আবাস যোজনা প্রকল্প খতিয়ে দেখতে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল

বাঁকুড়াঃ আবাস যোজনা প্রকল্প খতিয়ে দেখতে এসে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন দুই সদস্যদের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। মঙ্গলবার স্থানীয় বিডিওকে সঙ্গে নিয়ে ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা সিমলাপালের দুবরাজপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের চাঁদপুরে পৌঁছালে তাঁদের ঘিরে ধরেন গ্রামবাসীদের একাংশ।

প্রসঙ্গত, জেলায় আবাস যোজনা প্রকল্প নিয়ে অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সেন্ট্রাল মনিটরিং সেলের দুই সদস্য বাঁকুড়ায় এসেছেন। সপ্তাহের প্রথম কাজের দিন গত সোমবার তাঁরা বাঁকুড়া-২ ব্লকের বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে এদিন সিমলাপালের চাঁদপুর গ্রামে পৌঁছান। সেখানেই তাঁদের পথ আটকান গ্রামের মানুষ। সেখানেই গ্রামের মানুষের অভাব-অভিযোগ শোনার পাশাপাশি পূরো বিষয়টি সরজমিনে তদন্তও করেন তাঁরা।

বিক্ষোভকারী গ্রামবাসীদের দাবি, আবাস যোজনা প্রকল্পে নাম থাকা সত্বেও তারা কেউই এখনো বাড়ি পাননি। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে গ্রামে পেয়েই তারা বিক্ষোভ দেখান বলে জানিয়েছেন।

যদিও দুই সদস্যদের ওই প্রতিনিধি দল উপস্থিত সাংবাদিকদের কোন প্রশ্নের উত্তর দেননি। সাংবাদিকরা একাধিক প্রশ্ন করলেও তা এড়িয়ে তাঁরা গাড়িতে উঠে বসেন।

*শিলিগুড়ির পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলাশাসকের দপ্তর থেকে কৃষক বন্ধু ও সবুজ সাথীর পরিষেবা প্রদান*

তমলুকঃ কৃষকদের উৎসাহ প্রদান ও পড়ুয়াদের পড়াশোনার আগ্রহ বাড়াতে কৃষক বন্ধু ও সবুজ সাথী প্রকল্প চালু করে রাজ্য সরকার। বর্তমান সরকার এই প্রকল্প ঘোষনার পর থেকে প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছে কৃষক ও পড়ুয়ারা।গত কয়েক বছর ধরে রাজ্য সরকারের অন্যান্য প্রকল্পের মতো এই প্রকল্পের পরিষেবা পাচ্ছে প্রাপকেরা। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়েছেন।

মঙ্গলবার শিলিগুড়ির কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম থেকে এক গুচ্ছ সরকারি পরিষেবা সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দিয়েছেন। শিলিগুড়ি থেকে রাজ্যে বিভিন্ন জেলাতেও পরিষেবা প্রদান করা হয়। এদিন তনলুকের নিমতৌড়িতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলাশাসকের ভবনে এক অনুষ্ঠানে মধ্যদিয়ে জেলার কৃষক ও পড়ুয়াদের পরিষেবা প্রদান করা হয়।

উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি, জেলাশাসক তনভীর আফজল, তমলুকের বিধায়ক প্রাক্তন মন্ত্রী সৌমেনকুমার মহাপাত্র,নন্দকুমারের বিধায়ক সুকুমার দে, মহিষাদলের বিধায়ক তিলককুমার চক্রবর্তী, এগরার বিধায়ক তরুন মাইতি সহ অন্যান্যরা।

এদিন জেলাশাসক তনভীর আফজল জানান, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিলিগুড়ি থেকে একগুচ্ছ সরকারি প্রকল্পের সাহায্য প্রদান করেছেন। শিলিগুড়ির পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রাপকদের হাতেও সরকারি পরিষেবা প্রদান করা হয়। সরকারি ঘোষনা মতো কৃষক বন্ধু প্রকল্পের সাহায্য ও পড়ুয়াদের সবুজ সাথী প্রকল্পের সাইকেল প্রদান করা হয়।

