/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz *কার্তিক পূর্ণিমায় কিছু জ্যোতিষ বিধি মেনে চলুন – ভাগ্য সহায় হবে* West Bengal Bangla
*কার্তিক পূর্ণিমায় কিছু জ্যোতিষ বিধি মেনে চলুন – ভাগ্য সহায় হবে*

ডেস্ক: হিন্দু ধর্মের মানুষদের কাছে কার্তিক পূর্ণিমা খুবই পবিত্র। আগামী ১৫ নভেম্বর কার্তিক পূর্ণিমা। সেই দিন নিজেকে শুদ্ধ করে দেবতার পায়ে নিজেকে সমর্পন করুন। এই দিন যারা নদী বা গঙ্গায় স্নান করেন ও দরিদ্র ব্যক্তিদের দান করে, পুজো করেন, তাদের জীবনে সাফল্য লেগেই থাকে। কার্তিক পূর্ণিমার পুজোর সময় অবশ্যই এগুলি মেনে চলুন, এতে আপনার জীবনে সফলতা আসবে। এই শুভদিনে ভক্তরা নদীতে বা গঙ্গা স্নান করুন। তাহলেই আপনার জীবনে শুভ সময় শুরু হবে। সেই সঙ্গে সত্যনারায়ণের পুজো দিন। উপোস করে ভগবান বিষ্ণুর পুজো করা অত্যন্ত শুভ। সেই সঙ্গে বাড়িতে ভগবান শিবের পুজো করুন এবং যজ্ঞ করুন।

জ্যোতিষ মতে এইদিন –

১) গঙ্গার ঘাটে যদি পারেন প্রদীপ দেবেন। তবে মাটির প্রদীপ জ্বালাবেন। এটি অত্যন্ত শুভ। এতে আপনার মনের বাসনাও আপনার পূরণ হবে। সেই সঙ্গে ভগবান বিষ্ণু ও ভগবান শিবের মন্ত্র জপ করা আপনার জন্য শুভ হবে।

২) এই কার্তিক পূর্ণিমায় গীতা, রামায়ণ পড়া অত্যন্ত শুভ। এই সময়ে অবশ্যই সন্ধ্যার সময় চাঁদকে অর্ঘ্য নিবেদন করবেন। এবং এতে আপনার জীবনের সফলতা আসবে। জীবনে সুখী হবেন।

৩) কার্তিক মাসের পূর্ণিমা শুরু হচ্ছে ১৫ নভেম্বর সকাল ৬ টা ১৯ উনিশ মিনিট থেকে। যা চলবে ১৬ নভেম্বর ২ টো ৫৮ মিনিট পর্যন্ত। এসময় আপনি যদি দারিদ্র ব্যাক্তিদের দান করেন কিংবা নদীতে স্নান করেন, তাহলে আপনার আর্থিক দিকে খুব লাভ হবে।

৪) এই বিশেষ দিনে আপনি দারিদ্র ব্যক্তিদের আটা, চাল, গম, ময়দা ইত্যাদি দান করুন। এতে আপনার আর্থিক দিকে খুব লাভ হবে। এমনকি জীবনে সাফল্যের সময়ও শুরু হবে আপনার।

৫) যদি আপনি বিবাহিত জীবনে সুখী হতে চান, তাহলে অবশ্যই এসময় দারিদ্র ব্যক্তিদের রুপোর কোনও জিনিস দান করুন। এতে আপনার জীবনে সুখ লেগে থাকবে।

৬) বন্ধ ভাগ্যের দরজা খুলতে কার্তিক পূর্ণিমার দিন আপনি একটা কড়ি, একটা হলুদ কাপড়, যেকোনও বস্ত্র, মিষ্টি কোনও ব্যক্তিকে দান করার চেষ্টা করুন।

*ভাটপাড়া ১২ নং ওয়ার্ডে শুট আউট*

নিজস্ব প্রতিনিধি: নৈহাটির উপনির্বাচনের সকালে ভাটপাড়া ১২ নং ওয়ার্ডেশুট আউটের ঘটনা ঘটল। দুষ্কৃতীরা স্থানীয় একটি চায়ের দোকানে তৃণমূলের প্রাক্তন বুথ সভাপতি অশোক রাউতকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। গুরুতর আহতাবস্থায় তাকে প্রথমে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় ব্যারাকপুরের একটি নার্সিং হোমে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।ইতিমধ্যেই ঘটনা স্থল ঘিরে দিয়েছে পুলিশ। উপস্থিত হয়েছেন ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া। তিনি প্রত্যক্ষদর্শীদের সাথে কথা বলছেন।তৃণমূল নেতা তথা ভাটপাড়ার পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দেবজ্যোতি ঘোষ বলেন, "দুষ্কৃতীরা একাজ করেছে। পুলিশ বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখছে।এর সাথে রাজনীতির কোন সম্পর্ক নেই"। অন্যদিকে, বিজেপি নেতা অর্জুন সিং বলেন ,"এটা তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের ফলে হয়েছে। আহত অশোক সাউ তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন বুথ সভাপতি ছিল"। তবে এই ঘটনায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী।

