/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz s:%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%9F
*আপনি কি জানেন মা লক্ষ্মী কখন তার ভক্তের বাড়িতে প্রবেশ করেন? এই বিষয়ে জ্যোতিষের পরামর্শ*

 

ডেস্ক : সম্পদ ও শান্তির দেবী মা লক্ষ্মী। মা লক্ষ্মী তাঁর ভক্তদের আশীর্বাদ করেন ও ভক্তদের বাড়িতেই বিরাজ করেন। তবে একটা নির্দিষ্ট সময় মা লক্ষ্মী ভক্তদের বাড়িতে প্রবেশ করেন।

আসলে জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, সন্ধেবেলা মা লক্ষ্মী তাঁর ভক্তের বাড়িতে প্রবেশ করেন। বিশেষ করে সূর্যাস্তের পর লক্ষ্মী ঠাকুর কারও ঘরে প্রবেশ করেন। জ্যোতিষশাস্ত্রে উল্লেখ রয়েছে, দিনের যে সময় মা লক্ষ্মী কোনও ব্যক্তির বাড়িতে প্রবেশ করেন, সেই সময় বেশ কিছু জিনিস কোনও ভাবেই করা উচিত নয়।

 জ্যোতিষ মতে – 

লক্ষ্মী দেবী যখন বাড়িতে প্রবেশ করেন, সেই সময় মূল দরজা কিছুক্ষণের জন্য খোলা রাখা উচিত। এটিকে সবসময় শুভ বলে মনে করা হয়।

# অনেকের বিশ্বাস যে বাড়িতে সন্ধেতে আলো জ্বলে না, চারিদিক অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে, সেই বাড়িতে মা লক্ষ্মী যান না। যার ফলে নিজের বাড়ির প্রতিটি কোণায় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করুন। আলো থাকে যে বাড়িতে, তা দেখে মা লক্ষ্মী খুশি হন।

#এমনটা অনেকে বিশ্বাস করেন, যে বাড়ির মূল দরজার কাছে আলো জ্বালানো থাকে, মা লক্ষ্মীর নজর সেদিকে আগে যায়। এ কাজ শুভ বলে মনে করা হয়। যার ফলে দেখা যায় অনেকে বাড়ির মূল দরজার কাছে এবং বাড়ির মন্দিরে বা ঠাকুরঘরে ঘি বা তেলের প্রদীপও জ্বালান।

সৌজন্যে:

www.machinnamasta.in

*জ্যোতিষ মেনে গণেশ চতুর্থীর দিন করুন এই কয়েকটি কাজ*

ডেস্ক : গণেশ চতুর্থী (Ganesh Chaturthi) দিয়ে পুজোর দামামা কার্যত বেজে যায়। যে কোনও শুভ কাজের আগে গণেশ পুজো মাস্ট। গণেশ চতুর্থীর দিন ভক্তিভরে গণেশের পুজো করার পাশাপাশি কয়েকটি কাজ করলে জীবনে একদিকে উন্নতি হবে, পাশাপাশি কপাল খুলবে, হাতে অর্থ আসবে। নিজেদের সাংসারিক জীবন শান্তির করার জন্য গনেশ পুজোর দিন অবশ্যই কয়েকটি বিশেষ কাজ করুন।

১) গণেশ চতুর্থীর দিন বাড়িতে গণেশের মূর্তি স্থাপন করতে হবে। যদি সম্ভব হয় তা হলে গণেশ যন্ত্রম স্থাপন করতে পারেন। এমনটা করলে ঘরে অশুভ শক্তি প্রবেশ করতে পারে না। শুভ শক্তির সঞ্চার হয়।

২) কোথায় গণেশের মূর্তি স্থাপন করবেন? একখানা ছোট কাঠের চৌকিতে গণেশের মূর্তি স্থাপন করতে পারেন। প্রথমে চৌকির ওপর খানিকটা গম এবং মুগডাল ছড়াতে হবে। তার ওপর একখানা লাল কাপড়/ লাল শালু পেতে সেখানে গণেশের মুর্তি স্থাপন করতে হবে।

৩) ঠাকুরের আসন বা সিংহাসন পূর্ব দিকে বা উত্তর দিকে রাখতে হবে। এবং গণেশ মূর্তি স্থাপনের পর সেই মূর্তির দুই দিকে একটা করে সুপুরি কমলা সিঁদুর মাখিয়ে রাখতে হবে।

৪) নৈবেদ্যে কী দেবেন? ফল, মিষ্টি, ঘি এবং গুড় দিতে পারেন। গণেশ পুজোর সামগ্রীতে দূর্বা ঘাস মাস্ট। পুজোর সময় গণেশের মূর্তির বাঁ দিকে এক গুচ্ছ দূর্বা ঘাস রাখতে হবে।

৫) কারও বাড়িতে যদি কেউ বিবাহযোগ্য থাকেন, তা হলে ওই দিন গণেশকে মালপোয়া, মোদক ও হলুদ রঙের মিষ্টি অর্পণ করতে হবে।

৬) গণেশ পুজোর দিন ভাল ফল পাওয়ার জন্য ১০৮ বার গণেশ মন্ত্র পাঠ করতে পারেন। তা হলে গণেশের আশীর্বাদ সবসময় বজায় থাকবে।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*বিরাট কোহলি সহ বহু ক্রিকেটার ফোন করে চলেছেন বিহারের গ্রামের ছেলে মনীশকে*

