/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz রাজ্য সরকারের জাতীয় পরিবার সহায়তা প্রকল্পের সুবিধা পেল ২৪ জন অসহায় মহিলা, ৪০ হাজার টাকা করে চেক প্রদান করলেন পৌরসভার চেয়ারম্যান West Bengal Bangla
রাজ্য সরকারের জাতীয় পরিবার সহায়তা প্রকল্পের সুবিধা পেল ২৪ জন অসহায় মহিলা, ৪০ হাজার টাকা করে চেক প্রদান করলেন পৌরসভার চেয়ারম্যান

এসবি নিউজ ব্যুরো:রাজ্যের একাধিক প্রকল্পের মধ্যে এক অন্যতম প্রকল্প জাতীয় পরিবার সহায়তা প্রদান। এবার এই প্রকল্পের সুবিধা পেল ২৪ জন স্বামীহারা অসহায় বিধবা মহিলা। ৪০ হাজার টাকার চেক ২৪ জন মহিলার হাতে তুলে দিলেন শান্তিপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান। মঙ্গলবার বিকেলে শান্তিপুর পৌরসভায় জাতীয় পরিবার সহায়তা প্রধান প্রকল্পের এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন শান্তিপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ সহ পৌরসভার অন্যান্য আধিকারিকরা।

অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ বলেন, রাজ্য সরকারের এ প্রকল্পের আওতায় নাম নথিভুক্ত হয় শান্তিপুরের বিভিন্ন এলাকার ২৪ জন অসহায় মহিলা। যদিও তারা প্রত্যেকেই বিপিএল তালিকাভুক্ত। আজ তাদের হাতেই এই চেক প্রদান করা হলো। তবে এই প্রকল্পের আওতায় এককালীনই টাকা দেওয়া হয়, আগামীতে এই মহিলাটা যদি বিধবা ভাতার জন্য আবেদন করেন সেখানেও তাদের নাম নথিভুক্ত হবে আর মাসে মাসে তারা পাবেন বিধবা ভাতা।

প্রাপক মহিলারা জানাচ্ছেন, এমনিতে তাদের খুবই দুরবস্থার মধ্যে দিয়ে চলছে, আর তাদের বর্তমান পরিস্থিতির কথা তুলে ধরেছিলেন পৌরসভার আধিকারিকদের কাছে। আজ এই টাকা পেয়ে খুবই খুশি বলে জানাচ্ছেন তারা।

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে পুরুলিয়ার জেলার প্যাকেজ ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

এসবি নিউজ ব্যুরো: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে পুরুলিয়ার জেলার প্যাকেজ। পাশাপাশি ,কেন্দ্রীয় বঞ্চনা ও কুড়মী এবং সাঁওতালদের একজোট হোওয়ায় বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

আজ পুরুলিয়া শহরের সন্নিকটে শিমুলিয়ার ব্যাটারী ময়দানে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সভা করেন । সভা শুরুর আগে মমতা ব্যানার্জি হেলিকপ্টারে করে শিমুলিয়ার মাঠে নামেন। মাঠে নেমেই সভা মঞ্চে উঠে যান। সভামঞ্চে ৪৬ মিনিট তিনি বক্তব্য রাখেন। তার বক্তব্যে রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা সাথে সাথে কেন্দ্রীয় সরকারের যে বঞ্চনা সেই বঞ্চনার কথাও জনগণের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন।

আজ পুরুলিয়া জেলায় মোট ৪০০০ কোটি টাকা প্রকল্পের শিলান্যাশ করলেন তিনি।এছাড়া হাতির হানায় মৃত পরিবারের ৭০০ জনকে সরকারি চাকরি ও গড়পঞ্চকোটকে পর্যটনে বিকাশের জন্য ৪ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ কথা ঘোষণা করেন। এরপর কৃষকদের কাছ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধান সংগ্রহ করবে বলে জানান পশ্চিমবঙ্গ সরকার।

শ্যাম স্টিল কোম্পানির মালিককে মঞ্চে বসিয়ে রঘুনাথপুরে শ্যাম স্টিল প্রজেক্ট নির্মাণ হবে বলে জানান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। হলে কর্মসংস্থান হবে। এছাড়া ও কেন্দ্রীয় সরকার ১০০দিনের প্রকল্পে কাজ করিয়েও টাকা না দেওয়াই কেন্দ্রীয় সরকারকে তুলে ধরে ,পড়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেন টাকার দরকার নেই। ''১০০ দিনের কাজের শ্রমিকদের টাকা (আমরা) রাজ্য সরকার দেবে ''।