ছবি:প্রবীর রায়

*নৈহাটির বড়মার মন্দিরে পুণ্যার্থীদের বিক্ষোভ*

নিজস্ব প্রতিনিধি: আজ উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটি কেন্দ্রের উপনির্বাচন। মন্দিরের সামনে নৈহাটি বড়কালী পূজা সমিতির ট্রাস্টের পক্ষ থেকে নোটিশ দিয়ে জানানো হয়েছে, উপনির্বাচনের জন্য মন্দির বন্ধ থাকবে। কিন্তু দূরদূরান্ত থেকে আগত ভক্তরা এদিন বড়মার কাছে পুজো দিতে এসে লাইনে দাঁড়ান। অভিযোগ, নৈহাটি কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে মন্দিরের পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে মাকে পুজো দেন। পুজো দিয়ে বেরোতেই তৃণমূল প্রার্থীকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান ভক্তরা। এই বিক্ষোভ নিয়ে মন্দির কমিটির সদস্য অরিত্র ব্যানার্জি বলেন, "উপনির্বাচনের জন্য ফেসবুক পেজে মন্দির বন্ধ থাকার কথা জানানো হয়েছিল। তা সত্ত্বেও ভক্তরা এদিন পুজো দিতে আসেন। পুজো দিতে না পারায় ভক্তরা ক্ষোভ দেখান। যদিও ভক্তদের মাকে দেখার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।"

ছবি:প্রবীর রায়

টাটা স্টিল আন্তর্জাতিক দাবা প্রতিযোগিতার ষষ্ঠ তম সংস্করণের চূড়ান্ত বাছাই পর্ব আজ সম্পন্ন হল কলকাতায়
*Sports News*


*Khabar kolkata Sports Desk:* কলকাতার একটি পাঁচ তারা হোটেলে আন্তর্জাতিক মানের  দাবার প্রতিযোগিতার ষষ্ঠতম সংস্করণের লটারি অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। এই প্রতিযোগিতা আগামীকাল থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৭ই নভেম্বর পর্যন্ত।কলকাতার ধনধান্য প্রেক্ষাগৃহে চলবে এই প্রতিযোগিতা। সারা বিশ্বের প্রথম সারির পাঁচজন পুরুষ এবং পাঁচজন মহিলার পাশাপাশি ভারতের প্রথম সারির পাঁচজন পুরুষ এবং পাঁচজন মহিলা দাবাড়ু এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন।

র‍্যাপিড এবং ব্লিটজ , দুই বিভাগেই চলবে এই প্রতিযোগিতা। বিগত ১৩ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তথা বর্তমান বিশ্বের এক নম্বর দাবাড়ু ম্যাগনাস কার্লসেন সহ ভারতের প্রজ্ঞানন্দ, ভিদিত গুজরাটি, কনেরু হাম্পি, আর বৈশালী সহ একাধিক তারকারা এতে অংশ গ্রহণ করবেন। এদিনের অনুষ্ঠানের দেখা গেল ভারতের বিস্ময়কর কনিষ্ঠ দাবাড়ু কলকাতার অনিশ সরকারকে। *ছবি ও প্রতিবেদন: সঞ্জয় হাজরা*
*Mayor's Cup off to a colourful start at the Eden Gardens today*

Sports News

Khabar kolkata Sports Desk: The Mayor's Cup 2024-25, jointly organised by CAB & KMC in association with KKR, featuring students from 64 schools got off to a colourful start at the Eden Gardens on Tuesday, with CAB President Snehasish Ganguly sharing inspirational words and advice to all the participating teams in the tournament.

Also present for the inauguration was MMIC KMC Mr Debasish Kumar. Before the inaugural match, CAB President Ganguly felicitated Mr Kumar.

It was followed by CAB School Committee Chairman Sanjay Das felicitating CAB President Mr Ganguly. CAB Vice President Amalendu Biswas was felicitated by CAB School Committee member Koushik Mukherjee. CAB Hony Joint Secretary Debabrata Das was felicitated by CAB School Committee member Deep Chatterjee, while KKR representative Himanish Bhattacharjee was felicitated by CAB Medical Committee Chairman Pradip Kr Dey. The inauguration was well conducted by CAB Observers Committee Chairman Srimanta Kumar Mallick. Also present were Chairman of different CAB committees.

As all the captains of the participating teams stood with placards of their school names, the toss took place between St Johns Public School and Patha Bhavan. It was followed by the national anthem in front of the CAB Club House and special KKR merchandise caps were handed over to all the players. St Johns Public School won the toss and elected to bat.

