/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/newsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif StreetBuzz-post:393237
kolkata

Mar 09 2023, 13:12

প্রয়াত হাইকোর্টের প্রখ্যাত আইনজীবী তথা ব্যারিষ্টার সমরাদিত্য পাল


কলকাতা: প্রয়াত হলেন প্রখ্যাত আইনজীবী তথা ব্যারিষ্টার সমরাদিত্য পাল। কলকাতা হাইকোর্টের সঙ্গে পেশাগত দিক দিয়ে যুক্ত থাকা এই ব্যক্তিত্ব বাচ্চু পাল নামেই খ্যাত ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে একটি বেসরকারি হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৪। রেখে গেলেন স্ত্রী রুমা পালকে। তিনি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি। সমরাদিত্য আইনের জগতে প্রসিদ্ধ ছিলেন সংবিধান বিশেষজ্ঞ হিসাবে। কোম্পানি বিষয়ক ও জমি সংক্রান্ত মামলায় তাঁর অবদান ছিল অনস্বীকার্য। তৃণমূল সরকারের আমলে সিঙ্গুর জমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত আইনি লড়াইয়ে তিনি টাটা মোটর্সের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন।

পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে যখন সরগরম রাজ্য রাজনীতি সেই সময়েও শক্ত হাতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের হয়ে আইনি লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন সমরাদিত্য। তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত বিচারপতি, আইনজীবী মহল। মৃত্যুর খবর পেতেই সকাল থেকে বন্ধ থাকে কলকাতা হাইকের্টের স্বাভাবিক কাজকর্ম। আইনজীবীদের বড় অংশ শেষ বিদায় জানাতে ছুটে যান আলিপুরে তাঁর বাড়ি ও নার্সিংহোমে।

kolkata

Mar 07 2023, 11:10

দোল আসলে মনের রঙ , ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ


কলকাতা: দোলের আগে দোল আসে। রঙে মেখে চেনা মুখ অচেনা হয়ে ওঠে, সুন্দর লাগে দেখতে । দোলে দোল , রঙের দিনে রঙ মেখে করি শুধু গোল । দোলের আগে দোলের আনন্দ দোলের মতো। দোলের শেষও থেকে যায় ‌দোল । পথ ঘাট হয়ে যায় রঙীন, গোলাপের পাপড়ির মতো সুন্দর , সুবাসিত। রঙ মেখে আবির ছড়ানো পথে হাঁটতে কেমন লাগে! যুবরাজের রাজ্যাভিষকের মতো ।

স্থলে জলে আকাশে লাগে দোল। তখন পৃথিবীটা রঙীন ভালোবাসার দেশ হয়ে যায়। দোলে রঙ না মাখলেও মনে লাগে দোল। আসলে দোল ভালোবাসার রূপ । তাই এতো মাধুর্য্য যেন সোহাগ ভরা। দোল আসে , বসন্ত আসে, কোকিল ডাকে। পলাশ,পাকুড় লাল হয়ে আনন্দে আবির খেলে ।

তাদের সৌন্দর্যের বাহারে মন কখন হারিয়ে যায়। ভালোবাসার দোলে দোল খেতে বেশ লাগে। ভালোবাসা খুঁজে পাই আবির মেখে। হোলি খেলি রঙ মাখব বলে। হোলিতে এতো রঙ আছে ! এতো প্রাণ আসে।

সুবল সরদার

kolkata

Mar 06 2023, 18:05

পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হতে চলেছে


কলকাতা: পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্ত দক্ষিণ মালদার সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী। সোমবার দায়ের হতে চলেছে এই জনস্বার্থ মামলাটি।
৫ দফা দাবিতে দায়ের করা হচ্ছে এই মামলা।মামলাকারীর আবেদন অনলাইনে মাধ্যমে নমিনেশন ফাইলের ব্যবস্থা করতে হবে।নমিনেশন ফাইল হওয়ার পর থেকেই প্রার্থীদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্যকে।

কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে।সমগ্র নির্বাচন প্রক্রিয়া ভিডিওগ্রাফি করতে হবে।রাজ্যে ৬ দফায় নির্বাচন করতে হবে।এই আবেদন জানিয়েই মামলা দায়ের হতে চলেছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। শুক্রবার মামলার শুনানির সম্ভাবনা।

kolkata

Mar 05 2023, 11:58

স্কুলে বেআইনি চাকরি বিতর্কের মধ্যেই আদালতের নির্দেশে প্রাথমিক স্কুল শিক্ষকের চাকরি পেলেন মুর্শিদাবাদের পাঁচ বাসিন্দা


কলকাতা: স্কুলে বেআইনি চাকরি বিতর্কের মধ্যেই আদালতের নির্দেশে প্রাথমিক স্কুল শিক্ষকের চাকরি পেলেন মুর্শিদাবাদের পাঁচ বাসিন্দা। লিখিত পরীক্ষায় পাশ করেও চাকরি জোটেনি এই পাঁচ জনের। এ ছাড়াও তাঁরা চাকরির শর্তে বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় সড়ক তৈরির জন্য জমি দিয়েছিলেন। জমি দাতাদের অধিকাংশ চাকরি পেলেও পাননি এই পাঁচ জন। শেষ পর্যন্ত আইনি লড়াইয়ে অধিকার চাকরি আদায় করতে হল তাঁদের।আইনি লড়াইয়ে দুই চাকরি প্রার্থীর বয়স ৫০ পার হয়েছে। আদালত নির্দেশ দিলেও নিয়োগপত্র না পাওয়া পর্যন্ত নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না ওই পাঁচ চাকরিপ্রার্থী।

লালগোলার বাসিন্দা হাবিবুর রহমান, শামিমা খাতুন, সরিফুল ইসলাম, কওসার আলী, আবদুস শাহিদ। তাঁদের আর একটি পরিচয়, লালগোলায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সীমান্তরক্ষীদের চলাচলের জন্য রাস্তা তৈরির ক্ষেত্রে জমি দান করেছিল তাঁদের পরিবার। চাকরি দেওয়ার শর্তেই তাঁরা জমি দিয়েছিলেন। সেই শর্তেই ২০০৯ সালে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতার পরীক্ষায় বসার সুযোগ পেয়েছিলেন তাঁরা। অভিযোগ, পরীক্ষায় পাশ করে অগ্রাধিকার বলে অন্য জমিদাতাদের অধিকাংশের চাকরি হলেও এই পাঁচ জন চাকরি পাননি। পরীক্ষায় পাশ করলেও কোনও এক অজানা কারণে তাঁদের চাকরি আটকে যায়।

দীর্ঘদিন ঘোরাঘুরি, তদ্বির-তদারকের পরেও চাকরি না পেয়ে শেষ পর্যন্ত হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তাঁরা। শেষ পর্যন্ত হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা তাঁদের নিয়োগের নির্দেশ দেন তাদের। আগের নিয়োগ তালিকা সংশোধন করে নতুন করে প্রয়োজনে শূন্যপদ তৈরি করে তাঁদেরা নিয়োগ করতে হবে বলেও নির্দেশে উল্লেখ করেছিলেন বিচারপতি সিনহা। নির্দেশের এক সপ্তাহের মধ্যে তাঁদের নিয়োগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় জেলা প্রাথমিক স্কুল কাউন্সিল।

কিন্তু সেখানেও বিশেষ সুবিধা মেলেনি। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ সব নথি খতিয়ে দেখে চাকরীপ্রার্থীদের আবেদনের যৌক্তিকতায় নিশ্চি হয়। চাকরি প্রার্থীদের আইনজীবী অরিন্দম দাস জানান, মুর্শিদাবাদের অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি ও ভূমি রাজস্ব) ওই পাঁত পরিবারের জমি দান সম্পর্কিত যে রিপোর্ট দেন তা দেখে সন্তুষ্ট হয় আদালত। শেষ পর্যন্ত সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ।

