/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz বাঁশের সাঁকো থেকে অবশেষে পাকা সেতু পেতে চলেছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের জলপাইগুড়ি খারিজা বেরুবাড়ি ২ ও নগর বেরবাড়ির ঢোলগ্রাম এলাকার বাসিন্দারা West Bengal Bangla
বাঁশের সাঁকো থেকে অবশেষে পাকা সেতু পেতে চলেছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের জলপাইগুড়ি খারিজা বেরুবাড়ি ২ ও নগর বেরবাড়ির ঢোলগ্রাম এলাকার বাসিন্দারা

এসবি নিউজ ব্যুরো: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। বাঁশের সাঁকো থেকে অবশেষে প্রায় ৫৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে পাকা সেতু পেতে চলেছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের জলপাইগুড়ি খারিজা বেরুবাড়ি ২ ও নগর বেরবাড়ির ঢোলগ্রাম এলাকার বাসিন্দারা। মালকানি, বোয়ালমারী নন্দনপুর,নগর বেরুবাড়ি, সাউথ বেরুবাড়ি সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সুবিধা হবে এই সেতু মধ্য দিয়ে। খুশির হাওয়া এলাকা জুড়ে।

জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের খারুজা বেরুবাড়ি (২) ঢোলোগ্রাম মন্দিরে ১৪০ বছর ধরে বারুণী তথা শ্রাবণী মেলা হয়। এছাড়াও এখানকার যমুনা নদীর উত্তরাস্রোত রয়েছে। ফলে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ পুজো দিতে আসেন। কিন্তু মন্দির যেতে হয় দুর্বল বাঁশের সাকোর উপর দিয়ে। এখানেই সদর পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে তৈরি হবে ব্রীজ। সেই

ব্রীজের কাজের শিলান্যাস হল। উপস্থিত ছিলেন সদর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিনয় কুমার রায়, সদর বিডিও মিহির কর্মকার, SJDA এর সদস্য কৃষ্ণ দাস সহ অনেকে। সদর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিনয় কুমার রায় জানান প্রায় ৫৬ লক্ষ টাকা ব্যায়ে তৈরি হবে ব্রিজটি তৈরি করা হবে।

বিরাটি ফায়ার স্টেশনের উদ্বোধন করলেন

এসবি নিউজ ব্যুরো: বুধবার বিকেলে বহু প্রতীক্ষিত বিরাটি ফায়ার স্টেশনের উদ্বোধন সম্পন্ন হল। এদিন হাওড়ায় পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে ভার্চুয়ালি ফায়ার স্টেশন উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বহুদিন ধরে বিরাটি তথা উত্তর দমদমের মানুষের দাবি ছিল ফায়ার স্টেশনের। এই প্রতীক্ষার অবসান হল এদিন।

এদিন বিরাটি ভার্চুয়ালি ফায়ার স্টেশনের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। ফায়ার স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য, উত্তর দমদম পুরসভার পুরপ্রধান বিধান বিশ্বাস, জেলাশাসক, দমকল আধিকারিকেরা। প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে এই ফায়ার স্টেশনের নির্মান করা হয়।

রোজ ডে-তে রক্তদান উৎসব: রাজা ও দেবস্মিতার দ্বিতীয় বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন

এসবি নিউজ ব্যুরো: উত্তরবঙ্গের বিশিষ্ট সমাজকর্মী রাজা বৈদ্য ও দেবস্মিতা চক্রবর্তী তাদের দ্বিতীয় বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষ্যে 'রক্তদান উৎসব' আয়োজন করেছিলেন। ডুয়ার্সের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র জলদাপাড়ার 'রিসোর্ট এভারেস্ট'-এ এই অনন্য উদ্যোগ বাস্তবায়িত হয়।

রোজ ডে-র বিশেষ দিনটিতে আগ্রার তাজমহল ও কোচবিহারের রাজবাড়ির সামনে 'লাল ভালোবাসা প্রদান'-এর ধারণা নিয়ে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। এই শিবিরে মোট ১৬ জন স্বেচ্ছাসেবী রক্তদাতা অংশগ্রহণ করে রক্তদান করেন। সংগৃহীত রক্ত 'সেন্ট জোনস ব্লাড ব্যাংক'-এ জমা রাখা হয়।শিবির পরিচালনা করে 'ব্লাড ডোনার অর্গানাইজেশন' নামক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। 'রিসোর্ট এভারেস্ট'-এর পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করা হয়।

