/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs1/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs4/_noavatar_user.gif/home/streetbuzz1/public_html/testnewsapp/system/../storage/avatars/thumbs5/_noavatar_user.gif StreetBuzz নিজেদের অধিকার বুঝে নিতে স্বামী বাড়ির সামনে ধর্নায় বসলেন দুই স্ত্রী kolkata
kolkata

Dec 09 2023, 08:46

নিজেদের অধিকার বুঝে নিতে স্বামী বাড়ির সামনে ধর্নায় বসলেন দুই স্ত্রী

এসবি নিউজ ব্যুরো: স্ত্রীদের দায়িত্ব নিতে হবে এবং সসম্মানে ঘরে তুলতে হবে, এমন দাবি নিয়ে বর্ধমানের কালনার ধর্মডাঙ্গা এলাকায় স্বামী শুভঙ্কর হালদারের বাড়ির সামনে এসে ধর্নায় বসলেন তারই দুই স্ত্রী। দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী চামেলি হাওলাদারের দাবি তার স্বামী তাকে খেতে পড়তে না দিয়ে বাপের বাড়ি তাড়িয়ে দেয়।সেখানেই তিনি আছেন বিগত বেস কয়েক বছর ধরে। পরবর্তী সময় তিনি জানতে পারেন তার স্বামীর পূর্ববর্তী একটি বিয়েও ছিল।

একই সাথে তাকে বাপের বাড়ি রেখে গিয়ে তৃতীয় বিয়েও করে ফেলেছে। তার তৃতীয় পক্ষের স্ত্রীকে নিয়ে ধর্মডাঙায় তার বাড়িতে গেছে ধর্না দেন তিনি। অপরদিকে তার তৃতীয় পক্ষের স্ত্রীর দাবি তার সাথে শুভঙ্কর রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করেছে এবং তার থেকে একাধিক টাকা-পয়সাও নিয়েছেন। তার সমস্ত টাকা-পয়সা ফেরত দিক, নতুবা তাকে স্বসম্মানে ঘরে তুলুন।

এই দাবি নিয়ে তিনিও এদিন তার বাড়ির সামনে হাজির হন। ঘটনাকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় ওই এলাকায়। যদি অভিযুক্ত স্বামীর দাবি তাকে ফাঁসানো হচ্ছে।

kolkata

Dec 09 2023, 08:45

ঠাণ্ডা জাঁকিয়ে না পড়ায় ,দুশ্চিন্তায় খেজুর গুড় প্রস্তুতকাররা

এসবি নিউজ ব্যুরো: শীতকালে নলেন গুড়ের সন্দেশ, খেজুর গুড়ের রসগোল্লা, পাটালি, খেজুর গুড় দিয়ে তৈরি পায়েস অথবা খেজুর গুড়ে ডুবিয়ে পিঠে বাঙালির প্রিয় খাবার। সাধারণ ভাবে মিষ্টি অপচ্ছন্দের তালিকায় থাকলেও বর্তমান প্রজন্ম ও খেজুর গুড় দিয়ে পিঠে বা পায়েস খেতে খুব ভালবাসে। বাঙালির কাছে শীতকাল ও খেজুর গুড় কার্যত সমার্থক। শীত পড়তে না পড়তেই অন্যান্য বারের মত এবারও এলাকার মানুষের খেজুর গুড় খাওয়ার ইচ্ছে পূরণ করতে নদীয়ার বিভিন্ন এলাকা থেকে পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামের বিভিন্ন গ্রামে এসে হাজির খেজুর গুড় প্রস্তুতকারক তথা ব্যবসায়ীরা।

প্রায় সহস্রাধিক খেজুর গাছ ‘লিজ’ নিয়ে সেগুলি থেকে খেজুর রস সংগ্রহ এবং গুড় ও পাটালি তৈরি করতে শুরুও করে দিয়েছে। ধীরে ধীরে খদ্দেরদের আগমন শুরু হয়েছে। কিন্তু বিপত্তি এখানেই। খেজুর গুড়ের স্বাদ ও গন্ধ পেতে গেলে দরকার পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা। দুয়ারে ঠাণ্ডা অপেক্ষা করলেও এখনো জাঁকিয়ে শীত না পড়ার ফলে সংগৃহীত খেজুর রসের পরিমাণ যেমন কম হচ্ছে তেমনি তার গুণমান কম। উৎপন্ন খেজুর গুড় ও পাটালির মধ্যে চির পরিচিত স্বাদ পাওয়া যাচ্ছেনা।