ব্লক দপ্তরের অধীনে থাকা ডিয়ার পার্কে হরিণের মৃত্যু

এসবি নিউজ ব্যুরো: ব্লক দপ্তরের অধীনে থাকা ডিয়ার পার্কে হরিণের মৃত্যু। চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু দুইটি হরিণের। অসুস্থ আরো একটি হরিণ। ঘটনাটি মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের বারোদুয়ারি ডিয়ার পার্কে। অভিযোগ ডিয়ার পার্কে নেই  পশু চিকিৎসা কেন্দ্র। নেই পর্যাপ্ত পরিকাঠামো। তাই হরিণদের যথোপোপযুক্ত খাদ্য এবং পরিচর্যা না পেয়ে অসুস্থ হয় হরিণ।

মেলে নি চিকিৎসা। ফলে মৃত্যু হয়েছে হরিণের অভিযোগ এমনই।  মৃত্যুর কারণ জানতে ।ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে হরিণদের দেহ। ক্ষুব্ধ পশুপ্রেমীরাও।মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লক দপ্তরের পাশেই রয়েছে বারোদুয়ারি ডিয়ার পার্ক।এই পার্কে ছিল মোট ৩২টি হরিণ। তারই মধ্যে দুটি  হরিণের মৃত্যু হয়েছে মঙ্গলবার। আরো একটি হরিণ অসুস্থ।মূলত এই ডিয়ার পার্কের দেখভাল করেন হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক তাপস কুমার পাল।

কিন্তু  হরিণ অসুস্থ হলে হরিশ্চন্দ্রপুরে  পশুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ঝা চকচকে ভবন  রয়েছে। তবে নেই পশু চিকিৎসক।অন্যদিকে, পশু স্বাস্থ্য আধিকারিক অমিত খুটিয়া মেনে নিয়েছেন পর্যাপ্ত চিকিৎসক নেই। দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী ভাবে কোন চিকিৎসক নিয়োগ হয়নি। যার ফলে সমস্যা হয় অনেক সময়। চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসতেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক।   
        
জেলা বিজেপি নেতা কিষাণ কেডিয়ার অভিযোগ এই রাজ্যে মানুষও স্বাস্থ্য পরিষেবা পাচ্ছে না। পশুরাও পাচ্ছে না। ঝা চকচকে ভবনের নামে শুধুই আইওয়াশ।
         
যদিও তৃণমূলের সভাপতি জিয়াউর রহমানের দাবি ঐতিহ্যবাহী ডিয়ার পার্কে দুটি হরিণের মৃত্যু দুর্ভাগ্যজনক। কিন্তু ওই পার্কে তৃণমূল সৌন্দর্যায়নের কাজ করেছে। যেটা দীর্ঘদিনের বাম আমলে হয়নি। এই বিষয়ে তারা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলবেন।
ইংরেজবাজার থানা এলাকায় আবারও এক দশম শ্রেনীর ছাত্রী অপহৃত

এসবি নিউজ ব্যুরো: আরো এক দশম শ্রেনীর ছাত্রী অপহৃত।অপহরণের ছবি  সিসিটিভিতে স্পষ্ট।তবুও অপহরণের ১০দিন পরও অপহৃত ছাত্রীর উদ্ধার করতে পারে নি পুলিশ।সিসিটিভিতে পাওয়া হাড়হিম করা ছাত্রী অপহরণের ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল। সেই ভাইরাল ছবিতে দশম ছাত্রীকে দুই দুষ্কৃতি  নম্বরহীন মোটরবাইকে তুলে নিয়ে  যাচ্ছে। সিসিটিভির সেই ছবি সহ লিখিত অভিযোগ করে ছাত্রীর পরিবার।

এরপরও হেলদোল নেই পুলিশ প্রশাসনের। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের ইংরেজবাজার থানার।  তাই অপহৃত দশম শ্রেনীর ছাত্রী উদ্ধারে জন্য পুলিশের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন ছাত্রীর বাবা। মালদহ জেলা জুড়ে শিশু থেকে মহিলা খুনের ঘটনা ঘটেছে ফেব্রুয়ারি মাসে। যা ঘিরে তোলপাড় হয়েছে মালদহ জেলা।  ৩১জানুয়ারী ইংরেজবাজার থানা এলাকাতে এক পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রীর গলা কাঁটা দেহ উদ্ধার হয়।

