/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz চারধাম যাত্রা ২০২৪ এ প্রশাসনের বিশেষ সর্তক বার্তা, বেশি করে  গরম কাপড় বহন করুন West Bengal Bangla
চারধাম যাত্রা ২০২৪ এ প্রশাসনের বিশেষ সর্তক বার্তা, বেশি করে  গরম কাপড় বহন করুন
এ এন আই: চারধাম যাত্রা ২০২৪ এ প্রশাসনের বিশেষ সর্তক বার্তা, বেশি করে  গরম কাপড় বহন করুন।   যাত্রা শেষে যাত্রীদের 60 শতাংশ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।আপনি যদি যাত্রায় যান তবে অবশ্যই গরম কাপড় বহন করুন। ৩০০০ মিটারের বেশি উচ্চতায় অবস্থিত চারধামে প্রতি মুহূর্তে পরিবর্তনশীল তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাওয়ানো কোন চ্যালেঞ্জের চেয়ে কম নয়। আবহাওয়া অনুযায়ী ভ্রমণকারীদের ঠান্ডা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে হবে। তীর্থযাত্রীদের তাদের সাথে পর্যাপ্ত গরম কাপড় বহন করতে হবে। কারণ পাহাড়ে তাপমাত্রা সমতলের তুলনায় অনেক কম।স্বাস্থ্য দফতরের তদন্ত রিপোর্টে জানা গিয়েছে, চারধাম থেকে ফিরে আসা পুণ্যার্থীদের স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে। অসুস্থতার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঠান্ডা লাগার খবর পাওয়া গেছে। ৬০ শতাংশ যাত্রীর মধ্যে কাশি, সর্দি ও জ্বরের উপসর্গ পাওয়া গেছে। মনে করা হচ্ছে, সমতল রাজ্য থেকে আসা তীর্থযাত্রীরা ঠান্ডার সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারছেন না। এমন পরিস্থিতিতে একটু চেষ্টা করলেই ভ্রমণকে আরামদায়ক করে তুলতে পারেন। স্বাস্থ্যঠাণ্ডা এড়াতে যাত্রীদের সতর্ক থাকারও আহ্বান জানাচ্ছে অধিদপ্তর। ঠাণ্ডায় ভুগছেন ১২৯৬ যাত্রী ঋষিকেশের ট্রানজিট ক্যাম্পে চারধাম পরিদর্শন করে ফিরে আসা প্রায় 2150 যাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে 1296 জন যাত্রী ঠান্ডায় ভুগছেন। চিকিৎসা কেন্দ্রের ইনচার্জ বিজয় গৌড় জানান, এই যাত্রীদের ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। অনেক যাত্রী এক বা দুই দিন বিশ্রাম নিতে চান।পরে ফিরে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিজয় গৌড় জানান, বেশিরভাগ যাত্রী রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, দিল্লি, কর্ণাটকের। চারধাম যাত্রার তাপমাত্রার সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে পারছেন না এই মানুষগুলো। এর আরেকটি কারণ হল এই ভ্রমণকারীরা চারধামের ঠান্ডা পরিস্থিতিকে গুরুত্বের সাথে নেয় না। এমনকি তারা ঠান্ডা থেকে রক্ষা করার জন্য উপযুক্ত উপায় বহন করে না। এ কারণে বরফের তাপমাত্রায় বাস করতে গিয়ে হঠাৎ ঠাণ্ডা অনুভব করছেন যাত্রীরা।হয়। ঠান্ডা থেকে বাঁচতে এই সচেতনতা প্রয়োজন আপনার সাথে একটি রেইন কোট বহন করতে ভুলবেন না আপনার সাথে প্রয়োজনীয় ওষুধ নিন কোনো শারীরিক সমস্যা হলে নিকটস্থ ট্রানজিট ক্যাম্পে চেক করান। ভ্রমণে অস্বস্তি হলে নাক দিয়ে গভীর শ্বাস নিন এবং মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। একসাথে দুটি ধামে ভ্রমণের পরিবর্তে, একদিনে একটি ধাম পরিদর্শন করুন নিয়মিত ব্যায়াম করতে থাকুন যাতে শরীর গরম থাকে। এটা এই মত ঘটছেযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা প্রতি চার কিলোমিটার দূরত্বে প্রশাসনের দ্বারা মেডিকেল রিলিফ পোস্ট (এমআরপি) স্থাপন করা হয়েছে, যেখানে যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা, ওষুধ এবং স্বল্পমেয়াদী বিশ্রামের মতো সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। হান্স ফাউন্ডেশন, স্বাস্থ্য বিভাগের একটি সহযোগী সংস্থা, গাড়ওয়ালে 70টি স্বাস্থ্য শিবির স্থাপন করেছে। ব্লক ও জেলা হাসপাতালে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঋষিকেশ এবং হরিদ্বারে ট্রানজিটতীর্থযাত্রীদের প্রস্থান এবং ফেরার সময় ক্যাম্পে পরীক্ষা ও চিকিৎসা করা হচ্ছে।
রাফাতে ইজরায়েলের বড় বিমান হামলা, বোমা হামলায় ৩৫ ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের মৃত্যু

