/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz বাংলায় ২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে রিলায়েন্স: মুকেশ আম্বানি West Bengal Bangla
বাংলায় ২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে রিলায়েন্স: মুকেশ আম্বানি

নিউটাউনে বিশ্ববাংলা কনভেনশনে শুরু হয়ে গেল বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলন। এই সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি। তিনি বলেন, 'দেশের মানচিত্রে বাংলা এগিয়ে চলেছে। উন্নত বাংলা উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রবেশ দ্বার। ট্রিলিয়ন ডলার বানিজ্যের সম্ভাবনা রয়েছে বাংলায়। একদিন বাংলার রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার এশিয়ার সমস্ত টাইগারকে ছাড়িয়ে যাবে। বাংলায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা লগ্নি করেছে রিলায়েন্স। বাংলার উন্নয়নে রিলায়েন্স গোষ্ঠী কোনও ত্রুটি রাখবে না। জিও ফাইবারের মাধ্যমে বাংলার সব ঘরে পৌঁছে যাবে স্মার্ট ফোন। আগামী তিন বছরে আরও ২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে রিলায়েন্স।'

জে কে গ্রুপ বাংলায় ফিরতে চলেছে: নিরঞ্জন হীরানন্দানি

বাংলার তো বটেই, দেশের এবং বিশ্বের একাংশের নজর কেড়ে নিয়ে কলকাতার কান ঘেঁষে থাকা রাজারহাট নিউটাউনের Biswa Bangla Convention Centre-এ মঙ্গল দুপুরে শুরু হল Bengal Global Business Summit 2023।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে সাড়া দিয়ে কলকাতায় এই বাণিজ্য সম্মেলনে যোগ দিতে এসেছেন বিশ্বের ২৮টিরও বেশি দেশের শিল্পপতি ও বাণিজ্য প্রতিনিধিরা। তাঁদের উপস্থিতিতেই, এদিন সম্মেলনের উদ্বোধন করলেন মমতার। তখন তাঁর একপাশে রিলায়েন্স গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি, প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এবং হীরানন্দানি গ্রুপের কর্ণধার নিরঞ্জন হীরানন্দানি।

এদিন প্রায় ৭৬০ কোটির বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে শুরু হয়েছে এবারের লগ্নি সম্মেলন। রাজ্য সরকার এবং রাজ্য শিল্পোন্নয়ন নিগম আশা, দু’দিনের সম্মেলন শেষে লগ্নির পরিমাণ আরও বাড়বে। বিনিয়োগের নিরিখে যা অতীতের সমস্ত রেকর্ডকে ছাপিয়ে যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। দেশের অন্যতম শিল্প গোষ্ঠী আদানি গ্রুপ তাজপুরের গভীর সমুদ্র বন্দর এবং বীরভূমের দেউচা পাঁচামির খনি প্রকল্প নিয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষর করেছে। তাঁদের প্রতিনিধিরাও এদিন সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন। এবারের সম্মেলনের ফোকাস ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। আলোচ্য বিষয়গুলির মধ্যে রাখা হয়েছে উত্‍পাদন শিল্প, পরিকাঠানো, কৃষি ও কৃষিজ পণ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং স্কিল ডেভেলপমেন্ট। সম্মেলনে পর্যটনের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে।

এদিনের সম্মেলনে বড় ঘোষণা করেন জেকে পেপারের ভাইস চেয়ারম্যান হর্ষপতি সিঙ্ঘানিয়া। ১৪০ বছরের পুরনো গ্রুপের তরফে তিনি বলেন, জে কে গ্রুপ বাংলায় ফিরতে চলেছে। খড়্গপুরের বিদ্যাসাগর ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে ডেয়ারি শিল্প গড়ে তোলার কাজ করছে এই গ্রুপটি। আগামী দিনে এই প্রজেক্টটি একটি বড় আকার নেবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি। আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়েই এই প্রজেক্টটিতে কাজ শুরু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন হর্ষপতি সিঙ্ঘানিয়া।

