/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz *উচ্ছেদের সময় নিখোঁজ, সাংসদ আর বিধায়কের নামে পড়লো পোস্টার* West Bengal Bangla
*উচ্ছেদের সময় নিখোঁজ, সাংসদ আর বিধায়কের নামে পড়লো পোস্টার*

এসবি নিউজ ব্যুরো: পুনর্বাসন বিহীন উচ্ছেদ করতে এলে বুলডোজারের সামনে দাঁড়াবেন। কয়েক মাস আগে রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানার বিরুদ্ধে হুংকার দিয়ে বস্তিবাসীর পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া আর বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘরুই। কিন্তু রাষ্ট্রায়াত্ত কারখানা সম্প্রসারনের জন্য উচ্ছেদের প্রাথমিক কাজ শুরু করতেই নিখোঁজ বিধায়ক আর সাংসদ।

রাষ্ট্রায়ত্ত দুর্গাপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশন সংলগ্ন বস্তি এলাকার মঙ্গলবার সকালে এমনই পোস্টার ঘিরে শুরু হল রাজনৈতিক চাপানউতোর। এক বস্তিবাসীর অভিযোগ তোলেন, "দুর্গাপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশন কর্তৃপক্ষ যখন উচ্ছেদের নোটিশ দিয়েছিল তখন বস্তিবাসীর পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন বিজেপি বিধায়ক আর সংসদ। পুনর্বাসন বিহীন উচ্ছেদ করতে এলে বুলডোজারের সামনে দাঁড়াবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু উচ্ছেদের কাজ শুরু করেছে রাষ্ট্রায়াত্ত সংস্থা। তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বস্তি ছেড়ে চলে যাওয়ার। কিন্তু এখন সাংসদ সুরেন্দ্র সিং আলুওয়ালিয়া আর বিধায়ক লক্ষণ ঘোরুই নিখোঁজ হয়ে গেছেন।

সেইজন্যই তাঁরা নিখোঁজের পোস্টার দিয়েছেন।" এই প্রসঙ্গে দুর্গাপুর পশ্চিমের বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘরুই বলেন,"বেকার ছেলেদের টাকা দিয়ে এইসব কাজ করাচ্ছে তৃণমূলের নেতারা। সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া এবং তাঁরা সব সময়ই মানুষের পাশে থাকেন। পুরসভা নির্বাচন না করে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে তৃণমূল বলেও তীব্র কটাক্ষ করেন। বিজেপিকে কটাক্ষ করে জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি উত্তম মুখার্জি বলেন," মানুষের পাশে ওঁরা থাকে না মানুষের সাথে যোগাযোগও রাখে না।

ভোটের সময় নানান প্রতিশ্রুতি দেয় কিন্তু ভোট পেরোলে ই আর দেখা মেলে না। তাই মানুষ ওদের নিখোঁজ বলেছে।" মা মাটি মানুষ ব্যস্ত তৃণমূলকে আক্রমণ করে বিজেপি সাংসদ সুরিন্দর সিং আলু ওয়ালিয়া বলেন,"ওই এলাকার মানুষ সমস্যার কথা তাঁকে জানাননি। অথচ তিনি দুর্গাপুরেই রয়েছেন।রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিখোঁজের পোস্টার দেওয়া হচ্ছে তৃণমূলের মদতে বলেও কটাক্ষ করেন।"

কলকাতার টালিগঞ্জ ক্লাবে হয়ে গেল ইস্টার্ন ইন্ডিয়া অশ্বারোহী চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪

খবর কলকাতা: গত ১৭ এবং ১৮ ই ফেব্রুয়ারী কলকাতার মর্যাদাপূর্ণ টালিগঞ্জ ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইস্টার্ন ইন্ডিয়া ইকুইস্ট্রিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪। যেখানে সাম্প্রতিক এশিয়ান গেমসের স্বর্ণপদক বিজয়ী আনুশ আগরওয়ালা তার রাইডিং যাত্রা শুরু করেছিলেন। সেনাবাহিনী, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ এবং কলকাতা পুলিশের রাইডার সহ সারা ভারত থেকে ১৩০ জনেরও বেশি অংশগ্রহণকারী এবং শহরের অন্যান্য প্রতিষ্ঠিত রাইডাররা এতে অংশগ্রহণ করেছিল।

এই বার্ষিক ইভেন্টের আসল উদ্দেশ্য ছিল অশ্বারোহী প্রতিদ্বন্দ্বিতা কমিয়ে ভ্রাতৃত্ব বোধকে জাগ্রত করা এবং পূর্ব ভারতে অশ্বারোহী ক্রীড়ার গৌরবময় দিনগুলিকে ফিরিয়ে আনা।