খেলা

ডেস্ক: ব্যাপারটা অনেকটা সিনেমার মতো হলেও বাস্তব। ঘটনাসূত্রে জানা যায় ছত্তিশগড়ের মাদাগাঁও গ্রামের বাসিন্দা মণীশ। তাঁর বাবা গজেন্দ্র পেশায় কৃষক। মাসখানেক আগে নতুন একটি সিম নেন মণীশ। তারপর থেকেই ‘সমস্যা’ শুরু। একদিন হঠাৎ মণীশের কাছে অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসে। উল্টোদিকের ব্যক্তি নিজের পরিচয় দেন বিরাট কোহলি হিসাবে। প্রথমটা চমকে গেলেও মণীশের ধারণা হয়, তাঁর বন্ধুরা মজা করে এমনটা করছেন।

তাই বন্ধু ভেবে বিরাটের সঙ্গেও পালটা মশকরা করে বসেন ছত্তিশগড়ের যুবক ও তাঁর বন্ধু খেমরাজ। কেবল বিরাটেই শেষ নয়। পরবর্তীকালে ডি’ভিলিয়ার্স, তারকা পেসার যশ দয়ালেরও ফোন পান মণীশ। একইভাবে তাঁদের সঙ্গেও মজার ছলে কথা বলে বিষয়টি উড়িয়ে দেন। এভাবে বেশ কয়েকদিন চলার পর মণীশকে ফোন করেন আরসিবি অধিনায়ক রজত পাটিদার। তিনি বলেন, মণীশ যে সিমটি ব্যবহার করছেন সেটা আসলে তাঁর। তাই মণীশ যেন সিমটি ফেরত দেন। সেটাও প্রথমে বিশ্বাস করেননি ছত্তিশগড়ের যুবক। পরে পুলিশ এসে বোঝায়, মোটেই মশকরা নয়। আদতেই ওই সিমটি রজতের ছিল। গোটা ঘটনাটিকে সিনেমার মতো লাগছে মণীশ এবং তাঁর পরিচিতদের। খেমরাজ বলেন, “আমি কোনওদিন ভাবিনি বিরাটের সঙ্গে কথা বলব। ডিভিলিয়ার্স ইংরাজিতে কথা বললেন, কিছু বুঝতে পারিনি কিন্তু দারুণ লেগেছিল। আসলে মণীশের কাছে ফোন এলেই ও আমাকে ধরিয়ে দিত।” তবে মোবাইল কোম্পানির সামান্য ভুলে আজ গোটা গ্রামে খুশির হাওয়া।

*অকাল মৃত্যুর পরে কোনো ব্যক্তির আত্মা কোথায় যায়, স্বর্গ না নরকে?*

ডেস্ক : হিন্দু ধর্ম পুনঃর্জন্মতে বিশ্বাস করে। হিন্দু পুরান বলছে, কর্ম অনুযায়ী মানুষ মৃত্যুর পড়ে স্বর্গ বা নরক গমন করে। এই নিয়ে নানা প্রশ্ন নানা মহলে আছে। হিন্দুধর্মে এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে, মৃত্যুর পর আত্মা হয় স্বর্গ, না হয় নরকে যায়। যদি কোনও ব্যক্তির অকাল মৃত্যু হয়, তা হলে তাঁর ঠাঁই কোথায় হয় জানেন? গরুড় পুরাণে এই বিষয় নিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। গরুড় পুরাণ অনুযায়ী অকাল মৃত্যুতে আত্মার মুক্তি হয় না। বরং গরুড় পুরাণে বলা হয়েছে যে, অকাল মৃত্যু হওয়ার অর্থ পাপ। কারণ, যে সকল ব্যক্তিদের অকাল মৃত্যু হয়, তাঁদের আত্মার মুক্তি মেলে না। অকাল মৃত্যুর আসল হল স্বাভাবিক সময়ের আগে আকস্মিক বা অস্বাভাবিক কারণে মৃত্যু।

অনেক ব্যক্তি এমন রয়েছেন, যাঁদের জীবনের সময় শেষ হওয়ার আগেই মৃত্যু হয়। অকাল মৃত্যুর হিসেবে ধরা হয় আত্মহত্যা, দুর্ঘটনা, বিষক্রিয়া, আগুনে পোড়া, জলে ডুবে যাওয়া বা সাপের কামড়ে মৃত্যুকে। যে ব্যক্তির অকাল মৃত্যু হয়, তাঁর আত্মাকে নানা কষ্ট ভোগ করতে হয়। গরুড় পুরাণে এমনটাই বলা হয়েছে। অকাল মৃত্যুর অর্থ ওই আত্মার আয়ু অসম্পূর্ণ। আসলে এসব ক্ষেত্রে আত্মার জীবনচক্র সম্পূর্ণ হয় না। যে কারণে ওই আত্মা স্বর্গে পৌঁছতে পারে না। পাশাপাশি তাঁর নরকেও ঠাঁই হয় না।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*৭টি সাদা ঘোড়ার ছবি কিন্তু আপনার ভাগ্য ফিরে আসতে পারে*

ডেস্ক : বাস্তুশাস্ত্র মনে করে ৭টি ছুটন্ত সাদা ঘোড়া আসলে শক্তিশালী সূর্যের প্রতীক। বাস্তুশাস্ত্র মেনে বাড়ি তৈরি করার চল তো রয়েইছে। এমনকী বাড়ির কোথায় কোন জিনিস থাকবে তাও অনেকে বাস্তুশাস্ত্র মেনেই করে থাকেন। কিন্তু জানেন একটা ছোট্ট জিনিস একটা ছোট্ট জিনিস বাড়িতে রাখলেই ঘুরে যেতে পারে ভাগ্যের চাকা। শুধু চাই দেওয়ালে একফালি জায়গা। বাড়িতে ৭টি সাদা ঘোড়ার ছবি রাখলে তা শুভ বলে মনে করা হয়। এই ছবিকে একসঙ্গে সৌভাগ্য, সম্পদ, এবং উন্নতির প্রতীক হিসাবে ধরা হয়। আপনি চাইলে প্রিয়জনকে উপহার হিসাবেও দিতে পারেন এই ছবি। বাস্তুশাস্ত্র বলেছে এই ধরনের ছবি বাড়িতে ইতিবাচক শক্তি নিয়ে আসে।