ময়নাগুড়িতে মা ও হোমগার্ড ছেলের রহস্য মৃত্যু, চাঞ্চল্য এলাকায়

এসবি নিউজ ব্যুরো: জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি সুভাষ নগর এলাকায় পরিমল বর্মন নামে ওই হোমগার্ড কর্মী গতকাল বাইক নিয়ে মাছ ধরতে আসে এলাকার নয়নজুলিতে। কিন্তু রাতে সে আর বাড়ি ফিরে যায়নি। মঙ্গলবার সকাল ৬ টা নাগাদ প্রাতভ্রমণে বেরিয়ে কিছু লোক দেখতে পায় নয়ন জলির পাশে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে পরিমল বর্মনের দেহ। পেশায় সে একজন হোমগার্ড। জলপাইগুড়িতে হোম গার্ডে কর্মরত ছিলেন। তার বাবার নাম ছিল নির্মল বর্মন। তিনিও একজন হোম গার্ডের অফিসার ছিলেন। তার মায়ের নাম সবিতা বর্মন ওরফে টুলটুলি বর্মন। মা এবং ছেলে একাই বাড়িতে থাকতো। ঘটনা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়াই পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

অন্যদিকে, ছেলের মৃত দেহ উদ্ধারের ঘটনার খবর পেয়ে সকাল ৭ টা নাগাদ প্রতিবেশীরা তার বাড়িতে যোগাযোগ করতে আসলে দেখা যায় ঘরে তার মায়ের মৃত দেহ পড়ে রয়েছে। কি কারণে মা ও ছেলের একই দিনে মৃত্যু হল তা নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ।

*বিশ্ববঙ্গ সম্মেলনে যোগ দিতে আসছেন বড় বড় শিল্পপতিরা, কারা আসবে? জানুন বিস্তারিত*

মাত্র আর কয়েক ঘন্টার অপেক্ষা। তারপরেই রাজারহাট নিউটাউনের Biswa Bangla Convention Centre-এ দেশ ও বিদেশের তাবড় শিল্পপতিদের উপস্থিতিতে সপ্তম বিশ্ববাংলা বাণিজ্য সম্মেলন বা 7th Bengal Global Business Summit 2023'র উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।উদ্বোধন মঞ্চেই দেখা মিলবে মুকেশ আম্বানি, নিরঞ্জন হিরানন্দনি, রিশাদ প্রেমজি, আর দীনেশ, সজ্জন জিন্দাল, সঞ্জীব পুরী, সঞ্জীব গোয়েঙ্কা, হর্ষবর্ধন নেওটিয়াদের। নবান্ন সূত্রে ইঙ্গিত মিলেছে, এবারের সম্মেলন থেকে অন্তত ৪ লক্ষ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব আসতে চলেছে।

বিগত বাণিজ্য সম্মেলনগুলিতে কখনও এত টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব আসেনি। একই সঙ্গে এবছরের সম্মেলন এক রেকর্ড গড়তে চলেছে MOU সাক্ষরের সংখ্যার ক্ষেত্রে। কার্যত এদিন বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানকে 'পাখির চোখ' করেই আগামী দিনের রাস্তা তৈরিতে নজর দিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।এদিন বিকেল ৩টের মূল কর্মসূচি উদ্বোধনের আগে Biswa Bangla Convention Centre'র Annex Building-টি উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী। সন্ধ্যায় সেখানে বসবে নৈশভোজের আসর। Biswa Bangla Convention Centre-এ মূলত আন্তর্জাতিক বিষয় এবং পর্যটন সংক্রান্ত আলোচনাগুলি হবে। মেলা প্রাঙ্গণে চলবে কৃষি, নগরোন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তি, স্কুলশিক্ষা, উচ্চশিক্ষা, বিদ্যুত্‍ ইত্যাদির পরিকাঠামো উন্নয়ন সংক্রান্ত আলোচনা।

