/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz লোকসভা ভোটের আগেই পোস্টার ঘিরে সরগরম ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের রাজনীতি West Bengal Bangla
লোকসভা ভোটের আগেই পোস্টার ঘিরে সরগরম ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের রাজনীতি

উত্তর ২৪ পরগনা: লোকসভা ভোটের আগেই পোস্টার ঘিরে সরগরম ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের রাজনীতি। লোকসভা নির্বাচনের দিন এখনো ঘোষণা হয়নি। ব্যারাকপুর লোকসভার প্রার্থীও ঘোষণা করেনি কোন রাজনৈতিক দলই। এরমধ্যেই

ব্যারাকপুর জুড়ে পড়লো পোস্টার। বারাকপুরের বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীর জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে এই পোস্টার, হোডিং লাগানো হয়েছে।সেখানে লেখা 'এবার ব্যারাকপুরে জনতার রাজ'। সৌজন্যে ভাটপাড়া বিধানসভা নাগরিকবৃন্দ।

ব্যারাকপুরে বিভিন্ন জায়গায় পড়েছে এই পোস্টার। যা নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা।তাহলে কি এবার বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হতে চলেছেন বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী। তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।তবে বিষয়টি গুরুত্ব দিতে নারাজ ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সম্পাদক রূপক মিত্র।তিনি বলেন, এসব ফালতু কথা। জনতার মনে রয়েছেন একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।ওদের অনেক লবি।তাই এই বিষয়ে কিছু রাজি নন তিনি।

*संदेशखाली पीड़ितों को विधानसभा में विपक्ष के नेता शुभेंदु अधिकारी ने दिया आश्वासन

पश्चिम बंगाल के संदेशखाली में सत्तारूढ़ तृणमूल कांग्रेस (टीएमसी) के कुछ नेताओं द्वारा यौन उत्पीड़न और भूमि हड़पने के आरोपों को लेकर विरोध प्रदर्शन हो रहा है। जिसको लेकर पूरे बंगाल में सियासत गर्म है। इस बीच भाजपा नेता शुभेंदु अधिकारी आज संदेशखाली पहुंचे।

शुभेंदु अधिकारी ने संदेशखाली के पीड़ितों से मुलाकात की। ग्रामीणों ने विधानसभा में विपक्ष के नेता शुभेंदु अधिकारी को अपने डर का कारण बताया। उन्होंने यह भी बताया कि कैसे रात में गांव में घुसकर उन्हें डराया जा रहा है। जवाब में शुभेंदु अधिकारी ने सभी को एकजुट होकर लड़ने की सलाह दी। शुभेंदु अधिकारी ने संदेशखाली नंबर 8 के बीनापानी समाज कल्याण मैदान में बैठकर ग्रामीणों से बात की। उन्होंने नंदीग्राम का विषय उठाया। विपक्षी दल के नेता ने कहा, ”शाम के वक्त अगर बाहरी लोग दिखें तो शंख बजाना। उस समय सभी लोग सतर्क रहेंगे। एकजुट होकर लड़ो।”

बता दें कि शुभेंदु अधिकारी को कलकत्ता हाईकोर्ट ने शर्तों के साथ संदेशखाली जाने की इजाजत दी थी। कोर्ट ने शुभेंदु अधिकारी से कहा कि वह अपनी यात्रा के मार्ग की जानकारी प्रशासन को दें। साथ ही उन्हें भड़काऊ भाषण न देने की हिदायत भी दी गई।

সাংসদ পক্ষ থেকে স্কলারস্পিপ প্রদান ছাত্র ছাত্রীদের

উত্তর ২৪ পরগনা: মঙ্গলবার বারাসাত পৌরসভার অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হল সাংসদের পক্ষ থেকে স্কলারস্পিপ প্রদান অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান উপস্থিত ছিলেন বারাসাতের সাংসদ ডা: কাকলি ঘোষ দস্তিদার, খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ, দমকল দফতরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী সুজিত বোস সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