জীবনের প্রতিটা পদে উন্নতির ক্ষেত্রে সহায়কের ভূমিকা নেয়। তবে ঘরের যে কোনও প্রান্তে এটা রাখলে হবে এমনটা নয়। বাস্তুশাস্ত্র বলেছে, ৭টি সাদা ঘোড়ার ছবি পূর্ব দিকে দেওয়ালে রাখলে কর্মজীবনে উন্নতি, সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভের সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। তবে রাখা যেতে পারে দক্ষিণ দিকেও। যার জেরে সামগ্রিক সাফল্য এবং খ্যাতির রাস্তা খুলে যায়। বিশ্বাস করা হয় সাতটি ঘোড়া সূর্যের প্রতীক। সূর্য ও ঘোড়া একইসঙ্গে শক্তি ও সাফল্যের প্রতিনিধিত্ব করে থাকে। তবে ছবি কেনার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হবে। ঘোড়াগুলির মুখ যেন স্পষ্ট দেখা যায়। তাদের দেখে যেন মনে হয় যেন তারা আনন্দে ছুটে আসছে। পিছনে যদি সূর্যদয়ের মুহূর্ত থাকে তাহলে খুবই ভাল। ঘোড়াগুলির রঙ অবশ্যই সাদা হবে। গলায় থাকবে না কোনও লাগাম।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*দাঁড়িয়ে না বসে – কিভাবে পুজো করা উচিত*

ডেস্ক : অধিকাংশ গৃহস্থ বাড়িতেই নিত্যপুজোর চল রয়েছে। কিছু কিছু বাড়িতে প্রতিষ্টিত বিগ্রহও রয়েছেন। নিষ্ঠাভরে পুজো না করলে বিপদ। এখানেই না বুঝে ভুল করে ফেলেন অনেকে। স্রেফ পুজো করার ধরণে কিছু সামান্য ভুল, দেবতার রোষের কারণ হতে পারে। তাতে সংসারে নেমে আসতে পারে ঘোর অমঙ্গল।

প্রার্থনার কোনও নিয়ম হয় না। যে কোনও অবস্থায় ভক্তিভরে ঈশ্বরকে স্মরণ করলে, তিনি সাড়া দেন। তবে আচার নিয়ম পালনেরও গুরুত্ব রয়েছে। সেখানেই প্রশ্ন ওঠে, কীভাবে পুজোয় বসা উচিত? শাস্ত্র বলছে, আসনে বসে পুজো করাই সঠিক নিয়ম।

বাড়িতে হোক বা মন্দিরে, আসন ছাড়া দেবতার সামনে বসাই উচিত নয়। দাঁড়িয়ে পুজোর উল্লেখ নেই কোথাও। কেবলমাত্র আরতির সময় দাঁড়ানো যেতে পারে, তবে তারও নিয়ম রয়েছে। বাড়ির পুজোয় সাধারণত আরতি করা হয় না, হলেও সেটা বসে বসেই করা যেতে পারে। নিয়ম বলছে, যে দেবতার আরাধনা করা হচ্ছে, তাঁর আসন সবসময় পূজারির থেকে উঁচুতে হওয়া উচিত। তবেই প্রকৃত সমর্পন বোঝায়। আর মাটিতে বসে পুজো করলেই এমনটা বোঝানো সম্ভব। তবে কোন দিকে মুখ করে পুজো করা হচ্ছে, সেটাও খেয়াল রাখার বিষয়। নিয়ম বলছে, পূর্ব দিকে মুখ করে পুজো করা সবথেকে ফলদায়ক। সম্ভব না হলে উত্তর দিকে মুখ করে বসে পুজো করা যেতে পারে।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*১ জুলাই থেকে ফ্রান্সে প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ হতে চলেছে*

ডেস্ক: দেশের শিশুদের রক্ষা করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে চলেছে ফ্রান্স সরকার। জানা গিয়েছে, এবার ফ্রান্স সরকার প্রকাশ্যে ধূমপান রুখতে কঠোর নিয়ম আনতে চলেছে। শিশুরা যেখানে যায়, যেমন বাস স্টপ, পার্ক, স্কুল, খোলা মাঠ, খেলাধুলোর জায়গা, সমুদ্র সৈকতের মতো জায়গায় আর প্রকাশ্যে ধূমপান করা যাবে না। তবে ক্যাফের ছাদে ধূমপান করা যাবে।

প্রকাশ্যে ধূমপান করে ধরা পড়লেই দিতে হবে জরিমানা। তাও আবার ১০০-৫০০ নয়, কড়কড়ে ১৩,০০০ টাকা জরিমানা করা হবে। এমনটাই কঠোর নিয়ম চালু করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী ক্যাথরিন ভোট্রিন এই ঘোষণা করেন। তাঁর সাফ কথা, “শিশুরা যেখানে থাকবে, সেখানে কোনওভাবে তামাক থাকবে না। ধূমপান করার স্বাধীনতা সেখানেই শেষ হয়ে যাবে যেখানে শিশুদের খোলা বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকার শুরু হয়।” ফ্রান্সের নাগরিকরাও চান ধূমপানের নিয়ম কড়া হোক। সম্প্রতিই একটি মতামত পোলে ৬২ শতাংশ নাগরিকই প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ করার পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন।