২২ নভেম্বর সবার চোখ থাকবে ধন্যধান্য প্রেক্ষাগৃহে। কারণ, সেখানে হবে সম্মেলনের সমাপ্তি অনুষ্ঠান। মুখ্যমন্ত্রী নিজেই সেখানে এই বছরের মোট বিনিয়োগ প্রস্তাবের অঙ্ক ঘোষণা করবেন। নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, গতবারের সম্মেলনে মোট ১৩৭টি MOU সাক্ষরিত হয়েছিল। সংখ্যাটা এবার অনেকটাই বাড়তে চলেছে। তৃতীয়বার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পরে পরেই মমতা স্পষ্ট করেছিলেন, এই মেয়াদে তাঁর লক্ষ্য শিল্পায়ন।

সেই লক্ষ্যেই এদিন সম্মেলনের উদ্বোধন করতে চলেছেন তিনি।নবান্ন সূত্রের খবর, শিল্পপতিরা যাতে এ রাজ্যে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হন সে জন্য বাণিজ্য সম্মেলনে নতুন Incentive Scheme ঘোষণা করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তার ফলে পশ্চিমবঙ্গে শিল্পস্থাপনের জন্য বাড়তি সুযোগ-সুবিধা পাবেন বিনিয়োগকারীরা। নতুন বিনিয়োগ টানার ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, কৃষি এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, পর্যটন, টেক্সটাইলস-ইঞ্জিনিয়ারিং, রিয়েল এস্টেট, তথ্য-প্রযুক্তি এবং উচ্চশিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছে রাজ্য সরকার।

জানা গিয়েছে, এবারের বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে স্বাস্থ্য পরিষেবা ক্ষেত্রে মোট ২৬টি MOU সই হবে। তা থেকে সবমিলিয়ে প্রায় ৭,৫০০ কোটি টাকার লগ্নি আসতে পারে। শিক্ষা ক্ষেত্রে MOU সই হবে ৫৯টি এবং তা থেকে প্রায় ৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ প্রস্তাব আসতে চলেছে। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে শিল্প সম্মেলনে এসে বাংলায় ১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা ঘোষণা করেছিলেন মুকেশ আম্বানি।

রাজস্থানে বিধানসভা নির্বাচনের আগে বড় ঘোষণা কংগ্রেসের

রাজস্থানে বিধানসভা  নির্বাচনের আগে কৃষক ও মহিলাদের জন্য  ইস্তেহার ঘোষণা করল   কংগ্রেস। এবিষয় কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়েছে,  যা কিছু প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে তা প্রথম মন্ত্রীসভায় পাস করে সম্পূর্ণ করা হবে।  কংগ্রেসের দেওয়া ইস্তেহারগুলির মধ্যে রয়েছে প্রথমে ,  স্বামীনাথন কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী কৃষকদের জন্য MSP আইন আনা হবে। দ্বিতীয়, চিরঞ্জীবী বীমার পরিমাণ ২৫ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০ লক্ষ টাকা করা হবে। তৃতীয়,৪ লাখ যুবককে সরকারি চাকরি দেওয়া হবে। ১০ লাখ যুবকের কর্মসংস্থান হবে।

চতুর্থ, পঞ্চায়েত স্তরে সরকারি চাকরির একটি নতুন ক্যাডার তৈরি করা হবে।পঞ্চমত, গ্যাস সিলিন্ডার বর্তমানে ৫০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, তা কমিয়ে ৪০০ টাকা করা হবে। ষষ্ঠত,রাজ্যে আরটিই আইন আনার মাধ্যমে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও দ্বাদশ পর্যন্ত শিক্ষা বিনামূল্যে করা হবে। সপ্তমত, কৃষকদের ২ লক্ষ টাকা সুদমুক্ত ঋণ দেওয়া হবে। এছাড়াও পরিবারের মহিলা প্রধানকে বার্ষিক ১০,০০০ টাকা করে দেওয়া সহ একাধিক  প্রতিশ্রুতির কথা  জানান কংগ্রেস পার্টি প্রধান মল্লিকার্জুন খাড়গে।