kolkata

Mar 04 2023, 17:57

*Breaking*


শর্ত সাপেক্ষে জামিন পেলেন কংগ্রেস নেতা তথা হাইকোর্টের আইনজীবী কৌস্তুভ বাগচী।এক হাজার টাকার ব্যাক্তিগত বণ্ড ও সপ্তাহে একদিন  আই ও র কাছে হাজিরা দিতে হবে।তার জামিন মঞ্জুর করেন ব্যাঙ্কশাল কোর্টের বিচারক।

kolkata

Mar 04 2023, 09:38

*জাতীয় কংগ্রেসের প্রদেশ মুখপাত্র তথা আইনজীবী কৌস্তব বাগচীকে গ্রেফতার করল পুলিশ*


কলকাতা: জাতীয় কংগ্রেসের প্রদেশ মুখপাত্র তথা আইনজীবী কৌস্তব বাগচীর ব্যারাকপুরের বাড়িতে রাত তিনটে থেকে টানা জিজ্ঞাসাবাদ চালায় কলকাতা পুলিশের বটতলা থানার আধিকারিকেরা। দীর্ঘ পাঁচ ঘন্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় কৌস্তুভ বাগচীকে। এরপর কলকাতা পুলিশের বটতলা থানার আধিকারিকেরা গ্রেফতার করে কংগ্রেস নেতা তথা আইনজীবী কৌস্তব বাগচীকে।

রাত তিনটে থেকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করছে কৌসবকে কি কারনে এই জিজ্ঞাসাবাদ সেটা প্রথমত জানতে পারেননি কৌস্তব বাগচীর বাবা কুশল বাগচী।

গতকাল কলকাতায় একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন কৌস্তুভ বাগচী সেখানেই কোন মন্তব্যের কারণে ও পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে এই গ্রেফতার এমনটাই ধারণা কৌস্তব বাকচীর।

kolkata

Mar 03 2023, 17:10

বঞ্চিতদের শিক্ষকদের অবশেষে শর্ত সাপেক্ষে মিছিল করার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা: স্কুল শিক্ষক পদে নিয়োগ থেকে বঞ্চিতদের অবশেষে মিছিল করার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। তবে সেই মিছিল হবে শর্তসাপেক্ষে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। আদালতের নির্দেশে মিছিলে কোনরকম মাইক ব্যবহার করা যাবে না এবং সেটা করতে হবে দুপুর একটা থেকে তিনটের মধ্যে।

মিছিলে অংশ নিতে পারবেন ৩০০ থেকে ৪০০ জন।
প্রসঙ্গত, শিয়ালদা স্টেশন থেকে গান্ধী মূর্তি পাদদেশ পর্যন্ত মিছিল করতে চেয়ে মামলাকারীরা আবেদন করেন। তাদের অভিযোগ পুলিশ অনুমতি দিচ্ছে না।

kolkata

Mar 03 2023, 17:08

জেলবন্দি অনুব্রত মন্ডলের দিল্লি যাত্রা নিয়ে শুক্রবার কোনও অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিল না কলকাতা হাইকোর্ট


কলকাতা: জেলবন্দি অনুব্রত মন্ডলের দিল্লি যাত্রা নিয়ে শুক্রবার কোনও অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিল না কলকাতা হাইকোর্ট। অনুব্রতের আবেদনের শুনানির জন্য বিশেষ বেঞ্চ গঠনের জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে অনুরোধ করলেন বিচারপতি বিবেক চৌধুরী। আজ, শনিবার সকালে যাতে আবেদনটির শুনানি হতে পারে তার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিতে প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ করা হয়েছে।

সম্প্রতি ইডির আবেদনের ভিত্তিতে আসানসোলের বিশেষ আদালত অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরার জন্য ইডিকে অনুমতি দেয়। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন অনিব্রত। এদিন তারই শুনানি ছিল বিচারপতি বিবেক চৌধুরীর এজলাসে।

