/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz ক্যান্সারে কেড়ে নিয়েছে ডান হাত, মাত্র দু মাসেই বাঁ হাত কে লেখাপড়া শুভজিতের, শুরু হয় তার জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই West Bengal Bangla
ক্যান্সারে কেড়ে নিয়েছে ডান হাত, মাত্র দু মাসেই বাঁ হাত কে লেখাপড়া শুভজিতের, শুরু হয় তার জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই

এসবি নিউজ ব্যুরো:কথায় বলে ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়। মনের জোর শারীরিক অক্ষমতাকেও যে হার মানায় তা আরো একবার প্রমাণ করে দেখালো শান্তিপুর হরিপুর পঞ্চায়েতের বাসিন্দা এবছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী শুভজিৎ বিশ্বাস। ক্যান্সারের কারণে আগেই ডান হাত হারিয়ে বাম হাত দিয়েই মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে সে। এই অভ্যাস গড়ে তোলা মাত্র তিন মাসে। মাঝেমধ্যে রাত্রে ঘুম ভেঙে যেত সামনে পরীক্ষার কথা ভেবে। কখনো ইটের টুকরো দিয়ে দেয়ালে লিখতো কখনো বা পেন্সিল দিয়ে ভাইয়ের স্লেটে। কখনো কখনো কেঁদেও ফেলতো শুভজিৎ। অভাবে তাড়নায় মা বাবা দীর্ঘ দুই বছর কাছে না থাকা সত্ত্বেও মামা মাসিরাই অনুপ্রেরণা যোগিয়েছে তাকে।

পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো নয় শুভজিতের।বাবা ইন্দ্রজিৎ বিশ্বাস আগে ছিলেন একজন হস্তচালিত তাঁতি। বর্তমানে দাঁতের অবস্থা শোচনীয় হওয়ার কারণে তিনি এখন ঢালাইয়ের নির্মাণ কর্মী হিসেবে কাজ করেন কলকাতায়। মা শিখা বিশ্বাস অন্যের বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করেন। দুই দিদি বৈবাহিক সূত্রে থাকেন অন্যত্র। তাই বাধ্য হয়েই পার্শ্ববর্তী মাসির বাড়ি রেখা বিশ্বাসের বাড়ি ঠাঁই হয় তার। মামা অরিজিৎ বিশ্বাস জানান, দীর্ঘ দুই বছর ধরে শুভজিৎকে চিকিৎসা করানোর কারণে ধার দেনায় জর্জরিত হয়ে কলকাতায় থেকেই কাজ করেন দিদি জামাইবাবু। তাদের সামান্য একটি ভাঙাচোরা ঘর সহ বাড়ি ছাড়া সহায় সম্বল আর কিছুই নেই। তবে আমরা আছি, শুভজিৎ এর পাশে, ঈশ্বরের প্রতি ওর বিশ্বাস অগাধ তাই সফলতা পাবেই।

মাসি শিখা বিশ্বাস জানান, আজ থেকে প্রায় ছয় বছর আগে একটি সাইকেল দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে ক্যান্সার হয়ে গিয়ে শুভজিৎ ভর্তি হয় কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে, এরপর পরিস্থিতি খারাপ দেখে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ব্যাঙ্গালোরে। তবে শত চেষ্টা করেও বাঁচানো যায়নি তার ডান হাত। পচন অত্যন্ত বেড়ে যাওয়ার ফলে কৃষ্ণনগরের একটি বেসরকারি নার্সিংহোম থেকে তার ডান হাত কেটে বাদ দেওয়া হয় গত ডিসেম্বর মাসে।

এরপরেই শুরু হয় তার আসল লড়াই।

তার কারণ হাতের অস্ত্রোপচারের আগে পর্যন্ত সে অন্যান্যদের মতো স্বাভাবিকভাবেই ডান হাত দিয়ে পরীক্ষা দেয়। দশম শ্রেণীর দ্বিতীয় পরীক্ষা দিয়েছে এভাবেই কিন্তু ডিসেম্বর মাসে অস্ত্রপ্চার করে তার ডান হাত কেটে বাদ দেওয়া হয়। টেস্ট পরীক্ষা সে দিতে পারিনি সদ্য অস্ত্র প্রচারের কারণে । ডান হাত চলে যাওয়ার পর থেকেই চিন্তিত হয়ে ওঠে শুভজিতের পরিবার। তবে দমে যাইনি শুভজিৎ। মাত্র দুমাস বাকি মাধ্যমিক পরীক্ষা, শুরু হয় বা হাত দিয়ে লেখার অভ্যাস তার। প্রথমদিকে লিখতে অসুবিধা হলেও ধীরে ধীরে ডান হাতের মতোই সাবলীল ভাবে বাম হাত দিয়ে লিখতে শুরু করে সে।