রাজস্থানে প্রতিশ্রুতি দিয়ে কংগ্রেস প্রধান জানান,’ আমি শুধু একটা কথাই বলব যে রাজস্থান হল কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি। আজ থেকে নয়, আমরা ১৯২৬ সালে সেন্ট্রাল অ্যাসেম্বলিতে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম তা পূরণ করব। আমরা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছি তা প্রদান করি।‘ প্রসঙ্গত, আগামী ২৫ নভেম্বর রাজস্থানে বিধানসভা নির্বাচন। ভোট গণনা হবে ৩ ডিসেম্বর। এই নির্বাচনের আগেই বড় প্রতিশ্রুতি দিল কংগ্রেস।

রায়গঞ্জে গোষ্ঠ উৎসব

এসবি নিউজ ব্যুরো: দুর্গাপুজো, কালীপুজো, লক্ষ্মী পূজো, ছটপুজোর পর এবারে অনুষ্ঠিত হল গোষ্ঠ উৎসব। মূলতঃ প্রতি বছরই কালীপুজোর পর শুক্লা অষ্টমীতে অনুষ্ঠিত হয় গোষ্ঠ উৎসব। এবারে রায়গঞ্জের গোষ্ঠ উৎসব ৯৭ তম বর্ষ পদার্পন করল। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ১৯২৭ সালে গোপাল চন্দ্র মন্ডল দিনাজপুরে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি প্রত্যক্ষ করেছিলেন গোষ্ঠ উৎসব। তারপর সন্তান লাভের মানত করে রায়গঞ্জ ফিরে পরের বছর থেকে শহরে গোষ্ঠ উৎসবের সূচনা করেন তিনি। তারপর থেকে ধারাবাহিক ভাবে এই উৎসব হয়ে চলেছে প্রত্যেক বছরই।পুজো অর্চ্চনার পর রায়গঞ্জের বন্দর এলাকার গোপাল বান্ধব পাঠশালা থেকে শুরু হয় বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা।

যেখানে রাধাকৃষ্ণ, সখা সখী, গোপ গোপিনীর বেশে অনেকেই সামিল হন। চলে নগর পরিক্রমা। এই উৎসবের প্রতিষ্ঠাতা স্বর্গীয় গোপাল চন্দ্র মন্ডলের নাতি রাম নারায়ণ মন্ডল জানান, "পরিবারের পক্ষ থেকে কেবলমাত্র ধর্মীয় কার্যক্রম সম্পন্ন হলেও,এই উৎসব এখন সার্ব্বজনীন। "রায়গঞ্জের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষদের নিয়ে তৈরী হয়েছে কমিটি। এদিন গোষ্ঠ যাত্রা নগর পরিক্রমার পর শেষ হয় শিলিগুড়ি মোড়ে। উপস্থিত ছিলেন ১৮ নং ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর প্রদীপ কল্যানী ও ১৭ নং ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর চৈতালী ঘোষ সাহা। তারা সকলকে গোষ্ঠ উৎসবের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

*প্রকাশ্যে এল উত্তরকাশীতে আটকে পড়া শ্রমিকদের দৃশ্য*

এবার প্রকাশ্যে এল উত্তরকাশীর নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের ভিডিও। সুড়ঙ্গে আটকে পড়ার ১০ দিনের মাথায় এই ভিডিও সামনে আসে। সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে পাইপলাইনে পাঠানো ক্যামেরায় সুড়ঙ্গের ভিতর আটক শ্রমিকদের ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছে। সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, সুড়ঙ্গের ভিতর হাত নাড়ছেন শ্রমিকেরা। একে-অপরের সঙ্গে কথা বলছেন। তা দেখে মনে হচ্ছে তাঁরা সবাই সুস্থ রয়েছেন। গত ১০ দিন ধরে উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে আছেন ৪১ জন শ্রমিক। ধ্বংসস্তূপ খুঁড়ে তাঁদের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা করছেন উদ্ধারকারীরা।