রক্তদাতাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে উত্তরীয়, সার্টিফিকেট ও লাল গোলাপ প্রদান করা হয়।

এই অনুষ্ঠানে 'রিসোর্ট এভারেস্ট'-এর কর্ণধার মনোজ বর্মন, রক্তদান শিবিরের উদ্যোক্তা ও 'ব্লাড ডোনার অর্গানাইজেশন'-এর প্রতিষ্ঠাতা রাজা বৈদ্য সহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

রক্তদান শিবিরের পাশাপাশি রক্তদাতাদের জন্য বনভোজনের আয়োজনও করা হয়েছিল।এই উদ্যোগের মাধ্যমে রাজা ও দেবস্মিতা রক্তদানের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেছেন।

পেটের মধ্যে এক থোক মৌমাছি

এসবি নিউজ ব্যুরো: পেটের মধ্যে এক থোক মৌমাছি। ভয়ানক এই কাণ্ড দেখে চক্ষু চড়ক গাছ সকলের। সারা গায়ে ছেয়ে গিয়েছে মৌমাছি। শেষ পরিণতি জানলে আরও অবাক হবেন। একটি মৌমাছির কামড় লাগলেই প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে যায়। মৌমাছির ভয়ে দূরে পালায় হাতি থেকে শুরু করে জঙ্গলের রাজা সিংহ। কিন্তু এই মৌমাছিকে যেন কোন এক দৈব বলে বশ মানিয়ে রেখেছেন বাঁকুড়ার এক মধু প্রস্তুতকারক।

স্পাইডার ম্যান, ব্যাট ম্যান এবং অ্যান্ট ম্যানকে টিভির পর্দায় দেখেছেন। রিল নয় রিয়াল লাইফ সুপারহিরো বাঁকুড়ার "বি ম্যান" অর্থাৎ মৌমাছি মানব সুখ মহম্মদ। বাঁকুড়া জেলার ওন্দা ব্লকের চিঙ্গানি গ্রামের বাসিন্দা সুখ মহম্মদ এক দশকের বেশি সময় ধরে ভেঙে আসছেন মৌমাছির চাক। বাঁকুড়া ছাড়াও গোটা রাজ্যে তিনি "বি ম্যান" নামেই পরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয় হোক কিংবা বাড়ির সান সেটে, ভয়ানয় মৌমাছির চাক ভাঙতে দূর দূরান্ত থেকে ডাক আসে সুখ মহম্মদের। এখনও পর্যন্ত ৪৫০ বন মৌমাছির কামড় সহ্য করতে পারেন বলেই জানিয়েছেন সুখ মহম্মদ নিজেই।

মৌমাছি চাষ অর্থাৎ এপিকালচার কিভাবে করতে হয় সেটা নিয়ে সাম্প্রতিক বাঁকুড়া সম্মিলনী কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের একটি বিশেষ পাঠ দিতে গিয়ে পেটের মধ্যে অসংখ্য মৌমাছি নিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেন তিনি। আসে পাশে ছাত্র ছাত্রী ছাড়াও বাচ্চারা এই দৃশ্য দেখে উচ্ছাস শুরু করে। সুখ মহম্মদ জানান, বাঁকুড়ার মূলত ইউক্যালিপটাস, পলাশ এবং তিলের মধু। যার মধ্যে ইউক্যালিপটাস মধুর চাহিদা সবচেয়ে বেশি।"

মৌমাছির ভূমিকা অপরিসীম এবং মৌমাছির কারণেই হতে পারে কৃষির উন্নয়ন, বললেন সুখ মহম্মদ। এছাড়াও বাঁকুড়ার মধুর গুনগত মান এবং ঘনত্ব সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বলেই জানিয়েছেন তিনি। মৌমাছি এবং মধুর সঙ্গে এই যুদ্ধ এবং প্রেমই যেন সুখ মোহাম্মদকে বাঁকুড়ার মৌমাছি মানব বলে সুপ্রতিষ্ঠিত করে তুলেছে।