এ এন আই: গাজায় ইজরায়েলের আক্রমণ থামছে না। ইজরায়েল রবিবার দক্ষিণ গাজার রাফা শহরে বাস্তুচ্যুত মানুষের তাঁবুতে বিমান হামলা চালিয়েছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যকর্মীদের মতে, বোমা হামলার ফলে সেখানে নির্মিত তাঁবুতে আগুন লেগেছে। যা অনেক মানুষ পুড়ে গিয়েছে।হামাসের রকেট হামলার পর রাফাতে বড় ধরণের বিমান হামলা চালিয়েছে ইজরাইল। ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বলেছে যে একটি কম্পাউন্ড লক্ষ্য করে বিমান হামলায় হামাসের দুই কমান্ডার নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিম তীরের প্রধানও। রবিবার ও সোমবার মধ্যবর্তী রাতে সংঘটিত এই হামলায়, ইসরায়েলি বিমান বাহিনী সন্ত্রাসী সংগঠন হামাসের রাফাহ কমপ্লেক্সকে লক্ষ্য করে যেখানে বড় সন্ত্রাসীরা উপস্থিত ছিল। আক্রমণেপশ্চিম তীরের সদর দফতরের প্রধান ইয়াসিন রাবিয়া এবং আরেক সন্ত্রাসী কমান্ডার খালিদ নাজ্জার নিহত হয়েছেন। একই সঙ্গে হামাসের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বোমা হামলায় ৩৫ ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি রাফাতে জাতিসংঘের ত্রাণ ও ওয়ার্কস এজেন্সির গুদামের কাছে শরণার্থী তাঁবুতে বসবাস করছে। রোববার রাফাহ এলাকার বাস্তুচ্যুত লোকজনকে লক্ষ্য করে প্রায় আটটি রকেট নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীপরিবারের ঘনবসতি রয়েছে। ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এত বড় হামলা এর আগে এখানে কখনও হয়নি। প্লাস্টিক ও টিনের তৈরি একটি তাঁবুতে আগুন লেগেছে। আইডিএফ জানিয়েছে, সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এই হামলা চালানো হয়েছে। ইসরায়েলের দাবি, রাফাতে বিপুল সংখ্যক হামাস যোদ্ধা লুকিয়ে আছে। এ কারণে বৈশ্বিক চাপ সত্ত্বেও রাফায় সামরিক অভিযানে অনড় ইসরাইল। হামাসের সিনিয়র কর্মকর্তা সামি আবুজুহরি রাফাহতে ইসরায়েলি বিমান হামলাকে 'গণহত্যা' বলে বর্ণনা করেছেন এবং আমেরিকাকে দোষারোপ করেছেন, যারা ইসরায়েলকে অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সাহায্য করছে। আমরা আপনাকে জানিয়ে রাখি যে জানুয়ারি থেকে হামাস রবিবার রকেট দিয়ে ইসরায়েলি শহর তেল আবিব আক্রমণ করে। যার জবাবে ইসরায়েল বলেছে, এই হামলায় ইসরায়েলের কোনো হতাহতের খবর নেই। হামলার দায় স্বীকার করেছে হামাসের সামরিক শাখাসেনাবাহিনী বলেছে যে রাফাহ থেকে উৎক্ষেপণের পর ইসরায়েলে আটটি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হেনেছে এবং "বেশ কয়েকটি" বাধা দেওয়া হয়েছে এবং লঞ্চারগুলি ধ্বংস করা হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধে এ পর্যন্ত প্রায় ৩৬,০০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। গাজার 2.3 মিলিয়ন লোকের প্রায় 80 শতাংশ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে, ক্ষুধা বাড়ছে এবং জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন যে অঞ্চলটিভারতের কিছু অংশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে।
"রেমালে"র দুর্যোগ কাটিয়ে ফের কলকাতা বিমানবন্দরে চালু হল বিমান পরিষেবা