এরপর ১৫ফেব্রুয়ারী ভুট্টার খেতে এক যুবতীর ক্ষতবিক্ষত  দেহ উদ্ধার হয় মোথাবাড়ি থানা এলাকায়। ২৩ফেব্রুয়ারী মালদা থানা এলাকায় এক পরিত্যক্ত ইট ভাটাতে দশম শ্রেনীর আদিবাসী ছাত্রীর ইট দিয়ে মাথা থেতলে খুনের ঘটনা করে। ২৩ ফেব্রুয়ারি বৈষ্ণবনগর থানাতেও এক মহিলার ক্ষতবিক্ষত  দেহ উদ্ধার হয় ভুট্টার খেতে। এমন পরিস্থিতিতে আবার এক দশম শ্রেনীর ছাত্রী অপহরণ। স্বাভাবিকভাবেই পুলিশের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
৫১ টি সতীপীঠের অন্যতম পীঠ

এসবি নিউজ ব্যুরো: নদীয়া জেলার কালীগঞ্জ ব্লকের একটি গ্রামীণ জনপদ জুড়ানপুর। মহাপীঠ নিরূপণ তন্ত্র অনুসারে এই জুড়ানপুরের কালীপীঠ হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশের ৫১ টি সতীপীঠের অন্যতম। কথিত আছে মা সতীর করোটির অংশ এখানে পতিত হয়েছিল। কালীপীঠের অপর নাম কালীঘট্ট বা কালীঘাট।

ভাগীরথী একসময় জুড়ানপুরের পাশ দিয়েই প্রবাহিত হত। সেই নদীঘাটের অবস্থান থেকেই কালীঘাট নামকরণ হয়৷ দেবী এখানে জয়দুর্গা নামে অধিষ্ঠিত। এই শক্তিপীঠের রক্ষাকর্তা ক্রোধীশ ভৈরব। এখানে এক সুপ্রাচীন বটবৃক্ষের তলায় মহাদেবী স্বয়ম্ভু প্রস্তরখণ্ড রূপে পূজিতা হন। এখানে প্রতীক অর্থে একটা ব্রোঞ্জের মূর্তি আছে৷ নানা সময় নানান বিখ্যাত সাধক এখানে এসেছেন পীঠ দর্শন করতে। সেই তালিকাতে আছেন স্বয়ং শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংস, সাধক বামাক্ষ্যাপা সহ অনেক বিখ্যাত সাধক।

অনেকে তো এখানে সাধনাও করে গেছেন। জুড়ানপুর কালীপীঠে দুর্গাপূজা, রটন্তী কালীপূজা, রথযাত্রা ও জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বিশেষ পূজা অনুষ্ঠিত হয়৷ শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার হয় জলাভিষেক। প্রতি বছর মাঘী পূর্ণিমায় জুড়ানপুর কালীপীঠ প্রাঙ্গনে বিরাট মেলা বসে। এই মেলায় জাতিধর্মনির্বিশেষে বেশ কয়েক হাজার লোকসমাগম হয়। এবং প্রত্যেক বছরের মত এই বছরেও সমাগম হয়েছে সেই বিশেষ মেলার। আর সেই উপলক্ষ্যে দূর দূরান্ত থেকে অসংখ্য ভক্তরা আসছেন এই মন্দিরে পুজো দিতে। তবে বন্ধুর সংলগ্ন আশেপাশে কিভাবে কোন থাকার জায়গা না থাকলেও মন্দির কর্তৃপক্ষকে আগে থেকে জানিয়ে দিলে ব্যবস্থা করা হয় বিশেষ ভোগের।

কিভাবে আসবেন?  শিয়ালদহ থেকে লালগোলাগামী যেকোনো ট্রেনে দেবগ্রাম স্টেশনে নেমে কাটোয়া ঘাটগামী বাসে নিমতলায় নেমে সেখান থেকে টোটো করে জুরানপুরে যাওয়া যায়।অন্যদিকে, কাটোয়া স্টেশনে নেমে ভাগীরথী নদী পার করে জুরানপুরে আসা যায়।