চায়না ঘুড়ির সুতোয় টাওয়ারের উপর আটকে গেল চিল, উদ্ধার বনদপ্তরের

উত্তর ২৪ পরগনা: ইছাপুরের বাদামতলা সুইটি ভিলার উপর একটি মোবাইল টাওয়ারে ওপর ইন্ডিয়ান ব্লাক টাইট নামক একটি চিল আটকে যায়।স্থানীয় বাসিন্দা সায়ন্তন দাস বনদপ্তর খবর দেয়। পরে রিস্কিউটি টিম এসে চিলটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।তবে তারা বলেন আজকাল প্রচুর ঘুড়ি উড়ছে। যে ঘুড়ির সুতো চায়না সুতো। সেই চায়না সুতো আটকেই এই পরিস্থিতি।

নৈহাটি রেলওয়ে স্টেশনের হকার উচ্ছেদ নিয়ে বিক্ষোভ

উত্তর ২৪ পরগনা: দেশের বিভিন্ন স্টেশন আধুনিকরনের পথে হেঁটেছে রেল কতৃপক্ষ। সেই মর্মে শিয়ালদহ নর্থ ডিভিশনের নৈহাটি রেলওয়ে স্টেশনের হকার উচ্ছেদের কথা জানিয়েছে প্রশাসন। তবে হকাররা চাইছেন আগে তাদের স্থায়ীকরণ করতে হবে। আজ পুনর্বাসন এবং হকারদের স্থায়ীকরণ করার দাবিতে নৈহাটি শহর আইএনটিটিইউসি তরফ থেকে এক বিক্ষোভ মিছিল করা হল নৈহাটি রেল স্টেশনে। যার নেতৃত্বে ছিলেন নৈহাটি শহর আইএনটিটিইউসি সভাপতির বিষ্ণু অধিকারী এবং স্টেশন সংলগ্ন হকাররা। তারা মিছিল করে নৈহাটি স্টেশন ম্যানেজারের কাছে একটি ডেপুটেশন জমা দেন। দীর্ঘ বেশ কিছুক্ষণ আলাপ আলোচনা করার পর আইএনটিটিইউসির নেতা বিষ্ণু অধিকারী বলেন, "রেল উন্নয়ন করুক এটা আমরা চাই। কিন্তু করে হকার উচ্ছেদ করা যাবে না। হকারদের পুনর্বাসন ও স্থায়ীকরণ করতে হবে। তাদের দাবি পূরণ না হলে আগামী দিনে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তিনি।"

বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের দত্তক নেওয়া গ্রাম চকরাম প্রসাদ গ্রামের রাস্তা দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল

এসবি নিউজ ব্যুরো: বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের দত্তক নেওয়া গ্রাম চকরাম প্রসাদ। সেই গ্রামের রাস্তা দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল। ওই গ্রামের প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তা তৈরির জন্য বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার নিজস্ব সাংসদ তহবিল থেকে ৫০ লক্ষ টাকা জেলাশাসকের কাছে প্রদান করেন। ২০২৩ সালের মে মাসে ওই অর্থ বরাদ্দ করলেও এখনও সেই বেহাল রাস্তা সংস্কারের কাজে হাত লাগায়নি জেলাপরিষদ। ফলে বেহাল রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে সমস্যা হচ্ছে। তাই সোমবার ওই গ্রামের বাসিন্দারা জেলাশাসকের কাছে ডেপুটেশন দিয়েছেন।যা নিয়েই এবার তৃণমূল বিজেপি রাজনৈতিক চাপানোতর শুরু হয়েছে। সুকান্ত মজুমদার সরাসরি তৃণমূলকে আক্রমণ করেছে। তার অভিযোগ, ইচ্ছাকৃতভাবেই ওই রাস্তাটির কাজ করতে দিচ্ছে না তৃণমূল নেতারা। গ্রামেরও একাংশ বাসিন্দাদের একই অভিমত। তাদের অভিযোগ, সুকান্ত মজুমদারের দত্তক নেওয়া গ্রাম বলেই রাস্তার কাজ করছে না জেলা পরিষদ। যদিও বা জেলা পরিষদের দাবি, ওই রাস্তার টেন্ডার হয়ে গিয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু হবে। তবে সুকান্ত মজুমদার এ নিয়ে অযথা রাজনীতি করছে বলেই তৃণমূলের অভিযোগ।

বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রামপঞ্চায়েতের মধ্যেই সীমান্তবর্তী চকরাম প্রসাদ গ্রাম। সেই গ্রামের যুবক চুড়কা মুর্মুকে নিয়ে রয়েছে ৭১-এর যুদ্ধের নানা ইতিহাস। ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটে জয়ের পরে চুড়কা মুর্মুর চকরাম প্রসাদ গ্রামকে দত্তক নিয়েছিলেন সুকান্ত মজুমদার। ২০২৩ এ পঞ্চায়েত নির্বাচনেও ওই ভাটপাড়া গ্রামপঞ্চায়েত বিজেপি দখল করে। চকরাম প্রসাদ গ্রামের সংসদও বিজেপি জেতে।

