/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs1/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs4/1632639995521680.png/home/streetbuzz1/public_html/ajaydev/system/../storage/avatars/thumbs5/1632639995521680.png StreetBuzz *অয়ন শীলের নাম এবার এক তৃণমূল নেতার  সুইসাইড নোটে* West Bengal Bangla
*অয়ন শীলের নাম এবার এক তৃণমূল নেতার  সুইসাইড নোটে*


হুগলি: শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায় হুগলির দেবানন্দপুরের স্থানীয় তৃণমূল নেতা ছিলেন।চাকরি করে দেবেন বলে দু কোটি টাকারও বেশি দিয়েছিলেন চাকরি প্রার্থীরা। সেই টাকা অয়ন শীলকে দিয়েছিলেন শ্রীকুমার বাবু।



শ্রীকুমারের নিজের ভাগ্না সুরজিৎ চক্রবর্তীও তিন লাখ টাকা দিয়েছিলেন চাকরির জন্য। মাধ্যমিকের এ্যাডমিট, স্নাতকের মার্কশীটের অরজিনাল কপিও দিয়েছিলেন।পরে সেই ডকুমেন্টস আর ফেরত পাননি।পরে ডুপ্লিপেট বের করে নেন তিনি।
শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায় দেবানন্দপুর ব্যান্ডেল এলাকায় গুরু দা নামে পরিচিত ছিলেন।ভালো মানুষ হিসাবে তার নাম ছিল।সেই গুরুদা অয়ন শীলের পাল্লায় পরে বহু মানুষের সর্ব শান্ত হওয়ার জন্য নিজেকে দায়ী মনে করেন।




কারণ চাকরি হচ্ছে না ।এদিকে তার কাছে যারা টাকা দিয়েছেন তারা টাকা চাইছেন।বাড়িতে এসে ধর্না দিচ্ছেন।এমন অবস্থায় অয়নের কাছে গেলে অয়ন শ্রীকুমার বাবুকে ফ্ল্যাট থেকে ঘার ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন বলে অভিযোগ।


সূত্র ১,দেবানন্দপুরের দুলাল দাসের স্ত্রী গীতিকা দাস বিছানায় শয্যাশায়ী।গত নভেম্বর মাসে সেরিব্রাল এ্যাটাক হওয়ার পর থেকে চলার শক্তি নেই তার।মাসে পাঁচ হাজার টাকার ওষুধ লাগে তার।সেই ওষুধ কিনতে হিমসিম খেতে হয় দুলাল বাবুকে।
নিজের ছেলে ও মেয়ের প্রাথমিক স্কুলে চাকরির জন্য নয় লাখ টাকা দিয়েছিলেন,বেসরকারি সংস্থায় কাজ করে জমানো টাকা এল আই সির টাকা ভেঙে সেই টাকা দিয়েছিলেন শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়কে।


এছাড়াও,দেবানন্দপুরে বাসিন্দা স্নেহাশিষ মুখোপাধ্যায় শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিবেশি।পেশায় আইনজীবী স্নেহাশিষ বাবু সব ঘটনাই জানেন।তিনি জানান গুরু নিজে ডিএম অফিসে চাকরি করতেন।তার স্ত্রী পূরবীও সরকারি চাকরি করতেন।ছেলে রূপকুমার একদম সাদা সিধা ছেলে ছিল।সে এসবের মধ্যে ছিল না।আমাদের মনে হয় গুরু তার ছেলেকে মেরে নিজে আত্মঘাতী হয়েছিল।আমরাই সব করেছি সেদিন।গুরুর মৃতদেহের পাশে একটি সুইসাইড নোট ছিল তাতে অয়ন শীলের নাম লেখা ছিল।তখন তদন্ত কিছুই এগোলো না।গুরুর আত্মসম্মান ছিল তাই হয়ত আত্মহত্যা করল, কিন্তু অয়নের মত এজেন্ট দের কি হবে।আমরা চাই নিরপেক্ষ তদন্ত হোক।
*অয়ন শীলের নাম এবার এক তৃণমূল নেতার  সুইসাইড নোটে*


হুগলি: শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায় হুগলির দেবানন্দপুরের স্থানীয় তৃণমূল নেতা ছিলেন।চাকরি করে দেবেন বলে দু কোটি টাকারও বেশি দিয়েছিলেন চাকরি প্রার্থীরা। সেই টাকা অয়ন শীলকে দিয়েছিলেন শ্রীকুমার বাবু।