তুলনামূলকভাবে খদ্দেরদের সংখ্যা ও ক্ষতির আতঙ্ক গ্রাস করছেন খেজুর গুড় উৎপাদকদের। কপালে তাদের চিন্তার ভাঁজ পড়তে শুরু করেছে।নদীয়া থেকে আগত অন্যতম খেজুর গুড় উৎপাদক বললেন,আমি এখানে ১৪-১৫ বছর ধরে আসছি। ঠান্ডা সেভাবে না পড়ার জন্য রসের পরিমাণ যেমন কম হচ্ছে, তেমনি উৎপন্ন খেজুর গুড়ের মধ্যে সেভাবে স্বাদ পাওয়া যাচ্ছেনা। ফলে খদ্দেরদের সন্তুষ্ট করতে পারছিনা। তার আশা এই সাময়িক বৃষ্টি শেষ হলেই হয়তো আশানুরূপ ঠান্ডা পড়বে।

kolkata

Dec 09 2023, 08:44

ফের সংবাদের শিরোনামে পুরুলিয়ার ঝালদা পৌরসভা

এসবি নিউজ ব্যুরো ফের সংবাদের শিরোনামে পুরুলিয়ার ঝালদা পৌরসভা। পৌর প্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায়ের অপসারণ চেয়ে হাই কোটে পৃথক মামলা করেছিলেন কংগ্রেসের ২ এবং তৃণমূলের ৫ পুরপ্রতিনিধি। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২৯ নভেম্বর বিচারপতি অমৃতা সিনহা পুরপ্রধানের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে কি না, তা পুরুলিয়ার জেলাশাসককে খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দিতে বলেন।৮ ডিসেম্বর সেই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল, যদিও তার আগেই সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন শীলা চট্টোপাধ্যায়। বুধবার সিঙ্গেল বেঞ্চের সেই নির্দেশকে খারিজ করে দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। নির্দেশ দেওয়া হয়, পুরপ্রধানের প্রতি আস্থা না থাকলে পুর-আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করতে হবে।

এই রায়ের পরেই শীলা চট্টোপাধ্যায়ের অপসারণ চেয়ে ঝালদা পৌরসভার ৫ কাউন্সিলার সুরেশ আগরওয়াল, সুদীপ কর্মকার, জবা মাছুয়া সহ পাঁচ তৃণমূল ও কংগ্রেসের পূর্ণিমা কান্দু ও বিপ্লব কয়াল অনাস্থা চিঠি তে সই করে ঝালদা পৌরসভা সহ ঝালদা মহকুমা শাসক ও জেলাশাসককে অনাস্থা চিঠি জমা দেন। কংগ্রেস ও নির্দল জোটের সমর্থনে শীলা পুরপ্রধান হলেও কয়েকমাস আগে তিনি তৃণমূলে যোগ দিতেই সমীকরণ বদলায়। কংগ্রেসের দুই পুরপ্রতিনিধি তাঁর বিপক্ষে চলে গিয়েছেন।তৃণমূলের ৫ পুরপ্রতিনিধিও শীলাকে পুরপ্রধান হিসেবে মানতে নারাজ।

kolkata

Dec 09 2023, 08:43

অবশেষে কলকাতায় যাওয়া নিয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাবাসীর দুর্ভোগ অবশেষে মিটতে চলেছে

এসবি নিউজ ব্যুরো: কলকাতায় যাওয়া নিয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাবাসীর দুর্ভোগ অবশেষে মিটতে চলেছে। নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে বালুরঘাট-শিয়ালদহ নতুন ট্রেন চালু হচ্ছে। সপ্তাহের প্রতিদিনই এই ট্রেনটি চলবে। রেলওয়ে বোর্ডের জয়েন্ট ডিরেক্টর (কোচিং) বিবেক কুমার সিনহা শুক্রবার ওই নতুন ট্রেনটি চালুর ছাড়পত্র দিয়ে দেওয়া হয়েছে জানান। রেল সূত্রে খবর, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭ টায় এই ট্রেনটি বালুরঘাট স্টেশন থেকে রওনা হবে। শিয়ালদহে পৌঁছাবে ভোর ৪ টা ২০ মিনিটে। আর, শিয়ালদহ থেকে রাত্র ১০:৩০ টায় ছাড়বে। বালুরঘাটে পৌঁছাবে সকাল সাড়ে ৮ টায় পৌঁছাবে।