এমনকি ওই এলাকায় পঞ্চায়েত সমিতির বিজেপির প্রার্থীও জয়ী হয়। কিন্তু রাস্তার কাজ করতে পারছে না পঞ্চায়েত। ওই রাস্তাটি জেলাপরিষদের হাতে। তাই এলাকাবাসীরারা মনে করছে, সুকান্ত মজুমদারের গ্রাম বলেই কাজ করছে না তৃণমূল তথা জেলা পরিষদ।

নদীয়ায় বসন্ত বাস বৃদ্ধাশ্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

এসবি নিউজ ব্যুরো: স্বাধীনতা সংগ্রামী শহীদ বসন্ত বিশ্বাসের ১২৯ তম জন্ম জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বসন্ত বাস বৃদ্ধাশ্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন শহীদ স্বাধীনতা সংগ্রামী বসন্ত বিশ্বাসের ভাইপো তথা রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস। এদিন নদিয়ার আসাননগরের পোড়াগাছা এলাকায় নবনির্মিত বসন্ত বাস বৃদ্ধাশ্রমের আনুষ্ঠানিক দ্বার উদঘাটন হয়। দুঃস্থ সহায় সম্বলহীন বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার লক্ষ্যে মূলত এই বৃদ্ধাশ্রম তৈরি করা হয়েছে।

পাশাপাশি সুপরিবেশে তৈরি বসন্তবাস বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিত বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের জন্য সুষম আহার সহ ২৪ ঘন্টা সুচিকিৎসকদের দিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি, অত্যাধুনিক পরিসেবা ব্যবস্থা সহ তাদের দেখভালের জন্য রয়েছে দিনরাত্রি আয়া ও নার্সের ব্যবস্থা। এই প্রসঙ্গে মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস বলেন, "এলাকার অসহায় বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের স্বাচ্ছন্দের কথা মাথায় রেখে মূলত এই বৃদ্ধাশ্রম তৈরি করা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে ৫০ জন বৃদ্ধ-বৃদ্ধা এখানে থাকতে পারবেন। পরে সংখ্যাটা আরো বৃদ্ধি পাবে। বৃদ্ধাশ্রম চালাতে ব্যক্তিগতভাবে এর ব্যায়ভার বহন করা হবে শহীদ স্বাধীনতা সংগ্রামী বসন্ত বিশ্বাসের ভাতুষ্পুত্র তথা রাজ্যের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাসের পরিবার বর্গের পক্ষ থেকে। আবেদনের ভিত্তিতে বৃদ্ধাশ্রমের নির্দিষ্ট নিয়ম-নীতিকে বজায় রেখে নদিয়া জেলার বাইরে থেকেও বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা এখানে এসে থাকতে পারবেন।

ইতিমধ্যেই ৭ থেকে ৮ জন বৃদ্ধ-বৃদ্ধা শহীদ স্বাধীনতা সংগ্রামী বসন্ত বিশ্বাস নামাঙ্গিত বসন্ত বাস বৃদ্ধাশ্রমে থাকার জন্য আবেদন করেছেন। বসন্ত বিশ্বাসের ১২৯ তম জন্মজয়ন্তীতে বিভিন্ন সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি শহীদ স্বাধীনতা সংগ্রামী কে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন স্থানীয় এলাকাবাসীরা ছাড়াও এলাকার বিভিন্ন স্কুলের স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরা।

বর্তমান বৎসরে হিমঘর পরিচালনার অক্ষমতা নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন

নিজস্ব প্রতিনিধি: পশ্চিমবঙ্গ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন আজ কলকাতার প্রেস ক্লাবে এই সংগঠনের পক্ষ থেকে আলু সংরক্ষণের জন্য ভাড়ার কারণে ক্ষতির দিকে কৃষক, ভোক্তা এবং সাধারণ জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য একটি সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছিল। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুনীল কুমার রানা, শুভজিত সাহা, WBCSA-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রমুখ।