এরপর মাধ্যমিক পরীক্ষাতেও ইতিমধ্যেই আর পাঁচটা স্বাভাবিক পরীক্ষার্থীর মতোই এখন সে পরীক্ষা দিচ্ছে, তবে বাম হাত দিয়ে। তার এই অদম্য জেদ কে কুর্নিশ জানিয়েছেন শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে শুরু করে সকলেই। শুধু তাই নয় তার লেখা মুক্তাক্ষর এবং গতি দেখে তাজ্জব শুভজিৎ এর ফুল হরিপুর বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা সহ নৃসিংহপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে পরীক্ষকরাও।

সোমবার সকালে লোকসভা অধিবেশনে যোগ দিতে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার

কলকাতা: সোমবার সকালে লোকসভা অধিবেশনে যোগ দিতে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। তার দিল্লি সফর নিয়ে বলেন, লোকসভা চলছে আপনারা জানেন, স্বাভাবিকভাবে লোকসভায় উপস্থিত থাকতে হবে। আমি গত সপ্তাহ উপস্থিত ছিলাম, এই সপ্তাহ হলেই শেষ হবে। রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের উপর অভিভাষণের ওপর বক্তব্য চলছে, সবার বক্তব্যে আছে। স্বাভাবিকভাবে লোকসভার কার্যক্রম রয়েছে।

বিশেষ বৈঠক আছে কিনা সেই প্রসঙ্গে বলেন, বিশেষ কোনো কার্যক্রম নেই।

কুনাল ঘোষের চরাম চরাম ঢাক বাজবে মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, আগে যে বাঘ চরাম চরাম বলতো সে এখন ছাগ হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে তিহার জেলে।এখন এই নতুন অনুব্রত কলকাতার অনুব্রত কবে ছাগ হবে সেটাই দেখার।

প্রধানমন্ত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী বেনজির আক্রমণ প্রসঙ্গে বলেন, যে ধরনের শব্দ মুখ্যমন্ত্রী মুখ থেকে বেরিয়েছে এ ধরনের শব্দ মুখ্যমন্ত্রীর মুখ থেকে বেরোনো উচিত নয়, অন্ততপক্ষে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মুখ থেকে উচিত নয়। বাঙালির মান সম্মান ইজ্জত সমস্ত কিছু জলাঞ্জলি দিয়ে দিয়েছেন এই মুখ্যমন্ত্রী।

সরকারি সম্পত্তি নষ্টতে পুরো অর্থ দিতে হবে এ প্রসঙ্গে বলেন, এটা বিরোধীদের যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন সে আন্দোলন যাতে সীমার মধ্যে থাকে, সেটা করা উচিত। তবে এটা ঠিক সরকারের তরফ থেকে যেন প্ররোচনা দেওয়া না হয়।

বিধায়ক লাভলী মৈত্রের মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, আমি শুধু বলবো ও লাভলি।

কেরালার মুখ্যমন্ত্রীর দিল্লিতে ধর্না প্রসঙ্গে বলেন, এটা আমরা দেখতে অভ্যস্ত পিনারাই বিজয়ান বামপন্থী মুখ্যমন্ত্রী, আমরা বামফ্রন্টের সময় শুনতাম এখানে বৃষ্টি হচ্ছে না কেন কেন্দ্র মেঘ দিচ্ছে না, এটা বামপন্থীদের নতুন কিছু নয় সেই পথেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চলছেন। আলাদা কিছুই হয়নি।

বিজেপির ইলেকশন কমিটি প্রকাশ প্রসঙ্গে বলেন, হ্যাঁ সেটা কেন্দ্র থেকে অনুমোদিত হয়েছে। গতকালই সেটা আমরা সাধারণের জন্য ছেড়ে দিয়েছি। এই ইলেকশন কমিটি পুরো ইলেকশনটা সামলাবে।

পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামীদের প্রশিক্ষণ প্রসঙ্গে বলেন, আমি তো আগেই বলেছি, আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মহিলা স্বশক্তিকরনের কথা বলেন, নারীদের কথা বলেন, মহিলাদের কথা বলেন, বোঝাই যাচ্ছে বাংলার মেয়েদের অবস্থা কি, প্রধানরা নিজেরা পঞ্চায়েত চালাবেন না তাদের স্বামীরা পাশে বসে পঞ্চায়েত চালাবেন।

বাসন্তীতে বিজেপি করার অপরাধে মারধর করার অভিযোগ প্রসঙ্গে বলেন, সব জায়গাতেই হচ্ছে বিশেষ করে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা ও উত্তর ২৪ পরগনায় বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এখনো সন্ত্রাসের বাতাবরণ রয়েছে। সন্ত্রাসের এপিক সেন্টার হচ্ছে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা। এই লোকসভাতেই সব থেকে বেশি সন্ত্রাস হয়।

তৃণমূলের টানা কর্মসূচি প্রসঙ্গে বলেন, যত ভোট আসছে ধর্না কর্মসূচি করবে সভা মিছিল তো করতে পারছে না। মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন জেলা থেকে লোক নিয়ে গিয়ে মিছিল করছেন, প্রশাসনিক বৈঠকের নামে সভা করছেন। পার্টির সভা তো করতে পারছে না লোক আসছে না।

বাৎসরিক দৃশ্য অংকন প্রাকৃতিক শিবির ২০২৪ রায়গঞ্জ কুলীক ফরেষ্টে

এসবি নিউজ ব্যুরো: অনুষ্ঠিত হল এ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যনামী বাৎসরিক দৃশ্য অংকন প্রাকৃতিক শিবির ২০২৪ রায়গঞ্জ কূলীক ফরেষ্টে।

এদিন রবিবার এ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যনামীর উদ্যোগে সকাল সাড়ে আটটা থেকে বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত দিনভর নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বাৎসরিক দৃশ্য অংকন ও প্রাকৃতিক শিবির ২০২৪ রায়গঞ্জ কুলীক পক্ষী নিবাসের প্রজাপতি উদ্যানে পালিত হল।

এদিনের কর্মসূচিতে শতাধিক ক্ষুদে পড়ুয়াদের সাথে প্রকৃতি প্রেমী অভিজিৎ সরকার এবং অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষিকাগণ এদিন গাছ, পোকামাকড়, পশু,পাখি,জল ইত্যাদি সংরক্ষণ ও বাঁচাও সম্পর্কে ক্লাসের মাধ্যমে আলোকপাত করেন।

এদিনের কর্মসূচিতে সংগঠনের কর্মকর্তাগণের পাশাপাশি শতাধিক ক্ষুদে পড়ুয়া ছাড়াও তাদের অভিভাবকেরাও উপস্থিত ছিলেন।

বাঁকুড়ায় শুরু হল 'ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল'

এসবি নিউজ ব্যুরো: বাঁকুড়ায় শুরু হল 'ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যাল'। তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের সহযোগীতায় দু'দিনের এই উৎসব শহরের রবীন্দ্র ভবনে শুরু হয়েছে।শনিবার বিকেলে উৎসবের সূচনা হয়। রবিবার উৎসবের শেষ দিনে বিখ্যাত শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী পিউ মুখার্জী সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এছাড়াও সেতারে কুশল দাস, তবলায় পরিমল চক্রবর্ত্তী ও ইন্দ্রনীল মল্লিক ও হারমোনিয়াম সঙ্গীত পরিবেশন করেন।

৪ বছরের ছেলেকে মেরে আত্মঘাতী মা

উত্তর ২৪ পরগনা: ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাতে নৈহাটি পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের অরবিন্দ পল্লীতে। সূত্র মারফত জানা যায় শুভঙ্কর অধিকারী তার স্ত্রী বিশ্বমিত্রা অধিকারী ওরফে প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে প্রায়ই নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সাংসারিক অশান্তি চলতো। রবিবার তার চরমে উঠলে শুভঙ্করের স্ত্রী বিশ্বমিত্রা অধিকারী তার ছোট ছেলে বছর চারেকের ছেলে সৌমিক অধিকারীকে গলায় দড়ি দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে হত্যা করে নিজে আত্মঘাতী হন।

