*ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রার পারদ, বর্ষবরণের আগে মনখারাপ বঙ্গ বাসীর, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


হুড়মুড়িয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা। ক্রমশ্য ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রার পারদ। ভরা পৌষে হঠাৎ উধাও শীত। ডিসেম্বরের শেষ দিকে এসে জমিয়ে শীত তো দূর দক্ষিণবঙ্গে শীতের আমেজটুকুও নেই।

দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলা সকালের দিকে কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকছে। তবে বেলা বাড়তেই উঁকি দিচ্ছে রোদ। আবহাওয়া দপ্তর জানাচ্ছে, আগামী বেশ কিছু দিন দক্ষিণবঙ্গে এই রকমই আবহাওয়া থাকবে। গত কয়েকদিন ধরেই শহর কলকাতার তাপমাত্রা বেড়েছে। স্বাভাবিকের থেকে দুই-তিন ডিগ্রি বেশি থাকছে তাপমাত্রা।

আপাতত বেশ কিছুদিন কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকবে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।আবহাওয়া দপ্তর জানাচ্ছে, প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প ঢোকার কারণে বাড়ছে তাপমাত্রা। তবে উত্তরবঙ্গে জুড়ে রয়েছে শীতের আমেজ। 

*দুদিন রাজ্য কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে মহ: সেলিম*


কলকাতা: দুদিন রাজ্য কমিটির বৈঠক হয়েছে শেষ হল আজ। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মহ: সেলিম জানালেন,বর্ধিত বৈঠকের পর রাজ্য জুড়ে পর্যালোচনায় পজিটিভ দিক ধরা পড়েছে। ইনসাফ যাত্রায় বামপন্থী মানুষ এগিয়ে এসেছেন। যুব সমাজ বেকারির বিরূদ্ধে কলকাতায় জনপ্লাবন দেখেবেন। এই জন্য রবিবার বেঁছেনিয়েছে।জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি তে নতুন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। নভেম্বর-ডিসেম্বরের লালঝান্ডারের প্রচার জানুয়ারি পর্যন্ত এক্সটেন্ড করা হয়েছে। এছাড়াও তিনি বলেন,নতুন রেশন দুর্নীতি দেখলাম। চাল সংগ্রহেও দুর্নীতি। ধলতা নেওয়া হচ্ছে। সার নিয়ে কালোবাজারি হচ্ছে। প্রথম ভর্তুকি বন্ধ। কৃষকের যা যা ইনপুট লাগে সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সরকার নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছে। রেলের দুরবস্থা। বেসরকারিকরণ, ভেঙে পড়েছে পরিষেবা।

যে কোনো বাস স্টপে ঘন্টার ঘন্টা মানুষ দাঁড়িয়ে রয়েছে। গণপরিবহন ভেঙে ফেলা হয়েছে।এখন প্রাইভেট পরিবহনে ট্রাভেল করার জন্য জোর করা হচ্ছে। বিজেপি মেলডাউন প্রসেস শুরু হয়েছে। আর এস এসের শাখা সংগটনগুলো রাজনীতি করার চেষ্টা করছে। ঘৃণার কাজ করছে। একই ধারা তৃণমূলে। তৃণমূলকে নিয়েই বিজেপি তৈরি হয়েছিল। খেলা মেলা নিয়েও গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব। ৭ তারিখে শুধু ব্রিগেড সমাবেশ , পুনর্জাগরণের জন্য আমরা সাধারণ মানুষকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। কবে কোথায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিটিং মিছিল করবেন, আমরা তা মানবো না। ব্রিগেড সমাবেশ হবেই। কে আটকাবে আমরা দেখে নেব। 

লুটেরাদের লিস্ট ,ক্যালেন্ডারে অভিষেকের নাম নেই কেন? 

অনেক টাকা দিয়েছে। পচা চাল অনেক টাকা রোজগার করেছে। ৭৫% কালীঘাট কে দিয়ে এসেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রীকে গিয়ে কী বলে এসেছেন বিজেপির নেতারা অভিষেকের নাম করছে না। 