ইভেন্টে ৬ বছর থেকে ৫০ ঊর্ধ্ব বছর পর্যন্ত বিভিন্ন বয়সের অনেক তরুণ, প্রতিভাবান এবং প্রতিশ্রুতিশীল রাইডাররা অংশ গ্রহণ করেছিলেন। এটি বিশ্বের একমাত্র খেলা , যেখানে পুরুষ এবং মহিলারা পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

টলিগঞ্জ ক্লাবের শরদ ভুটোরিয়াকে সেরা রাইডার ঘোষণা করা হয়। টলিক্লাবের কয়েকজন সিনিয়র রাইডার যেমন- পেহর নায়ক, সিদ্ধার্থ দেবগুপ্ত এবং লাভ জালান, শৌর্য জৈনও ব্যাঙ্গালোরে অনুষ্ঠিত জুনিয়র ন্যাশনাল ২০২৩ -এ অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং বেশ কয়েকটি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, তারাও এখানে এই প্রতিযোগিতায় নেমে ছিলেন। এই প্রতিযোগিতায় মিঃ জয়রামন- এডিজি কলকাতা পুলিশ, মেজর জেনারেল মোহিত মাহিন্দ্রু-এমজি এএসসি ইস্টার্ন কমান্ড রামকৃষ্ণান, প্রাক্তন এডিজি কলকাতা পুলিশ মিঃ জয়ন্ত চৌধুরী, প্রাক্তন ডিরেক্টর জেনারেল পুলিশ আসাম মিঃ সুজয় ব্যানার্জি (সভাপতি) র মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া দর্শকদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা ( খবর কলকাতা)।

ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর পাশাপাশি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের জন্য মনোজ তিওয়ারিকে সম্মানিত করল ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল

খবর কলকাতা : মনোজ তিওয়ারি ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর পাশাপাশি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের জন্য তাঁকে সোনার ব্যাট দিয়ে সম্মানিত করল ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল (সিএবি)।

গতকাল সন্ধ্যায় বাংলার ক্যাপ্টেন মনোজ তিওয়ারিকে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১০ হাজারের বেশি রান এবং ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করার জন্য তাঁকে ঘিরে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল সিএবি । সিএবি প্রাক্তন সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলী তাঁর হাতে একটি সোনার ব্যাট এবং বলের স্মারক উপহার হিসেবে তুলে দেন।

এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় সহ প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বাংলার কোচ লক্ষ্মী রতন শুক্লা, সহ খেলোয়াড় অনুস্টুপ মজুমদার সকলেই তাঁর অবসর জীবনের জন্যে শুভ কামনা এবং বাংলার ক্রিকেটের জন্যে তার অবদানের কথা তুলে ধরেন।

মনোজ নিজে তাঁর ভাষণের সময়ে বেশ আবেগঘন হয়ে পড়েন। তাঁর স্বর্গীয় পিতার অভাবের কথা এই বিশেষ দিনে স্বীকার করেন। এছাড়া সিএবি তে প্রতিটি সদস্যের কাছে তাঁর ক্রিকেট জীবনে বেড়ে ওঠা এবং সাফল্যের জন্যে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেন।

ছবি: সৌজন্যে সিএবি

প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট ছেড়ে রাজকীয় ভাবে বিদায় নিলেন ইডেনের ক্রিজ থেকে বাংলার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি

খবর কলকাতা: বিহার বনাম বাংলার রঞ্জিত ক্রিকেটের তৃতীয় দিনের সকালটি বাংলা দলের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। এদিন সকাল থেকেই বাংলার বোলার মুকেশ কুমার এবং জয়সয়ালের বোলিং এ কার্যত ধরাশায়ী হয়ে পড়ে বিহার দলের ব্যাটিং লাইন আপ। মাত্র ১১২ রানে তারা সব কটি উইকেট হারিয়ে ফেলে।

বাংলার হয়ে মুকেশ কুমার ৭ টি উইকেট এবং জয়সওয়াল ৩ টি উইকেট দখল করেন। ফলে বাংলা ইনিংসহ ২০৪ রানে বিহারকে হারিয়ে রঞ্জি ট্রফির এই ম্যাচ জয়লাভ করে।