এদিন প্রাপ্ত সফল ছাত্র ছাত্রীদের হাতে এই স্কলারস্পিপের চেক প্রদান করা হয়। জেলার বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষায় সহযোগিতা করার জন্য এই স্কলারস্পিপ দেওয়া হয়, যাতে তারা ভবিষ্যতে উচ্চ শিক্ষায় এগিয়ে যেতে পারে।

এক টাকায় লুচি

এসবি নিউজ ব্যুরো: ২৪ বছর ধরে ছাকা তেলে ভাজা লুচি আজও খাদ্য রসিকদের জিভে জল এনে দেয় মাত্র এক টাকাতে। হ্যাঁ, ভাবতে অবাক লাগলেও সারা রাজ্যের মধ্যে এই দোকানের হদিস পাওয়া গেল নদীয়ার শান্তিপুরের নতুনহাট বাজারে। ২৪ বছর আগে বাবার হাত ধরে ব্যবসায় হাতে খড়ি, এরপর বার্ধক্যজনিত কারণে অবসর নিতে হয় বাবাকে।

তারপর থেকেই দোকান সামলানোর দায়িত্ব পড়ে ছেলের হাতে, কিন্তু এই এক টাকার লুচির গল্প যে সারা শান্তিপুরবাসীর কাছে এক অনন্য। কিভাবে সম্ভব এই দুর্মূল্যের বাজারে এক টাকা লুচি মানুষের মুখে তুলে দেওয়া। ব্যবসায়ী রনি রক্ষিত জানাচ্ছেন, সম্পূর্ণই সেলের উপর লাভ থাকে তার। সারাদিন দোকান চালিয়ে খুব অল্প লাভ্যাংশ থাকে।

এই এক টাকার লুচি তার বাবা দীপক রক্ষিতের হাতেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, আর সেটাকেই বহাল রাখার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছে বর্তমান লুচি ব্যবসায়ী। সাধারণের মন জয় করতে লুচি ভাজার সময় করা হয় বিভিন্ন কৌশল, একসাথে একাধিক লুচি বেলে ছেড়ে দেওয়া হয় ছাকা তেলে, আর সেখানে ফুলের পাপড়ির মত ছড়িয়ে পড়ে এক একটি লুচি।

দোকানে মানুষ শুধু খেতেই আসেন না, গল্পের ছলে কখন যে লুচি মুখে উঠে যায় আর কখনোই বা শেষ হয়ে যায় তা বোঝা বড় দায়। এক টাকাই শুধু লুচি মেলে না, সাথে বিনামূল্যে থাকে মোটরের ঘুগনি, স্যালাড, কাশুন্দি ও টমেটর সস। এসব কিছুই মাত্র এক টাকায় কিভাবে সম্ভব, সত্যিই এক টাকার যে এখনো খাবারের ক্ষেত্রে কতটা মূল্য তা চাক্ষুষ প্রমাণ করিয়ে দিলেন এই লুচি ব্যবসায়ী।

*উচ্ছেদের সময় নিখোঁজ, সাংসদ আর বিধায়কের নামে পড়লো পোস্টার*

এসবি নিউজ ব্যুরো: পুনর্বাসন বিহীন উচ্ছেদ করতে এলে বুলডোজারের সামনে দাঁড়াবেন। কয়েক মাস আগে রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানার বিরুদ্ধে হুংকার দিয়ে বস্তিবাসীর পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া আর বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘরুই। কিন্তু রাষ্ট্রায়াত্ত কারখানা সম্প্রসারনের জন্য উচ্ছেদের প্রাথমিক কাজ শুরু করতেই নিখোঁজ বিধায়ক আর সাংসদ।