খবর পেয়ে নৈহাটি থানার পুলিশ এসে মা ও শিশুর নিথর দেহকে উদ্ধার করে নৈহাটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাদের মৃত বলে ঘোষণা করে ।কি কারনে ছেলে ও মা আত্মঘাতী হলো? তা কিন্তু পুলিশকে এখন ভাবাচ্ছে। হত্যা না আত্মঘাতী তার তদন্ত শুরু করেছে নৈহাটি থানার পুলিশ।ইতিমধ্যে মৃত বিশ্বমিত্রা অধিকারীর স্বামী শুভঙ্কর অধিকারী কে পুলিশ আটক করেছে।

यंग इंडियंस द्वारा किड्स कार्निवल - विशेष रूप से 400 वंचित बच्चों के लिए आयोजित किया गया कार्यक्रम

कोलकाता : एक जीवंत रविवार की सुबह, मसूम वर्टिकल के तहत, यंग इंडियन्स ने चित्रकूट बिल्डिंग के लॉन्स पर 400 गरीब बच्चों के लिए एक दिलचस्प कर्णवाली का आयोजन किया। इस कार्यक्रम का नेतृत्व करने वाली चेयरमैन मंजरी दमानी और को-चेयर मौलिश्री दमानी ने यह सुनिश्चित किया कि इस घड़ी को बच्चों के जीवन में आनंद और जागरूकता लाएं।

आस्थाएँ एक विभिन्न प्रकार की प्रेरणादायक गतिविधियों के साथ खुली। ट्रैम्पोलाइन हंसी लाने वाला था, टंबल टॉसर उत्साह भरा था, और एक मोहक पप्पेट शो ने बच्चों को एक अद्भुत दुनिया में संवहनी किया। जुम्बा कक्षाएँ केवल ऊर्जा नहीं डालीं बल्कि एक स्वस्थ जीवनशैली को बढ़ावा दिया। स्लाइड और “कैन द कैन” खेल की शामिली से आनंद में एक अतिरिक्त स्तर जोड़ा गया।

आनंददायक क्षणों के पारे, इस कार्यक्रम का एक गहरा उद्देश्य था। युवा मस्तिष्कों को सुरक्षित और असुरक्षित स्पर्श, जलवायु परिवर्तन, सड़क सुरक्षा, और मानसिक स्वास्थ्य जैसे महत्वपूर्ण विषयों के प्रति संवेदनशील किया गया। सावधानीपूर्वक अंगीकृत गतिविधियों के माध्यम से, कर्णवाली एक शिक्षा का मंच बन गई, जो मजेदार रूप में छुपी शिक्षा को प्रोत्साहित करने और उपस्थित लोगों के बीच जागरूकता और सशक्तीकरण को बढ़ावा देती है।

बैभव अग्रवाल के नेतृत्व में, इस संगीत सोमवार की सुबह वाली कर्णवाली ने दया का दीपक बन गई, मूल्यवान सिखों को बोझलेस यादें बनाते हुए।

মোহিত অবস্থির বোলিং এর দাপটে রঞ্জিতে হার বাংলার

খেলা

খবর কলকাতা : কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে আজ রঞ্জি ট্রফির তৃতীয় দিনের ম্যাচে মুম্বাইয়ের বিরুদ্ধে ব্যাট করতে নেমে বাংলা দল কার্যত ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে পড়ে। সৌরভ পাল , শ্রেয়ংস ঘোষ, সুদীপ কুমার ঘরামি, অনুষ্টুপ মজুমদার, করনলাল , ঈশান পোড়েল সহ একাধিক ব্যাটসম্যানদের দুই অঙ্কের ঘরের রান সংখ্যা দিয়েই প্যাভেলিনা ফিরে যায়। অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি কিছুটা ধরার চেষ্টা করেও ব্যক্তিগত ২৬ রান করে আউট হন। তবে বাংলার হয়ে একমাত্র দাঁতে দাঁত চেপে ব্যাটিংয়ের দাপটকে অব্যাহত রেখেছিলেন অভিষেক পোড়েল তার ৮৩ বলে ৮২ রানের একটি ঝকঝকে ইনিংস দিয়ে।

অপরদিকে, বাংলার ব্যাটিং লাইন আপ কে কার্যত ধরাশায়ী করে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ শিরোপা অর্জন করেন মুম্বাইয়ের বোলার মোহিত অবস্থি । মোহিতের দ্বিতীয় ইনিংসে বোলিং পরিসংখ্যান হল যথাক্রমে ১৬ ওভার বল করে তিনি ৪ টি মেডেন ওভার নিয়ে মাত্র ৫২ রানের বিনিময়ে ৭ টি উইকেট দখল করেন। তার ইকোনোমি গড় হল ৩.২৫। এছাড়াও মুম্বাই দলের হয়ে রয়স্টোন ১টি তানুস কোটিয়ান ১টি এবং অথর্ব আনকোলেকার ১টি করে উইকেট দখল করেন।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।