বাংলার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি র এটিই ছিল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম শ্রেনীর ম্যাচ থেকে অবসর নেওয়ার শেষ দিন। মাঠের ক্রিজ থেকে বাংলা দলের সহ খেলোয়াড়রা তাকে কাঁধে চাপিয়ে রাজকীয় সম্মান দিয়ে মাঠের প্রান্তে নিয়ে আসেন। বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা, মনোজের এই অবসরকে সম্মান জানিয়ে নতুন প্রজন্মের ক্রিকেটারদের কাছে মনোজের বাংলা ক্রিকেটের দৃষ্টান্ত কে তুলে ধরেন। এই ম্যাচে অভিমুন্য ঈশ্বরন কে ম্যান অব দ্যা ম্যাচের সম্মান জানানো হয়।

ছবি:সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।

*আইএস এলে জয় পেল ইষ্টবেঙ্গল*

খেলা

খবর কলকাতা: শনিবার হায়দ্রাবাদে জয় পেল ইষ্টবেঙ্গল।এদিন০-১ স্কোরলাইনে জয় পায় তারা।এই জয়ের পরিপ্রেক্ষিতে আইএস এলের পয়েন্ট টেবিলে টিকে থাকার সম্ভাবনা রইল তাদের।এদিন তারা পরাজিত করে হায়দ্রাবাদ এফ সি কে।

ছবি: সৌজন্যে ইষ্টবেঙ্গল।

অভিমুন্যু ইশ্বরানের অপরাজিত ২০০ রান রঞ্জি ট্রফিতে বিহারের বিরুদ্ধে বাংলার জয়কে অনেকটাই সুনিশ্চিত করে দিল

খেলা

খবর কলকাতা: শনিবার ইডেন গার্ডেনে রঞ্জি ট্রফি এলিট গ্রুপ বি ম্যাচে দ্বিতীয় দিনের শেষে বিহারের বিরুদ্ধে বাংলাকে একটি দুর্দান্ত ব্যক্তিগত অপরাজিত ২০০ রানের ইনিংস উপহার দিলেন অভিমন্যু ইশ্বরন। এর পাশাপাশি এদিন তিনি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৭০০০ রানের গণ্ডিও পেরিয়ে যান।

উল্লেক্ষ্য, প্রথম দিনেই খেলায় ৯৫ রানে অল উইকেট হারিয়ে কার্যত বিপর্যয়ের মুখে পড়ে যায়। ঈশ্বরনের ২০০ রান পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথেই বাংলার কোচ লক্ষ্মী রতন শুক্লা প্রথম ইনিংসের ডিক্লেয়ার ঘোষণা করেন। বাংলা এদিন ৫ উইকেটে মোট ৪১১ রান তুলে, ৩১৬ রানের লিড নিয়ে বিহারকে ব্যাট করতে পাঠায়।

জবাবে বিহার তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেট হারিয়ে দিনের শেষে মোট ৩২ রান সংগ্রহ করে। ফলে এখনও তারা বাংলার থেকে ২৮৪ রানে পিছিয়ে থাকলো।

এদিন ব্যক্তিগত ৩০ রানে এল বি ডব্লিউ হওয়ার পরে যখন প্যাভিলিয়নে ফিরছিলেন , তখন তাকে গার্ড অব অনার দেওয়ার জন্যে কোচ সহ পুরো বাংলা দলের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

এর আগে, রাতভর ১১১/২ স্কোর থেকে দিনটি আবার শুরু করে, ইশ্বরন এবং অনুস্তুপ মজুমদার (৩৯) সকালে ৭১ রান যোগ করার আগে ৩৯ বছর বয়সী ২০০ রানে দলটির পতনের আগে।

এরপরে, অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি হোম এবং অ্যাওয়ে উভয় শিবির থেকে করতালি দিয়ে দৃশ্যে প্রবেশ করেন। উল্লেখ্য, ৩৮ বছর বয়সী বাংলার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারির এটিই ছিল তার ক্যারিয়ারের অন্তিম তম প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট ম্যাচ। বাংলার হয়ে একমাত্র উইকেট টি দখল করেন মুকেশ কুমার।

ছবি : সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।

*আইএস এলে জয় পেল মোহনবাগান*

খেলা

খবর কলকাতা: আজ বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে জয় পেল মোহনবাগান।এদিন ৪-২ স্কোরলাইনে জয়ের হ্যাটট্রিক করল তারা।এই জয়ের পরিপ্রেক্ষিতে আইএস এলের পয়েন্ট টেবলে দ্বিতীয় স্থানে উঠল মোহনবাগান।আজ তারা পরাজিত করে নর্থ ইস্ট ইউনাইটেডকে।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।

গতকাল রাত থেকে নিখোঁজ থাকার পর টিটাগড়ের বাসিন্দা তাপস সেনগুপ্তর মৃতদেহ গঙ্গার ঘাট থেকে