৭ তারিখের পরে আমরা আবার ইডি সিবিআই অফিসে অভিযান করবো। 

আর এস এসের মধ্যথস্তায়বিজেপির সঙ্গে জোট হচ্ছে । বোঝা গিয়েছে। বাংলার কংগ্রেস ঠেকে শেখে। কংগ্রেস দলের বাংলার মানুষ জানে বিজেপি ও টিএমসির কোন ফারাক নেই। কোন মুখে কংগ্রেস টিএমসির সঙ্গে যাবে। কেউ কেউ হিসেব কষে। লাল খাতা সাদা দেখে। তৃণমূলের সঙ্গে কে জোট করতে চেয়েছে। সাবিনা ইয়াসমিন কংগ্রেসের জিতে তৃণমূলের গিয়েছে। বিজেপি ও টিএমসির সঙ্গে যাদের সংস্রোব থাকবে না তাঁদের সঙ্গে আমরা আছি। তৃণমূলকে শেষ করার জন্য কফিনে কুণালের পেরেক যথেষ্ট।

সুন্দরবন মন্ত্রী নিজে হাতে ঝাঁটা নিয়ে গঙ্গাসাগরের প্লাস্টিক মুক্ত অভিযানে নামলেন

এসবি নিউজ ব্যুরো: স্বচ্ছ গঙ্গা সাগর মেলা প্লাস্টিক মুক্ত করতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিবেশ দপ্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজকের গঙ্গাসাগর মেলা মাঠে অনুষ্ঠিত হল প্লাস্টিক মুক্ত গঙ্গাসাগর। এই উদ্যোগে হাত মেলান সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা নিজে হাতে ঝাঁটা নিয়ে গঙ্গাসাগর মেলাভূমিতে পরিষ্কার করলেন। ২০২৪ এ গঙ্গাসাগর মেলাতে প্লাস্টিক মুক্ত করা অঙ্গীকারবদ্ধ হলেন।

ছবি : সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা )।

*ফটো গ্যালারী* *চাকলাধামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়* *ছবি: সৌজন্যে তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর, উত্তর ২৪ পরগনা*
চলে গেলেন ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলার প্রবীর মজুমদার

বছর শেষেই দুঃসংবাদ। চলে গেলেন ইস্টবেঙ্গলের স্বর্ণযুগের অন্যতম সেনানি প্রবীর মজুমদার। বৃহস্পতিবার না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছেন সত্তরের দশকের লাল-হলুদ রক্ষণের অন্যতম প্রহরী। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর। মৃত্যুকালে একমাত্র পুত্র, পুত্রবধূ ও নাতনিকে রেখে গিয়েছেন তিনি। স্বর্ণযুগের অন্যতম ফুটবলারের অকাল প্রয়াণে শোকের ছায়া ইস্টবেঙ্গল শিবিরে।

সত্তর দশকে যে ক’জন ফুটবলার কলকাতা ময়দান কাঁপিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন প্রবীর মজুমদার। ১৯৭২ ও ১৯৭৩ সালে লেফট ব্যাক হিসাবে লাল-হলুদের রক্ষণভাগ আগলে রাখা প্রবীর মজুমদারের খেলার স্মৃতি এখনও ময়দানের প্রবীণদের চোখে ভাসে। ১৯৭২ সালে একটি গোল না খেয়ে কলকাতা লিগ জেতার রেকর্ড করেছিল ইস্টবেঙ্গল। সেই বছরই আইএফএ শিল্ড, বরদোলুই কাপ, ডুরান্ড ও রোভার্সে চ্যাম্পিয়ন হয় লাল-হলুদ শিবির। প্রথম বারের জন্য ত্রিমুকুট জেতে তারা। ১৯৭৩ সালে কলকাতা লিগ, আইএফএ শিল্ড, রোভার্স ও ডিসিএম চ্যাম্পিয়ন হয় ইস্টবেঙ্গল।

*মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে শিল্প শহর হলদিয়ায় দূষণ নিয়ন্ত্রণের ভাবনা শিল্প বাণিজ্য বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি*

হলদিয়া: রাজ্যের অন্যতম শিল্প তালুক হলদিয়া। সেই হলদিয়ায় দিনে দিনে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। দূষণ নিয়ন্ত্রণে ব্যাপারে একাধিকবার পদক্ষেপ নেওয়া হলেও তা সঠিকভাবে গ্রহন করা হয়নি। এবার মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে দূরা করা হবে বলে জানান শিল্প বাণিজ্য বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটি চেয়ারম্যান কানাইচন্দ্র মন্ডল। বৃহস্পতিবার হলদিয়ার বিভিন্ন কারখানা পরিদর্শনের পর হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের অতিথি নিবাস হলদিয়া ভবনে প্রশাসনিক বৈঠিক করেন। সেই বৈঠকে দপ্তরের আধিকারিক, স্থানিয় হলদিয়া মহকুমা শাসক, হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের আধিকারিক সহ স্ট্যান্ডিং কমিটির চার সদস্যের প্রতিনিধিদল।

