/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz লোকসভার আগে ৩ পদ থেকে পদত্যাগ সংসদ দেবের, ঘাটালে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে West Bengal Bangla
লোকসভার আগে ৩ পদ থেকে পদত্যাগ সংসদ দেবের, ঘাটালে রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে


এসবি নিউজ ব্যুরো : লোকসভা ভোটের আগে জল্পনা উসকে ৩ পদ থেকে ইস্তফা সাংসদ দেবের। বেশ কিছুদিন ধরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে যে আগামী লোকসভা নির্বাচনে ভোটে দাঁড়াবেন না দেব। যদিও তিনি নিজে এই ব্যাপারে মুখ খোলেননি, তবে তাঁর নীরবতাতেই বাড়ছিল জল্পনা। শনিবার সন্ধ্যায় সেই জল্পনাই উসকে দিলেন অভিনেতা সাংসদ দেব। একই সঙ্গে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন তিনি। বীরসিংহ উন্নয়ন পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দেবের। ঘাটাল রবীন্দ্র সতবারসিকি মহাবিদ্যালয়ের সভাপতি পদ থেকেও ইস্তফা। ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির পদেও। তবে যা নিয়ে কটাক্ষের সুর ঘাটালের বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাটের গলায়। শীতল কপাট জানান এটা হবার ছিল, উনি দেরিতে হলেও বুঝতে পেরেছেন। একাধিক পদ শুধু আগলে রেখেছেন উন্নয়ন করতে পারেননি। বিভিন্ন বিষয়ে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন তাই ইস্তাফা দিচ্ছেন ভয়ে। যেভাবে উনি চুরি ডাকাতির সাথে যুক্ত হয়েছেন, তার জন্য বিজেপিকে ভয় পাচ্ছেন। বিজেপির বিরুদ্ধে ভোটে লড়াই করতেও ভয় পেয়েছেন দেব, এমনই ভাবে খোঁচা দিলেন ঘাটালের বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাট। রবিবার সকাল থেকেই ঘাটাল কলেজ চত্বরে দেবের বিরুদ্ধে পোস্টার হাতে বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায় বিজেপি কর্মী সমর্থকদের। তবে এনিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন শাসক দল। লিখিত ভাবে ৩ টি পদ থেকে ইস্তাফা দলকে এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে চিঠির মাধ্যমে জানালেও অভিনেতা সাংসদ দেবের পক্ষ থেকেও এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে যা নিয়ে ইতিমধ্যেই ঘাটাল তথা রাজ্য রাজনীতিতে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা।

*মালদহে মৃত ছাত্রীর বাড়িতে আসলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার*

এসবি নিউজ ব্যুরো: মৃত পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রীর পরিবারের সাথে দেখা করতে রবিবার মালদায় আসলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সঙ্গে ছিলেন বিজেপির আরো দুই বিধায়ক এবং জেলা ও রাজ্য নেতৃত্ব। উল্লেখ্য, গত ৩১ তারিখ মালদার ইংলিশ বাজারের উত্তর বালুচর এলাকার বাসিন্দা ওই নাবালিকা ছাত্রীর গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছিল আম বাজারে এলাকা থেকে।

এরপর মালদহ জেলা বিজেপির কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠক করে জেলা বিজেপি সভাপতি সুকাত মজুমদার বলেন,"এই নৃশংস হত্যাকান্ডের পর পরিবার তো ছেড়ে দিন অন্যান্য যারা সাধারণ মানুষ আছে যাদেরকে প্রকৃতস্থ মানুষ বলে তাদের অত্যন্ত দুঃখ-কষ্ট এবং রাগের উদ্বেগ হবে। যে ধরনের ঘটনা ঘটেছে নৃশংসতার পরাকাস্টা যাকে বলে সেই জায়গায় আমরা পৌঁছেছি। কেন হল এই বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত। উচ্চতর তদন্ত হওয়া উচিত। এই ছেলে কি এই কাজ করল, না এর সঙ্গে আরো কেউ যুক্ত ছিল।আমরা আবেদন করছি পুলিশ প্রশাসনের কাছ থেকে উচ্চতর তদন্ত হোক।কারণ তদন্ত ঠিকভাবে হচ্ছে না বলে আমাদের কাছে খবর আছে। এখন পর্যন্ত মেয়েটির চশমা সে ওখানে পড়ে রয়েছে। এরকম আমাদের কাছে খবর আছে। পুলিশ করার পরেও সেখানে চশমা পড়েছিল। নিয়ম হচ্ছে ২৪ ঘন্টার মধ্যে সমস্ত জিনিস পুলিশের হেফাজতে চলে যাওয়া উচিত। কাস্টডিতে দিতে চলে যাওয়া উচিত। বারবার মালদা জেলা প্রশাসনে ব্যর্থতা এর আগে সুস্থানি মোড়ে চলল গাজলে গুলি চলল চাচলে এই ধরনের ঘটনা একের পর এক ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। যেন মনে হচ্ছে গুলি বোমা মানুষ খুন হওয়া মানে অহরহ ব্যাপার।মুখ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় কিভাবে নাবালিকা ছাত্রী খুন হল, এবং তাকে সুরক্ষা দিতে বডি উদ্ধার করতে কয়েকদিন কেটে গেল।মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে তাহলে অপরাধীদের মধ্যে আর কি ভয় থাকবে।আগামী দিনে আরো ভয়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হবে মালদায়।"