লোকসভার আগে ৩ পদ থেকে পদত্যাগ সংসদ দেবের, ঘাটালে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে


এসবি নিউজ ব্যুরো : লোকসভা ভোটের আগে জল্পনা উসকে ৩ পদ থেকে ইস্তফা সাংসদ দেবের। বেশ কিছুদিন ধরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে যে আগামী লোকসভা নির্বাচনে ভোটে দাঁড়াবেন না দেব। যদিও তিনি নিজে এই ব্যাপারে মুখ খোলেননি, তবে তাঁর নীরবতাতেই বাড়ছিল জল্পনা। শনিবার সন্ধ্যায় সেই জল্পনাই উসকে দিলেন অভিনেতা সাংসদ দেব। একই সঙ্গে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন তিনি। বীরসিংহ উন্নয়ন পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দেবের। ঘাটাল রবীন্দ্র সতবারসিকি মহাবিদ্যালয়ের সভাপতি পদ থেকেও ইস্তফা। ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির পদেও। তবে যা নিয়ে কটাক্ষের সুর ঘাটালের বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাটের গলায়। শীতল কপাট জানান এটা হবার ছিল, উনি দেরিতে হলেও বুঝতে পেরেছেন। একাধিক পদ শুধু আগলে রেখেছেন উন্নয়ন করতে পারেননি। বিভিন্ন বিষয়ে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন তাই ইস্তাফা দিচ্ছেন ভয়ে। যেভাবে উনি চুরি ডাকাতির সাথে যুক্ত হয়েছেন, তার জন্য বিজেপিকে ভয় পাচ্ছেন। বিজেপির বিরুদ্ধে ভোটে লড়াই করতেও ভয় পেয়েছেন দেব, এমনই ভাবে খোঁচা দিলেন ঘাটালের বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাট। রবিবার সকাল থেকেই ঘাটাল কলেজ চত্বরে দেবের বিরুদ্ধে পোস্টার হাতে বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায় বিজেপি কর্মী সমর্থকদের। তবে এনিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন শাসক দল। লিখিত ভাবে ৩ টি পদ থেকে ইস্তাফা দলকে এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে চিঠির মাধ্যমে জানালেও অভিনেতা সাংসদ দেবের পক্ষ থেকেও এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে যা নিয়ে ইতিমধ্যেই ঘাটাল তথা রাজ্য রাজনীতিতে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।

*মালদহে মৃত ছাত্রীর বাড়িতে আসলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার*

এসবি নিউজ ব্যুরো: মৃত পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রীর পরিবারের সাথে দেখা করতে রবিবার মালদায় আসলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সঙ্গে ছিলেন বিজেপির আরো দুই বিধায়ক এবং জেলা ও রাজ্য নেতৃত্ব। উল্লেখ্য, গত ৩১ তারিখ মালদার ইংলিশ বাজারের উত্তর বালুচর এলাকার বাসিন্দা ওই নাবালিকা ছাত্রীর গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছিল আম বাজারে এলাকা থেকে।

