/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz ভারতবর্ষের মধ্যে সবথেকে মোটা শিবলিঙ্গ ,মোটা বাবা নামে পরিচিতি West Bengal Bangla
ভারতবর্ষের মধ্যে সবথেকে মোটা শিবলিঙ্গ ,মোটা বাবা নামে পরিচিতি
এসবি নিউজ ব্যুরো: আগামীকাল শিবরাত্রি।তাই দেশ সহ রাজ্যজুড়ে সেজে উঠেছে শিব মন্দিরগুলি।তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাবা বর্ধমানেশ্বর শিবলিঙ্গ মন্দির। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,১৯৭২ এ বর্ধমান শহরের আলমগঞ্জ এলাকায় একটি পুকুর খোঁড়ার কাজ চলছিল। শ্রমিকেরা যখন শাবল-গাঁইতি দিয়ে মাটি কাটছিলেন সেই সময় তাঁরা একটা শব্দ শুনতে পান ৷ সেই শব্দ ছিল কোনও পাথরের উপরে আঘাত করলে যেমন হয় সেইরকম ৷ এরপর তাঁরা সচেতনভাবে মাটি খোঁড়ার কাজ চালিয়ে গেলে উঠে আসে বিশালাকার একটি শিবলিঙ্গ । যার উচ্চতা প্রায় ৬ ফুটের বেশি, ওজন ১৩ টনের বেশি।ব্যাস প্রায় ৬ ফুট ও গৌরী পট্টের পরিধি প্রায় ১৮ ফুট । এরপর ক্রেনের সাহায্যে সেই শিবলিঙ্গ তোলা হয়।শাবল,গাঁইতির আঘাতে শিবলিঙ্গের গায়ে যদিও অনেক ক্ষত হয়। সেদিন ছিল ১১ অগস্ট।বাংলায় তারিখ ছিল ২৫ শে শ্রাবণ।ইতিহাসবিদেরা বলছেন, এটা দ্বাদশ শতকের নিদর্শন।এমনকী ইতিহাস প্রসিদ্ধ কণিষ্কও এই শিবলিঙ্গের পুজো করতেন বলে কথিত আছে। দুধ ও গঙ্গাজল দিয়ে নিত্য পুজো করা হলেও শিবরাত্রির সময় ও শ্রাবণ মাসে আবির্ভাব তিথিতে এখানে মেলা বসে। শ্রাবণ মাসে বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষজন জল ঢালতে আসেন। অনেকে আবার কাটোয়ার গঙ্গা থেকে বাঁকে করে জল ভরে হাঁটা পথে।বর্ধমানেশ্বরে আসেন জল ঢালতে ।
মন্দিরের পেছনেই আছে দুধ পুকুর । সেখান থেকেও জল নিয়ে জল ঢালা হয়। প্রসিদ্ধ এই বর্ধমানেশ্বর মন্দিরে যাবেন কীভাবে ? বর্ধমান স্টেশনে নেমে টাউন সার্ভিস বাসে চেপে সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরে বিবেকানন্দ কলেজ মোড়ে নামতে হবে। সেখান থেকে টোটো করে দুই কিলোমিটার গেলেই মিলবে আলমগঞ্জের বর্ধমানেশ্বর। কিংবা বর্ধমান স্টেশনে নেমে টোটো পাওয়া যায় বর্ধমানেশ্বর যাওয়ার ৷
গোঘাটের এক মহিলা ফুটবলারের কথা
*এসবি নিউজ ব্যুরো:* হুগলির  গোঘাটের এক মহিলা ফুটবলার সঙ্গীতা রায়।গ্রাম্য পরিবেশে গড়ে ওঠা ছোট থেকে তার নিজের জীবনকে ফুটবলের সাথে জড়িয়ে গিয়েছে সে।এখন শুধু গ্রামের মাঠেই নয় ভিনরাজ্যে ফুটবলে খেলে বাজিমাৎ করছে হুগলির সঙ্গীতা। সে বাংলা থেকে মহিলা ফুটবল লীগে সুযোগ পেয়েছে। ত্রিপুরায় ফুটবল লীগে সেরা গোলদাতা হিসাবে সোনার পদক পেয়েছে। এই ফুটবল ঘিরে ছোট থেকে সঙ্গীতার একাধিক সেরা শিরোপার নজির রয়েছে। যেমন নিজে খেলে তেমনই অন্যদের আগামী দিনে যাতে হাজারো সঙ্গীতা ফুটবলার গড়ে ওঠে নিজেই ছোটদের কোচিং দিচ্ছে। তার বাড়ি আরামবাগ মহকুমার গোঘাটের  মাধবপুর গ্রামে। সঙ্গীতা দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা এক সাধারণ মেয়ে। তার বাড়িতে মা বাবা ছাড়াও পরিবারে রয়েছে পাঁচ বোনে সঙ্গীতা হল ছোট্ট । সে ছোট্টবেলা থেকেই ফুটবল খেলার পাশাপাশি পড়াশোনাতেও মেধাবী বর্তমানে গোঘাটের গোবিন্দপুর উচ্চ বিদ্যালয় পাঠরত সামনে বছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বসবে।প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে তার এই সাফল্যে বেজায় খুশি মহকুমার সাধারণ মানুষজন।সংগীতা ছোট্টবেলা থেকে ফুটবল খেলার জন্য কোচিং নিয়েছিল। সে প্রতিদিনই আরামবাগের বিশালক্ষী মাতা মহিলা কোচিং ক্যাম্পে প্র্যাকটিস চালিয়ে যেত। আর ওখান থেকে আস্তে আস্তে বিভিন্ন জায়গায় ফুটবল ক্লাবে খেলার সুযোগ করে দিত এই কোচিং ক্যাম্প। এর আগে বিভিন্ন জায়গায় সঙ্গীতা ফুটবলে বাজিমাত করে এসেছে। মহিলা কোচিং ক্যাম্প থেকে গুজরাটে এবং ছত্রিশগড়ে ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছিল সে।
৫০০ বছরের প্রাচীন পঁচেটেগড় রাজবাড়ীর পঞ্চেশ্বর শিব মন্দিরের  নানা ইতিহাস ও অলৌকিক ঘটনা