শ্রীকুমারের নিজের ভাগ্না সুরজিৎ চক্রবর্তীও তিন লাখ টাকা দিয়েছিলেন চাকরির জন্য। মাধ্যমিকের এ্যাডমিট, স্নাতকের মার্কশীটের অরজিনাল কপিও দিয়েছিলেন।পরে সেই ডকুমেন্টস আর ফেরত পাননি।পরে ডুপ্লিপেট বের করে নেন তিনি।
শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায় দেবানন্দপুর ব্যান্ডেল এলাকায় গুরু দা নামে পরিচিত ছিলেন।ভালো মানুষ হিসাবে তার নাম ছিল।সেই গুরুদা অয়ন শীলের পাল্লায় পরে বহু মানুষের সর্ব শান্ত হওয়ার জন্য নিজেকে দায়ী মনে করেন।




কারণ চাকরি হচ্ছে না ।এদিকে তার কাছে যারা টাকা দিয়েছেন তারা টাকা চাইছেন।বাড়িতে এসে ধর্না দিচ্ছেন।এমন অবস্থায় অয়নের কাছে গেলে অয়ন শ্রীকুমার বাবুকে ফ্ল্যাট থেকে ঘার ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন বলে অভিযোগ।


সূত্র ১,দেবানন্দপুরের দুলাল দাসের স্ত্রী গীতিকা দাস বিছানায় শয্যাশায়ী।গত নভেম্বর মাসে সেরিব্রাল এ্যাটাক হওয়ার পর থেকে চলার শক্তি নেই তার।মাসে পাঁচ হাজার টাকার ওষুধ লাগে তার।সেই ওষুধ কিনতে হিমসিম খেতে হয় দুলাল বাবুকে।
নিজের ছেলে ও মেয়ের প্রাথমিক স্কুলে চাকরির জন্য নয় লাখ টাকা দিয়েছিলেন,বেসরকারি সংস্থায় কাজ করে জমানো টাকা এল আই সির টাকা ভেঙে সেই টাকা দিয়েছিলেন শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়কে।


এছাড়াও,দেবানন্দপুরে বাসিন্দা স্নেহাশিষ মুখোপাধ্যায় শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিবেশি।পেশায় আইনজীবী স্নেহাশিষ বাবু সব ঘটনাই জানেন।তিনি জানান গুরু নিজে ডিএম অফিসে চাকরি করতেন।তার স্ত্রী পূরবীও সরকারি চাকরি করতেন।ছেলে রূপকুমার একদম সাদা সিধা ছেলে ছিল।সে এসবের মধ্যে ছিল না।আমাদের মনে হয় গুরু তার ছেলেকে মেরে নিজে আত্মঘাতী হয়েছিল।আমরাই সব করেছি সেদিন।গুরুর মৃতদেহের পাশে একটি সুইসাইড নোট ছিল তাতে অয়ন শীলের নাম লেখা ছিল।তখন তদন্ত কিছুই এগোলো না।গুরুর আত্মসম্মান ছিল তাই হয়ত আত্মহত্যা করল, কিন্তু অয়নের মত এজেন্ট দের কি হবে।আমরা চাই নিরপেক্ষ তদন্ত হোক।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর বিশেষ উদ্যোগ - ‘এক ডাকে অভিষেক’-এর মাধ্যমে উত্তরবঙ্গের মানুষের জীবনে আলো ফিরিয়ে আনলেন


এসবি নিউজ ব্যুরো: গতকাল উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহারের মতো জেলাগুলির বাসিন্দারা 'এক ডাকে অভিষেক' হেল্পলাইন নম্বরের মাধ্যমে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক এবং লোকসভার সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছিলেন যে, ঝড়ের ফলে ওই অঞ্চলগুলি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। এই অভিযোগ পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই, তিনি বিদ্যুৎ পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করার জন্য ওই এলাকায় ২৫০ জনেরও বেশি কাজের লোক মোতায়েন করেন।

সূত্রের মতে, স্থানীয় বাসিন্দারা উত্তরবঙ্গের কিছু অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার জন্য 'এক ডাকে অভিষেক'-এর হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করেছিলেন। ওই এলাকায় ঝড়ের কারণে এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এটাও সমস্যার বিষয় ছিল যে, এলাকার অনেক শিক্ষার্থী তাদের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চলেছে। দ্রুত সমাধান নিশ্চিত করার জন্য, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অবিলম্বে বিদ্যুৎমন্ত্রীকে ফোন করেন।

তিনি টুইটের মাধ্যমে জানান, “Got emergency distress calls on regarding power cuts due to stormy weather in many areas of Alipurduar, Jalpaiguri & Cooch Behar today. Keeping the ongoing HS examinations in mind, I have already spoken to the Minister in Charge-Power একটি টুইটে, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় লেখেন যে এটি সমাধানের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে।“More than 250 people have been deployed to work on mission mode for the restoration of power. The issue will be resolved within the next 6 to 8 hours. I am glad to see that this initiative to connect with people is helping us solve their problems on a real-time basis!”

গত বছরের জুন মাসে চালু হও 'এক ডাকে অভিষেক' উদ্যোগ। এর মাধ্যমে সারা বাংলার মানুষ একটি হেল্পলাইন নম্বরের মাধ্যমে সরাসরি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম এখন। গত কয়েক মাসে, বেশ কয়েকজন এই উদ্যোগের থেকে উপকৃত হয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে, বাঁকুড়ার একজন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর বাবা-মা তাঁদের অসুস্থ সন্তানের জন্য অ্যাডমিট কার্ড সংগ্রহের হেতু সহায়তার অনুরোধ জানিয়ে হেল্পলাইন নম্বরে কল করেছিলেন। সেই পরীক্ষার্থী কিছুক্ষণের মধ্যেই অ্যাডমিট কার্ড হাতে পেয়েছিল এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছিল।

*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 11.03.2023.


District INTTUC President Subhodip Sanyal during Aashirbad Prarthona at Jajail GP, Habibpur Block of Malda

*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 11.03.2023.


MLA Jagadish Chandra Barma Basunia during interaction with locals at Lalbazaar GP, Sitalkuchi Block of Cooch Behar

*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 11.03.2023.


Zilla Parishad leader ATM Rafiqul during Aashirbad Prarthona at Gazole-II GP, Gazole Block of Malda

*Didir Suraksha Kawach,Anchale Ek Din campaign* on 03.03.2023


MLA Paresh Adhikary during his interaction with locals at Per Mekliganj GP, Haldibari Block at CoachBihar

বর্ধমানের "সেন্ট ভিনসেন্ট'স আকাডেমি"র যাত্রা শুরু ৫ মার্চ


নিজস্ব প্রতিনিধি: বর্তমানে সব স্কুলের সঙ্গে বর্ধমানের "সেন্ট ভিনসেন্ট'স আকাডেমিতে চলছে নতুন শিক্ষাবর্ষের ভর্তির ফর্ম বিলি। আগামী ৫ মার্চ স্কুলের শুভ উদ্বোধন। আগামী ২৭ মার্চ থেকে শুরু হবে নতুন শিক্ষা বর্ষের ক্লাস। তবে এখনও ভর্তির ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা চালু রয়েছে।তাই যাঁরা এখনও মনস্থির করতে পারেননি সন্তানের স্কুল বাছাইয়ে, তারা একবার ঘুরে দেখতে পারেন। এই স্কুলের আধুনিক পরিকাঠামো আর সুযোগ সুবিধা আপনাদের দিতে পারে সেরা ঠিকানা।

স্বপ্ন যখন বাস্তবের রূপ পায়।

আগামী ৫ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে সেন্ট ভিনসেন্ট'স আকাডেমিতে চলছে নতুন শিক্ষাবর্ষের ভর্তির ফর্ম বিলি। এবার আগামী ৫ মার্চ তার পথ চলা শুরু করছে "সেন্ট ভিনসেন্ট'স আকাডেমি"। দিনটি স্মরণীয় করতে আজ থেকেই তিরঙ্গায় সেজেছে স্কুল ভবন।

এটা এক অন্য স্বাধীনতার স্বাদ।স্বাধীনতা স্বপ্ন পূরণের। শহর লাগোয়া জোতরাম নান্দুরে প্রায় ২ একর জমি নিয়ে তৈরি হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের এই আধুনিক স্কুল। ড্রিম টু অ্যাচিভ। ছাত্র তৈরি আর তার সার্বিক বিকাশের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলার অঙ্গীকার নিয়েছে এই স্কুল। আর স্বপ্ন না দেখলে তা পূরণ হবেই বা কী করে। স্কুলের চেয়ারম্যান সঞ্জয় গুপ্তা নিজেই বর্ধমানের একটি নামজাদা আইসিএসসিই (ICSE) স্কুল পরিচালনা করে আসছেন গত ১৫ বছর ধরে। স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল জোসেফ কে অ্যাব্রাহাম। তিনি কয়েক দশক ধরে ডিনবলি গ্রুপ অফ স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত প্রিন্সিপ্যাল। এবার তাঁদের যুগলবন্দিতে আগামী ৫ মার্চ উদ্বোধন হবে স্কুলের। এখন স্বপ্ন পূরণ শুধু সময়ের অপেক্ষা।

সঞ্জয় বাবু কী বলেন ?

স্বপ্ন। আমাদের লক্ষ্যপূরণের জন্য চাই একটা ছোট স্বপ্ন। আধুনিক পরিবেশে পড়াশোনা আর চরিত্র গঠনে শৈশব থেকে সেই স্বপ্নপূরণের দিনের জন্য গড়ে তুলতে লাগে একটা ভাল মানের স্কুল। বর্ধমানে হাজারো বেসরকারি স্কুলের মাঝে সেরা স্কুলকে বেছে নেওয়ার উপরেই নির্ভর করছে আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ। সেই ভিড়ে একটু আলাদা ঐতিহ্য শহরের মানুষকে উপহার দিতে তৈরি সেন্ট ভিনসেন্ট'স আকাডেমি।

শহরের একটি বেসরকারি আইসিএসই/আইএসসি স্কুলের চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার গুপ্তা সেই দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন। আর নেবেন নাই বা কেন,গত ১৫ বছর ধরে ছাত্রছাত্রী তৈরির জন্য কয়েক হাজার অবিভাবক যে তাঁর উপরই ভরসা রেখেছে।তাঁদের প্রতিশ্রুতি, প্রতিটি ছাত্রছাত্রীকে সুশিক্ষিত করার পাশাপাশি স্পোকেন ইংলিশে সহজ করে তোলা হবেই।

বর্ধমানের গাংপুর স্টেশন রোডের উল্টোদিকে জাতীয় সড়কের ধারে নান্দুর-জোতরামে দু'একর জমি নিয়ে তৈরি সেন্ট ভিনসেন্ট'স আকাডেমি। নার্সারি থেকে লোয়ার কেজি, আপার কেজি থেকে ছাত্র তৈরির কাজ শুরু। বর্তমানে ক্লাস সিক্স পর্যন্ত পঠনপাঠনের সুবিধা রয়েছে।

শিশুদের মনের গঠনের কথা মাথায় রেখে পড়াশোনার পাশাপাশি মানসিক গঠনের জন্য রয়েছে প্লে স্টেশন, প্লে কর্ণার, আন্তর্জাতিক মানের লাইব্রেরি, কম্পিউটার ল্যাব। ৫৮০ স্কোয়ার ফুটের প্রতিটি বিশ্বমানের ক্লাসরুমে থাকছে ডিজিট্যাল মাধ্যমে পড়াশোনার সুবিধাও। যাতায়াতের জন্য রয়েছে নিজস্ব স্কুল বাস। শিশুদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বসেছে সিসিটিভি। অভিজ্ঞ শিক্ষক- কেয়ারটেকার-সেবিকারা থাকছেন। বর্তমানে সব স্কুলের সঙ্গে সেন্ট ভিনসেন্ট'স আকাডেমিতে চলছে নতুন শিক্ষাবর্ষের ভর্তির ফর্ম বিলি। তবে এখনও ভর্তির ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা চালু রয়েছে এখানেও।তাই যাঁরা এখনও মনস্থির করতে পারেননি সন্তানের স্কুল বাছাইয়ে, তারা একবার ঘুরে দেখতে পারেন। স্কুলের আধুনিক পরিকাঠামো আর সুযোগ সুবিধা আপনাদের দিতে পারে সেরা ঠিকানা।

জঙ্গলে ঢুকে পড়া দলছুট দাঁতালকে ঘুমপাড়ানি গুলি করে উদ্ধার বনদপ্তরের


বাঁকুড়া: দামোদর পেরিয়ে বর্ধমানের কসবার জঙ্গলে ঢুকে পড়া দলছুট দাঁতালকে শুক্রবার ঘুমপাড়ানি গুলি করে উদ্ধার করল বনদপ্তর। এদিন দুপুরে ঐ দলছুট হাতিকে ট্রাকে চেপে বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড় রেঞ্জ অফিসে আনা হয়। এরপর তাকে ঝাড়গ্রামের গভীর জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।প্রসঙ্গত, সোনামুখীর জঙ্গল থেকে দামোদর নদ পেরিয়ে হঠাৎই বর্ধমানের কসবার জঙ্গলে ঢুকে পড়ে দলছুট ঐ দাঁতালটি।

বিষয়টি জানার পর নড়ে চড়ে বসে বনদপ্তর। তড়িঘড়ি বাঁকুড়া উত্তর ও বর্ধমান বনবিভাগ যৌথভাবে হাতিটিকে চিহ্নিত করার কাজ করে। পরে এদিন ঘুমপাড়ানি গুলি করে হাতিটিকে কাবু করা হয়। ওখান থেকে ট্রাকে চাপিয়ে ঝাড়গ্রাম যাওয়ার পথে সাময়িকভাবে বেলিয়াতোড় রেঞ্জ অফিসে আনা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন কলকাতায়


নিজস্ব প্রতিনিধি:আজ রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে কলকাতার দেশপ্রিয় পার্কে গভীর শ্রদ্ধা এবং পূর্ণ মর্যাদার সাথে পালিত হল আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এই অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে কবিতা পাঠ করে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন।

এছাড়াও কলকাতার রবীন্দ্র সদন , রবীন্দ্র ভারতী ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় , বাংলাদেশ হাই কমিশন দপ্তর সহ নানান জায়গায় যথাযথ মর্যাদার সাথে দিনটি পালিত হয়।