*পুলিশকে বাদ দিলে তৃণমূল বিগ জিরো- শুভেন্দু অধিকারী*

প্রবীর রায় : রাজ্য পুলিশকে বাদ দিলে তৃণমূল বিগ জিরো। রবিবার বিকেলে ভাটপাড়ায় তেরঙ্গা যাত্রায় যোগ দিয়ে এমনটাই বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন উত্তর ২৪ পরগনার জগদ্দলের অকল্যান্ড জুটমিল মাঠ থেকে শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে শুরু হয় এক তেরঙ্গা যাত্রার মিছিল। ঘোষপাড়া রোড ধরে ভাটপাড়া মোড়ে গিয়ে তেরঙ্গা যাত্রা শেষ হয়। মুর্শিদাবাদের দৌলতাবাদে সমবায় নির্বাচনে পুলিশ আক্রান্তের ঘটনায় মমতার পুলিশকে এদিন তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। এদিন বর্ণাঢ্য এই তেরঙ্গা যাত্রায় উপস্থিত ছিলেন ব্যারাকপুরের প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং, ভাটপাড়ার বিধায়ক পবন কুমার সিং, প্রাক্তন বিধায়ক তাপস রায়, বিজেপির ব্যারাকপুর জেলার সভাপতি মনোজ ব্যানার্জি, বিশিষ্ট আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী, বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পান্ডে, সুদীপ্ত দাস, সন্তোষ রায় প্রমুখ।

*২৪ মে কি কোনো বিপদ আসছে পৃথিবীতে?*

ডেস্ক : এই বছরের ২৪ মে অ্যাস্টেরয়েড ২০০৩ MH4 পৃথিবীর খুব কাছাকাছি দিয়ে যাবে। এমনটাই আঁচ করেছে নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাবরেটরি। এটি ‘সম্ভাব্য বিপজ্জনক অ্যাস্টেরয়েড’ ক্যাটেগরিতে পড়ে। সূত্রের খবর, পৃথিবীর দিকে একটি মহাজাগতিক অ্যাস্টেরয়েড এগিয়ে আসছে। তা যদি ধাক্কা খায়, তাহলে ধ্বংস অনিবার্য। নাম ‘অ্যাস্টেরয়েড ২০০৩ MH4’। এটি প্রায় ৩৩৫ মিটার চওড়া, অর্থাৎ প্রায় তিনটি ফুটবল মাঠের সমান বড়। নাসার মতে, এই অ্যাস্টেরয়েড ২৪ মে ২০২৫-এ পৃথিবীর কাছাকাছি দিয়ে যাবে। এত দ্রুত গতিতে যে শুনে গায়ে কাঁটা দেবে। এর গতি ১৪ কিলোমিটার প্রতি সেকেন্ড।

NASA-এর Jet Propulsion Laboratory (JPL)-এর মতে, এই অ্যাস্টেরয়েড পৃথিবী থেকে ৬.৬৮ মিলিয়ন কিলোমিটার দূর দিয়ে যাবে। শুনতে অনেক বেশি লাগলেও, মহাকাশ বিজ্ঞানের ভাষায় এই দূরত্ব খুব কম ধরা হয়। 0এই অ্যাস্টেরয়েড Apollo গ্রুপের অংশ। এটি অ্যাস্টেরয়েডের এমন একটি গ্রুপ যার অরবিট পৃথিবীর অরবিটকে ক্রস করে। Apollo গ্রুপের অ্যাস্টেরয়েডের সংখ্যা ২১,০০০-এরও বেশি, এবং এদের মধ্যে অনেকের সঙ্গে ভবিষ্যতে সংঘর্ষের আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।

*৬টি গ্রহের অবস্থানের কারণে ভারতের সামনে ভালো সময়’ – জ্যোতির্বিদ যোগেশ্বরানন্দ*

ডেস্ক : ভারত-পাক যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এই যুদ্ধের পরিনাম নিয়ে সারা দেশবাসী উদ্বিগ্ন। কিন্তু অনেক আগেই এই যুদ্ধ নিয়ে ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন স্বামী যোগেশ্বরানন্দ। স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি গত বছরের জুলাইতে জানিয়েছিলেন যে, ২০২৫ সালের ২৫ মে যুদ্ধ হবে। তিনি এও জানিয়েছেন যে, ৬টি গ্রহের অবস্থানের কারণে ভারতের সামনে ভালো সময়। আর পাকিস্তানের অবস্থা খারাপ হবে। গ্রহদের অবস্থানের যে বিষয়টা স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি জানিয়েছেন, সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, এমনটা তা কারও মুখের কথায় নয়, অঙ্ক দ্বারাও প্রমাণিত। ফর্মুলাও রয়েছে, যে কেউ কষে বের করতে পারে।

স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরির কথায়, ঋষি অরবিন্দ, স্বামী বিবেকানন্দ, আব্দুল কালাম যিনি আমাদের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তাঁরাও এ কথা বলে গিয়েছিলেন যে, ভারতের স্বর্ণযুগ আসছে। এ বার কেউ যদি কিছু দেখতে না চান, চোখ বন্ধ করে রাখেন, তা হলে কিছু করার নেই। স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি জানিয়েছেন, সব কিছু পুনরুজ্জীবিত করার জন্য যুদ্ধের প্রয়োজন। যুদ্ধ মানেই যেন যজ্ঞ, আর যজ্ঞ মানে বলিদান। তাঁর মতে, ভারত শীঘ্রই আধিপত্য বিস্তার করবে। ইউনাইটেড নেশনে খুব শীঘ্রই ভারত ছাপ ফেলবে।

