/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz পাঁশকুড়ার অভিযুক্ত সাব পোস্টমাস্টারের বিপুল সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত শুরু করল ইডি West Bengal Bangla
পাঁশকুড়ার অভিযুক্ত সাব পোস্টমাস্টারের বিপুল সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত শুরু করল ইডি


 এসবি নিউজ ব্যুরো: পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এক ডাক বিভাগের সাড়ে ৪ কোটি টাকা আর্থিক দুর্নীতির ঘটনায় অভিযুক্ত সাব পোস্টমাস্টারের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা শুরু করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এক ডাক বিভাগের কর্মীর বিরুদ্ধে কয়েক কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল।

সেই সময় ময়না থানায় অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন ময়নার রামচন্দ্রপুর ডাক বিভাগের কর্মী তথা পাঁশকুড়ার বাসিন্দা লক্ষণ হেমব্রম। শনিবার অভিযুক্তকে ইডি অফিসে তলব করা হয়েছিল। সেখানে তাঁর ৩কোটি ৪৬লক্ষ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত শুরু করেছে ইডি। ইতিমধ্যে অভিযুক্তের সমস্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সিজ করা হয়েছে। শুধু লক্ষ্মণচন্দ্র হেমব্রম নয়, তাঁর স্ত্রী পেশায় ডাককর্মী, ছেলে এবং মেয়ের অ্যাকাউন্টের ফিক্সড ডিপোজিট এবং বিমার সবকটি অ্যাকাউন্ট সিজ করা হয়েছে। ওইসব অ্যাকাউন্টে ৭০ থেকে ৮০লক্ষ টাকা রয়েছে। শুধুমাত্র অভিযুক্ত পোস্টমাস্টারের স্ত্রীর স্যালারি অ্যাকাউন্টে হস্তক্ষেপ করেনি ইডি। তার বসতবাড়ি ছাড়া সমস্ত স্থাবর অস্থাবর বাজেয়াপ্ত করার কাজ ইতিমধ্যে শুরু করে ইডি, এমনটাই সূত্র মারফৎ জানা যায়। ইডি সূত্রে আরো খবর তার সমস্ত পাসপোর্ট এবং ভিসা নিয়ে নেওয়া হয়। ভুরি ভুরি দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যায় লক্ষণ হেমব্রমের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত লক্ষণ চন্দ্র হেমব্রম জানান," গত শনিবার আমি ইডি দপ্তরে গিয়েছিলাম তখনই জানতে পারি ইডি আমার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার কাজ শুরু করেছে।

তবে একতরফাভাবে ইডি কাজ করছে।তবে আইনের বিচার ব্যবস্থার ওপর আমার বিশ্বাস ও ভরসা রয়েছে আমি ন্যায় বিচার পাব।" দুর্নীতি হয়েছে নিজের মুখে স্বীকার করেন লক্ষণ হেমব্রম। 

প্রতিবেশীদের দাবি যদি দুর্নীতি করে থাকেন তবে আইনের মাধ্যমে উপযুক্ত আর শাস্তি পাওয়া উচিত। আইন আইনের পথে চলবে।

*রাম মন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে স্বচ্ছতা অভিযান*

 এসবি নিউজ ব্যুরো: মাত্র ৭ দিনের অপেক্ষা। তারপরই অযোধ্যায় প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে রামলালার। শতবর্ষের পুরনো স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে ভারতীয় জনতা পার্টি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একাধিক কর্মসূচি বেঁধে দিয়েছেন।

রাম মন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে নানান ধরনের ধর্মীয় কার্যকলাপ গ্রহণ করা হচ্ছে। যার মধ্যে একটি হল বিভিন্ন মন্দিরের সামনে স্বচ্ছতা কর্মসূচি। আজ রায়গঞ্জে সেই ছবি লক্ষ্য করা গেল। রায়গঞ্জে রাম সীতা মন্দিরের সামনে বিজেপির পক্ষ থেকে স্বচ্ছতা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জের বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী। এদিন রাম সীতা মন্দিরের সামনে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়।