এদিন সাংবাদিকরা শিল্প শহর হলদিয়ার দূষণ নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে কি পরিকল্পনা। স্ট্যান্ডিং কমিটি চেয়ারম্যান কানাইচন্দ্র মন্ডল জানান, হলদিয়ায় দূষণ নিয়ন্ত্রণে মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা হবে। এছাড়াও ড্রেনেজ পরিষেবা বিষয় নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে বৈঠকে।ড্রেনেজ, পথবাতি সহ বেশকিছু পরিকল্প নেওয়া হয়েছে।

কংগ্রেসের ১৩৮ তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালন ফারাক্কায়

এসবি নিউজ ব্যুরো: আজ জাতীয় কংগ্রেসের ১৩৮ তম প্রতিষ্ঠা দিবস । প্রতিষ্ঠা দিবসকে কেন্দ্র করে ফারাক্কা ব্লক জাতীয় কংগ্রেস খোসালপুর ব্রিজের পশ্চিম পাড়ের মোড়ে জাতীয় কংগ্রেসের কর্মী ও নেতৃত্ববৃন্দ উদ্বোধন করলেন সংখ্যালঘু শেলের ব্লক অফিস । জাতীয় কংগ্রেসের গর্বের দিনগুলি বিভিন্ন নেতৃত্ব তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন । কেন জাতীয় কংগ্রেস তৈরি হয়েছিল ? কি উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছিল ? কংগ্রেস কর্মীদের ভাষায় জাতীয় কংগ্রেস একটি গণতান্ত্রিক দল । এলান অক্টোভিয়ান হিউম থেকে শুরু করে , স্বর্গীয় প্রধানমন্ত্রী নেহেরু , ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধী এবং বর্তমান দিলেন নেতৃত্ব রাহুল গান্ধীর কথা তুলে ধরেন । তুলে ধরেন পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান অবস্থা ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর নেতৃত্বের কথা ।

প্রথমে দলীয় পতাকা উত্তোলন , তারপর অফিসের উদ্বোধন এবং প্রায় ২০০ মিটার পদযাত্রা করে প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করল ফারাক্কা ব্লক জাতীয় কংগ্রেস । আজকের সভায় উপস্থিত ছিলেন মাইনোরিটি শেলের সভাপতি নজরুল ইসলাম , আশরাফ হোসেন , প্রাক্তন সভাপতি আব্দুল বাসির সহ বিভিন্ন অঞ্চলের সভাপতিরা ।

রাত বাড়লেই গ্রামের ভেতর দিয়ে শুরু হচ্ছে বেআইনি পাথর বোঝাই ট্রাক্টরের চলাচল

এসবি নিউজ ব্যুরো: রাত বাড়লেই গ্রামের ভেতর দিয়ে শুরু হচ্ছে বেআইনিভাবে পাথর বোঝাই ট্রাক্টরের চলাচল। আর তার ফলে ভেঙে যাচ্ছে গ্রামের রাস্তা ,গরিব মানুষের বাড়ির দেওয়াল থেকে শুরু করে স্থানীয় মসজিদের দেওয়াল।

একাধিকবার পুলিশ প্রশাসনকে বেআইনিভাবে গ্রামের ভেতর দিয়ে পাথর বোঝাই ট্রাক্টর চলাচল বন্ধ করার বিষয়ে উদ্যোগী হওয়ার জন্য অনুরোধ করেও কাজ না হওয়াতে বুধবার রাতে পাথর বোঝায় ট্রাক্টর আটকে বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন গ্রামবাসীরা। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ থানার ভাসাইপাইকর গ্রাম পঞ্চায়েতের সাহেবনগর গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ,ঝাড়খণ্ডের পাকুড়ের বিভিন্ন পাথর খাদান থেকে ছোট ছোট ট্রাক্টরে করে সাহেবনগর গ্রামের রাস্তা দিয়ে এই পাথর মুর্শিদাবাদ জেলাতে নিয়ে আসা হয়। এরপর এই পাথর ধুলিয়ান ডাকবাংলা মোড় এলাকার বিভিন্ন স্থানে জড়ো করে রাখা হয়। পরে সময় মতো ওই পাথর ডাম্পার করে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে বলে গ্রামবাসীদের অভিযোগ।