এসবি নিউজ ব্যুরো: মাটির ঢিপির ওপর গরুর বাঁট থেকে ঝরে পড়তো দুধ।আর সেই ঢিপি খনন করতেই উঠে আসে শিবলিঙ্গ । মেদিনীপুরে ৫০০ বছরের প্রাচীন পঁচেটেগড় রাজবাড়ীর পঞ্চেশ্বর শিব মন্দির নিয়ে রয়েছে নানা ইতিহাস ও অলৌকিক ঘটনা।পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুর ২ নং ব্লকের
পঁচেটগড় রাজবাড়ির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ওড়িষ্যার আটঘর এলাকার বাসিন্দা আদি পুরুষ কালামুরারি দাস মহাপাত্র। তিনি ওড়িশার জগন্নাথ দেবের সামনে নিত্যদিন সঙ্গীত পরিবেশন করতেন। সেই সঙ্গীতেই মুগ্ধ হয়ে রাজা তাকে মন্দির পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মন্দিরের পাশে পেয়েছিলেন জমি সেই জমিতে জগন্নাথ দেবের নিত্য সেবার জন্য তুলশি চাষ করতেন । পরবর্তী সময় জাহাঙ্গীর এর নজরে পড়ে যান। তাকে বাংলা, বিহার ও তাম্রলিপ্ত বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব দেন মোঘল সম্রাট। কাজটি তিনি সূচারুভাবে করতে প্রথমে পটাশপুর এলাকার খাঁড় কল‍্যানপুরে বসবাস  করতেন তিনি। সেই সময় রাজা কালু মুরারির মোহন তাররাজকর্মচারিদের থেকে জানতে পারেন ওই এলাকার কোনো এক গভীর জঙ্গলের নির্জন এক জায়গায় উচু এক মাটির ঢিপির ওপর প্রতিদিন কিছু গরু গিয়ে দাড়ায়। তারপর গরুগুলির বাট থেকে দুধ ঝরে পরে মাটির ঢিপির ওপর। অলৌকিক এই ঘটনা শুনে রাজা কালুমুরারি নির্দেশ দেন ওই জঙ্গল কেটে পরিস্কার করতে। তারপর রাজা নিজে দাড়িয়ে থেকে ওই মাটির ঢিপি খনন করেন। খনন করার সময় মাটির নিচে পরবর্তী সময়ে উদ্ধার হয় শিবলিঙ্গ। খনন কাজের সময় আঘাত লেগে ক্ষতিগ্রস্ত হয় শিবলিঙ্গটি। আঘাত লেগে ভেঙ্গে যায় এই ঘটনায় চিন্তায় পড়েন রাজা মহাশয়। ডাক পড়ে রাজপুরোহিতের। রাজপুরোহিতের নির্দেশে শিবলিঙ্গের চারপাশে বেনারস থেকে এনে আরো চারটি শিবলিঙ্গ বসানো হয় ।ঐ শিবলিঙ্গ দিয়েই কালামুরারি দাস মহাপাত্র তৈরি করেন পঞ্চেশ্বর মন্দির। ধিরে ধিরে পঞ্চেশ্বর নামটি প্রচার হতে থাকে। পঞ্চেশ্বর থেকেই আজ পঁচেট গ্রামের নাম করণ হয় পঁচেট।এখানেই তিনি তৈরি করেন পঁচেটগড় রাজবাড়ি। রাজবাড়ীর রাজারা শৈবে পরিণত হন শক্তি আরাধনায় শিবের পুজো করতেন। পরবর্তিকালে শ্রী চৈতন্যদেব যখন পটাশপুর হয়ে পুরী গিয়েছিলেন তখন জমিদার বাড়ির সদস্যরা শৈব থেকে বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষা নেন। পরে জমিদার বাড়ির কুলদেবতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন কিশোররাই জিউ। যাকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর কার্ত্তিক পূর্নিমা থেকে শুরু হয় রাস উৎসব।এছাড়াও রাজবাড়ীতে রয়েছে নারায়ন জিউ মন্দির ও শিতলা মন্দির।পঁচেটগড় রাজবাড়ীর এই শিব মন্দিরে শিব চর্তু্দশীতে জল ঢালতে আশে এলাকার অসংখ্য মানুষ। কথিত আছে এই এলাকায় অনাবৃষ্টি দেখা দিলে ,বৃষ্টি না হলে এই শিব মন্দিরে ১০৮ টি বেলপাতা সহকারে পুজো দিয়ে ১০৮ কশলি জল ঢালা হয় যার  ফলে তৎকালীন বৃষ্টি নেমে আসে।
এই মন্দির ঘিরে বসছে এবছর ১০ দিনের মেলা।
পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে শুরু হয়ে গেল শ্রীচৈতন্যদেবের ৫৩৮ তম আবির্ভাব তিথি,গুরু পূর্ণিমা উৎসব
*এসবি নিউজ ব্যুরো* : পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে শুরু হয়ে গেল শ্রী চৈতন্যদেবের ৫৩৮ তম আবির্ভাব তিথি বা গুরু পূর্ণিমা উৎসব। মায়াপুর ইসকনের গুরু মহারাজ সমন্বয়ে বিশেষ পূজা পাঠ ও পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল দেশ-বিদেশের অসংখ্য ভক্ত। আগামী ১২ মার্চ বিশ্বের সমস্ত দেশের ভক্ত সমন্বয় শুরু হবে নবদ্বীপ মন্ডল পরিক্রমা।