খবর কলকাতা: গতকাল রিমেলের কারণে দুপুর ১২ টার পর কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। ২১ ঘন্টা পর ফের কলকাতা বিমানবন্দরে চালু হল বিমান পরিষেবা। ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে প্রায় ২১ ঘন্টা বন্ধ ছিল বিমান পরিষেবা। রবিবার বেলা ১২টা থেকে সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বিমান পরিষেবা বন্ধ রাখার সীধান্ত নিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। সেই সময়সীমা সমাপ্ত হওয়ার পথেই কলকাতা বিমানবন্দর থেকে পোর্ট ব্লেয়ারের উদ্দেশ্যে রওনা দিল বেসরকারি বিমান সংস্থা ইন্ডিগোর বিমান। এদিন সকাল ৮টা ৫৮মিনিটে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে পোর্ট ব্লেয়ারের উদ্দেশ্যে উড়ে যায় প্রথম বিমানটি।

তৃণমূল বিধায়ককে ফোনে খুনের হুমকি
প্রবীর রায়: বাংলার বুকে নোংরা রাজনীতির খেলা খেলতে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে খুনের হুমকির অভিযোগ করলেন জগদ্দল বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম।সোমবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে সোমনাথ বাবু এই দাবি করলেন। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান," গত পরশুদিন একটি অচেনা ফোন নাম্বার থেকে সুদীপ দাস নাম উঠে আসা ট্রু কলারের মাধ্যমে শীঘ্রই তাকে খুন করা হবে বলে ফোনে হুমকি দেয়।

এর পাশাপাশি তাকে আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে দেখা করার পরামর্শ দেয়।তৎক্ষনাৎ মৌখিকভাবে এই ঘটনার কথা জগদ্দল থানার পুলিশকে জানানো হয়। পুনরায় গতকাল বারোটা চব্বিশ মিনিটে ওই একই ফোন থেকে খুনের হুমকি দিয়ে ফোন আসে।


সোমনাথ বাবু জানান তিনি এই বিষয়ে কোন নিরাপত্তার  অভাব বোধ করছেন না বা ভয়ও পাচ্ছেন না ।এই হুমকির ফোনের ঘটনায় জগদ্দল থানায় লিখিত এফআইআর করেছেন।অচিরেই মূল অভিযুক্ত ধরা পড়বে বলে তার প্রশাসনের কাছে তার আসা"।
মিছিল থেকে সাধু সন্তরা মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি করলেন

প্রবীর রায়: গতকাল ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত নৈহাটিতে এক প্রতিবাদ মিছিল করেন সাধু সন্তরা ।এই মিছিল থেকে তারা রাজ্যের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি জানালেন। সম্প্রতি মুর্শিদাবাদের একটি ভারত সেবাশ্রম সংঘের সঙ্গাধিপতি কার্তিক মহারাজকে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন। তাতে তিনি ওই মহারাজের রাজনৈতিক যোগের কথা বলেছিলেন।

সেই সঙ্গে শিলিগুড়িতে রামকৃষ্ণ মিশনের ওপর দুষ্কৃতী হামলা তার প্রতিবাদে ঘূর্নিঝড় রেমালকে উপেক্ষা করে রবিবার বিকেলে নৈহাটীর গৌরীপুর চৌমাথা থেকে মিছিল করেন সাধু সন্তরা। এই মিছিল থেকে স্বামী আত্মপ্রকাশানন্দ সরস্বতী বলেন, "আমরা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে বার্তা পাঠাতে চাই সাধু-সন্ন্যাসীদের অপমান ও হিন্দুদের ওপর অপমান সহ্য করব না। ওনাকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। উনি ক্ষমা না চাইলে বাংলার মানুষ এবং সমস্ত সাধু সন্তরা বৃহত্তর আন্দোলনে যাবে।

কেননা মুখ্যমন্ত্রী অল্প সংখ্যক ভোট ব্যাংকের দিকে তাকিয়ে বিশাল হিন্দুসমাজের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহন করছেন। এবং সাধু সন্তদের টার্গেট করে নিয়েছেন।"এদিন হিন্দু জাগরন মঞ্চ ব্যারাকপুর জেলার পক্ষ থেকে এই মিছিল নৈহাটীর বড়মা মন্দিরের কাছে গিয়ে শেষ হয়।এর পাশাপাশি রূপক মিত্র জানান," যেভাবে দলীয় প্রচার করতে গিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিন্দু সনাতনী মহারাজদের কটুক্তি করেছেন তার বিরুদ্ধে আজ সাধু সন্তুরা পদযাত্রা করলেন"।

ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ২১ ঘন্টা বিমান চলাচল বন্ধ থাকবে কলকাতা বিমানবন্দরে

