*বেলা ১২ টা বাজলেই শুরু মিটিং! জানুন আজকের ট্রাফিক আপডেট*


আজ  ৮ই ডিসেম্বর এদিন বাড়ি থেকে বেরানোর আগেই জেনে নিন কোন কোন রাস্তা বন্ধ থাকবে। কেমন থাকবে রাস্তাঘাটের অবস্থা ? জানিয়ে দিলো লালাবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল। শুক্রবার শহরে এখনও পর্যন্ত কোথাও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি।

যানচলাচল স্বাভাবিক আছে।   তবে আজ বেলা ১২ টা নাগাদ ওয়াই চ্যানেলে একটি মিটিং আছে। যেখানে ২০০ -২৫০ জন জমায়েত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া আজ কোন মিটিং, মিছিল নেই। তাই শুক্রবার শহরের সর্বত্র যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে , লালবাজার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম।

  

*দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস, জেনে নিন আজকের আবহাওয়া*


শীতের দিনে গত দুদিন ধরে খেল দেখাচ্ছে বৃষ্টি। সবটাই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে।এর জেরে বাংলাতেও চলবে বৃষ্টি। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু অংশে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা।

দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলার জন্য বিশেষ সতর্কবার্তা দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আবহাওয়া দপ্তরের দুপুরের বুলেটিন অনুযায়ী, বিকেল পর্যন্ত কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, নদিয়ায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা।

সকাল থেকে মেঘলা আকাশ। শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের জন্য হলুদ সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন। আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, আজ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। রাতের দিকে বাড়তে পারে বৃষ্টি।

 রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে উপরেই থাকবে।আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আজ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। ঝোড়ো হওয়া বইতে পারে উপকূলের জেলাগুলিতে। ৯ তারিখের পর থেকে মেঘমুক্ত ঝলমলে আবহাওয়া থাকবে দক্ষিণবঙ্গে।আজ রাজ্যের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২২.১ ডিগ্রী সেলসিয়াস। 

*ফটো গ্যালারী* দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 'গিরিরাজ সিংয়ের' মন্তব্যের প্রতিবাদে, তৃণমুল মহিলা সাংসদের বিক্ষোভ অবস্থান।
*Photo Gallery* West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee joins tea pluckers at Kurseong Darjeeling.
*Photo Gallery* West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee joins tea pluckers at Kurseong Darjeeling.

*Photo Gallery* West Bengal Chief Minister Mamata Banerjee joins tea pluckers at Kurseong Darjeeling.

*তৃণমূলের সঙ্গে জোট হওয়ার কোন প্রশ্ন ওঠেনা-সূর্যকান্ত মিশ্র*

এসবি নিউজ ব্যুরো: ইন্ডিয়া জোটের উদ্যেশ্য বিজেপিকে হটাও, বিচ্ছিন্ন করো। আমাদের রাজ্যে ইন্ডিয়া জোটের আসন সংখ্যার কথা বলে দেওয়া হয়েছে। তৃণমূলের সঙ্গে জোট হওয়ার কোন প্রশ্ন ওঠেনা। তৃণমূল বিজেপি আমরা উভয়ের বিরুদ্ধে লড়বো। বামফ্রন্ট ছাড়া ধর্মনিরপেক্ষ শক্তি যারা আছে এই সমস্ত দলদের নিয়ে আমরা লড়তে চাই। ১০০ দিনের কাজের দাবী এবং আবাস যোজনায় রাজ্যের দুর্নীতি ও কেন্দ্রের বঞ্চনার প্রতিবাদে এক কর্মসূচিতে যোগ দিতে এসে বৃহস্পতিবার ইন্ডিয়া জোট নিয়ে এমনটাই জানালেন সিপিআইএমের পলিটব্যুরোর সদস্য সূর্যকান্ত মিশ্র। মালদা শহরের মিহির দাস ভবনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, "লোকসভা ভোট নিয়ে তাদের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। আগামীকাল দিল্লিতে পলিটব্যুরোর মিটিং রয়েছে, সেখানে গেলে ইন্ডিয়া জোটের বিস্তারিত বলতে পারব। ইন্ডিয়া জোটের আমাদের বোঝাপড়া বিজেপিকে হটাও। আমাদের দল সেটা আগেই বলেছে এবং সেই নিয়ে আমাদের যাবতীয় কর্মসূচিও শুরু হয়েছে"।