এরপর মালদহ জেলা বিজেপির কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠক করে জেলা বিজেপি সভাপতি সুকাত মজুমদার বলেন,"এই নৃশংস হত্যাকান্ডের পর পরিবার তো ছেড়ে দিন অন্যান্য যারা সাধারণ মানুষ আছে যাদেরকে প্রকৃতস্থ মানুষ বলে তাদের অত্যন্ত দুঃখ-কষ্ট এবং রাগের উদ্বেগ হবে। যে ধরনের ঘটনা ঘটেছে নৃশংসতার পরাকাস্টা যাকে বলে সেই জায়গায় আমরা পৌঁছেছি। কেন হল এই বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত। উচ্চতর তদন্ত হওয়া উচিত। এই ছেলে কি এই কাজ করল, না এর সঙ্গে আরো কেউ যুক্ত ছিল।আমরা আবেদন করছি পুলিশ প্রশাসনের কাছ থেকে উচ্চতর তদন্ত হোক।কারণ তদন্ত ঠিকভাবে হচ্ছে না বলে আমাদের কাছে খবর আছে। এখন পর্যন্ত মেয়েটির চশমা সে ওখানে পড়ে রয়েছে। এরকম আমাদের কাছে খবর আছে। পুলিশ করার পরেও সেখানে চশমা পড়েছিল। নিয়ম হচ্ছে ২৪ ঘন্টার মধ্যে সমস্ত জিনিস পুলিশের হেফাজতে চলে যাওয়া উচিত। কাস্টডিতে দিতে চলে যাওয়া উচিত। বারবার মালদা জেলা প্রশাসনে ব্যর্থতা এর আগে সুস্থানি মোড়ে চলল গাজলে গুলি চলল চাচলে এই ধরনের ঘটনা একের পর এক ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। যেন মনে হচ্ছে গুলি বোমা মানুষ খুন হওয়া মানে অহরহ ব্যাপার।মুখ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় কিভাবে নাবালিকা ছাত্রী খুন হল, এবং তাকে সুরক্ষা দিতে বডি উদ্ধার করতে কয়েকদিন কেটে গেল।মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে তাহলে অপরাধীদের মধ্যে আর কি ভয় থাকবে।আগামী দিনে আরো ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হবে মালদায়।"

মালদায় চাঁচলের এক নম্বর ব্লকের মহানন্দপুর গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধানের সদস্যপথ খারিজ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার জানান,এটাই নিয়ম, কোটে যেহুতু বিষয়টি রয়েছে এর থেকে আমি বেশি কিছু বলবো না।

সাংসদ তথা অভিনেতা দেবের তিনটি পদ প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, এর আগেও আমি বলেছিলাম দেবের সিনেমাতে গরু পাচার এবং কয়লা পাচারের টাকা ব্যবহার করা হয়েছে। এই জন্য দেবকে কেন্দ্রীয় সংস্থা ডেকে পাঠিয়ে ছিল।অসৎ সঙ্গে নরক বাস সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস। দেব ভালো ছেলে কথাবার্তা ভালো লোকসভাতে দেখা কলে কথাবার্তা হয়। এই মহুর্তে ফিল্মি ইন্ড্রাসটিতে সেরা বা হিরো যাই বলুন না কেন তাদের মধ্যে একজন। আমি তাকে শুধু এইটুকু বলবো যে অসৎ সঙ্গ ত্যাগ করা উচিত। নরক বাসের চান্স অন্তত থাকবে স্বর্গ পাবে কি না জানি না ।অনন্ত নরকবাসের গ্যারেন্টি টা থাকবে। সে তিনি তিনটি জায়গা থেকে রেজিগনেসন দিয়েছেন দেবের সাথে কথা বলে আমি বুঝেছি যে আগামী দিন ভোটে দাড়ানোর ইচ্ছে নেই।কোন দিনও ছিল ববি হাকিমের একটি ভিডিও লিক হয়েছিল সেখানে ববি হাকিম বলছে দেবকে জোড় করে মুখ্যমন্ত্রী দাঁড় করিয়েছিল। এবারও প্রেসার দিচ্ছে দেবকে দাঁড় করানোর জন্য। তার ইচ্ছে নেই ভোটে দাঁড়ানোর।

১০০ দিনের টাকা ফেরত দিবেন মুখ্যমন্ত্রী এই প্রসঙ্গেও মুখ খুলেন সুকান্ত মজুমদার তিনি বলেন,এই টাকা তিনি দিতে পারবেন না। মিথ্যাকথা বলছেন। আইননত দিতে পারেন না। এমজিএনআরজিএ যে অ্যাক্ট আছে সেই আ্যাক্ট অনুসারে দিতে পারেন না। নিয়ম আছে তো কে টাকা দেবে।২১ শে ফেব্রুয়ারী মধ্যে ২১ লক্ষ যে টাকা দেবেন বলছেন তাদের বেশীর ভাগ তৃণমুলের ক্যাডার।তৃণমুলের ক্যাডারদের সরকারের টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করছেন। এই টাকা দিতে হলে একটাই ভরসা ডিয়ার লটারী অথবা পাউচ প্যাক।সেখান থেকে মদের পাউচ প্যাক থেকে টাকা অথবা কেন্দ্র সরকারের কোন ফান্ড থেকে ডাইভার্ট করে এখানে দিয়ে দেবেন। কারন রাজ্য সরকারের কোন টাকা নেই ভিখারী তো ভারের ঘরে। চুরি খরে তো লাভ নেই।