আগামী এক মাস ধরে জেলার বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে সবুজ সাথী প্রকল্পের সাইকেল প্রদান করা হবে। কৃষকদের চাষবাসের আগ্রহ বাড়াতে এবং পড়ুয়াদের পড়াশোনার আগ্রহ বাড়াতেই রাজ্য সরকারের এই ধরনের প্রকল্প চালু। তারই পরিষেবা প্রদান করা হয়।।

বীরভূমের রাজনগরে আকাল মেঘ কালীমন্দিরে ৪০০ বছরের প্রাচীন পুজো

এসবি নিউজ ব্যুরো: বীরভূম রাজনগর থানার অন্তর্গত বড়শাল গ্রাম সংলগ্ন আকাল মেঘ শ্মশান কালি মন্দিরে মঙ্গলবার দুপুরে পুজো অর্চনার পাশাপাশি প্রায় ৬ হাজার ভক্তকে প্রসাদ খাওয়ানো হল। জানা গিয়েছে রাজনগরের আবাদ নগর গ্রামের শশধর ঘোষ নামে জনৈক এক ব্যক্তি প্রায় ৪০০ বছর আগে এখানে এই পুজোর সূচনা করেছিলেন। ।

বংশপরম্পরায় এই ঘোষ পরিবারের লোকেরাই এই পুজোর দেখভাল করে আসছেন। প্রতিবছরের মতো এবারেও অগ্রহায়ণ মাসের অমাবস্যা তিথিতে এই পুজো উপলক্ষ্যে বিভিন্ন প্রান্তের হাজার হাজার মানুষের আসেন পুজো দেখতে ।

ঐক্যশ্রী প্রকল্পে সংখ্যালঘুদের টাকা বন্ধ করেছে কেন্দ্র: মমতা

উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে তীব্র ভাষায় কেন্দ্র সরকারকে আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, 'ঐক্যশ্রী প্রকল্পে সংখ্যালঘুদের টাকা বন্ধ করেছে কেন্দ্র। কিন্তু রাজ্য সেই টাকা বন্ধ হতে দেয়নি। গরিব পড়িয়াদের ১০ লক্ষ টাকার স্মার্ট কার্ড দিচ্ছে রাজ্য সরকার।রাজ্য সরকার ওবিসি পড়ুয়াদের জন্য মেধাশ্রী চালু করেছে।'

শুধু তাই নয় কেন্দ্রর জিএসটি নিয়ে তোপ দাগলেন মমতা। তিনি বলেন, 'কেন্দ্র সরকার একশো দিনের প্রকল্পের টাকা বন্ধ করে দিয়েছে। এখন সবেতে জিএসটি । নকুল দানা কিনলেও জিএসটি। রেস্তোঁরায়ও জিএসটি। এই টাকা যাচ্ছে কাদের পকেটে টাকা যাচ্ছে ? বিজেপি সরকারের পকেটে। আমাদের টাকা আটকে রেখেছে। কী দোষ করেছে বাংলা? আমাদের টাকা আমাদের দিচ্ছে না। আমাদের উন্নয়নের টাকা বন্ধ করে দিয়েছে। স্বাস্থ্যের টাকা বন্ধ করেছে।' পাশাপাশি বিধবা ভাতা কেন্দ্র বন্ধ করে দিলে তাদের লক্ষীর ভান্ডার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী।

নবদ্বীপ ধাম রেলওয়ে স্টেশনের আধুনিকীকরণের জন্য,মঙ্গলবার সকালে হকার উচ্ছেদ কে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার কান্ড

এসবি নিউজ ব্যুরো: অমৃতভারত প্রকল্পের অধীনে নদীয়ার নবদ্বীপ ধাম রেলওয়ে স্টেশনের আধুনিকীকরণ কাজ শুরু হচ্ছে।মঙ্গলবার সকালে তাই হকার উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।তাকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার কান্ড ঘটে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব ও তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্বরা।রেলওয়ে তরফে জানানো হয়, নবদ্বীপ রেলগেট থেকে রেলওয়ে গুমটি পর্য়ন্ত প্রায় ৪০ ফুটের রাস্তা সম্প্রসারণ করা হবে যার মাঝে ডিভাডারও থাকবে।সাথে করা হবে একাধিক আধুনিকিকরন প্রকল্প।