উত্তর ২৪ পরগনা: গতকাল রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন টিটাগড় ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের মিলনগরের বাসিন্দা তাপস সেনগুপ্ত.আজ সকালে খড়দহ রাসখেলা গঙ্গার ঘাট থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। খড়দহ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। এদিকে তাপস সেনগুপ্তর মৃতদেহ উদ্ধার হওয়াকে কেন্দ্র করে শোকের ছায়া নেমে আসে টিটাগড় মিলনগড় অঞ্চলে। একসময় দাপুটে সিপিএম নেতা হিসাবে টিটাগড় অঞ্চলে জনপ্রিয় ছিলেন তাপস সেনগুপ্ত। বছর দুয়েক আগে তৃণমূলে যোগদান তিনি। এটি কি নিছক আত্মহত্যা না ,এর পিছনে রয়েছে অন্য কোন রহস্য তার তদন্ত নেমেছে খরদা থানার পুলিশ।

প্রধান শিক্ষক ক্লাস রুমে গিয়ে অস্ত্র দেখিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ

এসবি নিউজ ব্যুরো: মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের ৪৬ নম্বর শেরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রঘুপতি সর্দার ক্লাস রুমে গিয়ে অস্ত্র দেখিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ভয়ভীতি দেখানো ও বিভিন্ন ভাবে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠলো। শনিবার দুপুরে স্কুল প্রাঙ্গণে ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রঘুপতি সর্দারের বিরুদ্ধে দফায় দফায় চলে স্লোগান ও বিক্ষোভ দেখান ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকরা।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় সামশেরগঞ্জ থানায়। অভিভাবকদের অভিযোগ, বেশ কিছুদিন ধরেই স্কুলে এসে অস্বাভাবিক আচরণ করছেন সামশেরগঞ্জের ৪৬ নম্বর শেরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রঘুপতি সর্দার। বিষয়টি নিয়ে এর আগেও একবার বিক্ষোভ হয় স্কুল প্রাঙ্গনে। কিন্তু শনিবার স্কুল এসে হঠাৎ করে চাকুসহ বিভিন্ন অস্ত্র দেখে ছাত্র ছাত্রীদের ভীতি প্রদর্শন শুরু করেন প্রধান শিক্ষক। তাতেই কার্যত আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন ছাত্র-ছাত্রীরা।

বিষয়টি জানাজানি হতেই স্কুলে জমায়েত হতে শুরু করেন আশেপাশের অভিভাবকরা। তারপরেই কার্যত স্কুলের প্রধান শিক্ষককে ঘিরে শুরু হয় বিক্ষোভ। যদিও ভয়ে দরজা বন্ধ করে ঘরের ভিতরে লুকিয়ে পড়েন প্রধান শিক্ষক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে তড়িঘড়ি ছুটে আসে সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ। তারপরেই ঐ শিক্ষককে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়। অবিলম্বে ঐ শিক্ষককে বরখাস্ত করার দাবিতে এবং বদলি করার দাবিতে সরব হয়েছেন অভিভাবক এবং ছাত্রছাত্রীরা।

পুলিশের বড়সড় সাফল্য, সিলিন্ডার থেকে গ্যাস চুরি করার সময় পুলিশের জালে গ্রেফতার এক ট্রাক ড্রাইভার

এসবি নিউজ ব্যুরো: সিলিন্ডার থেকে গ্যাস চুরি করার সময় DEB দপ্তর ও পুলিশের যৌথ অভিযানে পাকড়াও এক ট্রাক ডাইভার। অভিযুক্তকে তোলা হয় আদালতে। জানা যায় ধৃত ট্রাক ড্রাইভারের নাম মোশারফ মন্ডল। পুলিশ সূত্রে খবর শনিবার ওই ট্রাক ড্রাইভার ট্রাকে করে গ্যাসের সিলিন্ডার নিয়ে কল্যাণী থেকে কৃষ্ণনগর উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল।

তার আগেই কল্যাণীর ঘোড়াগাছা নিজের বাড়িতেই বেশ কয়েকটি সিলিন্ডার নামিয়ে চুরি করছিল গ্যাস। খবর পেতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে হানা দেয় পুলিশ ও DEB দপ্তরের আধিকারিকরা। এরপর হাতেনাতে ধরে ফেলে ট্রাক ড্রাইভারকে। স্বভাবতই এই ঘটনায় ওই ট্রাক ড্রাইভার কতদিন ধরে চোরাকারবার করছিল আর এই চক্রের সাথে আর কে বা কারা জড়িত রয়েছে তার তদন্তে পুলিশ।