মালদায় চাঁচলের এক নম্বর ব্লকের মহানন্দপুর গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধানের সদস্যপথ খারিজ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার জানান,এটাই নিয়ম, কোটে যেহুতু বিষয়টি রয়েছে এর থেকে আমি বেশি কিছু বলবো না।

সাংসদ তথা অভিনেতা দেবের তিনটি পদ প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, এর আগেও আমি বলেছিলাম দেবের সিনেমাতে গরু পাচার এবং কয়লা পাচারের টাকা ব্যবহার করা হয়েছে। এই জন্য দেবকে কেন্দ্রীয় সংস্থা ডেকে পাঠিয়ে ছিল।অসৎ সঙ্গে নরক বাস সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস। দেব ভালো ছেলে কথাবার্তা ভালো লোকসভাতে দেখা কলে কথাবার্তা হয়। এই মহুর্তে ফিল্মি ইন্ড্রাসটিতে সেরা বা হিরো যাই বলুন না কেন তাদের মধ্যে একজন। আমি তাকে শুধু এইটুকু বলবো যে অসৎ সঙ্গ ত্যাগ করা উচিত। নরক বাসের চান্স অন্তত থাকবে স্বর্গ পাবে কি না জানি না ।অনন্ত নরকবাসের গ্যারেন্টি টা থাকবে। সে তিনি তিনটি জায়গা থেকে রেজিগনেসন দিয়েছেন দেবের সাথে কথা বলে আমি বুঝেছি যে আগামী দিন ভোটে দাড়ানোর ইচ্ছে নেই।কোন দিনও ছিল ববি হাকিমের একটি ভিডিও লিক হয়েছিল সেখানে ববি হাকিম বলছে দেবকে জোড় করে মুখ্যমন্ত্রী দাঁড় করিয়েছিল। এবারও প্রেসার দিচ্ছে দেবকে দাঁড় করানোর জন্য। তার ইচ্ছে নেই ভোটে দাঁড়ানোর।

১০০ দিনের টাকা ফেরত দিবেন মুখ্যমন্ত্রী এই প্রসঙ্গেও মুখ খুলেন সুকান্ত মজুমদার তিনি বলেন,এই টাকা তিনি দিতে পারবেন না। মিথ্যাকথা বলছেন। আইননত দিতে পারেন না। এমজিএনআরজিএ যে অ্যাক্ট আছে সেই আ্যাক্ট অনুসারে দিতে পারেন না। নিয়ম আছে তো কে টাকা দেবে।২১ শে ফেব্রুয়ারী মধ্যে ২১ লক্ষ যে টাকা দেবেন বলছেন তাদের বেশীর ভাগ তৃণমুলের ক্যাডার।তৃণমুলের ক্যাডারদের সরকারের টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করছেন। এই টাকা দিতে হলে একটাই ভরসা ডিয়ার লটারী অথবা পাউচ প্যাক।সেখান থেকে মদের পাউচ প্যাক থেকে টাকা অথবা কেন্দ্র সরকারের কোন ফান্ড থেকে ডাইভার্ট করে এখানে দিয়ে দেবেন। কারন রাজ্য সরকারের কোন টাকা নেই ভিখারী তো ভারের ঘরে। চুরি খরে তো লাভ নেই।

এখনো পর্যন্ত কংগ্রেস তৃণমূলকে নরমে গরমে সমঝোতা করতে চাইছে।এ প্রসঙ্গ সুকান্ত মজুমদার বলেন,কংগ্রেসের অবস্থা এখন ডুবন্ত মানুষ যখন খরকুটো ধরে বাঁচতে চায়। কংগ্রেসের কোন ভবিষ্যৎ নেই। কম্পিটিশন চলছে, অন্তত ২৪ এ ২৪টি আসন পাবে কিনা কংগ্রেস। আমরা চাই কংগ্রেস শতাব্দী প্রাচীন দল ভালো রেজাল্ট করুক। খরকুটো ধরে বাঁচা যায় না। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুক। নিজে দাঁড়িয়ে যা ফল হবে হবে।