নবদ্বীপের ৯টি দ্বীপ প্রদীক্ষণ করে পুনরায় ইসকন মন্দিরে ফিরে আসবে এই পরিক্রমা। আগামী ২৫ শে মার্চ অর্থাৎ হোলির দিন ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মের সন্ধিক্ষণে হবে বিগ্রহের মহাভিষেক অনুষ্ঠান। মায়াপুর ইসকনের গুরু পূর্ণিমা উৎসব উপলক্ষ্যে ইতিমধ্যেই বিশ্বের সমগ্র দেশ থেকে দেশীয় বিদেশি ভক্তরা আসতে শুরু করেছে। সমস্ত দেশের ভক্তদের আগমনে মায়াপুর ইসকন মিনি ওয়ার্ল্ডে পরিণত হবে বলে দাবি ইস্কন কর্তৃপক্ষের।

*বিজেপি ছেড়ে ৩০টি পরিবারের যোগদান ঘাসফুল শিবিরে*
*এসবি নিউজ ব্যুরো:* পদ্ম শিবির ছেড়ে তৃণমূল যোগ দিল ৩০টি পরিবার।বাঁকুড়া ১ নম্বর ব্লকের জগদল্লা ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত জামমনী গ্রামে প্রায় ৩০টির বেশি পরিবার পদ্ম শিবির ছেড়ে নাম লেখালো ঘাসফুলে।এদিন ধলডাঙ্গা মোড়ে ১০ মার্চ তৃণমূলের ব্রিগেডে যে জনগর্জন সভা রয়েছে। তারই প্রচার মঞ্চে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি হাত ধরে  এই যোগদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হল।

