ক্যারন বিক্রি হয়েছিলেন সাড়ে ১৮ কোটিতে। এবার সেই রেকর্ড ভেঙে দিল কামিন্স।

*বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হলদিয়া বন্দরের শ্রমিকরা, মমতা ও অভিষেকের দ্বারস্থ হওয়ারও ঘোষনা*

হলদিয়া: দীর্ঘ প্রায় ২০,২৫ বছর ধরে হলদিয়া বন্দরের কার্গো লোডিং ও আনলোডিংয়ের কাজের সাথে যুক্ত ছিলো ফাইভস্টার সংস্থার কয়েকশো শ্রমিক। সম্প্রতি তাদের কাজ দেওয়া হচ্ছে না। গেট পাস কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। এর প্রতিবাদে মঙ্গলবার হলদিয়া বন্দরের গেটের সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও প্রতিবাদ সভায় ফাইভস্টার সংস্থার কয়েকশ শ্রমিক।

তাদের অভিযোগ, তাদের কাজ না দিয়ে অন্য সংস্থাকে কাজ দেওয়া হচ্ছে, দীর্ঘ ২০,২৫ বছর কাজ করেও এখন তারা কাজ পাচ্ছে না। ফলে বেশ সমস্যায় পড়েছে শ্রমিকরা। তাদের যাতে কাজ দেওয়া হয় তার দাবি জানানো হয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে। এদিন হলদিয়া বন্দরের ১ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ করা হচ্ছে।

আগামীদিনে হলদিয়া বন্দরের প্রশাসনিক ভবনেও বিক্ষোভ প্রদশর্নের চিন্তাভাবনার পাশাপাশি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে দেখা করার চিন্তাভাবনা করছে শ্রমিকরা। বন্দর কর্তৃপক্ষ যদি তাদের দাবিদাওয়া মান্যতা না দেয় তাহলে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে রাস্তায় নেমে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুমকি দিয়েছে।

এই বিষয়ে হলদিয়া বন্দর কর্তৃপক্ষ কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

২৪ শে ডিসেম্বরই হবে টেট পরীক্ষা, হাইকোর্ট

কলকাতা: ২৪ শে ডিসেম্বর হবে টেট পরীক্ষা। বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের আবেদন খারিজ করল কলকাতা হাইকোর্ট। মঙ্গলবার তার আবেদন খারিজ করে প্রধান বিচারপতি টি এস শিভাগ্নানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। আদালতের নির্দেশ রাজ্য প্রশাসনকে নিশ্চিত করতে হবে যাতে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছতে পারে। পরিবহন দপ্তরকে উপযুক্ত পরিবহন ব্যবস্থা রাখতে হবে। যারা পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড দেখাবে সেই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছতে হবে বলে নির্দেশ প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের।

উল্লেখ্য,ওই রাজ্যে আসার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আবার পূর্ব নির্ধারিত সূচি মেনে ওইদিন রয়েছে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষা। অনুমান করা হচ্ছে প্রায় আড়াই লক্ষ্যর বেশি প্রার্থী ওই পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ওই পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার আর্জি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ।

দিলীপের মতে, প্রধানমন্ত্রীর সফরের জন্যে যান নিয়ন্ত্রিত হবে, পুলিশ তাঁর কর্মসূচীর সুরক্ষাতে ব্যস্ত থাকবে। এতে সমস্যায় পর্বে পরীক্ষার্থীরা। এই অবস্থায় পরীক্ষার দিন পিছিয়ে দিতে আবেদন করেছিলেন তিনি।

লোকসভা থেকে সাসপেন্ড হলেন ৪৯ জন সাংসদ

মঙ্গলবার লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা আরও ৪৯ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করেছেন। এর ফলে এই অধিবেশনে মোট সাসপেন্ড সাংসদের সংখ্যা দাঁড়াল ১৪১ জন। সোমবার লোকসভার ৩৩ জন এবং রাজ্যসভার ৩৫ জন সহ মোট ৭৮ জন সদস্যকে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনের বাকি অংশ থেকে সাসপেন্ড করা হয়।

ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লাহ, কংগ্রেস নেতা শশী থারুর, কার্তি চিদাম্বরম, এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে এবং সমাজবাদী পার্টির ডিম্পল যাদবকে সাসপেন্ড করেছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। প্রসঙ্গত , গত ১৩ ডিসেম্বর লোকসভার নিরাপত্তা এড়িয়ে ২ জন অধিবেশন চলাকালীন সময় ঢুকে পড়ে। তাঁরা ক্যানিস্টার থেকে রঙিন ধোঁয়া বের করে লোকসভার মধ্যে। আর নিয়েই শুরু হয় তরজা । এরপর থেকেই সংসদের দুটি কক্ষে চলে লাগাতার বিরোধীদের বিক্ষোভ।তাদের দাবি, সংসদে নিরাপত্তা লঙ্ঘন নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে সংসদে ভাষণ দিতে হবে। সেই দাবির জেরেই একের পর এক সাংসদ লোকসভা এবং রাজ্য সভা থেকে সাসপেন্ড হচ্ছেন।

৫৭ টি হাতির দাঁত পুড়িয়ে ফেললো বনদপ্তর

বাঁকুড়াঃ রাজ্যে প্রথম ও সম্ভবত দেশেও এই প্রথমবার একসঙ্গে ৫৭ টি হাতির দাঁত নষ্ট করে ফেললো বনদপ্তর। মঙ্গলবার বন দপ্তরের কড়া নজরদারিতে বড়জোড়ার একটি বেসরকারী কারখানার চুল্লিতে উচ্চ তাপমাত্রায় পুড়িয়ে ফেলা হলো। উপস্থিত ছিলেন মুখ্য বনপাল (মধ্য সার্কেল) কুণাল ডাইভাল, ডিএফও উমর ইমাম, পাঞ্চেত বন বিভাগের বনাধিকারিক অঞ্জন গুহ, উত্তর ও দক্ষিণ বন বিভাগের বনাধিকারিক, জেলা পুলিশ সুপার বৈভব তিওয়ারী, স্থানীয় বিধায়ক সহ অন্যান্যরা।

প্রসঙ্গত, গত কয়েক দশক ধরে দলমার দামালদের অবাধ আনাগোনা শুরু হয়েছে বাঁকুড়ার জঙ্গলে। মূলত খাবারের খোঁজেই হাতির দল হাজির হয় এখানে। তারই মাঝে অসুস্থতা, বার্ধক্যজনিত ও অন্যান্য কারণে প্রায় প্রতিবছর বাঁকুড়ার জঙ্গলে হাতি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। বনদপ্তরে র পক্ষ থেকে মৃত ওই হাতি গুলির দেহ সৎকারের পাশাপাশি দাঁত গুলিও সংরক্ষণ করে রাখা হতো। বিগত ১০ বছর ধরে বাঁকুড়া উত্তর, দক্ষিণ ও পাঞ্চেত বন বিভাগের মোট ৫৭ টি হাতির দাঁত বন দপ্তরে মজুত ছিল। বণ্যপ্রাণ আইন অনুযায়ী এদিন সংগৃহিত সমস্ত হাতির দাঁত পুড়িয়ে ফেলা হলো বলে বনদপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে।