/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz নন্দীগ্রামে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ West Bengal Bangla
নন্দীগ্রামে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ

এসবি নিউজ ব্যুরো: বিজেপির অভিযোগ,নন্দীগ্রাম 2 নম্বর ব্লকের আমদাবাদ ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বিজেপির একটি দলীয় কার্যালয়ে গতকাল রাতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে তৃণমূলের লোকেরা আগুন লাগিয়ে দিয়েছে এমনই অভিযোগ বিজেপির।

অপরদিকে বিজেপির করা অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। এই অগ্নিসংযোগ এর ঘটনাকে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল বলে দাবি করেছেন তৃণমূল নেতৃত্ব।গতকাল রাতে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখছে নন্দীগ্রাম থানার পুলিশ।

কামতাপুরী ভাষা সাহিত্য উৎসব অনুষ্ঠিত হল ইসলামপুরে

এসবি নিউজ ব্যুরো: কামতাপুরী ভাষা সাহিত্য উৎসব অনুষ্ঠিত হল ইসলামপুরের সূর্যসেন মঞ্চে।কামতাপুরী ভাষা একাডেমীর উদ্যোগে ও ইসলামপুর মহকুমা তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত হয় আজকের এই কর্মসূচি।

এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইসলামপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান কানাইলাল আগারওয়াল, মহকুমা তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের আধিকারিক শুভদীপ দাস, বিশিষ্ট শিক্ষক পাসারুল আলম সহ কামতাপুরী ভাষা একাডেমীর কর্মকর্তারা।

আজকের এই অনুষ্ঠানে ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা মোমেন্ট তুলে দেওয়া হয় বিশিষ্ট জনদের হাতে।চেয়ারম্যান কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন," মাতৃ ভাষায় কথা বলার যে আনন্দ সেটাই ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।"

বৈজ্ঞানিক কৃষি আলোচনা চক্র ইফকো সারের কর্মসূচি কালিয়াগঞ্জের ফতেপুরে

এসবি নিউজ ব্যুরো: উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ ব্লকের ফতেপুরে অনুষ্ঠিত হল ইফকো সার কম্পানির বৈজ্ঞানিক কৃষি আলোচনা চক্র।অনুষ্ঠানের শুরুতেই অতিথিবরণ ও প্রদীপ প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে শুভ সূচনা করা হয়।এই কর্মসূচিতে ইফকোর কোম্পানির বিশিষ্ট কর্মকর্তারা সারের বিষয়ে বিভিন্ন দিক তারা বক্তব্যের মাধ্যমে কৃষকব ন্ধুদের মধ্যে তুলে ধরেন।

এদিনের কর্মসূচিতে দুই শতাধিকের উপর কৃষক বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর ১১০ তম মন কি বাত অনুষ্ঠান শোনানো হল ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলা ট্রেড ইউনিয়ন রিলেশন সেলের পক্ষ থেকে

উত্তর ২৪ পরগনা: প্রধানমন্ত্রীর ১১০ তম মন কি বাত অনুষ্ঠান শোনানো হল ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলা ট্রেড ইউনিয়ন রিলেশন সেলের পক্ষ থেকে হালিশহরের হাজিনগর নৈহাটি জুটমিলের সামনে। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বিজেপির ট্রেড ইউনিয়ন সেলের রাজ্য সম্পাদক অরিত্র চ্যাটার্জী, বিজেপি নেতা অমিতাভ রায়, কৃষ্ণেন্দু মুখার্জী। এছাড়া ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি মনোজ ব্যানার্জী, রাজ্য যুবমোর্চার সাধারণ সম্পাদক উত্তম অধিকারী ও কুন্দন সিং প্রমুখ।

মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের ব্রিজে অবশেষে আলো জ্বলল

এসবি নিউজ ব্যুরো: উদ্বোধনের প্রায় ৪ বছর পরে আলো জ্বলল উত্তরবঙ্গের অন্যতম দীর্ঘ মালদহের ভূতনি সেতুতে। প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতু আলোকিত করা হল ২৮ লক্ষ টাকা খরচে প্রায় ১৫৪ টি সোলার লাইট বসানো হল। শনিবার সন্ধ্যায় ভূতনি সেতুর সোলার লাইট প্রকল্পের উদ্বোধন করেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, মানিকচকের বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জনপ্রতিনিধিরা।

মালদহের মানিকচকের সঙ্গে ভূতনি দ্বীপের লক্ষাধিক মানুষের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এই ভূতনি সেতু। ফুলহার নদীর ওপর এই সেতু তৈরির উদ্যোগ নেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভূতনিকে জেলা অন্যান্য অংশের সঙ্গে যুক্ত করতে কয়েকশো কোটি টাকা খরচে তৈরি হয় ভূতনি সেতু। কিন্তু, এতদিন আলো না থাকায় সন্ধ্যা নামলেই বিপদসঙ্কুল হয়ে পড়ছিল ভূতনি সেতু।

অনেকেই রাতের দিকে যাতায়াত করতে পারছিলেন না। পাশাপাশি, নানারকম দুষ্কর্ম চলছিল বলেও অভিযোগ উঠেছিল। এই পরিস্থিতিতে সেতু আলোকিত করার নতুন প্রকল্প নেয় উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর এদিন সন্ধ্যায় সেতুতে আলো জ্বলতেই খুশির ছোঁয়া ভূতনিতে।

মেদিনীপুর শহরের ১৯ নং ওয়ার্ড এর বক্সিবাজার এলাকায় বাড়ি বাড়ি জনসংযোগ কর্মসূচি সারলেন মেদিনীপুর লোকসভার সাংসদ দিলীপ ঘোষ

এসবি নিউজ ব্যুরো: গতকাল রাতে মেদিনীপুর শহরের ১৯ নং ওয়ার্ড এর বক্সিবাজার এলাকায় বাড়ি বাড়ি জনসংযোগ কর্মসূচি সারলেন মেদিনীপুর লোকসভার সাংসদ দিলীপ ঘোষ। পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সন্দেশখালি নিয়ে রাজ্য সরকার, রাজ্যের শাসকদল ও পুলিশকে তীব্র কটাক্ষ করলেন তিনি। তিনি বলেন, "ওনাদের সবকিছু বুঝতে দেরি হয়। ইডি সিবিআই এর উপরে লোককে দিয়ে এ্যাটাক করিয়ে বলেছিলেন জনরোষ। আজ তার কার্যকর্তাদের অঞ্চল সভাপতিদের লোক রাস্তায় ধরে জুতোপেটা করছে, তখন তৃণমূলের বুদ্ধি হয়েছে যে এটা জনরোষ। ১২ বছর ধরে মানুষকে বঞ্চিত করেছেন। প্রতিবাদ করলে ধরেছেন, কেস দিয়েছেন, জেলে পুরেছেন, মহিলাদের তুলে নিয়েছেন, ধর্ষণ করেছে আপনাদের গুন্ডারা, পার্টির লোকেরা। তারপরে যখন তারা বেরিয়ে এসে প্রতিবাদ করছে, মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মিথ্যে কথা বলছেন, এরা নাকি বাইরের লোক। কত রকম অপমান করবেন। আপনি কি ভাবছেন ৫০০ টাকা দিয়ে কি সবার ইজ্জত কিনে নিয়েছেন।

আজ এই ধরনের পরিস্থিতির সম্মুখীন তৃণমূলকে সব জায়গায় হতে হবে।"

শাহজাহানের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট কোন অভিযোগ নেই, এই প্রসঙ্গে দিলীপ বাবু বলেন, ওখানকার পুলিশ কোন অভিযোগ নেয় ? আজকে সব বড় বড় অফিসাররা, রাজীব কুমার পর্যন্ত গেছেন। ১২ বছরে ক'দিন গেছেন ? এসপি, ডিজি, ডিআইজি কদিন গেছেন ওখানে ? তৃণমূলের কোন নেতা গেছে ? শাহজাহানের হাতে ওখানকার মানুষকে ছেড়ে দিয়েছেন। নেকড়ের হাতে। তাই এদের চুষে খেয়েছে। আজ যখন মানুষ প্রতিরোধ করতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে, তখন তাদের গিয়ে বোঝানো হচ্ছে। এই পুলিশের মুখ কখনো ওখানে দেখেনি ওরা। পুলিশ দাঁড়িয়ে থেকে অত্যাচার করেছে। সেই পুলিশের কথা কেন শুনবে। তাই পুলিশের গাড়ি আটকাচ্ছে, পুলিশকে ইট পাটকেল মারছে। সারা পশ্চিম বাংলায় এই পরিস্থিতি। গুন্ডা আর পুলিশের ভয়ে মহিলারা মুখ খুলতো না, সবে খুলেছে, বাংলার কোণে কোণে থেকে এই ধরণের প্রতিবাদের আওয়াজ আসবে।

ইন্ডিয়া জোট নিয়ে সেলিমের মন্তব্যের প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, এইসব গল্প অনেকদিন শুনবে লোকেরা, মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চলছে। যাদের ভিটেমাটি উঠে গেছে, তাদের কথায় কে পাত্তা দেয় ?

সমবায় সমিতির নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা

এসবি নিউজ ব্যুরো: ২০২৪ শের লোকসভা নির্বাচনের আগে জয়জয়কার ঘাসফুল শিবির। ধরাশায়ী গেরুয়া শিবির। পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার দলঅলুয়া সমবায় সমিতির নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা। সমবায় সূত্রের খবর, দলঅলুয়া সমবায় সমিতিতে ৫০টি আসনের মধ্যে ৪৩টি আসন পায় তৃণমূল৷ মাত্র ৭টি আসন পায় বিজেপি। মোট ভোটার ছিল ১২৬৪। ভোট পড়েছে ১২৫০। জয়ের পর উচ্ছ্বসিত ঘাসফুল শিবির। তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী ও সমর্থকেরা সবুজ আবির উড়িয়ে ও মিষ্টি মুখ করে আনন্দে মেতে ওঠেন। পাশাপাশি জয়ী প্রতিনিধিদের অভিনন্দন জানিয়েছেন এগরার বিধায়ক তরুণ কুমার মাইতি, কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি পিজুস কান্তি পন্ডা, এগরার পুরপ্রধান স্বপন কুমার নায়ক ও এগরা শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি উদয় শঙ্কর পাল এবং সমবায় সমিতির প্রাক্তন সম্পাদক প্রদীপ পন্ডা, কাউন্সিলর জয়ন্ত সাহু শেখ সুরজ আলি, বিমল প্রহরাজ ও যুব নেতা গৌতম বেরা প্রমুখ। এগরার বিধায়ক তরুণ কুমার মাইতি জানিয়েছেন, এটা মানুষের জয়। এগরা পুরসভার মানুষ যে তৃণমূলের সঙ্গে আছে এর থেকেই তা প্রমাণিত। আগামী লোকসভা ভোটেও এগরা থেকে বিপুল সংখ্যক ভোট আমরা লিড পাব। কিন্তু তৃণমূল গুরুত্ব দিচ্ছে না গেরুয়া শিবির। কাঁথি সাংগঠনিক জেলা যুবমোর্চার ইনচার্জ অরুপ দাশ জানিয়েছেন, সমবায় সমিতির নির্বাচন দেখে লোকসভার জাজমেন্ট করা যায় না। ছাপ্পা ও র‍্যাগিং করে তৃণমূল ভোটে জিতেছে। আগামী লোকসভা ভোটে এগরার মানুষ বিজেপিকেই সমর্থন করবে বলে দাবি অরুপ দাশের।

অস্থায়ী কর্মী পাওয়ায় পিয়াসবাড়ি রেশম নার্সারি কেন্দ্রে রেশম চাষে সমস্যা অনেকটাই কাটলো কৃষকদের

এসবি নিউজ ব্যুরো: অবশেষে অস্থায়ী কর্মী পেল পিয়াসবাড়ি রেশম নার্সারি কেন্দ্র। রেশম চাষে আর কোন সমস্যা থাকবে না কৃষকদের। এবার থেকে সহজেই মিলবে তুঁত গাছের কাটিং থেকে পলু পোকার ডিম। মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের পিয়াসবাড়ি গ্রামে রয়েছে রাজ্য সরকারের এই রেশম নার্সারি। মূলত এই নার্সারি থেকেই উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে রেশম গাছের কাটিং চারা, পলু পোকার ডিম সরবরাহ করা হয়। এটি উত্তরবঙ্গের সর্ববৃহৎ রেশম নার্সারি কেন্দ্র।

সরকারিভাবে রেশম চাষের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে একাধিক পরিকল্পনা দীর্ঘদিন ধরেই নেওয়া হয়েছে। কৃষকদের প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে কৃষি ও যন্ত্রপাতি বিতরণ করা হয়েছে। কিন্তু এতদিন পর্যন্ত মালদহের এই রেশন নার্সারিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে কর্মী না থাকায় উৎপাদন কমে গিয়েছিল।ফলে মালদহ ও অন্যান্য জেলার রেশম চাষিরা রেশম গাছের কাটিং ও পলুপোকার ডিম সংগ্রহ করতে সমস্যায় পড়তেন। বাইরে থেকে চড়া দামে কিনতে হত কৃষকদের। তাই সরকারি এই রেশম নার্সারিটি সঠিকভাবে পরিচালনার দাবি তুলে আসছিলেন জেলার রেশম চাষিরা।

এই রেশম নার্সারিটি প্রায় ১৯০ বিঘা জমির উপর অবস্থিত। প্রতিবছর গড়ে ৬০০ থেকে ৭০০ কুইন্টাল রেশম গাছের কাটিং উৎপাদন করার ক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু কর্মী না থাকায় এতদিন তা সম্ভব হয়নি। এই নার্সারির উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে জেলা রেশম দফতর ও স্থানীয় পঞ্চায়েতের যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। যৌথভাবে এই নার্সারিতে ২৩২ জন অস্থায়ী কর্মী নেওয়া হয়েছে। একসঙ্গে প্রচুর অস্থায়ী কর্মী কাজ শুরু করায় গোটা নার্সারি চত্বরে আবার চাষ শুরু হয়েছে। এতদিন কর্মী না থাকায় মাত্র কয়েক বিঘা জমিতে রেশমের কাটিং উৎপাদন করা হত। বাকি গোটা নার্সারী চত্ত্বর আগাছায় ভরে গিয়েছিল। পলুর ডিম তৈরির ঘরগুলিও ব্যবহার ও সংস্কারের অভাবে বেহাল হয়ে পড়েছিল।

নার্সারিতে কর্মী আসায় এবার থেকে গোটা নার্সারি জুড়েই শুরু হয়েছে চাষ এমনকি সমস্ত ঘরগুলিতেই পলু পোকার ডিম ফুটানো হবে। এর ফলে স্বাভাবিক হবে এই নার্সারীর উৎপাদন ক্ষমতা। উত্তরবঙ্গের রেশন চাষিরা খুব সহজে এখান থেকে পাবেন রেশন গাছের কাটিং থেকে পোলু পোকার ডিম। নার্সারীর উৎপাদন ক্ষমতা স্বাভাবিক হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। কারণ আশেপাশের কৃষকেরাই এখানে অস্থায়ীভাবে কাজ পেয়েছেন।

তৃনমূল সাংসদ সামনেই বিধায়ককে ঘিরে বিক্ষোভ স্থানীয়দের

এসবি নিউজ ব্যুরো: তৃনমূল সাংসদ মৌসুম বেনজীর নুরের সামনেই বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষকে ঘিরে বিক্ষোভ, ধস্তাধস্তি, হাতাহাতি রশিদাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। প্রকাশ্যেই একে অপরের সঙ্গে গন্ডগোলে জড়িয়ে পরলো নিহার অনুগামী এবং জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ রবিউল অনুগামীরা, প্রকাশ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, শাসকদলকে খোঁচা বিজেপির।তৃনমূল সাংসদ মৌসুম বেনজীর নুরের সামনেই বিধায়ক নিহার রঞ্জন ঘোষকে ঘিরে বিক্ষোভ,ধস্তাধস্তি মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর-১ নম্বর ব্লকের রশিদাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।

প্রকাশ্যেই একে অপরের সঙ্গে গন্ডগোলে জড়িয়ে পরল নিহার অনুগামী এবং জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ রবিউল অনুগামীরা। কর্মী সমর্থকদের গন্ডগোলের জেরে এলাকা ছেড়ে পালাতে বাধ্য হলেন তৃনমূল নেতৃত্বরা। এমনই ঘটনা সামনে এলো হরিশ্চন্দ্রপুর ১ নম্বর ব্লকের রশিদাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। এমনকি এর পরে বড়ই এবং কুশিদা এলাকাতে বিধায়ক নীহার রঞ্জন ঘোষ গেলে সেখানেও একই পরিস্থিতির লক্ষ্য করা যায়।

কুশিদা অঞ্চলে প্রকাশ্যে রবিউল ইসলাম অনুগামী এবং নিহার রঞ্জন ঘোষ অনুগামীরা একে অপরের সঙ্গে বচসা এবং হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। অভিযোগ গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে চাঁচল বিধানসভার অন্তর্গত রশিদাবাদ, বরুই, কুশিদা এবং তুলসীহাটা এই চারটি অঞ্চল শাসকদলের হাত ছাড়া হয়ে যায়। তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের একাংশের অভিযোগ এই হারের জন্য এলাকার বিধায়ক নীহার রঞ্জন ঘোষ দায়ী।

তাই এদের নিহারকে মৌসুমের পাশে দেখতে পেয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েন এলাকার তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের একাংশ। যদিও গোটা ঘটনা অস্বীকার করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। লোকসভা ভোটের আগে দলের গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসায় চরম অস্বস্তিতে শাসকদল। গোটা ঘটনার তীব্র সমালোচনা করেছে এলাকার বিজেপি নেতৃত্ব।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে শনিবার চাঁচল বিধানসভার অন্তর্গত হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার রশিদাবাদ, বরুই কুশিদা এবং তুলসীহাটা অঞ্চলে ১০০ দিনের জব কার্ড হোল্ডারদের তথ্য সংগ্রহ করছিল শাসক শিবির। তুলশিহাটা অঞ্চল থেকে এই ক্যাম্প পরিদর্শন করার কথা ছিল মৌসুম নূর,নিহার ঘোষ, মর্জিনা খাতুন রবিউল ইসলাম সহ একাধিক তৃণমূল নেতৃত্বের। কিন্তু দলীয় কর্মীদের একাংশের অভিযোগ রবিউল ঘনিষ্ঠরা মৌসুম নূরকে প্রথমে রশিদাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতে নিয়ে যান। এবং সেখান থেকেই রবিউল অনুগামীদের মদদেই নিহার রঞ্জন ঘোষ কে সামনে পেয়ে বিক্ষোভ দেখানো হয়। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে কুশিদা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাতেও। কুশিদা এলাকায় এই দুই নেতার অনুগামীরা একে অপরের সঙ্গে বচসা এবং হাতাহাতিতেও জড়িয়ে পড়েন। যদিও নীহার এবং মৌসুম দুজনেই এই ঘটনায় মুখে কুলুপ এঁটেছেন। রবিউলের দাবী দল বড় হয়েছে তাই একটু বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়ে ছিল কিন্তু কোন ধস্তাধস্তি বা হাতাহাতি হয়নি।

*কবিতা*

হ্যাবা -গোবা

গোপাল মাঝি

সকাল -সন্ধ্যে কতো ঘটনা

যাহা কিছু ঘটে,

সরল -সাদা হ্যাবা -গোবা

তারাই শুধু ঠকে |

গাধার পিঠে বোঝা যেমন

চাপায় অন্য জন,

দেশের স্বার্থে একটা শ্রেণী

বইছে যে তেমন |

ভাবছি কি আদৌ আমরা

দেশের সেনা যারা,

দেশ রক্ষায় আত্ম -বলিদান

দিচ্ছে কেমন তারা?

দেশের যেসব নেতা -আমলা

পদ পাওয়ার পর,

ভাবনা তাদের ধন -সম্পদ

বাড়াচ্ছে তর -তর |

দেশটা যাঁরা স্বাধীন করে

হয়েছেন স্মরনীয়,

আমরা কি পারছি বুঝতে

কি যে করণীয়?

প্রতিবাদের মুখে কুলুপ এঁটে

থাকতে হবে ঠান্ডা,

বাড়াবাড়ি করতে গেলে খাবে

পুলিশের সপাট ডান্ডা |

চোখ দু'টি বন্ধ রেখে

কানে ঝোলাও তালা,

শোষণ -তোষণ চলছে চলুক

থাকো হ্যাবা -গোবা |