মূলত, কলকাতা যাওয়ার একমাত্র প্রতিদিনের গৌড় এক্সপ্রেসে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। অন্য কলকাতা গামী রেলগুলিও প্রতিদিন চলে না। ফলে এই নয়া ট্রেনে জেলাবাসীর দুর্ভোগ কমবে বলে জানা গিয়েছে।

এদিকে এই নতুন ট্রেন নিয়ে শুক্রবার দিল্লিতে বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার রেলমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। এছাড়াও রেল নিয়ে আরও দাবি জানিয়েছিলেন তিনি।

kolkata

Dec 09 2023, 08:42

দিল্লি থেকে ফিরে কলকাতা বিমানবন্দরে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার

কলকাতা: মহুয়া মৈত্রর পাশে তৃণমূল নেত্রীর দাঁড়ানো নিয়ে বলেন, এটা নতুন কিছু নয় সিমির প্রাক্তন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য তাকে রাজ্যসভার সংসদ করেছেন আমাদের মুখ্যমন্ত্রী। বিতর্ক উনি ভালোবাসেন, ভাগার ভালোবাসেন, কেউ যদি ভাগারের গন্ধ ভালোবাসেন তাকে তো নতুন কিছু বলার নেই। একজন সাংসদ হিসেবে তিনি তার আইডি পাসওয়ার্ড অন্যজনের সঙ্গে শেয়ার করেছেন, নিজের পি এ সঙ্গে শেয়ার করলে অন্য বিষয় ছিল। তুমি অন্য জনের সঙ্গে শেয়ার করেছেন এবং সেই লগইন আইডি দিয়ে ভারতবর্ষের বাইরে থেকে লগইন হয়েছে এটা যদি অপরাধ না হয়ে থাকে তাহলে মমতা ব্যানার্জিকে জিজ্ঞাসা করুন অপরাধটা কি?

যার সম্মান থাকে তার সম্মান যাওয়ার ভয় থাকে। জোটের তো চেহারা দেখছেন গণনা চলছে তো ঝাড়খন্ডে ২১০ কোটি পৌঁছেছে বাড়িতে আলমারিতে থাকে থাকে টাকা থাকে। সবাই বলছে ৩০০ কোটি পর্যন্ত পৌঁছবে। এটাতো আই এন ডি আই জোট ইন্ডিয়া জোট।

এই সিদ্ধান্ত বিজেপি ব্যাকফুটে থাকবে কিনা সেই প্রসঙ্গে বলেন, আমার তো মনে হয় না, কেউ চুরি করার জন্য তাকে যদি বিতাড়িত করা হয়। একজন সাংসদ লগিং আইডি পাসওয়ার্ড অন্যজনের সঙ্গে শেয়ার করেছে তার কি করা উচিত, পদ্মশ্রী দেওয়া উচিৎ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বঙ্গরত্ন দিতে পারেন। তাহলে চুরি করেছেন তাকে তো পদ্মশ্রী দেওয়া যেতে পারে না। তাকে শাস্তি দেওয়া অপরাধ হয়েছে তাহলে আমি বলব তৃণমূল সাংসদের সবার বাড়ির সামনে রেট চার্ট করে দিন ওপেন করে দিন একটি প্রশ্ন করার জন্য সৌগত রায় দশ হাজার টাকা লইবেন। অভিষেক ব্যানার্জি তিনি রেয়ারেস্ট সাংসদ তিনি এক লক্ষ টাকা লইবেন, মিমি নুসরাত দেব এরা সেলিব্রেটি এরা দেড় লক্ষ টাকা লইবেন, রেট চার্ট করে দিলেই হয়।

মহুয়া মৈত্র সংসদ পদ খারিজ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী গণতন্ত্র লজ্জা মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, আমাদের মুখ্যমন্ত্রী গণতন্ত্রের লজ্জা। যার রাজত্বে পঞ্চায়েত নির্বাচনের লোকে মারা যায়, ৪০-৪৫ জন মারা গেছে এখনো পর্যন্ত। তার লজ্জা লাগেনা। ওনার সাংসদরা বাংলার লজ্জা সামান্য একটা লিপস্টিকের জন্য বাংলার নারীরা এই জায়গায় পৌঁছে গেছে আমার আমার তো বিশ্বাস হয়না। বাংলা নারীরা সবই স্বঅভিমানী নারী। মিউটেশন হয়ে গেছে, বাংলার নারীরা একটা লিপস্টিক এ লোভে একটা ঘড়ির লোভে লগইন আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে দেবে না বাংলার নারীরা এত সস্তা না। বিদেশে ছিল কোনোক্রমে মিউটেশন হয়ে গেছে।

সুপ্রিম কোর্টে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আবেদন খারিজ হওয়া প্রসঙ্গে বলেন, সুপ্রিম কোর্ট থেকে সুপ্রিম স্বস্তি হলো না। এবার হাইকোর্ট যেরকম নির্দেশ দেবে সেই ভাবে চলবে। হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই ইডি সিবিআই তদন্ত করছে।

অধীর চৌধুরী মহুয়া মৈত্রের পাশে দাঁড়ানো নিয়ে বলেন, অধীর দা এখন খড়কুটো ধরে বাঁচার চেষ্টা করছেন, কংগ্রেস যদি একা থাকেন উনি বহরমপুর লোকসভা জিতে পারবেন না। প্রশ্ন একটাই একজন সাংসদ যদি এরকম করেন পরিপ্রেক্ষিতে কি করা উচিত মুখ্যমন্ত্রী চাইলে তাকে বঙ্গরত্ন দিয়ে দিতে পারে আমাদের কোনো অসুবিধা নেই।

মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে যদি সিবিআই তদন্ত করে তাহলে হিরানা নামধারনের বিরুদ্ধে করা হোক কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এই দাবি নিয়ে বলেন, আইন আইনের পথে চলবে, কোর্টে গিয়ে বলতে বলুন উনি তো বড় ল'ইয়ার সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে দাঁড়াক দেখি কেমন লড়েন।

kolkata

Dec 09 2023, 08:41

আমরা খুব দুঃখিত, আমরা খুব অপমানিত, সংসদের পক্ষে এটা কালো দিন -সৌগত রায়

কলকাতা: দিল্লি থেকে শহরে ফিরে কলকাতা বিমানবন্দরে তৃণমূলের বর্ষিয়ান সাংসদ সৌগত রায় মহুয়া মৈত্র সংসদ পদ খারিজ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা খুব দুঃখিত, আমরা খুব অপমানিত, সংসদের পক্ষে এটা কালো দিন, জোর করে একজন মহিলা সংসদ উঠে আসছিল তাকে বার করে দেওয়া হল। শুধু আদানির স্বার্থ রক্ষা করার জন্য। যে অভিযোগ করল তাকেও প্রশ্ন করার সুযোগ দিল না। মহুয়াকে বলতে দিল না। আমরা তো সবাই, ইন্ডিয়া জোটের সবাই ওয়াক আউট করেছি, এভাবে বহিষ্কারের তীব্র নিন্দা করছি।

মহুয়া মৈত্র পক্ষে নিয়ে অধীর চৌধুরীর বক্তব্যে ইন্ডিয়া জোটকে কতটা শক্তিশালী করবে এই প্রেক্ষিতে বলেন, সেটা এখনই এতটা বলা যায় না, অধীর চৌধুরী বলেছে।

এই সিদ্ধান্তে রাজনৈতিকভাবে বিজেপিকে ব্যাকফুটে, সেই প্রসঙ্গে বলেন, হ্যাঁ নিশ্চয়ই, এর মূল্য দিতে হবে। কাউকে চেপে দিয়ে যদি ভাবেন চেপে দেওয়া যাবে তা হবে না। সাধারণ নির্বাচনে এর উল্টো ফল হবে।

kolkata

Dec 07 2023, 15:54

বরানগর কাশীনাথ দত্ত লেনের এক শিক্ষক বাড়িতে ইডি হানা

কলকাতা: বরানগর কাশীনাথ দত্ত লেনের এক শিক্ষক শুভ্রাংশু মৈত্রের বাড়িতে ইডি হানা।বালুরঘাটের একটি স্কুলের শিক্ষক ছিলেন তিনি।এক বছর আগে তিনি মারা যান।তারপর তাঁর পরিবার বরানগরে চলে আসে।এই ফ্ল্যাটটি আগে থেকেই কেনা ছিল বলে জানা যাচ্ছে স্থানীয় সূত্রে।সেই বাড়িতেই ইডি হানা।কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান ও মহিলা জওয়ান সহযোগে হানা ইডির।

kolkata

Dec 05 2023, 14:33

নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানির প্রথম দিনেই হাইকোর্টের বিচারপতিদের তোপের মুখে পড়ল এস এস সি

কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানির প্রথম দিনেই কলকাতা হাইকোর্টে ডিভিশন বেঞ্চে প্রশ্নের মুখে পড়লো এসএসসি। আদালতের পর্যবেক্ষণ, তারা হাইকোর্টে একধরনের কথা জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে অন্য কথা। সেটা কেন বলছেন, সেটা পরিষ্কার করে পর্ষদকে হলফনামা দিয়ে ৭ দিনের মধ্যে জানাতে হবে। বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি সব্বার রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ বলে, একজন দুর্নীতির চেষ্টা করেছে বলে কি স্কুল সার্ভিস কমিশনও দুর্নীতির ছাড়পত্র পেয়ে যাবেন।

এমনই মন্তব্য করেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক।এসএসসি বলে, মূল মামলাকারিরা দুর্নীতি করে চাকরি পাওয়ার চেষ্টা করেছেন।পাননি বলে মামলা করেছেন। আর তারই প্রেক্ষিতে এই মন্তব্য করেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক। এর পরেই কলকাতা হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টে কেন ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান গ্রহণ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন এবং কিসের ভিত্তিতে এই ভিন্ন অবস্থান সেটা নিয়েই এক সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা দিয়ে জানাতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। সেটা এসএসসিকে বোর্ড মিটিং করে এক সপ্তাহের মধ্যে জানাতে হবে।

ঘটনাচক্রে, হাইকোর্টে কমিশন জানিয়েছিল তারা নিজেদের ক্ষমতা প্রয়োগ করে বেআইনি চাকরি প্রাপকদের সুপারিশপত্র প্রত্যাহার করেছে। আবার সুপ্রিম কোর্টে তারাই জানিয়েছে যে কলকাতা হাইকোর্টের চাপে করেছে। কেন এই ভিন্ন অবস্থান তার ব্যাখ্যা দিতে হবে।

ডিভিশন বেঞ্চ একইসঙ্গে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছে, কোন মিটিংয়ের মাধ্যমে চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তার বিস্তারিত তথ্য জানাতে। আদালতের মন্তব্য, যদি সম্পূর্ন প্যানেল বাতিল হয় তাহলে অনেক যোগ্য প্রার্থীও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। জনগণের টাকা কেন এভাবে নষ্ট হবে। এসএসসি সংক্রান্ত মামলা সুপ্রিম কোর্ট থেকে কলকাতা হাইকোর্টে ফেরত আসে। সর্বোচ্চ আদালত ৬ মাসের মধ্যে শুনানি শেষ করার নির্দেশ দেয়। সেই মামলার শুনানির জন্যে বিচারপতির দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি সব্বার রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ নির্দিষ্ট করেন প্রধান বিচারপতি। তারই শুনানিতে আদালতের নির্দেশে বলে, শিক্ষক নিয়োগ দূর্নীতি সংক্রান্ত মামলা শীর্ষ আদালত কেন হাইকোর্টে পাঠালো তা আগে বুঝতে চায় হাইকোর্টের নবগঠিত ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, এখানে একাধিক মামলা রয়েছে। তার মধ্যে আরো নতুন আবেদন যুক্ত হবে কিনা, বা একই ধরনের মামলা থাকলে মামলার সংখ্যা কমিয়ে এনে শুনানি করা হবে কিনা তা বিবেচনা করবে ডিভিশন বেঞ্চ। রাজ্যের হয়ে আইনজীবী কল্যাণ ব্যানার্জীর বক্তব্য, এই সমস্ত মামলায় রাজ্যকে পার্টি না করেই এক তরফা ভাবে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ফলে এই মামলা আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। যদিও ডিভিশন বেঞ্চের বক্তব্য, সমস্ত প্যানেল যদি বাতিল করা হয় তবে সেটা বেশ কয়েক বছর চাকরি করার পর হঠাৎ করে এই কর্মরতদের বিতাড়িত করা হবে। সমস্ত দিক ক্ষতিয়ে দেখতে চায় ডিভিশন বেঞ্চ। কোন আইনের বলে চাকরি বাতিল করা হবে সেটা স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে জানতে চায় হাইকোর্ট।

kolkata

Dec 05 2023, 13:19

শান্তিপুর ফুলিয়ার ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আধিকারিকের বিরুদ্ধে মারা হল একাধিক অশ্লীল পোস্টার