সৌজন্যে:www.machinnamasta.in

*আপনি কি জানেন মা লক্ষ্মী কখন তার ভক্তের বাড়িতে প্রবেশ করেন? এই বিষয়ে জ্যোতিষের পরামর্শ*

 

ডেস্ক : সম্পদ ও শান্তির দেবী মা লক্ষ্মী। মা লক্ষ্মী তাঁর ভক্তদের আশীর্বাদ করেন ও ভক্তদের বাড়িতেই বিরাজ করেন। তবে একটা নির্দিষ্ট সময় মা লক্ষ্মী ভক্তদের বাড়িতে প্রবেশ করেন।

আসলে জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, সন্ধেবেলা মা লক্ষ্মী তাঁর ভক্তের বাড়িতে প্রবেশ করেন। বিশেষ করে সূর্যাস্তের পর লক্ষ্মী ঠাকুর কারও ঘরে প্রবেশ করেন। জ্যোতিষশাস্ত্রে উল্লেখ রয়েছে, দিনের যে সময় মা লক্ষ্মী কোনও ব্যক্তির বাড়িতে প্রবেশ করেন, সেই সময় বেশ কিছু জিনিস কোনও ভাবেই করা উচিত নয়।

 জ্যোতিষ মতে – 

লক্ষ্মী দেবী যখন বাড়িতে প্রবেশ করেন, সেই সময় মূল দরজা কিছুক্ষণের জন্য খোলা রাখা উচিত। এটিকে সবসময় শুভ বলে মনে করা হয়।

# অনেকের বিশ্বাস যে বাড়িতে সন্ধেতে আলো জ্বলে না, চারিদিক অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে, সেই বাড়িতে মা লক্ষ্মী যান না। যার ফলে নিজের বাড়ির প্রতিটি কোণায় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করুন। আলো থাকে যে বাড়িতে, তা দেখে মা লক্ষ্মী খুশি হন।

#এমনটা অনেকে বিশ্বাস করেন, যে বাড়ির মূল দরজার কাছে আলো জ্বালানো থাকে, মা লক্ষ্মীর নজর সেদিকে আগে যায়। এ কাজ শুভ বলে মনে করা হয়। যার ফলে দেখা যায় অনেকে বাড়ির মূল দরজার কাছে এবং বাড়ির মন্দিরে বা ঠাকুরঘরে ঘি বা তেলের প্রদীপও জ্বালান।

সৌজন্যে:

www.machinnamasta.in

*জ্যোতিষ মেনে গণেশ চতুর্থীর দিন করুন এই কয়েকটি কাজ*

ডেস্ক : গণেশ চতুর্থী (Ganesh Chaturthi) দিয়ে পুজোর দামামা কার্যত বেজে যায়। যে কোনও শুভ কাজের আগে গণেশ পুজো মাস্ট। গণেশ চতুর্থীর দিন ভক্তিভরে গণেশের পুজো করার পাশাপাশি কয়েকটি কাজ করলে জীবনে একদিকে উন্নতি হবে, পাশাপাশি কপাল খুলবে, হাতে অর্থ আসবে। নিজেদের সাংসারিক জীবন শান্তির করার জন্য গনেশ পুজোর দিন অবশ্যই কয়েকটি বিশেষ কাজ করুন।

১) গণেশ চতুর্থীর দিন বাড়িতে গণেশের মূর্তি স্থাপন করতে হবে। যদি সম্ভব হয় তা হলে গণেশ যন্ত্রম স্থাপন করতে পারেন। এমনটা করলে ঘরে অশুভ শক্তি প্রবেশ করতে পারে না। শুভ শক্তির সঞ্চার হয়।

২) কোথায় গণেশের মূর্তি স্থাপন করবেন? একখানা ছোট কাঠের চৌকিতে গণেশের মূর্তি স্থাপন করতে পারেন। প্রথমে চৌকির ওপর খানিকটা গম এবং মুগডাল ছড়াতে হবে। তার ওপর একখানা লাল কাপড়/ লাল শালু পেতে সেখানে গণেশের মুর্তি স্থাপন করতে হবে।

৩) ঠাকুরের আসন বা সিংহাসন পূর্ব দিকে বা উত্তর দিকে রাখতে হবে। এবং গণেশ মূর্তি স্থাপনের পর সেই মূর্তির দুই দিকে একটা করে সুপুরি কমলা সিঁদুর মাখিয়ে রাখতে হবে।

৪) নৈবেদ্যে কী দেবেন? ফল, মিষ্টি, ঘি এবং গুড় দিতে পারেন। গণেশ পুজোর সামগ্রীতে দূর্বা ঘাস মাস্ট। পুজোর সময় গণেশের মূর্তির বাঁ দিকে এক গুচ্ছ দূর্বা ঘাস রাখতে হবে।

৫) কারও বাড়িতে যদি কেউ বিবাহযোগ্য থাকেন, তা হলে ওই দিন গণেশকে মালপোয়া, মোদক ও হলুদ রঙের মিষ্টি অর্পণ করতে হবে।

৬) গণেশ পুজোর দিন ভাল ফল পাওয়ার জন্য ১০৮ বার গণেশ মন্ত্র পাঠ করতে পারেন। তা হলে গণেশের আশীর্বাদ সবসময় বজায় থাকবে।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*বিরাট কোহলি সহ বহু ক্রিকেটার ফোন করে চলেছেন বিহারের গ্রামের ছেলে মনীশকে*