রাজনৈতিক ভাবধারা যদি কারোর কাছে আদর্শ হয়, তাহলে আজ এ দল, কাল ওদলে কেন। রাজনৈতিক ভাবধারা? নাকি সুবিধাভোগ? কি উদ্দেশ্য এই বিষয় নিয়ে বারে বারে উঠছে প্রশ্ন।তবে প্রসঙ্গত বিজেপির দ্বিচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ন যজ্ঞে তারা সামিল হতে চাওয়ার জন্যই তাদের এই যোগদান,এমনটাই জানাচ্ছেন যোগদানকারীরা। লোকসভা ভোটের আগে এই দল বদল যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
প্রাক্তন স্বামী সৌমিত্রের নাম না করে বেলাগাম আক্রমণ সুজাতার

এসবি নিউজ ব্যুরো: বাঁকুড়ার ইন্দাসের জনগর্জন সভার প্রস্তুতি সভা মঞ্চ থেকে নাম না করে বিষ্ণুপুরের সাংসদ তথা আসন্ন লোকসভা ভোটের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁকে আক্রমণ করলেন সুজাতা মন্ডল।সুজাতা দেবী প্রকাশ্য সভায় তার প্রাক্তন স্বামীর নাম নেননি,কারণ তিনি মনে করেন নাম নিলে তার নিজের মুখটা নর্দমা হবে।

এমনকি তার দাবী,যে বাবা ষঁড়েশ্বরের নাম করে উনি যেভাবে মিথ্যে কথা বলে যাচ্ছেন তার ফল ভোগ করতেই হবে।বাবা ষাঁড়েশ্বর ওনাকে জিতিয়েছিলেন।এবার তিনিই হারিয়ে তাকে অতলে তলিয়ে দেবেন।আর তার নামের পাশে প্রাক্তন সাংসদের তকমা লেগে যাবে। সুজাতা দেবী এদিন জনতার উদ্দেশ্য করে বলেন, তিনি তাদের কাছে জীবনে আর কিছু চাইতে আসবেন না।তিনি শুধু চান নোংরা লোকটার পরাজয়।

এদিন মুখে সৌমিত্র খাঁয়ের নাম না নিলেও ক্ষণে,ক্ষণে সৌমিত্র কে আক্রমণ করেন সুজাতা দেবী।ইন্দাসে ভীড়ে ঠাসা তৃণমূল কংগ্রেসের এই সভা থেকে কার্যত সৌমিত্র খাঁকে হারাতে জোর কদমে ময়দানে নেমে পড়লেন সুজাতা দেবী এমনটাই মনে করছেন জেলার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা।

ছোট থেকেই বিস্ময়কর শিশু

এসবি নিউজ ব্যুরো: পুঁচকে আরাধ্যার কথা শুনলে চমকে যাবেন আপনিও। জন্মের পর এই কথা বলা শুরু করেছে কয়েক মাস হল।অবাস্তব ঘটনা ঘটিয়ে ফেলল আরাধ্যা মণ্ডল। মাত্র দু'বছর ১০ মাস বয়স তার মধ্যেই এমন ঘটনা ঘটিয়েছে যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।

বাবা মায়ের একমাত্র কন্যা সন্তান আরাধ্যা। বয়স মাত্র ২বছর ১০ মাস,মা রীয়া নন্দী। বাবা সঞ্জয় মণ্ডল থাকেন সেনাবাহিনীর কাজে ভিন রাজ্যে।তার মেয়েও যে এমন কাণ্ড ঘটাবে সেনাবাহিনীর কাজে যাওয়া কর্তব্যরত বাবাও ভাবতে পারেনি।