দেবশ্রী চৌধুরী জানান, রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে এগিয়ে আসার আবেদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী । আগামী ২২শে জানুয়ারি ভারতবাসীর জন্য গর্বের দিন। এই দিনে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন দেবশ্রী চৌধুরীও। দেবশ্রী চৌধুরী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জের বিজেপির একাধিক নেতাকর্মী।

*গঙ্গাসাগরে আগত পূণ্যার্থীদের সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়ে গেলো*

নিজস্ব প্রতিনিধি : মকর সংক্রান্তির দিন গঙ্গাসাগর মেলা প্রাঙ্গনে আজ বিকালে এক সাংবাদিক সম্মেলনে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জানালেন, যে এবারের মেলায় আগত পুণ্যার্থীদের বিচারে সর্বকালের রেকর্ডকে ভেঙ্গে দিল। আজ বিকেল ৩টে পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আগত পূণ্যার্থীদের সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়ে গেলো। যা সর্বকালের রেকর্ড।

ছবি:সঞ্জয় হাজরা ( খবর কলকাতা)।

*শিল্প তালুক এলাকার কারখানার ছাই উড়ে আসছে গ্রাম সহ সংশ্লিষ্ট এলাকায়, ফসলের ক্ষতি*


এসবি নিউজ ব্যুরো: পুরাতন মালদহের নারায়ণপুর শিল্প তালুক এলাকা। কিন্তু সেই শিল্প তালুক এলাকার কারখানা থেকে দিনে রাত্রে ছাই উড়ে আসছে গ্রাম সহ সংশ্লিষ্ট এলাকার ফসলের জমিতে এবং আমের বাগানে সেই ছাই করছে যার ফলে ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। সমস্যায় পড়েছে আম চাষিরা।

সামনে আমের মৌসুম আর কিছুদিনের মধ্যেই আমের মুকুল সমস্ত গাছে এসে পড়বে তার আগে এরকম কালো ছাই আমের পাতায় পরাতে ক্ষতির মুখে আম চাষিরা।

এই নিয়ে আম চাষিরা ইতিমধ্য সংশ্লিষ্ট কারখানার কর্তৃপক্ষকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন। আম চাষিদের বক্তব্য এলাকায় গ্রামবাসীরা ছাই এইভাবে সর্বত্র এলাকায় ছড়িয়ে পড়াতে সমস্যায় পড়েছেন মানুষের জনজীবন ব্যাহত হচ্ছে। বাড়ির ছাদের থেকে শুরু করে খাওয়াতে ছাই এইভাবে উড়ে উড়ে পড়ছে। আম পাতায় আলুর জমিতে ধানের জমিতে ও ছাই পড়ছে ফসলের ক্ষতি হচ্ছে।

প্রশাসন যদি এই বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে কৃষকরা এর বিরুদ্ধে আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে।অন্যদিকে, কারখানার দায়িত্বপ্রাপ্ত এক কর্মী জানান, ছাইয়ের যে দূষণ নিয়ে কথা অভিযোগ তোলা হয়েছে এবং চাষীরা অভিযোগ নিয়ে এসেছে। কিন্তু কারখানার যে ছাইয়ের কথা বলা হচ্ছে সেই ছাই খালি চোখে দেখা যায় না তবে এলাকাবাসীর অভিযোগ রয়েছে আমরা অতিসত্বর সেই সমস্যার সমাধান করব।পলিউশন দপ্তর এই বিষয়ে আমরা দেখতে বলব। এলাকার কৃষকদের এই সমস্যার কথা কার্যত স্বীকার করেছেন।

মালদহ বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক গোপাল সাহা। বিধায়ক জানান, নারায়ণপুরে বিভিন্ন কোম্পানির কারখানা রয়েছে।