আর এই কারনে মঙ্গলবার সকালে রেলওয়ের তরফে রেলের জায়গায় থাকা দোকান উচ্ছেদ শুরু করা হয়। আর তা নিয়ে রেলআধিকারিকদের সাথে স্থানীয় ব্যাবসায়ী ও রেল হকারদের সাথে বচসাও সৃষ্টি হয়।

পরবর্তী সময়ে স্থানীয় তৃণমূল ও তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্বদের এক প্রতিনিধি দল রেল আধিকারিকদের সাথে আলোচনায় বসেন ও আলোচনা শেষে তারা জানায় রেল জানিয়েছে তাদের পরিকল্পনার ৪০ ফুটের রাস্তা করার পর যে জায়গা থাকবে সেখানে ব্যবসায়ীরা অস্থায়ী দোকান করে ব্যাবসা করতে পারবেন।যদিও তৃণমূল নেতৃত্ব রেলের এই আশ্বাসে পুরোপুরি ভরসা করতে পারছে না। তারা দাবি জানায় আগামী দিনে যদি রেল তাদের কথা না রাখে তাহলে আগামী তে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাটবে।

দুয়ারে সরকার ক্যাম্প চলবে ১৫-৩০ ডিসেম্বর ঘোষণা মমতার

আগামী ১৫ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প। সেখানে গিয়ে যাদের জাতিগত শংসাপত্র নেই তারা করিয়ে নিন, কাঞ্চনজঙ্ঘার সভা থেকে এমনটাই নির্দেশ দিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

এছাড়াও তিনি বলেন, 'বাড়ির প্রত্যেক মহিলা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য আবেদন করুন। আমার কাছে ৯ লক্ষ লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের অ্যাপ্লিকেশন জমা পড়েছে। আমি সবকিছু রিভিউ করছি। ডকুমেন্টস ঠিক না থাকলে টাকা পাবেন না'।

ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র নিয়ে রাজ্যের সব জেলাকে সতর্ক করতে নির্দেশ হাইকোর্টের

কলকাতা: ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র নিয়ে রাজ্যের সব জেলাকে সতর্ক করতে অনগ্রসর শ্রেণী উন্নয়ন দফতরকে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। প্রধান বিচারপতি টি এস শিভাগ্নানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যকে সতর্ক করে বলে, একটা পচা আপেল থাকলেও তাকে খুঁজে বের করা রাজ্যের দায়িত্ব। একটা ভুয়ো শংসাপত্র অনেক ক্ষতি করতে পারে।

এই নিয়ে দায়ের হওয়া একটি মামলায় আদালত নির্দেশ দিয়েছে, একটিও জাল জাতিগত শংসাপত্র দেওয়া হলে তার দায় সংশ্লিষ্ট মহকুমাশাসকের ওপর বর্তাবে। তার বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গ এবং ফৌজদারি অপরাধের ধারা প্রয়োগ করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর এই মর্মে রাজ্যকে এই হুঁশিয়ারি দিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করার নির্দেশ দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। আদালতের নির্দেশ, কোথাও কোন জাল জাতিগত শংসাপত্র দেওয়া হচ্ছে কিনা তার ওপর কড়া নজর রাখবেন জেলাশাসক। উপযুক্ত তদন্ত করতে হবে। আদলোট জানিয়েছে জাতিগত শংসাপত্র দেওয়ার বিষয়ে প্রয়োজনীয় গাইডলাইন সমেত সার্কুলার জারি করবেন অনগ্রসর শ্রেণীর উন্নয়ন দপ্তরের সচিব। প্রধান বিচারপতি মন্তব্য, একটা ভুল জাতিগত শংসাপত্র দেওয়া হলেও তার প্রভাব গোটা সমাজব্যবস্থার ওপর পরে। যারা বিভিন্ন চাকরির জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন তাদের ওপর এর প্রভাব পড়ে। অভিযোগ, পশ্চিম বর্ধমানের অন্তর্গত আসানসোল সদরের সাম্প্রতিক কালে মহকুমাশাসকের বিরুদ্ধের ১৭ টি জাল জাতিগত শংসাপত্র দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, জেলা শাসকের নির্দেশের পরে মহকুমা শাসক দুটি জাতিগত শংসাপত্র বাতিল বলে ঘোষণা করেছেন। বাকিগুলো কেন করলেন না, বোঝা যাচ্ছে না। আদালতের মতে, রাজ্যকে আরো তৎপর হওয়া উচিত, কারণ এই মামলা হিমশৈলের চূড়া মাত্র। জাতিগত শংসাপত্র দেওয়া হলে তার মাধ্যমে আরো একাধিক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। যেটা রাজ্যকে দিতে হয়। এটা মাথায় রাখা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন প্রধান বিচারপতির। তিনি বলেন, গোটা প্রশাসনিক ব্যবস্থার মধ্যে একটি পচা আপেল থাকলেও রাজ্য তদন্ত করতে বাধ্য। এই আবেদনের ফের শুনানি হবে জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে।