জগদ্দলের তিনসুটিয়া মাঠের আবর্জনার স্তুপ থেকে ৭ টি তাজা বোমা উদ্ধার

উত্তর ২৪ পরগনা: লোকসভা ভোটের মুখে জগদ্দল থানার ভাটপাড়া পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের গুপ্তারবাগান তিনসুটিয়া মাঠের ধারে আবর্জনার স্তুপ থেকে ৭টি বোমা উদ্ধার করলো পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করে সিআইডি-র বম্ব স্কোয়াড।

মাঠের পাশেই রয়েছে এসিপি অফিস ও কমলা বালিকা প্রাথমিক বিদ্যালয়। এতগুলো বোমা উদ্ধারে আতঙ্কিত স্কুল কর্তৃপক্ষ। দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য রুখতে প্রশাসনকে কড়া নজরদারি চালানোর দাবি করলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা এলা দত্ত কর। অপরদিকে স্থানীয় কাউন্সিলর মনোজ পান্ডে বলেন, দুষ্কৃতীরা ওখানে বোমা লুকিয়ে রেখেছিল। পুলিশকে বলবো যথাযথ ব্যবস্থা নিতে।

আলু চাষীদের মাথায় হাত, গাছে আলুর দানা বাঁধার আগেই আলুর ধোসা রোগে আক্রান্ত

এসবি নিউজ ব্যুরো: আবারও আলু চাষীদের মাথায় হাত।গাছে আলুর দানা বাঁধার আগেই আলুর ধোসা রোগে গাছ পোঁচে নষ্ট কয়েকশো বিঘা আলুর জমি। আলুর গাছের পাতা পঁচা দুর্গন্ধে জমির পাশ দিয়ে যাওয়া দায় ।এমনই ছবি বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের ঘাসশহর মাঠের। শুধু ঘাসশহর মাঠে আলুর ধোসা রোগ লেগেছে তা নয় আলুর ধোসা রোগে আক্রান্ত জয়পুর ব্লকের বিভিন্ন এলাকা।

অতিবৃষ্টির কারণে দুই বার ধরে আলু ভেঙ্গে আলুর জমিতে রোপণ করেছিল আলু ।অনেক কষ্ট করে গাছ তৈরি করলেও সেই গাছ পচে নষ্ট। লক্ষ লক্ষ টাকা খরচা করে ঋণ নিয়ে লাগিয়েছিলেন চাষিরা,অনেকে লোকের জমিতে ভাগে চাষ করেছেন। এতটাই ধসা রোগের কারণে জর্জরিত চাষিরা যে দামি ওষুধ প্রয়োগ করলেও ধোসা রোগের হাত থেকে বাঁচাতে পারছে না ফসল। কান্নাই বুক ভাসাচ্ছেন কৃষকেরা।

পাঁচ ছবার করে ওষুধ দিলেও কোন ওষুধে কাজ করছে না এমনটাই জানান জয়পুর ব্লকের একাধিক চাষী ।তবে অসময়ে আলু গাছ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মাথায় হাত আলু চাষিদের। কিভাবে চালাবে সংসার কিভাবে শোধ হবে দেনা। এই নিয়ে ঘুম ছুটেছে এলাকার কৃষকদের। জয়পুর ব্লকের একাধিক কৃষকের এই জমির উপরই নির্ভরশীল সারা বছর সংসার চলে এই চাষ করে। যেমন রাউত খন্ড কোলাবনি, শ্যামনগর, ব্রাহ্মণ গ্রাম কুচিয়াকোল ,ময়নাপুর, গেলিয়া, হেতিয়া সহ বিভিন্ন এলাকার কৃষিজিবি কৃষকের অবস্থা একেবারেই শোচনীয়।

*ইষ্টবেঙ্গল জয় পেল ১-০ তে*

খেলা

আইএসএল

খবর কলকাতা: গতকাল কলকাতার বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ১-০ তে জয় পেল ইষ্টবেঙ্গল।আইএসএল এ পয়েন্ট টেবলে প্রথম ছয়ে শেষ করাই লক্ষ্য এবার লাল-হলুদের। তবে এদিনও খেলায় ধারাবাহিকতা বজায় না থাকায় সেই রাস্তা কঠিন মনে হচ্ছিল। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জয়ের পর গত ম্যাচে জামশেদপুরের মাঠে হার হয় ইষ্টবেঙ্গলের। এ দিন ঘরের মাঠে চেন্নায়িনের বিরুদ্ধেও বেশ কিছু সুযোগ তৈরি হয়েছিল। যদিও গোলে শট কিছুতেই হচ্ছিল না। অবশেষে ম্যাচের ৬৫ মিনিটে কাঙ্খিত গোলটি পায় ইষ্টবেঙ্গল।