আরাধ্যার দাদু ,ঠাকুমা, মা,বাবা ও কাকা রয়েছে বাড়িতে, কিন্তু থাকেন বাড়ীতে দাদু ,ঠাকুমা, ও মা। কাকাও কাজের সূত্রে বাইরে থাকেন।নিষ্পাপ শিশু চোখে একবার যা দেখেন কানে একবার যা শুনেন মনে রেখে দেয় ।এতটাই স্মৃতিশক্তি যা এক কথায় অবাক করা ব্যাপার।এই বয়সে অনাসেই চোখ বন্ধ করে বলে দিতে পারে দেশ ও রাজ্য রাজধানীর নাম ।বলতে পারেন ইংরেজি বাংলা কবিতা। বলতে পারে ইংরেজি ও বাংলাতে বিভিন্ন পশু পাখির নাম। । তাই ন্যাশনাল সিম্বলের উপর জিতে নিল পুরস্কার।আর এইসব কথা মা ও দাদু ঠাকুমার কাছ থেকে যেটুকু শিখেছেন তা প্রায়ই মনে রেখেছেন ।শুধু মনে রাখাই না চিহ্নিতকরণ করে দেখিয়ে দিতে পারেন সে। এটা কোন জিনিস, কি নাম বলতে পারেন বাংলা ও ইংরেজিতে।আর এইসব দেখে ইউটিউবে ভিডিও দেখে যোগাযোগ করেন ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস এর নাম তোলানোর জন্য, করেন ফর্ম ফিলাপ। সেখানে প্রত্যেকটি বিষয়ের উপর প্রশ্ন বলতে বলা হয়, এই আরাধ্যাকে।তা অনাআসে চোখ বন্ধ করে বলে দেয় এই শিশু কন্যা।আর বলে দিতেই নাম উঠে যায় ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে ।

আর বাড়ির মেয়ে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস এর নাম উঠতেই গর্বে বুক ভরে যায়। একরত্তি খুদে শিশু আরাধ্যাকে নিয়ে যেমন খুশি বাবা-মা, ততটাই খুশি দাদু ঠাকুমা ও কাকা।খুশির হাওয়া যেমন বাড়িতে ঠিক ততটাই খুশি গ্রামের মানুষও।

এক সাথে ১৭ টি গাছের মৃত্যু, চাঞ্চল্য নদীয়ার ফুলিয়ায়, অভিযোগ দায়ের বনদপ্তর ও পি ডব্লিউডি দপ্তরে

এসবি নিউজ ব্যুরো: নদীয়ার ফুলিয়া বাস স্ট্যান্ড থেকে বিডিও অফিস পর্যন্ত রাস্তায় বহু প্রাচীন ১৭ থেকে ১৮ টি শিরিস গাছ ছিল। কিন্তু কিছুদিন আগেই লক্ষ্য করা যায় গাছগুলি মৃত অবস্থায় রয়েছে। আর এতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। একসাথে কিভাবে ১৭ টি গাছ মারা গেল তা নিয়েই উঠছে বড়সড়ো প্রশ্ন। তবে বর্তমানে মৃত গাছগুলি বিপদজনক অবস্থায় রয়েছে ।রাস্তার উপরেই বিপদ বাড়ছে পথ চলতি মানুষের, তৎসহ গাছ সংলগ্ন ব্যবসায়ীদের । অভিযোগ এই গাছগুলিকে কেউ বা কারা রাসায়নিক ব্যবহার করে, কিংবা কোনো রকম বিষাক্ত ওষুধ মিশিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। আর তা নিয়েই এবার সরব শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি চঞ্চল চক্রবর্তী । তিনি জানাচ্ছেন, কিভাবে এতগুলি গাছ একসাথে মারা যায় তা তার জানা নেই ,তবে এই গাছগুলি মেরে ফেলে কোন অসাধু ব্যবসায়ীরা গাছগুলিকে কেটে ফেলার পরিকল্পনা নিয়েছে। আর তাই এই গাছগুলিকে কোন রাসায়নিক বা বিষাক্ত ওষুধ মিশিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় ইতিমধ্যে শান্তিপুরের বিডিও ,পিডব্লুডি এবং বনদপ্তরের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি। তিনি দ্রুত এই ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। তবে গাছ সংলগ্ন ব্যবসায়ীরা তৎসহ পথ চলতি মানুষরা জানাচ্ছেন যেভাবে বর্তমানে গাছগুলি দাঁড়িয়ে রয়েছে, তাতে করে প্রাণ হাতে নিয়েই রীতিমতো চলছে হচ্ছে রাস্তা দিয়ে। যেকোনো সময় বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে দাবি পথ চলতি দের । তবে কিভাবে গাছগুলি মারা গেল তার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। অপরদিকে রানাঘাট দক্ষিণ তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক তপন সরকার জানাচ্ছেন ,একসাথে ১৭ টি গাছ কিভাবে মারা গেল সত্যি তা নিয়ে তদন্ত হওয়া উচিত। কোন অসাধু ব্যবসায়ী কিংবা কোন দুর্বৃত্তরা এর পেছনে রয়েছে কিনা তারও তদন্ত হওয়া উচিত। তবে ইতিমধ্যে বিপদজনক গাছগুলির বেশ কিছু ডাল কেটে দেওয়া হয়েছে। তবে বনদপ্তর এবং স্থানীয় প্রশাসন যেন এই ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করে তার আর্জি জানাবো। যদিও সাধারণ মানুষের প্রাণ হাতে করে রাস্তা চলাচলের বিষয়টিও এখন ভাবাচ্ছে ফুলিয়া বাসিকে। অন্যদিকে কতদিনে এই অসুবিধার সমাধান হবে সেদিকে তাকিয়েই এলাকাবাসী।