এসবি নিউজ ব্যুরো: প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারপাশে স্বাস্থ্য আধিকারিকের নাম করে অশ্লীল ভাষাই পোস্টার মারাকে কেন্দ্র করে ছড়িয়ে পরলো তীব্র চাঞ্চল্য। স্বাস্থ্য আধিকারিকের দাবি, যারা এই ঘটনা ঘটেছে তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নদীয়া শান্তিপুর ফুলিয়ার ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চারপাশে পরেছে এই পোস্টার।

উল্লেখ্য, গত কয়েকদিন আগে ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এক ব্যক্তির এন এসভি অর্থাৎ নির্বিজ করনের অপারেশন করা হয়, তারপর থেকেই তোলপাড় হয়ে যায় এই ঘটনাকে কেন্দ্র। যে ব্যক্তির অপারেশন করা হয় তার পরিবারের অভিযোগ ছিল তাদেরকে না জানিয়ে এই অপারেশন করা হয়েছে। যদিও এই অভিযোগ তুলে গতকাল প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভেতরে বিক্ষোভ দেখায় আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ, সেখানেই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের স্বাস্থ্য আধিকারিকে অপসারণ করতে হবে বলে দাবি জানান তারা।

গতকালকের রেশ কাটতে না কাটতেই আজ আবার ঘটলো এই ঘটনা। প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চারপাশে পড়তে দেখা গেল অশ্লীল ভাষায় পোস্টার।এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য আধিকারিক সাংবাদিকদের বলেন, "যারা এই ধরনের পোস্টার মেরেছে তাদের মধ্যে ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই। না হলে এই ধরনের পোস্টার কেউ মারতে পারে না। তবে যারা একের পর এক ঘটনা ঘটাচ্ছে প্রত্যেকেই রাজনৈতিক উস্কানিতেই করছে, আমরা এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে চলেছি।

এবার আশা কর্মী ইউনিয়নের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হবে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে"।তবে এ বিষয়ে এক বিক্ষোবকারীরি বলে, এটা কোন রাজনৈতিক বিক্ষোভ ছিল না। সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সাধারণ মানুষরা বিক্ষোভ দেখিয়েছে। আমরা আদিবাসী সম্প্রদায়ের ভাষাতেই স্লোগান দিয়েছি। উনি বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করলে পাল্টা ব্যবস্থা আমরাও গ্রহণ করব। তবে এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আন্দোলন চলতে থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

kolkata

Dec 05 2023, 13:18

বিধানসভায় সাংবাদিক বৈঠক তৃণমূল বিধায়ক শশী পাঁজার

কলকাতা: দেশের মধ্যে কলকাতা সব থেকে নিরাপদ শহর। এটা আমরা বলছি না,এনস আর রিপোর্ট বলছে।অপরাধের সংখ্যাটা এই শহরে অনেকটাই কমেছে। রাজনৈতিকভাবে যারা তৃণমূল কংগ্রেসের বিরোধিতা করছে এবং কলকাতাকে কালীমালিপ্ত করছে, তাদের বলি দিল্লি শহরের সব থেকে খারাপ অবস্থায় রয়েছে অপরাধের ক্ষেত্রে

দিল্লির আইনশৃঙ্খলা দেখে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। নারী সুরক্ষার ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভালো জায়গায় রয়েছে কলকাতা। উত্তরপ্রদেশে বুলডোজার চলল তবুও অপরাধ কমলো না। ১০০ দিনের কাজের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো কাজ করেছে বাংলা। কিন্তু সেই টাকা আটকে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। যারা বহু বেটিদের নিয়ে প্রকল্পের কথা বলেন, তাদের এটা দেখা উচিত।