ঝালদা পৌরসভায় চেয়ারম্যান পদের মেয়াদ বাড়ালো কলকাতা হাইকোর্ট

কলকাতা: ঝালদা পৌরসভায় চেয়ারম্যান পদে আসীন শীলা চ্যাটার্জীর মেয়াদ বাড়ালো কলকাতা হাইকোর্ট। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তিনি দায়িত্বে থাকবেন বলে নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

আদালত ইতিমধ্যেই ঝালদার এসডিও নোটিশও স্থগিত করেছেন। অভিযোগ ছিল শীলা চ্যাটার্জি আর পৌরসভার কাউন্সিলর নন, তবু তিনি চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন।তাকে চেয়ারপার্সনের পদ থেকে অপসারণের জন্য কয়েকজন কাউন্সিলর একটি নোটিশ দিয়েছিলেন।

আদালত পর্যবেক্ষণ, এই অপসারণ পর্বে কিছুটা সময় লাগবে, তাই পৌরসভার প্রতিদিনের কার্যকারিতার জন্য, আদালত শীলা চ্যাটার্জি পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত চেয়ারপার্সন হিসাবে কাজ করবেন বলে জানিয়েছে। আগামী ৫ জানুয়ারী এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।

মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে কটাক্ষ শুভেন্দুর

টুইটারে তীব্র ভাষায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি টুইটারে লেখেন, 'মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর এক সপ্তাহের উত্তরবঙ্গ সফরের তথা পারিবারিক অনুষ্ঠান, ছবি তোলার উদ্দেশ্যে ছদ্মবেশ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ, প্রশাসনিক কর্মসূচির আছিলায় সরকারি খরচে আয়োজিত সম্পূর্ন রাজনৈতিক সভায় যোগদান ইত্যাদি আরো নানাবিধ অনুষ্ঠান ও কর্মসূচির নির্যাস হল - নো এন্ট্রি ।"

শুধু তাই নয় বিরোধী দলনেতা জানান, আজ ওনার জন্য জনগণের No Entry, আগামী সময়ে জনগণ ওনার No Entry-র পাকাপাকি ব্যবস্থা করে দেবে।'

মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফরের জন্য একাধিক জায়গায় সাধারণ মানুষের যাতায়াতে র ওপর বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়। সেই প্রসঙ্গেই মন্তব্য করেন শুভেন্দু অধিকারী।

কাকুর খবর নিতে এসএসকেএম হাসপাতালে ইডি

এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে গেলেন ইডির আধিকারিকরা। হাসপাতাল সূত্রের খবর, ইডির আধিকারিকরা হাসপাতালে আসার আগে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কোনও কথা বলেননি।

অন্যদিকে, এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান দীপঙ্কর মুখোপাধ্যায় বলেছেন, সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে বেশিদিন আউসিইউতে রাখার পরিকল্পনা নেই। পরিস্থিতি বুঝে তাঁকে হস্তান্তরিত করা হবে। অন্যদিকে, আইসিইউয়ের বাইরে ইডি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের ওপর নজরদারি করতে দুই জন নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করেছেন।