কিন্তু সেখান থেকে কালো ধোঁয়া বা একরকম ছাই গোটা নারায়ণপুর এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে কৃষকরা সমস্যায় পড়েছেন।এই বিষয়ে কৃষকরা প্রশাসনকে জানিয়েছে কোন কাজ হয়নি। তবে সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে সাধারণ মানুষকে নিয়ে আমি নিজে কারখানায় ধর্ণায় বসব।"

জেলা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ উদ্যানপালন দপ্তরের এক আধিকারিক জানান, বর্তমানে যে এখন যা সময় তাতে আমের গাছে মুকুল আসবে। তাই এইভাবে শিল্প তালুক এলাকায় যে ছাই আম গাছের পাতায় এসে পড়ছে। সেই ক্ষেত্রে আমের মুকুলে ব্যাপক ক্ষতি হবে।তবে এই বিষয়ে আমি পলিউশন দপ্তর বিষয়টি দেখা উচিত।

সংবাদ মাধ্যমের খবরের জেরে নড়ে চড়ে বসল পুলিশ প্রশাসন, চাষের জমি থেকে মাটিকাটা নিষিদ্ধ করে লাগানো হল বিজ্ঞপ্তি

 এসবি নিউজ ব্যুরো: ভাগীরথী নদীর চড়ে চাষীদের চাষের জমির মাটি কাঁটা কে কেন্দ্র করে এবার বড়সড় পদক্ষেপ নিল রানাঘাট পুলিশ জেলা। শান্তিপুর থানার পক্ষ থেকে চরের বেশ কয়েকটি জায়গায় বোর্ডে ঝুলিয়ে দেওয়া হল বিজ্ঞপ্তি। যেখানে নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এই চড় থেকে সম্পূর্ণভাবে মাটি কাটা বন্ধ, যে আইনকে অমান্য করবে তার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেবে পুলিশ প্রশাসন। ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর নৃসিংহপুর চৌধুরীপাড়া এলাকার ভাগীরথী নদীর চড়ের।

যদিও গত কয়েকদিন আগেই ওই চড়ে মাটি কাটা কে কেন্দ্র করে শুরু হয় রাজনৈতিক তরজা। এছাড়াও ওই পঞ্চায়েতের প্রধানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে চাষিরা। তবে এই ঘটনায় পরবর্তীতে থানার দ্বারস্থ হয় একাংশ চাষী। অভিযোগ চাষের জমি থেকে মাটি কাটার পেছনে ওই পঞ্চায়েতের প্রধান ও তার পরিবারের মদত রয়েছে।

সোমবার পরিস্থিতি যাতে আবারো পুনরাবৃত্তি না হয় সেই দিকে লক্ষ্য করে বিজ্ঞপ্তি লাগিয়ে কড়া পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হল শান্তিপুর থানার পুলিশ। তবে পুলিশের বিজ্ঞপ্তি লাগানো নিয়ে আবারো শুরু হয় তৃণমূল ও বিজেপির রাজনৈতিক তরজা। ওই পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান বীরেন মাহাতো বলেন, তিনি পাঁচ বছর পঞ্চায়েতের মেম্বার ছিলেন, পরবর্তীতে মানুষের রায়ে তিনি প্রধান পদে বসেছেন।

এই মাটি কাটার ঘটনার সাথে তিনি কোনোভাবে যুক্ত নন। এটা বিজেপির সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র। যদিও প্রধানের এই বক্তব্যে কটাক্ষ করে তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা সদানন্দ হালদার বলেন, শুধু শান্তিপুর নৃসিংহ পুরের চৌধুরী পাড়া নয় গোটা রাজ্যজুড়েই তৃণমূলের মদতে বেড়েই চলেছে মাটি মাফিয়াদের দৌরাত্ম্য। এ আবার নতুন কি। আজকে প্রশাসন মাটি কাটা নিষিদ্ধ করে বিজ্ঞপ্তি লাগিয়েছে, আগামীকাল সেটা আবার উঠেও যাবে।

মকর সংক্রান্তির দিন ব্যারাকপুর বাসীর মঙ্গল কামনা করে ঐতিহ্যবাহী মূলাজোড় কালী বাড়িতে পুজো দিলেন ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলা বিজেপি সভাপতি