এখনো পর্যন্ত কংগ্রেস তৃণমূলকে নরমে গরমে সমঝোতা করতে চাইছে।এ প্রসঙ্গ সুকান্ত মজুমদার বলেন,কংগ্রেসের অবস্থা এখন ডুবন্ত মানুষ যখন খরকুটো ধরে বাঁচতে চায়। কংগ্রেসের কোন ভবিষ্যৎ নেই। কম্পিটিশন চলছে, অন্তত ২৪ এ ২৪টি আসন পাবে কিনা কংগ্রেস। আমরা চাই কংগ্রেস শতাব্দী প্রাচীন দল ভালো রেজাল্ট করুক। খরকুটো ধরে বাঁচা যায় না। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুক। নিজে দাঁড়িয়ে যা ফল হবে হবে।

আমার মনে হয় না এই ধরনের জোট হবে। জোট কোনদিন হওয়ারই ছিল না। কংগ্রেস এক রকম কথা বলে তৃণমূল কংগ্রেস আরেক রকম কথা বলে তার সাথে আবার শিবসেনা এভাবে জগাখিচুড়ি হতে পারে না। হ য র লবো হচ্ছে। ধরে বাঁচার চেষ্টা করছে, দু একটি সিট যদি বেরিয়ে যায়।

সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের মাইনরিটি সেলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতির চমক

এসবি নিউজ ব্যুরো: সংখ্যালঘু জেলা সভাপতি নির্বাচিত হতেই চমক দিলেন মিজানুর রহমান।প্রথম সভায় ডুয়ার্সের বৌদ্ধ,খ্রীস্টান সহ সমস্ত সংখ্যালঘুদের এক ছাতার তলায় নিয়ে আসলেন।জেলা সভাপতির পাশে থাকার আশ্বাস বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান, রাভা সহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। আগামী দিনে বিভেদ ভুলে অধিকার আদায়ে একসাথে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত।

সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের মাইনরিটি সেলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতির দায়িত্ব গ্রহনের পর শনিবার বানারহাট ব্লকের তেলিপাড়ায় নিজস্ব কার্যালয়ে কর্মীসভা করলেন মিজানুর রহমান।এদিনের সভায় সংখ্যালঘু সংগঠনের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক শাজাহান, জাহাঙ্গীর কবির,প্রাক্তন জেলা সভাপতি মোসারফ হুসেন সহ বিভিন্ন ব্লকের সংখ্যালঘু ব্লক সভাপতিরা উপস্থিত ছিলেন।সভায় নতুন জেলা সভাপতিকে সংবর্ধনা জ্ঞাপনের পাশাপাশি আগামী দিনের রুপরেখা তৈরি হয়।

এদিনের সভায় সংখ্যালঘু মুসলিম বুদ্ধিজীবির পাশাপাশি বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান,রাভা জনজাতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত হন।

নবনিযুক্ত সংখ্যালঘু জেলা সভাপতি মিজানুর রহমান জানান,ডুয়ার্সের সংখ্যালঘুরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বঞ্চিত সময় এসেছে অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সংখ্যালঘুদের অনেক সুযোগ সুবিধা দিচ্ছেন ।কিন্তু অজ্ঞতার কারণে তার সুফল থেকে বঞ্চিত সাধারণ মানুষ।তাই আগামী দিনে সংঘবদ্ধ ভাবে অধিকার আদায়ে মাঠে নামা হবে।ডুয়ার্সের কোনো প্রান্তে সংখ্যালঘু বিপদে পড়লে তিনি সর্বদা পাশে আছেন।

অলডুয়ার্স খ্রীষ্টান মাইনরিটি অর্গানাইজেশনের প্রেসিডেন্ট পাস্টার সন্তোষ গুরুং বলেন, এতদিনে সঠিক নেতা পাওয়া গেল মিজানুর বাবুর হাত ধরে আগামী দিনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এগিয়ে যাবে। জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতির দায়িত্ব গ্রহনের পর শনিবার বানারহাট ব্লকের তেলিপাড়ায় নিজস্ব কার্যালয়ে কর্মীসভা করলেন মিজানুর রহমান।এদিনের সভায় সংখ্যালঘু সংগঠনের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক শাজাহান আলম,জাহাঙ্গীর কবির,প্রাক্তন জেলা সভাপতি মোসারফ হুসেন সহ বিভিন্ন ব্লকের সংখ্যালঘু ব্লক সভাপতিরা উপস্থিত ছিলেন।