খেলা

ডেস্ক: ব্যাপারটা অনেকটা সিনেমার মতো হলেও বাস্তব। ঘটনাসূত্রে জানা যায় ছত্তিশগড়ের মাদাগাঁও গ্রামের বাসিন্দা মণীশ। তাঁর বাবা গজেন্দ্র পেশায় কৃষক। মাসখানেক আগে নতুন একটি সিম নেন মণীশ। তারপর থেকেই ‘সমস্যা’ শুরু। একদিন হঠাৎ মণীশের কাছে অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসে। উল্টোদিকের ব্যক্তি নিজের পরিচয় দেন বিরাট কোহলি হিসাবে। প্রথমটা চমকে গেলেও মণীশের ধারণা হয়, তাঁর বন্ধুরা মজা করে এমনটা করছেন।

তাই বন্ধু ভেবে বিরাটের সঙ্গেও পালটা মশকরা করে বসেন ছত্তিশগড়ের যুবক ও তাঁর বন্ধু খেমরাজ। কেবল বিরাটেই শেষ নয়। পরবর্তীকালে ডি’ভিলিয়ার্স, তারকা পেসার যশ দয়ালেরও ফোন পান মণীশ। একইভাবে তাঁদের সঙ্গেও মজার ছলে কথা বলে বিষয়টি উড়িয়ে দেন। এভাবে বেশ কয়েকদিন চলার পর মণীশকে ফোন করেন আরসিবি অধিনায়ক রজত পাটিদার। তিনি বলেন, মণীশ যে সিমটি ব্যবহার করছেন সেটা আসলে তাঁর। তাই মণীশ যেন সিমটি ফেরত দেন। সেটাও প্রথমে বিশ্বাস করেননি ছত্তিশগড়ের যুবক। পরে পুলিশ এসে বোঝায়, মোটেই মশকরা নয়। আদতেই ওই সিমটি রজতের ছিল। গোটা ঘটনাটিকে সিনেমার মতো লাগছে মণীশ এবং তাঁর পরিচিতদের। খেমরাজ বলেন, “আমি কোনওদিন ভাবিনি বিরাটের সঙ্গে কথা বলব। ডিভিলিয়ার্স ইংরাজিতে কথা বললেন, কিছু বুঝতে পারিনি কিন্তু দারুণ লেগেছিল। আসলে মণীশের কাছে ফোন এলেই ও আমাকে ধরিয়ে দিত।” তবে মোবাইল কোম্পানির সামান্য ভুলে আজ গোটা গ্রামে খুশির হাওয়া।

*অকাল মৃত্যুর পরে কোনো ব্যক্তির আত্মা কোথায় যায়, স্বর্গ না নরকে?*

ডেস্ক : হিন্দু ধর্ম পুনঃর্জন্মতে বিশ্বাস করে। হিন্দু পুরান বলছে, কর্ম অনুযায়ী মানুষ মৃত্যুর পড়ে স্বর্গ বা নরক গমন করে। এই নিয়ে নানা প্রশ্ন নানা মহলে আছে। হিন্দুধর্মে এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে, মৃত্যুর পর আত্মা হয় স্বর্গ, না হয় নরকে যায়। যদি কোনও ব্যক্তির অকাল মৃত্যু হয়, তা হলে তাঁর ঠাঁই কোথায় হয় জানেন? গরুড় পুরাণে এই বিষয় নিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। গরুড় পুরাণ অনুযায়ী অকাল মৃত্যুতে আত্মার মুক্তি হয় না। বরং গরুড় পুরাণে বলা হয়েছে যে, অকাল মৃত্যু হওয়ার অর্থ পাপ। কারণ, যে সকল ব্যক্তিদের অকাল মৃত্যু হয়, তাঁদের আত্মার মুক্তি মেলে না। অকাল মৃত্যুর আসল হল স্বাভাবিক সময়ের আগে আকস্মিক বা অস্বাভাবিক কারণে মৃত্যু।

অনেক ব্যক্তি এমন রয়েছেন, যাঁদের জীবনের সময় শেষ হওয়ার আগেই মৃত্যু হয়। অকাল মৃত্যুর হিসেবে ধরা হয় আত্মহত্যা, দুর্ঘটনা, বিষক্রিয়া, আগুনে পোড়া, জলে ডুবে যাওয়া বা সাপের কামড়ে মৃত্যুকে। যে ব্যক্তির অকাল মৃত্যু হয়, তাঁর আত্মাকে নানা কষ্ট ভোগ করতে হয়। গরুড় পুরাণে এমনটাই বলা হয়েছে। অকাল মৃত্যুর অর্থ ওই আত্মার আয়ু অসম্পূর্ণ। আসলে এসব ক্ষেত্রে আত্মার জীবনচক্র সম্পূর্ণ হয় না। যে কারণে ওই আত্মা স্বর্গে পৌঁছতে পারে না। পাশাপাশি তাঁর নরকেও ঠাঁই হয় না।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*৭টি সাদা ঘোড়ার ছবি কিন্তু আপনার ভাগ্য ফিরে আসতে পারে*

ডেস্ক : বাস্তুশাস্ত্র মনে করে ৭টি ছুটন্ত সাদা ঘোড়া আসলে শক্তিশালী সূর্যের প্রতীক। বাস্তুশাস্ত্র মেনে বাড়ি তৈরি করার চল তো রয়েইছে। এমনকী বাড়ির কোথায় কোন জিনিস থাকবে তাও অনেকে বাস্তুশাস্ত্র মেনেই করে থাকেন। কিন্তু জানেন একটা ছোট্ট জিনিস একটা ছোট্ট জিনিস বাড়িতে রাখলেই ঘুরে যেতে পারে ভাগ্যের চাকা। শুধু চাই দেওয়ালে একফালি জায়গা। বাড়িতে ৭টি সাদা ঘোড়ার ছবি রাখলে তা শুভ বলে মনে করা হয়। এই ছবিকে একসঙ্গে সৌভাগ্য, সম্পদ, এবং উন্নতির প্রতীক হিসাবে ধরা হয়। আপনি চাইলে প্রিয়জনকে উপহার হিসাবেও দিতে পারেন এই ছবি। বাস্তুশাস্ত্র বলেছে এই ধরনের ছবি বাড়িতে ইতিবাচক শক্তি নিয়ে আসে।