উত্তর ২৪ পরগনা: আজ মকর সংক্রান্তির অত্যধিক ঠান্ডা উপেক্ষা করে মকর সংক্রান্তির পুন্যলগ্নে জগদ্দলের শ্যামনগর ননাবাবা গঙ্গার ঘাটে চলছে পুণ্য স্নান। গঙ্গাসাগরের পাশাপাশি জেলার বিভিন্ন গঙ্গার ঘাটেও পুণ্য লাভের জন্য গঙ্গাস্নানে মেতেছে সাধারণ মানুষ।

এর মধ্যেই মকর সংক্রান্তির পুন্যলগ্নে ব্যারাকপুর বাসীর মঙ্গল কামনায় শ্যামনগর কালীমন্দিরে পুজো দিলেন ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলা বিজেপি সভাপতি মনোজ বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্যামনগরের ঐতিহ্যবাহী মূলাজোর কালী বাড়িতে পুজো দিয়ে বিজেপি সভাপতি বলেন, "ব্যারাকপুরবাসী সকলের মঙ্গল কামনা করে সংক্রান্তির দিনে মায়ের দর্শন করলাম।"

*আগরপাড়ায় পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডে পি বি ঘাটে ঘুড়ি উৎসব*


কলকাতা: রাহুলের হাত ধরে গতকাল মণিপুর থেকে শুরু হয়েছে কংগ্রেসের দ্বিতীয় পর্যায়ের ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা। তা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সংসদ সৌগত রায় বলেন, "উনি করতেই পারেন। উনি ঠিক মনে করেছেন, ওর দল ঠিক করেছে, উনি মনিপুরে গিয়েছেন। খুব ভালো কথা।" সোমবার আগরপাড়ায় পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডে পিবি ঘাটে ঘুড়ি উৎসবে যোগ দিয়ে এই মন্তব্য করেন সৌগত রায়।

পশ্চিমবঙ্গে কংগ্রেসের সাথে আসন ভাগাভাগি নিয়ে অধীর রঞ্জন চৌধুরীর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে স্বাগত বলেন, "এইসব বিতর্কে আমি যাব না। বিজেপিকে হারাতে পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জি একাই যথেষ্ট এটা আমরা বারবার বলেছি।"

এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে দমদমের তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বাচ্চাদের হাতে ঘুড়ি তুলে দেন।

*ফটো গ্যালারী* গঙ্গাসাগর,২০২৪ *মকর সংক্রান্তিতে পুণ্য মকরস্নানের কিছু মুহূর্ত আমাদের ক্যামেরায়* *ছবি:সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।*
সন্দেশখালি ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে রাজ্যকে সুবিচার করতে বললো কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা: অবিলম্বে সন্দেশখালির শেখ শাহজাহান সহ সন্দেশখালি ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে রাজ্যকে সুবিচার করতে বললো কলকাতা হাইকোর্ট। ইডির মামলার শুনানিতে শাহজাহানের আইনজীবীর ভূমিকায় বিরক্ত বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত এই নির্দেশে দেন। এদিন শাহজাহান হয়ে আদালতে সওয়াল করে এই মামলায় যুক্ত হওয়ার আবেদন করতে চান শাহজাহান। বিচারপতি তাঁর আইনজীবীর উদ্দেশ্যে বলেন, কেন আত্মসমর্পণ করছেন না। শুনানির সময় আপনি এজির কাছে কি বলছিলেন। আপনি কী রাজ্যকে পরিচালনা করতে চাইছেন, আপনার কথা বলা দেখে ভাবলাম আপনি রাজ্যের। কাউকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করবেন না, শাহজাহান আইনজীবীর উদ্দেশ্যে বলেন বিচারপতি। এর পরেই শাহজাহান আইনজীবী ক্ষমা চান। বলেন, আমাকে বলার সুযোগ দিতে হবে। কিন্তু এজি বলেন, জানি না ইনি কে। এর আগের দিনও বলার চেষ্টা করছিল।