*মেদিনীপুরের প্রশাসনিক সভা থেকে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়*

এসবি নিউজ ব্যুরো: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, "ওরা কয়েকদিন আগে মিথ্যা কথা বলল আবাস যোজনা নিয়ে। ওরা নাকি প্রকল্পের জন্য ৪৩ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। আমরা ঘর না করে খেয়ে নিয়েছি। আমি বলছি ২০১৪-২০১৫ থেকে ২০২১-২২ পর্যন্ত কেন্দ্র ২৯ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা। রাজ্য দিয়েছে ২০ হাজার কোটি। জমি রাজ্যকে দিতে হয়েছে। ৩ বছর ঘর আটকে রেখেছে। আমরা ৪৩ লক্ষ বাড়ি করে দিয়েছি। মে মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করব। টাকা না দিলে আমরাই শুরু করব ১১ লক্ষ বাড়ির কাজ।"

পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রশাসনিক সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই তথ্য দেন।বিভিন্ন প্রকল্পের শিল্যানাস করছেন তিনি। আজ মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা এক নজরে। কালকে প্রদীপরা বলছিল খড়গপুরে রেল কলোনী অনেক আছে। ভোটের আগে ওখানে আটটা ওয়ার্ডে জল কেটে দেওয়া হয়, কারেন্ট কেটে দেওয়া হয়। বলা হয় বিজেপিকে ভোট না দিলে উচ্ছেদ করবে। আমি চ্যালেঞ্জ করছি, একটা বাড়ির যদি জল-কারেন্ট কাটা হয় তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করুন। আমরা ঘাসে মুখ দিয়ে চলি না। ঘাস রক্ষা করি। সবুজ সাথী সকলকে দেওয়া হয়। বিনা পয়সায় ফোন দেওয়া হয়।

আগামী বছর থেকে ১১ ক্লাসে স্মার্ট ফোন দেব। নির্বাচনের আগে গ্যাস বেলুন। এরপর বেলুন ফুটো হয়ে যায়। একদিন বলেছিল বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও কেউ পায়নি। আর কণ্যাশ্রী সবাই পায়। চমকাই তলায় অজিত পাঁজাকে ঘিরে ধরেছে। আমি দৌড়ে গেলাম। দেখি চারদিক থেকে গুলি চলছে। কেশপুরে মিটিং থেকে ফিরে আসতে গিয়ে দেখি আমার সব গাড়ির কাচ ভেঙে দিয়েছে। নেতাই তে কীভাবে খুন হয়েছে? সেই সিপিএম-এর হার্মাদরা এখন বিজেপির নেতা হয়েছে।
দুই বিধায়ককে শোকজের দাবিতে সরব দলের কর্মীরাই

উত্তর ২৪ পরগনা: দলের দুই বিধায়ককে শোকজের দাবিতে এবার সরব হলেন দলের কর্মীরাই। টানা দু'মাস ধরে দলের সাংসদকে লাগাতার নিশানা করে চলেছেন তৃণমূলেরই দুই বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম ও সুবোধ অধিকারী। মঙ্গলবার জগদ্দলের শ্যামনগর লিচুতলা পার্টি অফিসে সাংবাদিক বৈঠক ডেকে দুই নিধায়কের বিরুদ্ধে রীতিমতো তোপ দাগলেন দলীয় কর্মীরাই।

তাদের দাবি, দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে অভিযোগ জানিয়েও এখনও পর্যন্ত দুই বিধায়কের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রসঙ্গত, দল বিরোধী কাজের জন্য মুখপাত্র কুনাল ঘোষকে শোকজ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাতেই মনে জোর পেয়েছেন দলের পুরানো সৈনিকরা। জনসমক্ষে মুখ খোলায় এবার ওই দুই বিধায়কের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি দলের কর্মীদের।