আমার মনে হয় না এই ধরনের জোট হবে। জোট কোনদিন হওয়ারই ছিল না। কংগ্রেস এক রকম কথা বলে তৃণমূল কংগ্রেস আরেক রকম কথা বলে তার সাথে আবার শিবসেনা এভাবে জগাখিচুড়ি হতে পারে না। হ য র লবো হচ্ছে। ধরে বাঁচার চেষ্টা করছে, দু একটি সিট যদি বেরিয়ে যায়।

সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের মাইনরিটি সেলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতির চমক

এসবি নিউজ ব্যুরো: সংখ্যালঘু জেলা সভাপতি নির্বাচিত হতেই চমক দিলেন মিজানুর রহমান।প্রথম সভায় ডুয়ার্সের বৌদ্ধ,খ্রীস্টান সহ সমস্ত সংখ্যালঘুদের এক ছাতার তলায় নিয়ে আসলেন।জেলা সভাপতির পাশে থাকার আশ্বাস বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান, রাভা সহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। আগামী দিনে বিভেদ ভুলে অধিকার আদায়ে একসাথে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত।

সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের মাইনরিটি সেলের জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতির দায়িত্ব গ্রহনের পর শনিবার বানারহাট ব্লকের তেলিপাড়ায় নিজস্ব কার্যালয়ে কর্মীসভা করলেন মিজানুর রহমান।এদিনের সভায় সংখ্যালঘু সংগঠনের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক শাজাহান, জাহাঙ্গীর কবির,প্রাক্তন জেলা সভাপতি মোসারফ হুসেন সহ বিভিন্ন ব্লকের সংখ্যালঘু ব্লক সভাপতিরা উপস্থিত ছিলেন।সভায় নতুন জেলা সভাপতিকে সংবর্ধনা জ্ঞাপনের পাশাপাশি আগামী দিনের রুপরেখা তৈরি হয়।

এদিনের সভায় সংখ্যালঘু মুসলিম বুদ্ধিজীবির পাশাপাশি বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান,রাভা জনজাতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত হন।

নবনিযুক্ত সংখ্যালঘু জেলা সভাপতি মিজানুর রহমান জানান,ডুয়ার্সের সংখ্যালঘুরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বঞ্চিত সময় এসেছে অধিকার ছিনিয়ে নেওয়ার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সংখ্যালঘুদের অনেক সুযোগ সুবিধা দিচ্ছেন ।কিন্তু অজ্ঞতার কারণে তার সুফল থেকে বঞ্চিত সাধারণ মানুষ।তাই আগামী দিনে সংঘবদ্ধ ভাবে অধিকার আদায়ে মাঠে নামা হবে।ডুয়ার্সের কোনো প্রান্তে সংখ্যালঘু বিপদে পড়লে তিনি সর্বদা পাশে আছেন।

অলডুয়ার্স খ্রীষ্টান মাইনরিটি অর্গানাইজেশনের প্রেসিডেন্ট পাস্টার সন্তোষ গুরুং বলেন, এতদিনে সঠিক নেতা পাওয়া গেল মিজানুর বাবুর হাত ধরে আগামী দিনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এগিয়ে যাবে। জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতির দায়িত্ব গ্রহনের পর শনিবার বানারহাট ব্লকের তেলিপাড়ায় নিজস্ব কার্যালয়ে কর্মীসভা করলেন মিজানুর রহমান।এদিনের সভায় সংখ্যালঘু সংগঠনের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক শাজাহান আলম,জাহাঙ্গীর কবির,প্রাক্তন জেলা সভাপতি মোসারফ হুসেন সহ বিভিন্ন ব্লকের সংখ্যালঘু ব্লক সভাপতিরা উপস্থিত ছিলেন।

*মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে লাইফ মেম্বারশিপ কার্ড তুলে দিল মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব*

খেলা 

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে লাইফ মেম্বারশিপ কার্ড তুলে দিল মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব

 ছবি : সৌজন্যে মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব

রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে মুম্বাইয়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের খেলায় বাংলার ১০০ রান অনুস্টুপের