জীবনের প্রতিটা পদে উন্নতির ক্ষেত্রে সহায়কের ভূমিকা নেয়। তবে ঘরের যে কোনও প্রান্তে এটা রাখলে হবে এমনটা নয়। বাস্তুশাস্ত্র বলেছে, ৭টি সাদা ঘোড়ার ছবি পূর্ব দিকে দেওয়ালে রাখলে কর্মজীবনে উন্নতি, সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভের সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। তবে রাখা যেতে পারে দক্ষিণ দিকেও। যার জেরে সামগ্রিক সাফল্য এবং খ্যাতির রাস্তা খুলে যায়। বিশ্বাস করা হয় সাতটি ঘোড়া সূর্যের প্রতীক। সূর্য ও ঘোড়া একইসঙ্গে শক্তি ও সাফল্যের প্রতিনিধিত্ব করে থাকে। তবে ছবি কেনার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হবে। ঘোড়াগুলির মুখ যেন স্পষ্ট দেখা যায়। তাদের দেখে যেন মনে হয় যেন তারা আনন্দে ছুটে আসছে। পিছনে যদি সূর্যদয়ের মুহূর্ত থাকে তাহলে খুবই ভাল। ঘোড়াগুলির রঙ অবশ্যই সাদা হবে। গলায় থাকবে না কোনও লাগাম।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*দাঁড়িয়ে না বসে – কিভাবে পুজো করা উচিত*

ডেস্ক : অধিকাংশ গৃহস্থ বাড়িতেই নিত্যপুজোর চল রয়েছে। কিছু কিছু বাড়িতে প্রতিষ্টিত বিগ্রহও রয়েছেন। নিষ্ঠাভরে পুজো না করলে বিপদ। এখানেই না বুঝে ভুল করে ফেলেন অনেকে। স্রেফ পুজো করার ধরণে কিছু সামান্য ভুল, দেবতার রোষের কারণ হতে পারে। তাতে সংসারে নেমে আসতে পারে ঘোর অমঙ্গল।

প্রার্থনার কোনও নিয়ম হয় না। যে কোনও অবস্থায় ভক্তিভরে ঈশ্বরকে স্মরণ করলে, তিনি সাড়া দেন। তবে আচার নিয়ম পালনেরও গুরুত্ব রয়েছে। সেখানেই প্রশ্ন ওঠে, কীভাবে পুজোয় বসা উচিত? শাস্ত্র বলছে, আসনে বসে পুজো করাই সঠিক নিয়ম।

বাড়িতে হোক বা মন্দিরে, আসন ছাড়া দেবতার সামনে বসাই উচিত নয়। দাঁড়িয়ে পুজোর উল্লেখ নেই কোথাও। কেবলমাত্র আরতির সময় দাঁড়ানো যেতে পারে, তবে তারও নিয়ম রয়েছে। বাড়ির পুজোয় সাধারণত আরতি করা হয় না, হলেও সেটা বসে বসেই করা যেতে পারে। নিয়ম বলছে, যে দেবতার আরাধনা করা হচ্ছে, তাঁর আসন সবসময় পূজারির থেকে উঁচুতে হওয়া উচিত। তবেই প্রকৃত সমর্পন বোঝায়। আর মাটিতে বসে পুজো করলেই এমনটা বোঝানো সম্ভব। তবে কোন দিকে মুখ করে পুজো করা হচ্ছে, সেটাও খেয়াল রাখার বিষয়। নিয়ম বলছে, পূর্ব দিকে মুখ করে পুজো করা সবথেকে ফলদায়ক। সম্ভব না হলে উত্তর দিকে মুখ করে বসে পুজো করা যেতে পারে।

সৌজন্যে: www.machinnamasta.in

*১ জুলাই থেকে ফ্রান্সে প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ হতে চলেছে*

ডেস্ক: দেশের শিশুদের রক্ষা করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে চলেছে ফ্রান্স সরকার। জানা গিয়েছে, এবার ফ্রান্স সরকার প্রকাশ্যে ধূমপান রুখতে কঠোর নিয়ম আনতে চলেছে। শিশুরা যেখানে যায়, যেমন বাস স্টপ, পার্ক, স্কুল, খোলা মাঠ, খেলাধুলোর জায়গা, সমুদ্র সৈকতের মতো জায়গায় আর প্রকাশ্যে ধূমপান করা যাবে না। তবে ক্যাফের ছাদে ধূমপান করা যাবে।

প্রকাশ্যে ধূমপান করে ধরা পড়লেই দিতে হবে জরিমানা। তাও আবার ১০০-৫০০ নয়, কড়কড়ে ১৩,০০০ টাকা জরিমানা করা হবে। এমনটাই কঠোর নিয়ম চালু করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী ক্যাথরিন ভোট্রিন এই ঘোষণা করেন। তাঁর সাফ কথা, “শিশুরা যেখানে থাকবে, সেখানে কোনওভাবে তামাক থাকবে না। ধূমপান করার স্বাধীনতা সেখানেই শেষ হয়ে যাবে যেখানে শিশুদের খোলা বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকার শুরু হয়।” ফ্রান্সের নাগরিকরাও চান ধূমপানের নিয়ম কড়া হোক। সম্প্রতিই একটি মতামত পোলে ৬২ শতাংশ নাগরিকই প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধ করার পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন।