খবর কলকাতা: ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ২১ ঘন্টা অপারেশন বন্ধ থাকবে কলকাতা বিমানবন্দরে। ফলে রবিবার দুপুর ১২ টা থেকে সোমবার সকাল ৯ টা পর্যন্ত কোন বিমান ওঠানামা করবে না কলকাতা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এজন্য প্রায় ৫০ হাজার বিমান যাত্রী দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে চলেছেন। বিমানবন্দর সূত্রে খবর,আগাম সর্তকতা হিসেবে অন্তর্দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্ত বিমানের অপারেশন স্থগিত করা হয়েছে।

কলকাতা বিমানবন্দর থেকে এই মুহূর্তে গড়ে ৩০০র বেশি বিমান ওঠানামা করে প্রতিদিন। এই ঘটনার জেরে ১০০ র বেশি বিমান বাতিল হয়েছে বলে কলকাতা বিমানবন্দর সূত্রে খবর। এর পাশাপাশি ঝড়ের সময় যাতে কোন রকম ক্ষয়ক্ষতি না হয় সেজন্য বিশেষ সতর্কতা নিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। কিভাবে ঝড়ের মোকাবিলা করতে হবে তা নিয়ে ইতিমধ্যেই কয়েক দফায় বিভিন্ন বিমান চলাচলের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন সংস্থা সাথে বৈঠক করেছিলেন বিমানবন্দরের কর্তারা।

এর সাথে সাথেই বিমানবন্দরের তরফ থেকে বিমানবন্দরে প্রবেশ করার সমস্ত গেটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যাত্রীরা তাদের লাগেজ বা ব্যাগ যে ট্রলিগুলোতে করে নিয়ে যায় সেগুলো দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে।ঘূর্ণিঝড়ের কারণে কলকাতা বিমানবন্দরে ২১ ঘন্টা বন্ধ থাকবে বিমান চলাচল। ইতিমধ্যেই সে সময়সিমা শুরু হয়ে গিয়েছে।

এদিন বেলা ১২ টা থেকে কলকাতা বিমানবন্দরে সমস্ত বিমান ওঠানামা এবং বিমান পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩৯৪ টি বিমান এর কারণে বাতিল হয়েছে। যাত্রী সাধারণ কলকাতা বিমানবন্দরে এসে এর কারণে সমস্যা সম্মুখীন হচ্ছে। অনেকেরই বিমান আগামী মঙ্গলবার করে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে চরম দুর্ভোগকে পড়েছে বিমান যাত্রীরা। বহু যাত্রীরাই বিমানবন্দরে এসে এই খবর জানতে পেরে বিপাকে পড়েছেন। নির্দিষ্ট এয়ারলাইন্সের তরফে আগাম কোন খবর দেওয়া হয়নি। বিমানবন্দরে আসলে তাদের জানানো হচ্ছে বিমান বাতিল রয়েছে।

চিকিৎসা করাতে এসে দুর্যোগের দুর্ভোগে মধ্যে পড়ল বাংলাদেশের একটি পরিবার
খবর কলকাতা: কিডনির সমস্যা জনিত কারণে চিকিৎসার জন্য ব্যাঙ্গালুরু গিয়েছিলেন বাংলাদেশের পরিবারটি। এদিন ব্যাঙ্গালোর থেকে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশ যাবার কথা ছিল তাঁদের।সেই মতো বিমানের টিকিট করেছিলেন। আজ সকালে কলকাতায় নেমে তারা জানতে পারেন দুর্যোগের কারণে বিমান বাতিল।কি করবেন কিছুই বুঝে উঠতে পারছেন না পরিবারটি। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিমান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলে কোন সদুত্তর মেলেনি। এই মুহূর্তে পরিবারটি বিমানবন্দরে রয়েছেন।
কলকাতা এল বাংলাদেশের গোয়েন্দা দল
এসবি নিউজ ব্যুরো: সম্প্রতি কলকাতার নিউটাউনের একটি ফ্লাটে খুন হয়েছেন বাংলাদেশেরর এক সাংসদ। সাংসদ হত্যার তদন্ত করতে কলকাতা এল বাংলাদেশের একটি গোয়েন্দা দল। ৩ সদস্যের এই দলের নেতৃত্বে রয়েছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ডিবি অতিরিক্ত কমিশনার মোঃ হারুন অর রশিদ।