বেতন ও পেনশন না পেয়ে এবার অবস্থান বিক্ষোভে রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরকর্মীরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: প্রায় ৩ মাস ধরে বেতন ও পেনশন না পেয়ে এবার অবস্থান বিক্ষোভে রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরকর্মীরা। গত ২ রা ডিসেম্বর থেকে এই দাবীতে পেনশন প্রাপকদের সাথে অস্থায়ী কর্মীরা আন্দোলন শুরু করেন। কিন্তু এবার সেই আন্দোলনে যুক্ত হলেন স্থায়ী কর্মীরাও। তৃনমুল কংগ্রেস পরিচালিত রায়গঞ্জ পুরসভার পৌর প্রশাসক বোর্ডের বিরুদ্ধে বেতন ও পেনশন বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ তুলে তৃনমুলেরই শ্রমিক ইউনিয়ন INTTUC-র সদস্যরা আন্দোলন শুরু করেন।

মূলত পৌর প্রশাসক বোর্ড কয়েকমাস ধরে পেনশন প্রাপকদের পেনশন বন্ধের পাশাপাশি সাফাইকর্মী ও অস্থায়ী কর্মীদের বেতন দিচ্ছে না। অথচ তারা কাজ বন্ধ করেন নি।একাধিকবার জানানো সত্ত্বেও পুর বোর্ডের কোন হেলদোল নেই বলে অভিযোগ তুলে এদিন সরব হন আন্দোলনকারীরা।

যদিও টাকা নেই বলে বেতন দেওয়া যায় নি, টাকা এলেই সমস্যার সমাধান হবে বলে জানিয়েছেন রায়গঞ্জ পুরসভার প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস।

পালটা অস্থায়ী কর্মীদের আন্দোলনে স্থায়ী কর্মীদের সামিল হওয়াটা ন্যায্য নয় বলেই তার দাবী। অন্যদিকে, বেতন পেনশন না পেলে এই আন্দোলন দীর্ঘস্থায়ী হবে বলে আন্দোলনকারীরা হুশিয়ারি দিয়েছেন। তবে রায়গঞ্জ পুরসভার প্রশাসক বনাম তৃনমুল কর্মীদের আন্দোলনে খুব দ্রুত অচলাবস্থা তৈরি হতে চলেছে বলেই ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা।

রহড়া মধ্যপাড়া একটি কালীমন্দিরে চুরি

কলকাতা: খরদহের রহড়া থানা এলাকায় রহড়া মধ্যপাড়া একটি কালীমন্দিরে গতকাল রাতে চুরি হয়। সিসি ক্যামেরায় দেখা যাচ্ছে চুরি করেছে তার কালো ড্রেস পরা ছিল ও মাথা ঢাকা। মন্দিরের জানলা খুলে বাইরের দিক থেকে লাঠি দিয়ে কালী ঠাকুরের গলা থেকে ৬টি গয়নার হার তুলে নেয়। গতকাল রাতে বৃষ্টি হচ্ছিল সেই সুযোগটি চোর নেয়। মন্দিরের সামনের দিকে না এসে মন্দিরের পেছন দিক দিয়ে আসে। মন্দিরের সামনে সিসি ক্যামেরা রয়েছে তাই সে পিছন দিক দিয়ে আসে।

কিন্তু যেই ফ্ল্যাটের পাশ দিয়ে আসে সেই ফ্ল্যাটের সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে চোর কিভাবে চুরি করছে। সামনের দিক দিয়ে আসলে চোরকে ভাল মতন দেখা যেত ।তাই সে পেছন দিক দিয়ে আসে ।এই নিয়ে মন্দিরে ৩বার চুরি হল। রহড়া থানা কে খবর দিলে পুলিশ আছে তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশের অনুমান যেভাবে চুরি হয়েছে চোরেরা মন্দির সম্বন্ধে ওয়াকিবহল, তাই মন্দিরের পেছন দিক দিয়ে এসেছে। পুলিশ তদন্ত করে দেখছে। মন্দিরের পুরোহিত জানান, চুরি যাওয়া গয়নার মূল্য প্রায় ২ লাখ টাকা হবে।