Talking about the meet, Mr Ganguly said: "First of all, I would like to thank Mr Debasish Kumar for his presence here. I also thank KKR and KMC for their support. Through this tournament, I feel the next generation cricketers of India and Bengal will come forward."

"From this tournament, we had shortlisted a group of U-13 players who took part in a Vision camp. A lot of talents have come forward because of this tournament. I hope this year, too, this will be a success," Mr Ganguly added.

Mr. Kumar said, "At first, I would like to thank CAB for organizing a cricket tournament at the school level. I hope this tournament can produce more and more cricketers for the future. I also congratulate KKR for their support. I wish all the matches a success."

A total of 111 matches will be played in the tournament at different venues across the city. A total of 16 groups comprising 4 teams in each group will fight it out for the title. A total of 96 matches will be played in the group stage with 15 knockout matches.

The semifinals and final will be a two-day affair.

Pic Sanjay Hazra

*কলকাতা ইডেন গার্ডেন্সে শুরু হল ২০২৪-২৫ বর্ষের মেয়রর্স কাপের খেলা*

খেলা

খবর কলকাতার প্রতিবেদন: আজ কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে ২০২৪-২৫ বর্ষের মেয়রর্স কাপের শুভ উদ্বোধন হয়ে গেল। ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল এবং কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে কলকাতা নাইট রাইডার্স এর তত্ত্বাবধানে এই প্রতিযোগিতা চলবে। রাজ্যের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রায় ৬৪ টি স্কুল এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা কর্পোরেশনের এম এম আই সি দেবাশীষ কুমার, সি এ বির সভাপতি স্নেহাশীষ গঙ্গোপাধ্যায়, সিএবির যুগ্মসাধারণ সম্পাদক দেবব্রত দাস সহ বিশিষ্ট গুণীজনেরা। কেকেআরের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন হিমানীশ ভট্টাচার্য। উদ্বোধনী ম্যাচে টসে জিতে সেন্ট থমাস ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় এবং পাঠভবন প্রথমে ফিল্ডিং করে।

ছবি : সঞ্জয় হাজরা ও সিএবি

*চলে গেলেন বিশিষ্ট নাট্যকার মনোজ মিত্র।একটা যুগের অবসান। বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।*

চলে গেলেন বিশিষ্ট নাট্যকার মনোজ মিত্র।একটা যুগের অবসান। বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।

*কালো টাকা সাদা করার আন্তর্জাতিক চক্রের বিরুদ্ধে মেগা অভিযানে ইডির*

নিউজ ব্যুরো:উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুরে জাফরপুরের পুরনো চেকপোষ্টে সাতসকালে ইডি তল্লাশি। এখানে একটি বাড়িতে ২০২১ থেকে ভাড়া থাকতো রনি মন্ডল নামে এক ব্যক্তি। সূত্রের খবর তিনি ওষুধ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এদিন ঝাড় খন্ড ও বাংলা মিলে ১৭টি জায়গায় ED তল্লাশি করে। তার মধ্যে এরাজ্যে ১২টি জায়গায় তল্লাশি হচ্ছে। সূত্রে খবর বাংলাদেশে কিছু মহিলা অনুপ্রবেশকারী ঝাড়খন্ডের একটি থানায় অভিযোগ জানায় যে,বেশ কিছু মহিলাদের এই রাজ্যে তারা দেহ ব্যবসার জন্য নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই সূত্র ধরে ১৭ জায়গায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে। সূত্রের খবর প্রচুর টাকার বেআইনি লেনদেন হয়েছে। কলকাতা এবং তার পার্শ্ববর্তী এলাকা সহ দেশের মোট ১৭ জায়গায় তল্লাশি।ঝাড়খণ্ডের একটি আদালতে দায়ের হওয়া আর্থিক তছরূপের মামলায় ইডির তল্লাশি এই রাজ্যে।

বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারি

এবং হাওয়ালার মাধ্যমে দেশি-বিদেশে টাকা পাচার করা হতো। কালো টাকাকে সাদা করা হতো।শহর কলকাতাতেও বেশ কয়েকজনের হদিশ পাওয়া গিয়েছে, যারা এই আর্থিক তছরূপ কাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তাদের একাধিক ঠিকানায় একযোগে ইডি তল্লাশি। এরমধ্যে আপাতত ব্যারাকপুর, বিরাটি এবং মধ্যমগ্রামের ৩ টি ঠিকানার কথা জানা যাচ্ছে।এক মহিলার মধ্যমগ্রামে ফ্লাটে ইডির হানা দেয়।

*চিকিৎসকদের লাগাতার হুমকির অভিযোগে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট*