খেলা

খবর কলকাতা: আজ কলকাতার ইডেন গার্ডেনে রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে মুম্বাইয়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের খেলায় বাংলার একমাত্র রানের স্থপতি অনুস্টুপ মজুমদার। তার ১২৭ বলে ১২ টি বাউন্ডারি এবং তিনটি ছয়ের মাধ্যমে সাজানো ছিল এই শত রানের ইনিংস টি। এটি ছিল তার ১৬ তম প্রথম শ্রেণীর সেঞ্চুরি এবং এই রঞ্জি মৌসুমে এটি ছিল তার তৃতীয় সেঞ্চুরি। দ্বিতীয় দিনে বাংলা তাদের প্রথম ইনিংসে ১৯৯ রানে অলআউট হওয়ার পরে ২১৩ রানের মুম্বাইয়ের থেকে পিছিয়ে। এদিন মুম্বাইয়ের হয়ে মোহিত অবস্থিত তিনটি শিবম দুবে এবং রয়েস্তান দুটি করে উইকেট নেন।

এদিনের খেলার শেষে বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা জানালেন," অনুস্টুপ সব তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণা। আমি আশাকরি তরুণ খেলোয়াড়রা তার এই লড়াই এর ইনিংস থেকে অনেক কিছু শিখবে। ম্যাচ সম্পর্কে বলতে গেলে আমাদের এখনো দুদিন বাকি আছে এবং যেকোনো কিছু ঘটতে পারে। আমরা বাউন্স ব্যাক করার লক্ষ্য রাখবো। আগামী দু দিনের মধ্যে একটি উন্নত পারফরম্যান্স আশা করি আপনারা দেখতে পাবেন।"

ছবি:সঞ্জয় হাজরা (খবর কলকাতা)।

জলপাইগুড়ির চা বাগানে জলসেচের কাজ করতে গিয়ে চিতা বাঘের হানায় জখম হল এক শ্রমিক

এসবি নিউজ ব্যুরো: চা বাগানে জলসেচের কাজ করতে গিয়ে চিতা বাঘের হানায় জখম হল এক শ্রমিক। জখম শ্রমিকের নাম সিন্ধু সিদ্ধা। জখম শ্রমিককে চিকিৎসার জন্য মাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ডুয়ার্সের মেটেলি ব্লকের বিধাননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের মাথাচুলকা ফিকুধূরা এলাকার ঘটনা।শনিবার চা বাগানে চিতা বাঘের খবর চাউর হতেই বহু মানুষের ভিড় হয় এলাকায়। খবর পেয়ে এলাকায় আসে, খুনিয়া স্কোয়াডের বনকর্মী ও মেটেলি থানার পুলিশ। জানা যায় এদিন ওই শ্রমিক ছোট ওই চা বাগানে জলসেচের জন্য পাইপ বসানোর কাজ করছিল। ওই সময় একটি বড় চিতাবাঘ চা বাগান থেকে তার উপরে লাফিয়ে পড়ে। চিতাবাঘটি তাকে জখম করে ফের চা বাগানেই আশ্রয় নেয়। স্থানীয় জনগনই আহত শ্রমিককে প্রথমে কলাবাড়ি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও পরে মাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। এদিকে চা বাগানে চিতা বাঘের আশ্রয় নেওয়ার খবর চাউর হতেই বহু মানুষের ভিড় হয় এলাকায়। স্থানীয় জনগণ চিতা বাঘটিকে ধরার দাবি জানায়। বর্তমানে খুনিয়া স্কোয়াডের বন কর্মীরা চিতা বাঘটিকে ধরার জন্য চা বাগানের চারপাশে জাল লাগিয়ে দিয়েছে। ঘুম পাড়ানি গুলি করার পরেই চিতা বাঘটিকে ধরা হবে বলে জানা যায়।

*ব্রেকিং* : *২১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার ২১ লক্ষ ১০০ দিনের কাজের শ্রমিকের বকেয়া টাকা দিয়ে দেবে*

শনিবার MGNREGA ধরনা থেকে বঙ্গ-বিরোধী বিজেপির নিন্দা জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, "রাজ্য সরকার ২১ লক্ষ ১০০ দিনের কাজের শ্রমিকদের বকেয়া পরিশোধ করবে, যাদের মজুরি গত দু’বছর ধরে কেন্দ্রীয় সরকার আটকে রেখেছে। ২১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তাদের মজুরি পাঠিয়ে দেওয়া হবে।"

ইডেন গার্ডেনে ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গলের ( সিএবি) ৯৬ তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালন

খেলা

খবর কলকাতা: ৯৬ তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে, সিএবি'র সভাপতি স্নেহাশীষ গাঙ্গুলির উপস্থিতিতে অ্যাসোসিয়েশনের পতাকা উত্তোলন করেন সহ-সভাপতি অমলেন্দু বিশ্বাস, সম্পাদক নরেশ ওঝা, যুগ্ম সম্পাদক দেবব্রত দাস, কোষাধক্ষ্য প্রবীর চক্রবর্তী, ভারতীয় কিংবদন্তি মহিলা ক্রিকেটার ঝুলন গোস্বামী সহ প্রাক্তন বাংলা প্রধান কোচ অরুণ লাল এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। সি এ বি - র সভাপতি স্নেহাশীষ গাঙ্গুলী প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে ডঃ বি সি রায়ের আবক্ষ মূর্তিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। ভারতের প্রবীণ ব্যাটসম্যান অজিঙ্কা রাহানে যিনি মুম্বাই রঞ্জি ট্রফি দলের সাথে ইডেন গার্ডেনে রয়েছেন, তিনিও ডঃ বি সি রায়ের আবক্ষ মূর্তিটি পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।

এদিন ফাউন্ডেশন দিবসের পাশাপাশি, ফ্রাঙ্ক ওয়ারেল দিবসটিও এখানে যথাযথ গুরুত্বের সাথে পালিত হয় । সকাল থেকেই অগণিত মানুষ রক্তদানের জন্য এখানে এই মহৎ উৎসবের সামিল হন। স্নেহাশীষ গাঙ্গুলি, অজিঙ্কা রাহানে, অভিষেক ডালমিয়া এবং সি এ বি র অন্যান্য কর্মকর্তারা রক্ত দাতাদের সাথে দেখা করেন এবং তাদের মঙ্গল কামনা করেন।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা ( খবর কলকাতা)।

গাড়ির নিচ থেকে ৬টি তাজা বোমা উদ্ধার ভাটপাড়ায়

উত্তর ২৪ পরগনা: গাড়ির নিচ থেকে ৬টি তাজা বোমা উদ্ধার করল পুলিশ। ভাটপাড়া পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সুকান্তপল্লীর ঘটনা। শনিবার সকালে পুরসভার সাফাই কর্মীরা গাড়ির নিচে ব্যাগের মধ্যে বোমাগুলো দেখতে পান। ভাটপাড়া থানার পুলিশ এসে বোমাগুলো উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে বাপ্পা বড়াল নামে স্থানীয় এক যুবককে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। ওয়ার্ড অফিস ও কালিমন্দিরের ঠিক উল্টোদিকে রাস্তার ধারে গাড়ির নীচে বোমা লুকিয়ে রাখার ঘটনায় আতঙ্কিত বাসিন্দারা।

বসিরহাট পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ডিএম অফিসের এক কর্মীর বাড়িতে সিবিআই হানা

উত্তর ২৪ পরগনা: বসিরহাট থানার অন্তর্গত বসিরহাট পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নৈহাটি এলাকার ডিএম অফিসের কর্মী রজত মন্ডলের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি করার জন্য আগাম লিখিতভাবে নোটিশ দিয়ে গেলেন বসিরহাট থানায়। জানা যায় নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এসি ওবিসি সার্টিফিকেট সহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে এই রজত মন্ডলের বিরুদ্ধে। আজ সাত সকালে তার বাড়িতে ৪ সদস্যদের এক সিবিআই দল তল্লাশি শুরু করল প্রথমে বাড়ির কলিংবেলে বাজিয়ে বাড়ির লোকেদের ডাকে তারপর ভেতরে ঢুকে পড়ে। বাড়ির সামনে মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও বসিরহাট থানার পুলিশ।

এলাকায় সীমান্ত থেকে ৭টি পঞ্চায়েত একটি ব্লক রয়েছে। যেকোনো সময় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জ ওয়ানদের নিয়ে তল্লাশি চালাতে পারে, তার আগাম রাজ্য পুলিশকে জানিয়ে দিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। আজ সকাল দশটা নাগাদ বসিরহাট থানায় কর্মরত ডিউটি অফিসারদের কাছে তাদের তরফ থেকে নোটিশ দেওয়া হয়। সেখানে জানানো হয় খুব তাড়াতাড়ি বসিরহাট থানা এলাকায় তল্লাশি করবে।

প্রসঙ্গত,উত্তর ২৪ পরগনা জেলা শাসকের দপ্তরের sc, st ,ওবিসি সেলের ইন্সপেক্টর ছিলেন রজত কান্তি মন্ডল। গত চার মাস আগে তিনি সাসপেন্ড হয়ে ছিলেন।