কিন্তু প্রাক্তন আইনজীবী তথ্য বিজেপির প্রাক্তন মন্ত্রী সত্যব্রত মুখ্যার্জীর মৃত্যুতে দুপুরে শুনানিতে অংশ নেবে না বলে সিদ্ধান্ত নেয় বার লাইব্রেরী ক্লাব। এর জেরে অনুব্রতের আবেদনের শুনানি থমকে যায়। এরপরেই বিচারপতি বিশেষ পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে আজ, শনিবারই শুনানি করানোর জন্য প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ করে মামলা ফেরত পাঠান।

kolkata

Mar 02 2023, 15:29

আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করল কলকাতা হাইকোর্ট


কলকাতা: আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করল কলকাতা হাইকোর্ট। জামিনের আবেদন করা মোট ৬৫ জন মামলাকারির মধ্যে ৬৪ জনের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছে আদালত। আবেদন মঞ্জুর করল বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ। কোন শর্ত ছাড়াই জামিনের আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে।নিউমার্কেট থানা এলাকায় যাতে ১৫ দিন তাকে ঢুকতে না দেওয়া হয়, এই মর্মে আবেদন জানায় রাজ্য।

সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট। আদালতের পর্যবেক্ষণ, পুলিশের কেস ডাইরি থেকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এখনো পর্যন্ত কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে সব জামিনে মুক্তদেরই তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে। তদন্তকারী আধিকারিক ডাকলে যেতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। পুলিশকে সরাসরি মারতে বলেছেন নওশাদ সিদ্দিকী বা সরাসরি শারীরিক নিগ্রহের ঘটনায় যুক্ত, এই মর্মে এখনও কোন ভিডিও ফুটেজ আমরা পাইনি বলে আদালতে জানাল রাজ্য।

ছবি ভিডিও দেখে বেশ কয়েকজনকে সনাক্ত করেছে পুলিশ। তবে হাইকোর্ট সতর্ক করে দিয়েছে, পুলিশের ওপর আক্রমণ বা পুলিশের উর্দিতে হাত দিতে পারেন না। যাদের সনাক্ত করা সম্ভব হবে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে।

kolkata

Mar 02 2023, 13:14

স্কুলে অবৈধ নিয়োগের আইনি লড়াইয়ে আরো বিপাকে পড়লেন নবম ও দশম শ্রেণীর একাধিক শিক্ষক, স্থগিতাদেশ নয়


কলকাতা: অবৈধ নিয়োগের আইনি লড়াইয়ে আরো বিপাকে পড়লেন নবম ও দশম শ্রেণীর একাধিক শিক্ষক। এবার নবম দশমের ৬১৮ জনের সুপারিশ পত্র বাতিলের ওপর এখনই কোন স্থগিতাদেশ দেব না বলে জানালেন বিচারপতি বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।

স্কুল সার্ভিস কমিশন বুধবার ৬১৮ জনের সুপারিশ পত্র প্রত্যাহারের যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে তার ওপর এখনই কোন স্থগিতাদেশ দেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। আদালতে মধ্য শিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছে আমরা নিয়োগপত্র প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু করেছি। নবম - দশম মামলায় বুধবার রায়দান করে বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ। সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশের ওপর হস্তক্ষেপ করেনি ডিভিশন বেঞ্চ।

তারপরেই ৬১৮ জনের সুপারিশ পত্র প্রত্যাহার করে কমিশন। এদিন নতুন করে মামলা দায়ের করার অনুমতি চান ৯৫২ জনের একাংশ। যদিও দ্রুত শুনানি সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেন বিচারপতি বসু। স্কুল সার্ভিস কমিশনের ২০১৬ সালের আইনের ১৭ নম্বর ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা করেছেন তারা।

এই ১৭ নম্বর ধারায় কোন চাকরিপ্রার্থীর সুপারিশ বাতিল করার ক্ষমতা রয়েছে কমিশনের। আবেদনকারী বা কমিশনের দ্বারা সুপারিশ পত্র দেওয়ার ক্ষেত্রে যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে যে কোন সময় সুপারিশ পত্র প্রত্যাহার করতে পারে কমিশন, ১৭ নম্বর ধারায় এই ক্ষমতা রয়েছে কমিশনের। কমিশনের সেই আইনকেই চ্যালেঞ্জ করে মামলা।