*পুলিশকে বাদ দিলে তৃণমূল বিগ জিরো- শুভেন্দু অধিকারী*

প্রবীর রায় : রাজ্য পুলিশকে বাদ দিলে তৃণমূল বিগ জিরো। রবিবার বিকেলে ভাটপাড়ায় তেরঙ্গা যাত্রায় যোগ দিয়ে এমনটাই বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন উত্তর ২৪ পরগনার জগদ্দলের অকল্যান্ড জুটমিল মাঠ থেকে শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে শুরু হয় এক তেরঙ্গা যাত্রার মিছিল। ঘোষপাড়া রোড ধরে ভাটপাড়া মোড়ে গিয়ে তেরঙ্গা যাত্রা শেষ হয়। মুর্শিদাবাদের দৌলতাবাদে সমবায় নির্বাচনে পুলিশ আক্রান্তের ঘটনায় মমতার পুলিশকে এদিন তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। এদিন বর্ণাঢ্য এই তেরঙ্গা যাত্রায় উপস্থিত ছিলেন ব্যারাকপুরের প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং, ভাটপাড়ার বিধায়ক পবন কুমার সিং, প্রাক্তন বিধায়ক তাপস রায়, বিজেপির ব্যারাকপুর জেলার সভাপতি মনোজ ব্যানার্জি, বিশিষ্ট আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী, বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পান্ডে, সুদীপ্ত দাস, সন্তোষ রায় প্রমুখ।

*২৪ মে কি কোনো বিপদ আসছে পৃথিবীতে?*

ডেস্ক : এই বছরের ২৪ মে অ্যাস্টেরয়েড ২০০৩ MH4 পৃথিবীর খুব কাছাকাছি দিয়ে যাবে। এমনটাই আঁচ করেছে নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাবরেটরি। এটি ‘সম্ভাব্য বিপজ্জনক অ্যাস্টেরয়েড’ ক্যাটেগরিতে পড়ে। সূত্রের খবর, পৃথিবীর দিকে একটি মহাজাগতিক অ্যাস্টেরয়েড এগিয়ে আসছে। তা যদি ধাক্কা খায়, তাহলে ধ্বংস অনিবার্য। নাম ‘অ্যাস্টেরয়েড ২০০৩ MH4’। এটি প্রায় ৩৩৫ মিটার চওড়া, অর্থাৎ প্রায় তিনটি ফুটবল মাঠের সমান বড়। নাসার মতে, এই অ্যাস্টেরয়েড ২৪ মে ২০২৫-এ পৃথিবীর কাছাকাছি দিয়ে যাবে। এত দ্রুত গতিতে যে শুনে গায়ে কাঁটা দেবে। এর গতি ১৪ কিলোমিটার প্রতি সেকেন্ড।

NASA-এর Jet Propulsion Laboratory (JPL)-এর মতে, এই অ্যাস্টেরয়েড পৃথিবী থেকে ৬.৬৮ মিলিয়ন কিলোমিটার দূর দিয়ে যাবে। শুনতে অনেক বেশি লাগলেও, মহাকাশ বিজ্ঞানের ভাষায় এই দূরত্ব খুব কম ধরা হয়। 0এই অ্যাস্টেরয়েড Apollo গ্রুপের অংশ। এটি অ্যাস্টেরয়েডের এমন একটি গ্রুপ যার অরবিট পৃথিবীর অরবিটকে ক্রস করে। Apollo গ্রুপের অ্যাস্টেরয়েডের সংখ্যা ২১,০০০-এরও বেশি, এবং এদের মধ্যে অনেকের সঙ্গে ভবিষ্যতে সংঘর্ষের আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।

*৬টি গ্রহের অবস্থানের কারণে ভারতের সামনে ভালো সময়’ – জ্যোতির্বিদ যোগেশ্বরানন্দ*

ডেস্ক : ভারত-পাক যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। এই যুদ্ধের পরিনাম নিয়ে সারা দেশবাসী উদ্বিগ্ন। কিন্তু অনেক আগেই এই যুদ্ধ নিয়ে ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন স্বামী যোগেশ্বরানন্দ। স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি গত বছরের জুলাইতে জানিয়েছিলেন যে, ২০২৫ সালের ২৫ মে যুদ্ধ হবে। তিনি এও জানিয়েছেন যে, ৬টি গ্রহের অবস্থানের কারণে ভারতের সামনে ভালো সময়। আর পাকিস্তানের অবস্থা খারাপ হবে। গ্রহদের অবস্থানের যে বিষয়টা স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি জানিয়েছেন, সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, এমনটা তা কারও মুখের কথায় নয়, অঙ্ক দ্বারাও প্রমাণিত। ফর্মুলাও রয়েছে, যে কেউ কষে বের করতে পারে।

স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরির কথায়, ঋষি অরবিন্দ, স্বামী বিবেকানন্দ, আব্দুল কালাম যিনি আমাদের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তাঁরাও এ কথা বলে গিয়েছিলেন যে, ভারতের স্বর্ণযুগ আসছে। এ বার কেউ যদি কিছু দেখতে না চান, চোখ বন্ধ করে রাখেন, তা হলে কিছু করার নেই। স্বামী যোগেশ্বরানন্দ গিরি জানিয়েছেন, সব কিছু পুনরুজ্জীবিত করার জন্য যুদ্ধের প্রয়োজন। যুদ্ধ মানেই যেন যজ্ঞ, আর যজ্ঞ মানে বলিদান। তাঁর মতে, ভারত শীঘ্রই আধিপত্য বিস্তার করবে। ইউনাইটেড নেশনে খুব শীঘ্রই ভারত ছাপ ফেলবে।

সৌজন্যে:www.machinnamasta.in