ছবি: সঞ্জয় হাজরা ( খবর কলকাতা)।

বিবাহের আগে নব দম্পতিদের অবশ্যই থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা করে নেওয়া বাধ্যতামূলক, পরামর্শ চিকিৎসাদের

এসবি নিউজ ব্যুরো: বিবাহের আগে নব দম্পতিদের অবশ্যই থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা করে নেওয়া বাধ্যতামূলক, না হলে নিজেদের ভুলের কারণে নবজাতকদের জন্য ঘটতে পারে প্রাণ হানি, এক থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা শিবির থেকে এমনটাই জানালেন চিকিৎসকেরা। সোমবার নদীয়ার হাঁসখালি ব্লকের তাহেরপুর থানার বাদকুল্লা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এই থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যে স্বাস্থ্য ভবনের আধিকারিক সহ জেলা স্তরের বিশিষ্ট চিকিৎসকেরা।

যদিও এই থ্যালাসেমিয়া শিবিরে নবদম্পতি থেকে শুরু করে যুবক-যুবতীরাও পরীক্ষা করাতে আসেন। চিকিৎসকদের দাবি, বিবাহের আগে প্রত্যেকেরই উচিত একবার করে থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা করে নেওয়া, কারণ দম্পতি দুজনেরই যদি থ্যালাসেমিয়া সংক্রমণ থাকে তাহলে নবজাতক জন্ম নেওয়ার পরে সেও আক্রান্ত হবে থ্যালাসেমিয়ায়, আর ১০ বছর যেতে না যেতেই তার প্রাণহানি হতে পারে।

যদিও রাজ্য সরকারের উদ্যোগে প্রত্যেকটি হাসপাতাল এবং সাস্থকেন্দ্রে গুলিতে সচেতনতামূলক প্রচার ও থ্যালাসেমিয়া শিবেরর আয়োজন করা হয়েছে এর আগে থেকেই। মানুষও সচেতন হচ্ছে। আগামী দিনে সংক্রমণের সংখ্যা আরো যতটা কমিয়ে নিয়ে আসা যায় তারই চেষ্টা চালাচ্ছে রাজ্য স্বাস্থ্য বিভাগ। তবে পরীক্ষা করাতে আসা আগত প্রত্যেকেরই সাথে খোলামেলা আলোচনা করেন চিকিৎসকেরা। যদিও এদিনের থ্যালাসেমিয়া পরীক্ষা শিবিরে সাধারণের উৎসাহ ছিল যথেষ্টই।

ধামাখালি ও সন্দেশখালির সংযোগ নদীপথে আরো সুগম করার জন্য প্রশাসনের তরফ থেকে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ ব্যবস্থা

উত্তর ২৪ পরগনা: উত্তর ২৪ পরগনার ধামাখালি ও সন্দেশখালির সংযোগ নদীপথে আরো সুগম করার জন্য প্রশাসনের তরফ থেকে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ ব্যবস্থা।এই দুটি স্থানের যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো উন্নত করতে cargo shipment LCT জেটির উদ্যোগ নেওয়া হবে ।আজ রাজ্য স্তরের পরিবহন দপ্তরের এক বিশেষ প্রতিনিধি দল ধামাখালি ও সন্দেশ খালি জেটি ঘুরে দেখেন ।

এই পরিদর্শনের নেতৃত্বে ছিলেন দপ্তরের আধিকারিক শ্রী অরূপ কুমার দত্ত, সি ই( এম) ও ডেপুটি এম ডি , অসিত কুমার দাস , এ ই ( এম) ও ডি এম ( ভার প্রাপ্ত) ও জেলা প্রশাসনের প্রতিনিধি দল।উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য কি কি করনীয় এ বিষয়ে এদিন পর্যবেক্ষণের পর আলোচনা করা হয় ।এই উদ্যোগের বাস্তবায়নের পরে ধামাখালি ও সন্দেশখালি ২ ব্লকের অসংখ্য মানুষ উপকৃত হবেন।