*বাংলার কৃষকদের নিয়ে টুইট করলেন শুভেন্দু*

টুইটারে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী একটা লম্বা পোস্ট করেন বৃহস্পতিবার। সেখানেই তিনি তির্যক মন্তব্য করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসনের বিরুদ্ধে।

তিনি টুইটারে লেখেন, 'কৃষকদের তাঁদের ধান একটি নির্দিষ্ট তারিখে হুগলি জেলার গোঘাটের কিষাণ মাণ্ডিতে (প্রকিউরমেন্ট সেন্টার) আনতে বলা হয়েছিল। যখন তাঁরা কিষাণ মাণ্ডির সামনে ধান নিয়ে আসেন, নিজেদের গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করেন, সেই সময় মিলাররা তাঁদের বলেন, কৃষকদের প্রতি কুইণ্টালে ৫ থেকে ১০ কেজি চাল বিনামূল্যে দিতে হবে। অর্থাত্‍ কৃষকদের ৫ থেকে ১০ শতাংশ ছাড়ে চাল দিতে হবে। এই শর্তে রাজি হলে তবেই তাঁরা চাল সংগ্রহ করবেন।'

শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেন, 'এই পরিস্থিতিতে কৃষকরা রাজ্য সরকারের এক প্রতিনিধির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁরা বর্ণনা করেন, কীভাবে তাঁদের ওপর শর্ত চাপানো হচ্ছে। পাশাপাশি তাঁরা জানিয়ে দেন, ইতিমধ্যে গাড়ি ভাড়া করে ধান নিয়ে এসেছেন। এবং তাঁদের পক্ষে ধান ফেরত নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। কারণ তাঁদের বিশাল আর্থিক ক্ষতি হয়ে যাবে। সেই সময় প্রশাসনিক আধিকারিক আশ্বাস দিয়েছিলেন, তিনি ঘটনাস্থলে আসছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁর দেখা পাওয়া যায়নি। তিন থেকে চার ঘণ্টা কৃষকরা অপেক্ষা করেন। তারপর তাঁরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। উপস্থিত হন অরূপ কুমার মণ্ডল। তিনি গোঘাট থানার অফিসার ইন চার্জ।'

শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন, অরূপ মণ্ডল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কৃষকদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। তিনি এই প্রেক্ষিতে টুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার বার কেন্দ্র সরকারকে কৃষক বিরোধী বলে মন্তব্য করেন। কিন্তু তাঁর সরকার কৃষকদের জন্য কী করছে?'

গঙ্গাসাগর মেলা ২০২৪ এর জোড় কদমে চলছে প্রস্তুতি ,ঘুরে দেখলেন বিভিন্ন আধিকারিকরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: আসন্ন গঙ্গাসাগর মেলা ২০২৪ এর প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই অনেকটাই সম্পূর্ণ। জোড় কদমে চলছে প্রস্তুতির কাজ। গঙ্গাসাগর মেলা কে জাতীয় মেলা ঘোষণা করার নিয়ে রাজ্য ও কেন্দ্রের দড়ি টানাটানির মধ্যেও ২০২৪ এর গঙ্গাসাগর মেলা কে অন্যতম রূপদান করতে চান রাজ্য সরকার। যে কারণে ইতিমধ্যেই প্রশাসনিক বৈঠক থেকে শুরু করে মেলার কাজ অনেকটাই সম্পূর্ণ করে ফেলেছে জেলা প্রশাসন।

একদিকে যেমন গঙ্গাসাগর মেলা প্রাঙ্গণে চলছে হোগলা পাতার ঘরের তৈরির কাজ চলছে ।ঠিক তেমনি গঙ্গাসাগর মেলা কে কেন্দ্র করে যে লাখ লাখ পুর্নার্থীর ভিড় জমে তাদের পূর্ণ স্নানের যে স্নান ঘাট তারও কাজ চলছে জোর কদমে। তবে বিগত কয়েক বছরে রাজ্য সরকারের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় গঙ্গাসাগর মেলা বিশ্বের দরবারে এক অন্যতম জায়গা করে নিলেও বারে বারে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে নদী বাঁধের ভাঙ্গন। কারণ এর আগে একবার দুবার নয় তিন তিনবার ভেঙেছে গঙ্গাসাগরের কপিল মুনির মন্দির।