কোল্ড স্টোরেজগুলি কৃষি পণ্য সংরক্ষণের জন্য কোল্ড স্টোরেজ ভাড়া হিসাবে প্রাপ্ত আয় দিয়ে পরিচালিত হয় যেখানে ভাড়া সরকার দ্বারা নির্ধারিত হয়। সাধারণত সরকার নিযুক্ত বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে সরকার কোল্ড স্টোরেজ ভাড়ার পরামর্শ দেয়। বিভিন্ন ইনপুট খরচের জন্য বৃদ্ধির হার বিবেচনা করে এই ধরনের সুপারিশ করা হয় যেমন বিদ্যুতের খরচ, অ্যামোনিয়া, অফিস রক্ষণাবেক্ষণ, যন্ত্রপাতি/সরঞ্জামের মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ, আলু লোডিং ও আনলোড করার জন্য নিয়োজিত সব ধরনের শ্রমের জন্য কর্মীদের বেতন চার্জ ইত্যাদি।

এটা দেখা যায় যে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত ভাড়া সর্বদা বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশকৃত পরিমাণের চেয়ে কম হয়। এইভাবে ২০২১ সাল পর্যন্ত হিমাগারগুলি ২১.৩৫ টাকা/কুইন্টালের জমে থাকা পরিমাণ থেকে বঞ্চিত হয়। বছরের পর বছর ধরে প্রস্তাবিত পরিমাণ এবং অনুমোদিত ভাড়ার মধ্যে ব্যবধান অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বেড়েছে যা বর্তমানে হিমঘরগুলির জন্য অব্যবহার্য হয়ে উঠেছে। অবশেষে কোল্ড স্টোরেজগুলি একটি রুগ্ন শিল্পে পরিণত হচ্ছে এবং অবশেষে ব্যাঙ্কগুলি এনপিএ হিসাবে তা নিষ্পত্তি করে। উদ্বৃত্ত তহবিলের স্বল্পতার কারণে স্টোর ইউনিটগুলির আধুনিকীকরণও সম্ভব নয়, তাই, আমরা ভাড়াকারীদের আপ-টু-ডেট পরিষেবা দিতে অক্ষম।

সরকার ২০২১ সালের পরে কোল্ড স্টোরেজ ভাড়া সংশোধিত করেনি, যদিও অ্যাসোসিয়েশন পর্যাপ্ত ন্যায্যতার সাথে সংশোধনের জন্য আবেদন করেছে এবং বিশেষজ্ঞ কমিটিও জানুয়ারী ২৩সালে দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের জন্য স্টোরেজ ভাড়া ১৯০ রুপি/কুইন্টাল এবং ১৯৪/কুইন্টালে সংশোধন করার জন্য সুপারিশ করেছিল। যথাক্রমে এইভাবে ২০২১ থেকে ২০২২ সময়ের জন্য ৯.৯৫/কুইন্টাল রুপি কম পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। ২০২৩ সালে শিল্পের জন্য ইনপুট খরচ আবার বেড়েছে যদিও বিভিন্ন কারণে আমাদের দ্বারা এটি পুনরুদ্ধারের জন্য আবেদন করা হয়নি।

কলিঙ্গ সুপার কাপ জয়ের পরে ইস্টবেঙ্গল তাদের ক্লাব প্রাঙ্গনে আজ সাংবাদিকদের এক চা চক্রের আমন্ত্রণ

খেলা

খবর কলকাতা: সম্প্রতি উড়িষ্যার ভুবনেশ্বরে কলিঙ্গ সুপার কাপ জয় করে ইস্টবেঙ্গল। সোমবার এই উপলক্ষ্যে তাদের ক্লাব প্রাঙ্গনে আজ সাংবাদিকদের এক চা চক্রের আমন্ত্রণে আমন্ত্রিত করেছিল। অনুষ্ঠানের শুরুতে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সভাপতি ডক্টর প্রণব দাশগুপ্ত তার স্বাগত ভাষণে ক্লাবের ঐতিহ্য ও সাফল্যকে তুলে ধরেন। এছাড়াও এদিন উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কল্যাণ মজুমদার, সহ-সাধারণ সম্পাদক রূপক সাহা, ডক্টর শান্তি রঞ্জন দাশগুপ্ত এবং কর্ম সমিতির সদস্য দেবব্রত সরকার সহ ক্লাবের অন্যান্য কর্মকর্তারা।

ছবি:সঞ্জয় হাজরা ( খবর কলকাতা)।