রাষ্ট্রায়ত্ত দুর্গাপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশন সংলগ্ন বস্তি এলাকার মঙ্গলবার সকালে এমনই পোস্টার ঘিরে শুরু হল রাজনৈতিক চাপানউতোর। এক বস্তিবাসীর অভিযোগ তোলেন, "দুর্গাপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশন কর্তৃপক্ষ যখন উচ্ছেদের নোটিশ দিয়েছিল তখন বস্তিবাসীর পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপি বিধায়ক আর সংসদ। পুনর্বাসন বিহীন উচ্ছেদ করতে এলে বুলডোজারের সামনে দাঁড়াবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু উচ্ছেদের কাজ শুরু করেছে রাষ্ট্রায়াত্ত সংস্থা। তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বস্তি ছেড়ে চলে যাওয়ার। কিন্তু এখন সাংসদ সুরেন্দ্র সিং আলুওয়ালিয়া আর বিধায়ক লক্ষণ ঘোরুই নিখোঁজ হয়ে গেছেন।

সেইজন্যই তাঁরা নিখোঁজের পোস্টার দিয়েছেন।" এই প্রসঙ্গে দুর্গাপুর পশ্চিমের বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘরুই বলেন,"বেকার ছেলেদের টাকা দিয়ে এইসব কাজ করাচ্ছে তৃণমূলের নেতারা। সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া এবং তাঁরা সব সময়ই মানুষের পাশে থাকেন। পুরসভা নির্বাচন না করে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে তৃণমূল বলেও তীব্র কটাক্ষ করেন। বিজেপিকে কটাক্ষ করে জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি উত্তম মুখার্জি বলেন," মানুষের পাশে ওঁরা থাকে না মানুষের সাথে যোগাযোগও রাখে না।

ভোটের সময় নানান প্রতিশ্রুতি দেয় কিন্তু ভোট পেরোলে ই আর দেখা মেলে না। তাই মানুষ ওদের নিখোঁজ বলেছে।" মা মাটি মানুষ ব্যস্ত তৃণমূলকে আক্রমণ করে বিজেপি সাংসদ সুরিন্দর সিং আলু ওয়ালিয়া বলেন,"ওই এলাকার মানুষ সমস্যার কথা তাঁকে জানাননি। অথচ তিনি দুর্গাপুরেই রয়েছেন।রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিখোঁজের পোস্টার দেওয়া হচ্ছে তৃণমূলের মদতে বলেও কটাক্ষ করেন।"

কলকাতার টালিগঞ্জ ক্লাবে হয়ে গেল ইস্টার্ন ইন্ডিয়া অশ্বারোহী চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪

খবর কলকাতা: গত ১৭ এবং ১৮ ই ফেব্রুয়ারী কলকাতার মর্যাদাপূর্ণ টালিগঞ্জ ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইস্টার্ন ইন্ডিয়া ইকুইস্ট্রিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪। যেখানে সাম্প্রতিক এশিয়ান গেমসের স্বর্ণপদক বিজয়ী আনুশ আগরওয়ালা তার রাইডিং যাত্রা শুরু করেছিলেন। সেনাবাহিনী, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ এবং কলকাতা পুলিশের রাইডার সহ সারা ভারত থেকে ১৩০ জনেরও বেশি অংশগ্রহণকারী এবং শহরের অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত রাইডাররা এতে অংশগ্রহণ করেছিল।

এই বার্ষিক ইভেন্টের আসল উদ্দেশ্য ছিল অশ্বারোহী প্রতিদ্বন্দ্বিতা কমিয়ে ভ্রাতৃত্ব বোধকে জাগ্রত করা এবং পূর্ব ভারতে অশ্বারোহী ক্রীড়ার গৌরবময় দিনগুলিকে ফিরিয়ে আনা।

ইভেন্টে ৬ বছর থেকে ৫০ ঊর্ধ্ব বছর পর্যন্ত বিভিন্ন বয়সের অনেক তরুণ, প্রতিভাবান এবং প্রতিশ্রুতিশীল রাইডাররা অংশ গ্রহণ করেছিলেন। এটি বিশ্বের একমাত্র খেলা , যেখানে পুরুষ এবং মহিলারা পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