বিক্ষোভরত গ্রামবাসীরা জানান, ইসলামপুর হয়ে সাহেবনগর গ্রামের মধ্য দিয়ে চাঁদপুর বাজারের উপর দিয়ে নিয়মিত চলছে পাথর বোঝাই ট্রাক্টর। বেআইনি এই কাজে পুলিশ প্রশাসনের মদত থাকায় একাধিকবার ট্রাক্টর চালকদেরকে বললেও তারা গ্রামের পথ দিয়ে পাথর বোঝায় গাড়ি নিয়ে যাওয়া বন্ধ করেনি। তার ফলের সমস্যার মধ্যে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। তাদের বক্তব্য -রাজ্য সড়ক বা জাতীয় সড়কের উপর দিয়ে পাথর বোঝাই লরি বা ট্রাক্টর নিয়ে যাওয়া হলে তা সকলের নজরে পড়ে যাবে। তাই গ্রামীণ রাস্তা ব্যবহার করে এই বেআইনি কাজ করা হচ্ছে।

বুধবার রাত সাড়ে দশটার পর বেশ কয়েকজন ট্রাক্টর চালক গ্রামের রাস্তা দিয়ে পাথর বোঝাই করে ট্রাক্টর নিয়ে যাওয়া শুরু করতেই গ্রামবাসীরা বাধা দেন। আর এর পরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা এলাকার। গ্রামবাসীরা একাধিক পাথর বোঝার ট্রাক্টর আটকে বিক্ষোভ দেখান। ঘটনার খবর পেয়ে এলাকাতে ছুটে আসে সামশেরগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। বেআইনি পাথর বোঝায় ট্রাক্টর চলাচল বন্ধের আশ্বাস দেওয়ার পর অবরোধ তুলে নেন গ্রামবাসীরা।

CAA নিয়ে সরব মমতা

মাত্র ১ মাসের ব্যবধানে বাংলায় ঘুরে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ । দুই দফাতেই তিনি বেশ জোরের সঙ্গে জানিয়েছে, ২৪’র ভোটের আগেই CAA লাগু হয়ে যাবে। কিন্তু ঘটনা হচ্ছে, ২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদি দ্বিতীয়বার কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পর পাশ হয়েছিল নাগরিক সংশোধনী বিল ২০১৯ যাকে অধিকাংশ মানুষ CAA নামেই চেনেন। এবার তা নিয়েই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার দেগঙ্গা থেকে সরব হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

তিনি বলেন,' সবাই নাগরিকত্ব নিয়ে ভাবছেন। আপনারা তো নাগরিকই। নাগরিক না হলে কী স্বাস্থ্যসাথী পেতেন? রেশন পেতেন? লক্ষ্মীর ভান্ডার পেতেন? আপনাদের বার বার ভুল বোঝানো হচ্ছে। আপনারা নাগরিকই। আপনাদের থাকার যাতে কোনও সমস্যা না হয় তার জন্য আমরা পাট্টা দিচ্ছি। নাগরিকত্ব নিয়ে ধর্মের ভাগাভাগির রাজনীতি করছে বিজেপি। CAA একটা ছলনা। ওদের এই ছলনায় ভুলবেন না। প্রতিবার ভোটের সময় ওরা এটা করে। এবারেও করবে। কিন্তু আপনাদের সতর্ক থাকতে হবে। আপনারা এদেশের নাগরিক। ওদের যদি ওতই প্রয়োজন থাকে তাহলে ডিএমদের দায়িত্ব দিক। ওরাই যা করার করে নেবে। যাকে যা দেওয়ার দিয়ে দেবেন। কিন্তু দেশের নাগরিক কে হবে আর কে হবে না সেটা তোমরা ঠিক করার কে?’

তবে শাহ অবশ্য জানিয়ে গিয়েছেন, ‘CAA বিজেপির অঙ্গীকার। CAA হবেই। কেউ আটকাতে পারবে না।’ এর পাল্টা মমতা এদিন জানিয়ে দিলেন, ‘CAA একটা ছলনা।’

মতুয়া মহাসংঘের উদ্যোগে ধর্মতলায় মহাসমাবেশ

কলকাতা: পূর্ববঙ্গ থেকে আগত ছিন্নমূল উদ্বাস্তুদের নিঃশর্ত ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রদানের দাবিতে অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসংঘের উদ্যোগে এবং মমতা বালা ঠাকুরের ডাকে ২৮শে ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার ধর্মতলায় মহাসমাবেশের আয়োজন করা হয়। সেই মহাসমাবেশ দল দল লোক যোগদান করেছে।