বর্তমানে জোরকদমে চলছে উদ্ধারকার্য। গোটা বিষয়টির উপর নজদরদারি রেখেছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী স্বয়ং। তিনি উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামিকে ফোন করে উদ্ধারকাজের বিষয়ে খোঁজও নিয়েছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমরা সকল শ্রমিকদের নিরাপদে উদ্ধার করতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চালাচ্ছি।” উল্লেখ্য, গত ১২ নভেম্বর ভোর সাড়ে ৫টার সময় ব্রহ্মখাল-যমুনোত্রী হাইওয়ের নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গের একাংশ ধসে পড়ে। সেখানে মাত্র সাড়ে আট মিটার লম্বা এবং প্রায় দুই মিটার চওড়া সুড়ঙ্গে শ্রমিকরা আটকে রয়েছেন। তাদের উদ্ধারের জন্য বহু চেষ্টা চলেছে।

উদ্ধারকাজের গতি তদারকি করতে সোমবার ঘটনাস্থলে পৌঁছিয়েছে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের একটি দল। জানা গেছে, শ্রমিকদের উদ্ধার করতে কেন্দ্র এগোচ্ছে পাঁচ-দফা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সুড়ঙ্গের তিন দিক থেকে জোড় কদমে চলছে খননকাজ। শুধু তাই নয় আটক শ্রমিকদের কাছে খাবার পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখার জন্য ব্যস্ত উদ্ধারকারীরা।মনে করা হচ্ছে আটকে পড়া শ্রমিকদের এবার দ্রুত উদ্ধার করা সম্ভব হবে।

এবার মদের কারখানায় হানা আয়কর আধিকারিকদের

মঙ্গলবার ভোর রাতে রাজ্যে ফের আয়কর হানা। এবার হুগলীর পোলবার মহানাদ গ্রামের মদের কারখানায় হানা দিলেন আয়কর আধিকারিকরা। ভোর সাড়ে ৪টে নাগাদ অ্যালপাইন ডিস্টিলারিজ প্রাইভেট লিমিটেডে পৌঁছে যায় আয়কর দফতরের টিম।

যা জানা যাচ্ছে, আয়কর দফতরের টিমের সাথে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। সূত্রের খবর, আর্থিক বেনিয়মের অভিযোগের তদন্তে ২টি দলে ভাগ হয়ে অভিযান চালাচ্ছে আয়কর দফতর।

* জগদ্ধাত্রী পুজোর দিন কেমন থাকবে যানজট, জানুন আজকের ট্রাফিক আপডেট*


আজ ২১শে নভেম্বর এদিন বাড়ি থেকে বেরানোর আগেই জেনে নিন কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে। কেমন থাকবে রাস্তাঘাটের অবস্থা ? জানিয়ে দিলো লালাবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল। মঙ্গলবার শহরে এখনও পর্যন্ত কোথাও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি।

যানচলাচল স্বাভাবিক আছে। তবে আজ কোন মিটিং, মিছিল নেই। তাই মঙ্গলবার শহরের সর্বত্র যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে , লালবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম।

*দুই বঙ্গে নামবে তাপমাত্রার পারদ,জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


হালকা শীতের আমেজে গাঁ ভাসাচ্ছে রাজ্যবাসী। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের কোনও জায়গাতেই ঘূর্ণিঝড় মিধিলি খুব একটা প্রভাব পড়েনি। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মঙ্গলবার থেকেই দুই বঙ্গে তাপমাত্রার পারদ নামতে শুরু করবে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, চলতি সপ্তাহেই কলকাতার তাপমাত্রা কুড়ি ডিগ্রির নিচে নামতে পারে।

কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে।হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, আগামী ৪-৫ দিন দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলার আবহাওয়াই শুষ্ক থাকবে। কমবে তাপমাত্রা। দিনের তুলনায় রাতের তাপমাত্রা বেশ কিছুটা কম থাকতে পারে।

পশ্চিমের জেলা গুলিতেও ২০ ডিগ্রির নীচে তাপমাত্রা যাওয়ার সম্ভাবনা। আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। আপাতত দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও কমবে তাপমাত্রা।