ডেস্ক : সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকদের লাগাতার হুমকির অভিযোগে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট। হাসপাতালের কয়েকজন সিনিয়র চিকিৎসক অভিযোগ করেছেন যে, সেখানে থ্রেট কালচার অব্যাহত। জুনিয়র ডাক্তারদের হাতে লাগাতার হেনস্থা হতে হচ্ছে ও তাদের হুমকি শুনতে হচ্ছে বলে সিনিয়র ডাক্তাররা মামলা দায়ের করেছেন। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত আগামী ১৯ নভেম্বর এই সংক্রান্ত রিপোর্ট তলব করেছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ ও রাজ্যের কাছে। প্রসঙ্গত, থ্রেট বা হুমকি ইস্যুতে এর আগে দায়ের হাওয়া আরজি কর ও বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের মামলা দুটিও ওই দিন শুনানির কথা রয়েছে। মামলাকারি চিকিৎসক মনোজিত মুখার্জির আইনজীবী অভিযোগ করেন, আরজি করের ঘটনার পর সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে তাদের প্রতিবাদের সময়ে শাসক দলের ঘনিষ্ঠ কিছু জুনিয়র ডাক্তার তাদের হুমকি দেয়। এমন কি গত ৫ সেপ্টেম্বর হাসপাতালের মধ্যে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তাদের বৈঠকের সময় শাসক ঘনিষ্ঠ ওই ডাক্তারি পড়ুয়ারা তাদের উপর হামলা চালায়। ঘর ভাংচুর চালায়। বারংবার অ্যান্টি রাগিং কমিটির কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোন লাভ হয়নি।

*প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা, প্রমাণ ছাড়া বিয়ের ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ করতে পারেন না: কলকাতা হাইকোর্ট*

ডেস্ক: বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের ক্ষেত্রে, প্রমাণ ছাড়া প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলার অভিযোগে কোনো পুরুষকে ধর্ষনের ঘটনায় অভিযুক্ত করা যায় না। এমনটাই মত কলকাতা হাইকোর্টের। একটি মামলার নিষ্পত্তি করে বিচারপতি অন্যান্য বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা যদি কারও সঙ্গে, সম্পূর্ণ পারস্পরিক সহমতের ভিত্তিতে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত থাকেন, তাহলে পরবর্তীতে যথাযথ প্রমাণ ছাড়া সেই মহিলা তাঁর পুরুষ সঙ্গীর দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন একথা বলা যায় না। গ্রহণযোগ্য প্রমাণ ছাড়া সেই মহিলা কখনই এমনটা দাবি করতে পারেন না যে বিয়ের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ওই পুরুষ তাঁর সঙ্গে সহবাস করেছেন। এই পর্যবেক্ষণের সঙ্গে হাইকোর্ট, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের ঘটনায় সাজাপ্রাপ্তর আবেদন মঞ্জুর করে নিম্ন আদালতের সাজার রায়ও খারিজ করে দিয়েছে। বিচারপতি অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় মামলার নিষ্পত্তি করতে গিয়ে বলেন, মামলাকারী মহিলার একটি নির্দিষ্ট বয়ানের উপর নিম্ন আদালত গুরুত্ব আরোপ করেছে। আদালতের পর্যবেক্ষণে, অভিযোগকারিণী নিজেই স্বীকার করেছেন যে তিনি স্বেচ্ছায় এবং কোনও রকম প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ ছাড়াই ওই পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন। পরে আবার তিনিই সেই পুরুষ সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেছেন। এই মামলায় ২০১১ সালের ১২ জুলাই একটি রায় দেয় বাঁকুড়া অতিরিক্ত দায়রা আদালত। সেই নির্দেশে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় ভারতীয় দণ্ড বিধি (আইপিসি)-এর ৩৭৬ (ধর্ষণ) ধারায়। শাস্তি হিসাবে ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কিন্তু, হাইকোর্ট বাঁকুড়ার নিম্ন আদালতের সেই রায় খারিজ করে দিয়েছে। একইসঙ্গে বিচারপতি তাঁর পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা, যিনি স্বেচ্ছায় এবং কোনওরকম প্রতিরোধ ছাড়াই তাঁর পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন, পরবর্তীতে তিনি এভাবে তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ আনতে পারেন না, যদি না তাঁর কাছে এই বিষয়ে জোড়ালো কোনও প্রমাণ থাকে। আদালতের আরও বক্তব্য, বিয়ের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতারণা একটা 'কনসেপ্ট'। যেটা এভাবে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা ব্যবহার করতে পারেন না। প্রসঙ্গত, ইদানীংকালে এমন বহু ধর্ষণের মামলা দেখা যায়, যেখানে অভিযুক্ত পুরুষের বিরুদ্ধে বিয়ের ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস বা যৌন নিগ্রহের অভিযোগ করা হয়। আইনজীবী মহলের একাংশের মতে, সেই ধরনের মামলাগুলিতে কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়ের উল্লেখ আগামী দিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।