টলিগঞ্জ ক্লাবের শরদ ভুটোরিয়াকে সেরা রাইডার ঘোষণা করা হয়। টলিক্লাবের কয়েকজন সিনিয়র রাইডার যেমন- পেহর নায়ক, সিদ্ধার্থ দেবগুপ্ত এবং লাভ জালান, শৌর্য জৈনও ব্যাঙ্গালোরে অনুষ্ঠিত জুনিয়র ন্যাশনাল ২০২৩ -এ অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং বেশ কয়েকটি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, তারাও এখানে এই প্রতিযোগিতায় নেমে ছিলেন। এই প্রতিযোগিতায় মিঃ জয়রামন- এডিজি কলকাতা পুলিশ, মেজর জেনারেল মোহিত মাহিন্দ্রু-এমজি এএসসি ইস্টার্ন কমান্ড রামকৃষ্ণান, প্রাক্তন এডিজি কলকাতা পুলিশ মিঃ জয়ন্ত চৌধুরী, প্রাক্তন ডিরেক্টর জেনারেল পুলিশ আসাম মিঃ সুজয় ব্যানার্জি (সভাপতি) র মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া দর্শকদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা ( খবর কলকাতা)।

ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর পাশাপাশি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের জন্য মনোজ তিওয়ারিকে সম্মানিত করল ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল

খবর কলকাতা : মনোজ তিওয়ারি ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর পাশাপাশি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের জন্য তাঁকে সোনার ব্যাট দিয়ে সম্মানিত করল ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল (সিএবি)।

গতকাল সন্ধ্যায় বাংলার ক্যাপ্টেন মনোজ তিওয়ারিকে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১০ হাজারের বেশি রান এবং ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করার জন্য তাঁকে ঘিরে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল সিএবি । সিএবি প্রাক্তন সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলী তাঁর হাতে একটি সোনার ব্যাট এবং বলের স্মারক উপহার হিসেবে তুলে দেন।

এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় সহ প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বাংলার কোচ লক্ষ্মী রতন শুক্লা, সহ খেলোয়াড় অনুস্টুপ মজুমদার সকলেই তাঁর অবসর জীবনের জন্যে শুভ কামনা এবং বাংলার ক্রিকেটের জন্যে তার অবদানের কথা তুলে ধরেন।

মনোজ নিজে তাঁর ভাষণের সময়ে বেশ আবেগঘন হয়ে পড়েন। তাঁর স্বর্গীয় পিতার অভাবের কথা এই বিশেষ দিনে স্বীকার করেন। এছাড়া সিএবি তে প্রতিটি সদস্যের কাছে তাঁর ক্রিকেট জীবনে বেড়ে ওঠা এবং সাফল্যের জন্যে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেন।

ছবি: সৌজন্যে সিএবি

প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট ছেড়ে রাজকীয় ভাবে বিদায় নিলেন ইডেনের ক্রিজ থেকে বাংলার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি

খবর কলকাতা: বিহার বনাম বাংলার রঞ্জিত ক্রিকেটের তৃতীয় দিনের সকালটি বাংলা দলের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। এদিন সকাল থেকেই বাংলার বোলার মুকেশ কুমার এবং জয়সয়ালের বোলিং এ কার্যত ধরাশায়ী হয়ে পড়ে বিহার দলের ব্যাটিং লাইন আপ। মাত্র ১১২ রানে তারা সব কটি উইকেট হারিয়ে ফেলে।

বাংলার হয়ে মুকেশ কুমার ৭ টি উইকেট এবং জয়সওয়াল ৩ টি উইকেট দখল করেন। ফলে বাংলা ইনিংসহ ২০৪ রানে বিহারকে হারিয়ে রঞ্জি ট্রফির এই ম্যাচ জয়লাভ করে।