এই ঘটনার একযোগে তদন্ত করছে সিআইডি ও বাংলাদেশের গোয়েন্দা দল।বাংলাদেশের তদন্তকারী দল এদেশের তদন্তকারী দলের সঙ্গে কথা বলবেন। ভারতে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিকে  জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলেই বিমানবন্দরে জানান বাংলাদেশের গোয়েন্দা প্রধান।
সপ্তম তথা শেষ দফার ভোটের শেষ রবিবার দমদমে প্রচারে ঝড় তুলল তৃণমূল ও সিপিআইএম
খবর কলকাতা: আগামী শনিবার সপ্তম তথা শেষ দফার ভোট। তার আগে শেষ রবিবার প্রচারে ঝড় তুললেন দমদম লোকসভা কেন্দ্রের বাম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী। এদিন তার সমর্থনে প্রচারে আসেন দিপ্সিতা ধর। বাম ছাত্র যুবদের এই মিছিলে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। এদিন দমদম স্টেশন থেকে মিছিল দমদম রোড হয় দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে গিয়ে শেষ হয়। মিছিল থেকেই মানুষের ব্যাপক সমর্থন মিলছে বলে জানালেন বাম প্রার্থী।

আগামী ৪ তারিখ তারা ওই অঞ্চলে আবীর খেলবেন বলেও জানান সুজন চক্রবর্তী। ঘূর্ণিঝড় রেমালের মোকাবেলায় তাদের রেড ভলেন্টিয়ারর প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানান সুজন চক্রবর্তী।
অন্যদিকে,শেষ রবিবার প্রচারে বাম প্রার্থীর পাশাপাশি প্রচারে ঝড় তুললেন দমদমের তৃনমূল প্রার্থী সৌগত রায়।

এদিন সকালে উত্তর দমদম পৌর এলাকার মাঝেরহাটি অঞ্চল থেকে দুর্গানগর পর্যন্ত বর্ণাঢ্য শোভা যাত্রার মাধ্যমে প্রচার পারেন তিনি। এদিন প্রচার মিছিলে প্রার্থী সহ উপস্থিত ছিলেন উত্তর দমদম পুরসভার পুরপ্রধান বিধান বিশ্বাস।

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব পড়বে গোটা উত্তরবঙ্গে,তার জেরে ঘুম উড়েছে মালদহের আম চাষিদের
খবর কলকাতা: পশ্চিমবঙ্গ সহ বাংলাদেশে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল।তার প্রভাব পড়বে মালদা সহ গোটা উত্তরবঙ্গে। তার আগেই মালদহের আম চাষিররা তড়িঘড়ি আম পেরে নিচ্ছেন।এই ঝড় মালদহের ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা। আবহাওয়া দপ্তরের এমন পূর্বাভাস ।আর তাতেই দুশ্চিন্তায় ঘুম উড়ে গেছে মালদহের আম চাষীদের।  এবছর এমনিতেই আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা এবং প্রচন্ড তাপ প্রবাহের কারণে আমের ফলন কম হয়েছে।তার উপরে গোদের ওপর বিষফোঁড়া এই ঘূর্ণিঝড়।  ঝড়ে ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে আম চাষের।  তাই আম পরিপক্ক হওয়ার আগেই আম পাড়ার তোড়জোড় শুরু হয়েছে মালদহের  আম বাগান গুলোতে। 

আম ব্যবসায়ী এবং চাষিরা জানান, "ঘূর্ণিঝড় হলে আমের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। গোপাল ভোগ ছাড়া বাকি বিভিন্ন প্রজাতির আম  লক্ষণভোগ, ন্যাংড়া সহ বিভিন্ন প্রজাতির আম পরিপক্ক হতে এখনো প্রায় এক মাস লাগবে। কিন্তু কিছু করার নেই।  ঝড়ে গাছ থেকে আম নিচে পড়ে গেলে সেই আম আর বিক্রি করা মুশকিল। তাঁরা তাই ঝড় শুরু হওয়ার আগেই আম পারতে  শুরু করেছেন। তবে প্রশ্ন উঠছে বাজারে এই আম এলে খেতে পারবেন তো খাদ্যপ্রিয় বাঙালিরা।

এই বিষয়ে মালদহের ম্যাংগো মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি উজ্জ্বল সাহা জানান, "এবছর এমনিতেই আম হয়নি। ৫০ শতাংশ আম রয়েছে গাছগুলিতে।  অর্থনৈতিকভাবে আমাদের জেলা ক্ষতিগ্রস্ত।  কিন্তু ঘূর্ণিঝড়ের আতঙ্কে অপরিপক্ক আম ভাঙতে শুরু করেছেন চাষিরা।  এই অপরিপক্ক আম ভাঙলে আমের গুণগত মান নষ্ট হয়ে যাবে। মানুষ এই আম খেতে পারবেন না।  মালদার আমের যে জগত বিখ্যাত সুনাম তা নষ্ট হবে।"