বর্তমানে যে জায়গায় মন্দির রয়েছে সেখান থেকে বঙ্গোপসাগরের দূরত্ব ছিল প্রায় ১২০০ মিটার ।কিন্তু বারে বারে নদীমাদের ভাঙ্গন সেই দূরত্ব কমিয়ে বর্তমান জায়গায় দাঁড়িয়েছে ৫০০ মিটারে। এভাবেই যদি প্রত্যেক বছর একটু একটু করে নদী বাঁধ ভেঙে এগিয়ে আসতে থাকে তাহলে আগামী দিনে কপিলমুনির মন্দির অস্তিত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে অনেকটাই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে রাজ্য সরকার সহ জেলা প্রশাসনের কাছে।

তবে তার মধ্যেও প্রশাসনিক আধিকারিকদের সাথে প্রশাসনিক বৈঠক ছাড়ার পরই জেলাশাসকের নির্দেশে জোড় কদমে চলছে। গঙ্গাসাগর মেলার কাজ লাখো লাখো পুরনার্থীদের থাকার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে ওয়াচ টাওয়ার প্রশাসনিক আধিকারিকদের হোগলার ঘর ইতিমধ্যেই অনেকটাই কাজ সম্পূর্ণ। পাশাপাশি গঙ্গাসাগর মেলার পুনারর্থীরা মূলত যে ঘাটে স্নান করেন সেই ঘাট নদী বাঁধের ভাঙ্গনে প্রায় নিশ্চিহ্ন বলা যায়। তবে বর্তমানে এক কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যায়ে একদিকে যেমন নদী বাঁধের ভাঙ্গন রোধে অস্থায়ীভাবে নদী বাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। ঠিক তেমনি ৪৩ লাখ টাকা ব্যয় তৈরি করা হচ্ছে অস্থায়ীভাবে স্নানের ঘাট। যাতে গঙ্গাসাগর মেলা আগত কোন পুর্নার্থী কে অসুবিধার সম্মুখীন হতে না হয়।

সেই কারণেই জোর কদমে চলছে প্রস্তুতির কাজ। তবে পাকাপাকিভাবে নদী বাঁধ না করা গেলে আগামী দিনে কপিল মুনির মন্দিরের অস্তিত্ব রক্ষা কতটা ধরে রাখতে পারবে রাজ্য সরকার তা নিয়েই রয়েছে সন্দেহ। ইতিমধ্যে এডিএম (সাধারণ) অনীশ দাশগুপ্ত, এডিএম (ভূমি) হরসিমরন সিং, এডিএম (জেডপি) সৌমন পাল, এসডিও (আলিপুর) মেলার প্রস্তুতি ঘুরে দেখেছেন।

নিম্নচাপের জেরে ধান কাটার মরশুমে সমস্যায় পুরুলিয়ার আমন ধান চাষির

এসবি নিউজ ব্যুরো: নিম্নচাপ মিক্সজাউমের এর ফলে গতকাল থেকে পুরুলিয়াতে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এই নিম্নচাপের জেরে ধান কাটার মরশুমে সমস্যায় পুরুলিয়ার আমন ধান চাষিরা। মাঠের ধান মাঠেই নষ্ট হবে বলে আশঙ্কা করছেন চাষিরা। দাবি উঠছে ক্ষতিপূরণের। কেউ কেউ ধান কেটে বাড়িতে তুলতে পেরেছেন আবার অধিকাংশ কৃষকেই তুলতে পারেননি, পড়ে রয়েছে মাঠেই।

আর নিম্নচাপের জেরে ধান ক্ষেতে জমছে জল, ধান অঙ্কুর হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানাচ্ছেন চাষিরা। আজ সকাল থেকে বৃষ্টি বারার সাথে সাথে পুরুলিয়া জেলার বেশ কিছু এলাকায় মাঠে ধান জলে ডুবে থাকতে দেখা যায় এবং হুড়া থানার মতিপুর গ্রামে একটি মাটির বাড়ি নিম্নচাপের জেরে ভেঙে পড়ে বলে জানাচ্ছেন বাড়ী মালিক। পুরুলিয়া শহরের গোশালা মোড়ের রেল ব্রীজের কাছে জমেছে জল সমস্যা এলাকায় মানুষজনের ।