এরপরেই রাজ্যের উদ্দেশ্যে বিচারপতি বলেন, মিস্টার এজি অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে বিচার দেওয়ার চেষ্টা করুন। এদিকে, এদিনের শুনানিতে আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তদন্তের কেস ডায়েরি পুলিশ হাজির না করায় বিরক্তি প্রকাশ করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, এমন মামলায় কেস ডায়েরি না দেখে কোনো অর্ডার দেওয়া যায় না। পুলিশ এতদিন ধরে কি করেছে সেটা কেস ডায়েরি দেখেই বোঝা সম্ভব। তিনি আজ, মঙ্গলবার কেস ডায়েরি ফের আনতে নির্দেশ দেন পুলিশকে। ইডির আইনজীবী বলেন, রেশন দুর্নীতির আর্থিক নয়ছয়ের তদন্ত করতে গিয়ে শঙ্কর আঢ্য ও শেখ শাহজাহানের নাম পাওয়া যায় ধৃত মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সূত্রে। সেখানে তাল্লাশিতে গেলে হামলা হয় ইডি অফিসারদের বিরুদ্ধে। উল্টে ইডি অফিসারদের বিরুদ্ধে এফআইআর হয়েছে। তাই এই গোটা ঘটনার তদন্ত সিবিআইকে দেওয়ার জন্যে আবেদন করে ইডি।

প্রথমে রেশন দুর্নীতি নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। পরে সেই তদন্ত হাতে নেয় ইডি। কিন্তু পুলিশ নথি না দিয়ে অসহযোগিতা করে বলে অভিযোগ জানায় ইডি। এজি জানান, মোট ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিচারপতি জানতে চান, এখন কে তদন্ত করছেন।এজি জানান, ডিএসপির নেতৃত্বে লোকাল পুলিশ করছে। এরপরেই বিচারপতি বলেন, তিন হাজার অভিযুক্ত আর মাত্র চার জন গ্রেপ্তার হয়েছে। ফের এজি বলেন, তিন হাজার নয়। ৮০০ থেকে ১০০০ লোক, ইডির অভিযোগ অনুযায়ী। ইতিমধ্যে প্রথম দায়ের এফআইআর স্থগিতাদেশ দিয়েছে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ। এরপরেই বিচারপতি ফের কেস ডায়ারি হাজির করতে বলেন।

ছুটি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করলেন শুভেন্দু

ছুটি নিয়ে ফের একবার রাজ্য সরকারকে তুলোধনা করলেন বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। তিনি আজ এক টুইট বার্তায় বড় ব্যাপার তুলে ধরেন। চলতি বছরে রাজ্যের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ১৫ জানুয়ারি সোমবার মকর সংক্রান্তি থেকে শুরু করে ১৭ এপ্রিল রামনবমীর কোনও ছুটি ঘোষণা করা হয়নি। অথচ ২৬ ফেব্রুয়ারি শবে বরাত ও তারপরের দিন ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুভেন্দু লেখেন, ‘তুষ্টকরণের রাজনীতির রানী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও আক্রমণ করলেন। ইসলামী প্রজাতন্ত্র পাকিস্তানে শবে বরাতের জন্য কোনও সরকারী ছুটি নেই। এদিকে বাংলার সরকার উৎসবটি ঐচ্ছিক ছুটির তালিকায় শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। আর সোমবার ছুটি বেছে নেওয়ার বাড়তি কোনো বিকল্প নেই, কারণ এবার শবে বরাত রবিবার উদযাপিত হতে যাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গে মকর সংক্রান্তি এবং শ্রী রাম নবমীর জন্য কোনও সরকারী ছুটি নেই, তবে শবে বরাতের পরের দিন অতিরিক্ত ছুটির বিধান রয়েছে।‘ এদিন পাকিস্তানের একটি ক্যালেন্ডারও তুলে ধরেন শুভেন্দু।