বাংলার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি র এটিই ছিল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম শ্রেনীর ম্যাচ থেকে অবসর নেওয়ার শেষ দিন। মাঠের ক্রিজ থেকে বাংলা দলের সহ খেলোয়াড়রা তাকে কাঁধে চাপিয়ে রাজকীয় সম্মান দিয়ে মাঠের প্রান্তে নিয়ে আসেন। বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা, মনোজের এই অবসরকে সম্মান জানিয়ে নতুন প্রজন্মের ক্রিকেটারদের কাছে মনোজের বাংলা ক্রিকেটের দৃষ্টান্ত কে তুলে ধরেন। এই ম্যাচে অভিমুন্য ঈশ্বরন কে ম্যান অব দ্যা ম্যাচের সম্মান জানানো হয়।

ছবি:সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।

*আইএস এলে জয় পেল ইষ্টবেঙ্গল*

খেলা

খবর কলকাতা: শনিবার হায়দ্রাবাদে জয় পেল ইষ্টবেঙ্গল।এদিন০-১ স্কোরলাইনে জয় পায় তারা।এই জয়ের পরিপ্রেক্ষিতে আইএস এলের পয়েন্ট টেবিলে টিকে থাকার সম্ভাবনা রইল তাদের।এদিন তারা পরাজিত করে হায়দ্রাবাদ এফ সি কে।

ছবি: সৌজন্যে ইষ্টবেঙ্গল।

অভিমুন্যু ইশ্বরানের অপরাজিত ২০০ রান রঞ্জি ট্রফিতে বিহারের বিরুদ্ধে বাংলার জয়কে অনেকটাই সুনিশ্চিত করে দিল

খেলা

খবর কলকাতা: শনিবার ইডেন গার্ডেনে রঞ্জি ট্রফি এলিট গ্রুপ বি ম্যাচে দ্বিতীয় দিনের শেষে বিহারের বিরুদ্ধে বাংলাকে একটি দুর্দান্ত ব্যক্তিগত অপরাজিত ২০০ রানের ইনিংস উপহার দিলেন অভিমন্যু ইশ্বরন। এর পাশাপাশি এদিন তিনি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৭০০০ রানের গণ্ডিও পেরিয়ে যান।

উল্লেক্ষ্য, প্রথম দিনেই খেলায় ৯৫ রানে অল উইকেট হারিয়ে কার্যত বিপর্যয়ের মুখে পড়ে যায়। ঈশ্বরনের ২০০ রান পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথেই বাংলার কোচ লক্ষ্মী রতন শুক্লা প্রথম ইনিংসের ডিক্লেয়ার ঘোষণা করেন। বাংলা এদিন ৫ উইকেটে মোট ৪১১ রান তুলে, ৩১৬ রানের লিড নিয়ে বিহারকে ব্যাট করতে পাঠায়।

জবাবে বিহার তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেট হারিয়ে দিনের শেষে মোট ৩২ রান সংগ্রহ করে। ফলে এখনও তারা বাংলার থেকে ২৮৪ রানে পিছিয়ে থাকলো।

এদিন ব্যক্তিগত ৩০ রানে এল বি ডব্লিউ হওয়ার পরে যখন প্যাভিলিয়নে ফিরছিলেন , তখন তাকে গার্ড অব অনার দেওয়ার জন্যে কোচ সহ পুরো বাংলা দলের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

এর আগে, রাতভর ১১১/২ স্কোর থেকে দিনটি আবার শুরু করে, ইশ্বরন এবং অনুস্তুপ মজুমদার (৩৯) সকালে ৭১ রান যোগ করার আগে ৩৯ বছর বয়সী ২০০ রানে দলটির পতনের আগে।

এরপরে, অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি হোম এবং অ্যাওয়ে উভয় শিবির থেকে করতালি দিয়ে দৃশ্যে প্রবেশ করেন। উল্লেখ্য, ৩৮ বছর বয়সী বাংলার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারির এটিই ছিল তার ক্যারিয়ারের অন্তিম তম প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট ম্যাচ। বাংলার হয়ে একমাত্র উইকেট টি দখল করেন মুকেশ কুমার।

ছবি : সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।